নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের ভয়ংকর সময়ে ইউক্রেন সমস্যা চলছে

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮



ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ১ মিনিটে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করে দিতে পারে, সে পুটিনকে টেলিফোন করে বলতে হবে, ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগদান করবে না, এবং ন্যাটোর কোন অস্ত্র ও এডভাইজার দেশে আনবে না।

ন্যাটো বাহিনী যাতে ইউক্রেনে ঢুকতে না পারে, সেজন্য পুতিন ইউক্রেনকে ৩ দিক থেকে ঘিরে ফেলেছে; যুদ্ধ হয়তো রাজধানী কিয়েভে শুরু হতে পারে; পুতিন চেষ্টা করবে শুরুতে সরকারের পতন ঘটানোর। মনে হয়, ইউক্রেনের ভেতরে পুতিনের কমান্ডোরা অবস্হান নিয়েছে। যুদ্ধ শুরু হলে, ইউক্রেনের গরীব রাশিয়ান নাগরিকেরা রাশিয়ান বাহিনীর পক্ষ নেবে।

যাক, সমগ্র বিশ্ব যখন দারিদ্রতায় ভুগছে, তখন এই যুদ্ধ বিশ্বকে চরম দারিদ্রতার মাঝে ঠেলে দিবে। সোমালিয়ার ৭০ ভাগ মানুষের খাবার নেই, আফগানিস্তানে ৬০ ভাগ মানুষের আয় নেই, খাবার নেই; পুরো আফ্রিকার মানুষ ইউরোপের দিকে তাকিয়ে বসে আছে; বাংলাদেশের পোশাক ব্যবসায়ীরা ইউরোপ ও আমেরিকার দিকে তাকিয়ে বসে আছে।

যুদ্ধ লেগে গেলে রাশিয়ার গ্যাস যাবে না ইউরোপে, গ্যাসের মুল্য বেড়ে যাবে ইউরোপে, ইউরোপ তখন আফ্রিকা, সোমালিয়া, আফগানিস্তানের জন্য কিছু দেয়ার মতো অবস্হানে থাকবে না।

আমেরিকার ইনফ্লেশন ভয়ংকর রূপ নিয়েছে, বিশেষ করে খাদ্যের মুল্য যেভাবে বেড়ে গেছে, ইহা আমেরিকার জন্য বিরল ঘটনা; যুদ্ধ লেগে গেলে সরকার এসব সমস্যা পাশে রেখে দিয়ে যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত থাকবে।

যুদ্ধ লাগলে বাইডেনের জনপ্রিয়তা কমে যাবে, ইহাতে ট্রাম্পের ফিরে আসার সম্ভাবনা দেখা দিবে। আবার যুদ্ধ না'হলেও বাইডেনের জনপ্রিয়তা কমে যাবে, কারণ সে বলছে, যুদ্ধ শুরু হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। পুতিন বাইডেনকে পঁচানোর জন্য ইউক্রেনের ভেতরে সরকার-বিরোধী আন্দোলন করায়ে সরকারের পতন ঘটানোর চেষ্টাও করতে পারে।

ন্যাটো ইউক্রেনের জন্য সমাধান নয়; যুদ্ধ এড়ানোর জন্য ইউক্রেনের মানুষের উচিত নিজেদের প্রেসিডেন্টকে সরায়ে দেয়া। পুতিন সুবিধাজনক অবস্হানে আছে, ইউক্রেনকে সে সহজে ন্যাটোতে যেতে দেবেনা। সমস্যা হলো, যুদ্ধ হলে, শুধু ইউক্রেন নয়, বিশ্বের গরীবেরা ও আমেরিকার গরীবেরা ইহার জন্য চরম মুল্য দিবে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

প্রেস্টিজ ইস্যু ; পুতিন ঘরের সাথে তাই সুুবিধাজনক অবস্থানে। পুতিন সরকার বদলে দিবে সম্ভবত।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১০

সোনাগাজী বলেছেন:



