নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউক্রেন সাধারণ নাগরিকদের যুদ্ধের ট্রেনিং দিচ্ছে!

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯



আমেরিকা ও বৃটেন বলছে, রাশিয়া যেকোন মহুর্তে ইউক্রেন আক্রমণ করতে পারে, অলিম্পিক(ফেব্রু ৪ - ফেব্রু ২০ ) শেষ হওয়ার আগে অবশ্যই আক্রমণ করবে; কিন্তু ইউক্রেনের সরকার এই রকম কোন কিছু বলছে না। একটা কারণ হতে পারে, ইউক্রেনের ইনটেলিজ্যান্স কোনভাবেই আমেরিকা বা বৃটেনের সমান নয়।

রাশিয়া যদি ইউক্রেন আক্রমণ করে, রাশান সেনাবাহিনী কি সাধারণ নাগরিকদের হত্যা করবে, নাগরিকদের বাড়ীঘর উড়িয়ে দেবে, এবং ইউক্রেন কি রাশিয়ার অংশ করে ফেলবে? মনে হয় না। আজকের আধুনিক যুদ্ধে নাগরিকেরা কি দেশ রক্ষায় সক্ষম হবে, নাকি অস্ত্র ধরে অকারণে টার্গেট হয়ে প্রাণ হারাবে? এই ধরণের যুদ্ধ হবে কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েকদিন, এতে গেরিলা যুদ্ধের কোন সুযোগ আছে? নাকি অস্ত্রহাতে থাকার কারণে টার্গেটে পরিণত হবে?

ইউক্রেন যদি সাধারণ মানুষকে অস্ত্র দেয়, সেটা অবশ্যই ভুল হবে, সাধারণ মানুষের হতাহতের সংখ্যা বাড়বে; এটি কি ইউক্রেনের সরকার বুঝতেছে না? তারা অবশ্যই বুঝতেছে: সরকার বুঝতেছে যে, ইউক্রেনের লোকজন যুদ্ধ নিয়ে বিভক্ত হবে, এবং তাতে পুতিনের সুবিধা হবে, সে সহজেই নতুন সরকার গঠন করতে সমর্থ হবে।

ইউক্রেনের সরকার দেশ প্রেমের কথা বলে, মানুষকে নিজ দলে টানার চেষ্টা করছে, সরকার জাতীর স্বাধীনতা রক্ষার কথা বলে মানুষকে যুদ্ধে টানার চেষ্টা করছে; ইহা ভয়ংকর ব্যাপার! পুতিন আসছে ন্যাটো ঠেকাতে, ইউক্রেন দখন করতে নয়। ইউক্রেন সরকারের দরকার ন্যাটোতে যোগদানের প্রোগ্রাম বাদ দেয়া, এবং ইহাই সঠিক পথ।



মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১৬

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: "পুতিন আসছে ন্যাটো ঠেকাতে, ইউক্রেন দখন করতে নয়। ইউক্রেন সরকারের দরকার ন্যাটোতে যোগদানের প্রোগ্রাম বাদ দেয়া, এবং ইহাই সঠিক পথ।" আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত I

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউক্রেনের কিছু লোকজন আফগানদের মতো বিদেশী টাকার লোভে পড়েছে, এরা ন্যাটোর ফ্রি ডলার/ইউরো চায়; এটা হওয়া উচিত নয়। এদের জন্য সধারণ মানুষের প্রাণ যাওয়া সঠিক হবে না।

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

পুতিনকে সবচেয়ে ভালো বুঝে কে? ন্যাটোতে ডুকার যোগ্যতা কি? ইউরোপেও আজকাল দেশপ্রেম রচনা শিখানো লাগে?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



এখন ন্যাটো হলো ক্যাপিটেলিষ্ট ব্লকের অস্ত্র ব্যবসায়ীদের কন্ট্রোল সেন্টার; ইহার দরকার কখনো ছিলো না; এখন গরীব দেশগুলো উহাতে নাম লিখাচ্ছে কিছু ব্যবসা-বাণইজ্য পেতে ও দেশের ভেতরে যেকোন ধরণের আন্দোলনকে কন্ট্রোলে রাখতে। যোগ্যতা বলতে কিছুই এখন নেই।

পুর্ব ইউরোপের দুষ্টরা কাজ না করেও ধনী হতে চাচ্ছে!

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বাসার পাশে ন্যাটো থাকলে পুতিনের সমস্যা কোথায়?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মানসিক সমস্যা

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নেটোতে পুতিনের সমস্যা কি?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



পুতিনরা রাশিয়ান, এরা সোভিয়েত আমল থেকে ন্যাটোর সাথে শত্রুতা আছে।

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৩২

সোবুজ বলেছেন: অস্ত্রের সহজলভ্যতা হলেই নিজেরা নিজেরা যুদ্ধে লিপ্ত হবে।তখন অস্ত্র ব্যবসায়ীদের পোয়াবার।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:




অস্ত্র তো ওরা কিনতে পারবে না, ন্যাটো দেবে; কিন্তু ওখনে যুদ্ধের কিছু নেই, পুতিন চাইলে দখল করে নিয়ে, সরকার বদলায়ে দেবে।

৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:০৯

সাসুম বলেছেন: পুতিন আসছে ন্যাটো ঠেকাতে, ইউক্রেন দখন করতে নয়।

আপনার এই ধারনা টা সঠিক না। এভাবে গড়পড়তা ধারনা আপনার আর গরু রচনা লেখা আমাদের জামান ভাইর সাথে তফাত নাই। দুইজনের না জেনে রচনা লিখছেন।