সরকার বদলই লক্ষ্য ছিলো; এখন সাথে যোগ হয়েছে বাইডেনকে পঁচানো। বাইডেন বেশী নাক গলাচ্ছে; কিন্তু পুতিন অনেক সুবিধাজনক অবস্হানে আছে। মুল্য দিবে ইউরোপ ও বিশ্বের গরীব মানুষেরা।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৪৭

আগন্তুক৬৯ বলেছেন: যুদ্ধ লাগার সম্ভাবনা কত। আর যুদ্ধ লাগলে আমেরিকা তথা ন্যাটোর সৈন্যরা কি সরাসরি সামরিক যুদ্ধে লিপ্ত হবে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:১০

সোনাগাজী বলেছেন:



যুদ্ধ হয়তো হবে না; তবে, ইউক্রেন ইয়েমেনের পর্যায়ে এসে যাবে, পুতিন সমর্থক ও ইউক্রেনের সাধারণ মানুষের মাঝে গৃহযু্দ্ধ লেগে যেতে পারে।

যদি যুদ্ধ লাগে, ন্যাটোর সৈন্যরা প্রবেশ করার আগেই পুতিন বড় অংশ দখল করে নেবে; ন্যাটো বাহিনী রাশিয়ানদের সাথে যুদ্ধে না যাবার সম্ভাবনাই বেশী।

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫৮

সোবুজ বলেছেন: আমেরিকা রাশিয়া যুদ্ধ মানেই বিশ্বযুদ্ধ।তাই যুদ্ধ না হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি।প্রথম চেষ্টা করবে সরকার পরিবর্তনের নাহলে দেশটাকে দুই ভাগ করে ফেলবে,রুশভাষাভাষী লোকদের দ্বারা।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:


সেটাই ঘটবে, ন্যাটো কোন অবস্হায় রাশিয়ান বাহিনীর সাথে যুদ্ধে যাবে না; ফলে, যুদ্ধ হলে, তা হবে এক তরফা। ক্ষতি হবে ইউক্রেনের, মানুষের হাতে অস্ত্র যাবে; নতুন ইয়েমেন হবে ইউরোপে।


৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৫

আগন্তুক৬৯ বলেছেন: আমেরিকা যদি ইউক্রেনের ব্যাপারে ব্যর্থ হন তবে রাশিয়ার মত চিনও উদ্বুদ্ধ হয়ে আবার এশিয়ায় তাদের সম্প্রসারণ নীতি নিতে পারে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:


আমেরিকা ব্যর্থ হয়েই বসে আছে!

ইউক্রেনের লোকজনের দরকার দেশে থেকে কাজ করা, ওরা মনে করেছে যে, ন্যাটো ওদের দেশে আফগানিস্তানের মতো ডলার ও ইউরো ঢালবে; ডলার ও ইউরো এখন বাতাসে ভাসছে না।

চীনের অসততা বিবিধ দেশের সাধারণ মানুষ বুঝতে পারছে; কিন্তু আফ্রিকা ও এশিয়ার দুর্নীতিপরায়ন সরকারগুলো চীনকে ডাকাতীর সুযোগ করে দিয়ে, নিজেরাও ডাকাতী করছে।

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব অসভ্য/সভ্য-এলিটদের বিনোদনের অংশ? রাজনীতি অকেজো মুডে চলে যাচ্ছে ক্রমান্বয়ে?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউক্রেনের বেলায়, ইহা জঘন্য মনোভাব; এরা মনের দিক থেকে আফ্রিকানদের মতো হয়ে যাচ্ছে, কাজ না করে অন্যের টাকয় ভালো চলার অপচেষ্টা।

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বিিশ্বব্যাপী ইনফ্লেশন" নিয়ে সংক্ষেপে কিছু বলেন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



বনাগলাদেশের নাগরিকেরা ইনফ্লেশন বুঝার সুযোগ পায় না; কারণ, ওখানে দ্রব্যমুল্য প্রতিদিন বাড়তে থাকে এবং সেটা দেশের অর্থনীতির উপর নির্ভরশীল নয়, দুষ্টলোকেরা সেই কাজটি করে। করোনার ফলে, ডলার, ইউরো ও বিশ্বের অনেক মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে: একটি ছোট উডাহরণ: গত বছর ৪০০ ডলারের বাজার করে যদি ২ জনের একটা পরিবারের ১ মাস চলতো, এই বছর একই বাজার করতে ৮০০ ডলার খরচ হবে; আমেরিকানদের জন্য ইহা ভয়ানক অবস্হা। ইুউরোপের মানুষের আয় খুবই সীমিত, ইনফ্লেশন ওদের কাবু করে ফেলে।

৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:১৫

সাসুম বলেছেন: একদম সিউর থাকতে পারেন যুদ্ধ হবেনা।

রাশিয়ান পুতিন কে চিনেন নাই, তিনি প্রতিটা কদম ফেলেন মাপা চাপে। শুধুমাত্র বাইডেন কে জন্মের পচানি দেয়ার জন্য হলেও তিনি যুদ্ধে জড়াবেন না বা সৈন্য মুভ করাবেন না ইউক্রেন এর মাটিতে। কারন রাশিয়ান ইকোনমি কোন মতেই সুইফট বন্ধ হবার ঝুকি নেবার মত স্ট্রং না যতই শিং জিং পিং পাশে থাকুক। আম্রিকান ব্যারিকেড কি জিনিষ সেটা ভেনিজুয়েলা আর কিউবা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে এবং রাশিয়া এই ভুল পথে ভুলেও পা বাড়াবেনা।

বাট তাহলে পুতিন এর খেলা কি? উনি জাস্ট ইউরোপ কে একটা ধাক্কা দিয়ে রেখেছেন আর সবার মাথার মধ্যে এটা ঢুকিয়ে দিতে চেষ্টা করছেন তোমরা যতই চীন কে নিয়ে লাফাও লাভ নেই, দিন শেষে আম্রিকার চোখে চোখ রেখে কথা বলার মত হিম্মত আছে একমাত্র মাদার রাশার।

পুতিন ইউক্রেন কে জাস্ট ইউজড কন্ডোম এর মত ইউজ করবে। ডনবাস অঞ্চলে হালকা অস্ত্র আর কিছু মার্সেনারি পাঠিয়ে দিবে এবং সেই অঞ্চল কে অস্থিতিশীল করে তুলবে সেই সাথে আরো কয়েক টা ফ্রন্টে ইউক্রেন এ যুদ্ধ লাগাবে পেছন থেকে অস্ত্র আর টাকা দিয়ে।

কিন্তু ভুলেও ফুল প্লেজড যুদ্ধে জড়াবেনা। যুদ্ধে না জড়ালে সব চেয়ে বেশি মান সম্মান যাবে বাইডেন এর বরিস জন্সন এর। এই কথা জার্মান চেন্সেলর আর ফ্রান্স মাখো ও বুঝে ফলে তারা এসব কেচালে নাই। আর ফ্রান্স আর জার্মানি ছাড়া জীবনেও আম্রিকা যুদ্ধে যাবেনা, গেলেও টিকবেনা।

বরং যদি রাশিয়া কে চাপাচাপি করে বেশি, পুতিন এস্তোনিয়া আর লাটভিয়া মানে তার সীমান্তের সাথে ন্যাটো রাষ্ট্র যেই দুইটা সেই দুইটা এলাকায় নতুন করে কেচাল লাগানো শুরু করবে অস্ত্র আর টাকা দিয়ে। কারন ইউরোপ ভেতর থেকে নিজেরা নিজেরা কেচাল করলে তাদের লস , পুতিনের লস নাই।

আর জার্মানির সামনে শীত। এই শীতে রাশিয়ান গ্যাস না আসলে মিউনিখ আর বার্লিনের লাশের বরফ সরাতে আম্রিকা থেকে সি-৩০ হারকিউলিস পাঠাতে হবে বাইডেন কে।