পুতিন এর জীবনের একটা বড় ড্রিম জুড়ে আছে ইউক্রেন আর রাশিয়ার একীভূত করন। আজকের রাশিয়ার গোড়াপত্তন এই ইউক্রেনে এবং পুতিন ইউক্রেন কে মাদার রাশিয়ার চেয়ে বড় রাশিয়া হিসেবে কল্পনা করে।

যদিও এটা এই মুহুর্তের দরকারী এসেস্মেন্ট নয় বাট এই ন্যারেটিভ টা জরুরি। এই ন্যারেটিভ টা বাদ দেয়ার উপায় নাই।

বাট এই মুহুর্তে যুদ্ধ হবেনা, পুতিন জাস্ট বাইডেন কে নাচাচ্ছে আর আলচনায় বসার নামে নিজেদের উপর চাপানো ২০১৪ সালের স্যাংশান গুলো ফ্রি করার চেষ্টা করছে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



পুতিনরা সোভিয়েত ভেংগে দিয়েছে!

৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৩৩

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: পুতিনরা সোভিয়েত ভেংগে দিয়েছে!

আরেকটা ভুল স্টেটমেন্ট, পুতিন সহ যারা কেজিবির এনফোর্সার ছিল তারা কখনোই মেনে নেয় নাই মন থেকে এবং পুতিন ক্ষমতায় আসার পর আকারে ইংগিতে অনেক বার বুঝিয়েছে। পশ্চিমা চালে হেরেই সোভিয়েত হারাইছ এটাই তিতা সত্য।

সবচেয়ে বড় কথা, ইউক্রেন আর বাকি পুব ইউরোপ এক না রাশিয়ার কাছে। ইউক্রেন আজকের মাদার রাশার জন্মস্থান এবং পুতিন এই দুইয়ের একীভুত করার ব্যপারে লিটারালি ক্রেজি।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



পশ্চিমে কে এমন চালাক লোক ছিল যে, যাহার চাল গার্ভাচভ বুঝতে পারেনি, সোভি্যেত কম্যুনিষ্ট পার্টি তা বুঝতে পারেনি? সোভিয়েত ভেংগেছে রাশিয়ান ( রাশান রিপাবলিক, মানে প্রাদেশিক ) কম্যুনিষ্ট পার্টি; উহাতে কেজিবি ও সেনা বাহিনীর বড় বড় সব জেনারেল থেকে হাজার হাজার অফিসার যুক্ত ছিলো।

৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৫৮

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: পশ্চিমে কে এমন চালাক লোক ছিল যে, যাহার চাল গার্ভাচভ বুঝতে পারেনি, সোভি্যেত কম্যুনিষ্ট পার্টি তা বুঝতে পারেনি? সোভিয়েত ভেংগেছে রাশিয়ান ( রাশান রিপাবলিক, মানে প্রাদেশিক ) কম্যুনিষ্ট পার্টি; উহাতে কেজিবি ও সেনা বাহিনীর বড় বড় সব জেনারেল থেকে হাজার হাজার অফিসার যুক্ত ছিলো।

গর্ভাচেভ রা করাপ্টেড ছিল আর সে সুযোগে পশ্চিমা দের চালে সোভিয়েত ভেংগে খান খান হইছে এটা তো নতুন কিছুনা।

আর কমিউনিস্ট দেশে সোসাইটির টপ লেভেলের মানুষ রাই সব, সো রাশিয়ান টপ জেনারেল রা হয়ত সোভিয়েত ভাংছে বাট যারা নিবেদিত প্রাণ এনফোর্সার লাইফ পুতিন তারা কখনো মন থেকে মেনে নেয় নাই কারন তারা আদর্শে বিশ্বাস করত।

এরপর যখন পুতিন ক্ষমতায় এলো তার সে ড্রিম আবার নতুন করে ফিরে এলো। ক্রিমিয়া দখল ছিল জাস্ট এক্টা ছোট্ট ট্রায়াল। ইউক্রেন নিয়ে পুতিন এর ভাবনা আর বাকি সবার মত না।

নিচের আর্টিকেল টা পড়েন যদি বুঝতে পারেন পুতিন এর ভাবনা। ইউক্রেন ও মাদার রাশার একীভুত করনের পুতিনের স্বপ্ন

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:




গার্ভাচভ করাপ্টেড মানে কি? তার কি টাকার দরকার ছিলো?
সে যেই ক্রমলীনে বাস করতো, খোদা এতো ভালো ঘরে বাস করেননি কোনদিন; ক্রেমলীনের তুলনায় হোয়াইট হাইস হলো চাকরের ঘুমানোর ঘর। গার্ভাচভ যেই পরিমান তেল, হীরক, গ্যাস ও তামার খনির উপর বসেছিলো, যেই পরিমান টাকা সেখান থেকে নিতে পারতো, পশ্চিমের রাজনীতিবিদরা কোটী বছর বেঁচে থাকলেও সেই পরিমাণ টাকার স্বপ্ন দেখতে পারতো না; গার্ভাচভ কি জন্য করাপ্টেড হবে?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



পুতিনেরা সোভিয়েত ভেংগেছে; এখন পুতিনের কাছে যেই পরিমাণ সম্পদ আছে, খোদাকে যদি কোনদিন লোন নিতে হয়, পুতিন থেকে নিতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.