যুদ্ধ ফুদ্ধ হবেনা সিউর থাকেন, তবে বাইডেন এর নাক কাটা যাবে এটা সিউর।

আমার বরং খারাপ লাগছে তাইওয়ান এর জন্য। ইউক্রেনে বাইডেন এর এই মোরাল পরাজয় দেখে সিং জিং পিং আরো কেচাল বাড়ালে এই অঞ্চলে এবং বাইডেন আবারো মারা খাবে।

আপাতত পুতিন ভদকার বোতলে মুখ দিয়ে বাইডেনের আন্ডার ওয়ার খারাপ করে ফেলা দেখছে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:


পুতিন বাইডেন বাচাল মানুষ হিসেবে প্রমাণ করবে। আমেরিকান ব্যারিকেড রাশিয়ার জন্য কাজ করবে না। রাশিয়ানরা চীনা ইত্যাদিকে আধা-মানব মনে করে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নিজের থেকে বলতে হবে যে, সে ন্যাটোতে যাবে না, অথবা পুতিন সরকার বদলায়ে দেবে।

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩৬

সাসুম বলেছেন: আপনি যদি মনে করেন আম্রিকান আর ইউরোপ এর যে সুইফট বন্ধ করার হুমকি এটা রাশিয়ান কে কাবু করতে পারবেনা তাহলে আমার বলতেই হয় আপ্নার কোন আইডিয়াই নাই দুনিয়ার ইকোনমি আর ব্যাংকিং পলিসি নিয়ে।

বললাম তো রাশিয়া ফুল প্লেজড যুদ্ধে জড়াবেনা বরং ইউক্রেন এ কেচাল লাগিয়ে রাখবে রাশিয়ান প্রভাবিত অঞ্চলে এবং এভাবে চলতে থাকলে ন্যাটো আর ইউরোপ ও ইউক্রেন কে কখনো তাদের দলে নিবেনা। মোট কথা এই ক্যাচাল জীবনেও শেষ হবেনা, চলতেই থাকবে।

মাঝখানে নাক টা কাটা যাবে বাইডেন এর কারন সে যুদ্ধ যুদ্ধ করে পাগল হয়ে গেল।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকানরা এখন যুদ্ধ চাহে না; ফলে, বাইডেন চাইলেও যুদ্ধ হবে না, পুতিন যা চাচ্ছে,সেটাই হবে।
রাশিয়া কারো উপর নির্ভরশীল নয়।

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৫৯

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাশিয়া কারো উপর নির্ভরশীল নয়।

আপনার আইডিয়া নাই দুনিয়ার ব্যাংকিং ইকোনমি কেম্নে কাজ করে। সরি।

রাশিয়ার কারো উপরে নির্ভরশীল না এই কথা কেম্নে কোন যুক্তিতে বলেন? এই যে রাশিয়ান বিমান আর রকেট - এগুলার চীপের জন্য ও রাশিয়া আম্রিকার উপর নির্ভরশীল। ক্রিমিয়া দখল করার পর বেশ কিছু স্যাংশান দিছিল রাশিয়ার উপর আম্রিকা সেগুলার প্রভাবে তারা নতুন করে রকেট বানাতে পারছেনা- এটা জানেন??

রাশিয়ান গ্যাস আর তেলের প্রধান রপ্তানি হ্যাম্পার হবে যদি সুইফট এর নিষেধাজ্ঞা আসে- এটা তো কমন জিনিষ। এটা ছাড়াও রাশিয়ান গ্যাজপ্রম এর উপর কোন কারনে স্যাংশান করে দিলে চীনের হুয়াওয়ের মত কোন ধুনা তুলে কি করবে রাশিয়া? রাশিয়ান রুবল নিজে স্টেবল না ফলে আম্রিকান ফেড নির্ভর ইকোনমি ( এটা দুনিয়ার সবাই ইভেন চায়না ও ) , এই রিজার্ভ কোন কারনে ডি স্টাবালাইজড হবে রাশিয়া বিপদে পড়বে।

এই দুনিয়ায় একমাত্র আম্রিকা কারো উপর নির্ভরশীল না কারন টেকনোলজি ও আম্রিকান ফেড তাদের দখলে। এটাই তিতা সত্য । বাকী সবাই আম্রিকাকে তেল দিয়েই চলতে হয়

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ও নোভোযান গুলো বিদেশী চিপের উপর নির্ভরশীল? রাশিয়ার আনবিক চুল্লী অন্যদের টেকনোলোৈিতে তৈরি?

১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:০৫

সাসুম বলেছেন:
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ও নোভোযান গুলো বিদেশী চিপের উপর নির্ভরশীল? রাশিয়ার আনবিক চুল্লী অন্যদের টেকনোলোৈিতে তৈরি?


জি , বিদেশী চিপের উপর ডিপেন্ডেড। আরো স্পেসিফিক করে বললে তাইওয়ানের চীপের উপর এবং আবার সে চীপ দের প্যাটেন্ট করা ক্যালিফোর্নিয়াতে। বুঝতে পারছেন জি পলিটিকাল খেলা টা কত জটিল?
ধরেন রয়টার্সের নিউজ দেখেন আমার কথা বিলিভ না করে। তাদের হেড অফ স্পেস এজেন্সির বক্তব্য


আজকের দুনিয়ায় কেউ একা চলতে পারেনা, সবার কোন না কোন ডীপেন্ডেসি থাকে। এই ক্রিমিয়া দখল করার পর রাশিয়া বেশ বিপদে পড়েছে এবং আজকের এই সব ইউক্রেন ক্রাইসিস এর অন্যতম রিজন যাতে করে রাশিয়ার উপর থেকে এসব তুলে নেয় আম্রিকা।

এই যে তুর্কি রাশিয়ার কাছে থেকে এস-৪০০ কিনার পরে আম্রিকা তুর্কি রে এফ-৩৫ যুদ্ধ বিমান কিনার উপর নিষেধাজ্ঞা দিলো সেটা এখনো তুর্কির উপর পেইন ইন দা এস হয়ে আছে। কিন্তু মজার বিষয় হল- এই এফ-৩৫ এর বেশ কিছু মেজর পার্টস আবার সাপ্লাই দিচ্ছে তুর্কির ডিফেন্স কন্ট্রাক্ট্রার রা।

এই দুনিয়া পুরাটা কোন না কোন ভাবে একে অপরের উপর ডিপেন্ড করে এদিকে যান আর ওদিকে যান।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:


রাশিয়া তো একা চলার কথা বলিনি, আমি বলেছি যে, রাশিয়া অন্যদের উপর নির্ভরশীল নয়। মিলিটারী ও স্পেস-প্রোগ্রামের সিকরেট ওরা রক্ষা করে চলছে সব সময়, এগুলোর চিপ ওরা নিজেরা ডিজাইন করে।

১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৩৬

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন:
রাশিয়া তো একা চলার কথা বলিনি, আমি বলেছি যে, রাশিয়া অন্যদের উপর নির্ভরশীল নয়। মিলিটারী ও স্পেস-প্রোগ্রামের সিকরেট ওরা রক্ষা করে চলছে সব সময়, এগুলোর চিপ ওরা নিজেরা ডিজাইন করে।


এই যুগে কেউ একা চলতে পারেনা, ইভেন আম্রিকা ও না। রাশিয়ান রাও ডিপেন্ড করে ।

বাই দা রাস্তাঃ আপনি কি আসলেই কেউ কোন কমেন্ট করলে সেটা না পড়েই রিপ্লে করেন?? আমি উপরে এত বড় একটা স্ক্রিন শট দিলাম রাশিয়ান স্পেস এজেন্সির হেড এর বরাত দিয়ে, সেটা এড়িয়ে গেলেন?


সবাই সিক্রেট মেন্টেন করে, সবার নিজেদের কিছু না কিছু আছে। রাশিয়ার ও নিজেদের অনেক কিছু আছে। বাট দুনিয়া টপ টেকনোলজির জন্য এখনো আম্রিকার উপর ডিপেন্ড , এটাই তিতা সত্য।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:


একই বিষয়ের (টেকনোলোজীর ) উপর আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, জার্মানী, ফ্রান্স ও বৃটেনের নিজস্ব সিকরেট টেকনোলোজী আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.