নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাওলানা ভাসানীর অভাবটা পুরণ হয়নি বাংলাদেশে

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২৫



মাওলানা ভাসানী(১৮৮০ - ১৯৭৬) বৃটিশ কলোনিয়েল সিষ্টম, পাকিস্তানী সময় ও বাংলাদেশের অস্হির সময়টুকু দেখার সুযোগ পেয়েছিলেন এবং এই ৩ সময়ে বাংলার সাধারণ মানুষের পক্ষে রাজনীতি করেছেন। উনি সাধারণ দরিদ্র পরিবারের মানুষ হওয়াতে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকে সামনে রেখে, সাধারণ মানুষের জন্য রাজনীতি করতেন। সমাজে উনার এমন অবস্হান ছিলো যে, উনি সরকার ও প্রশাসনের সামনে শক্তভাবে নিজের বক্তব্য রাখতে পারতেন, উনার রাজনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য কেহ তাঁহার বিপক্ষে অভিযোগ আনতে পারেনি; ফলে, তিনি যেকোন সরকারের অনিয়ম, অদক্ষতা, বিফলতা নিয়ে মানুষের সামনে কথা বলতে পারতেন।

ভারতের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য বৃটিশ কলোনিয়েল সিষ্টেমের অবসান হওয়ার গুরুত্ব তিনি সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছিলেন; সেই সময় তিনি আসাম ও বাংলার কৃষক ও শ্রমিকদের সংগঠিত করেছিলেন। পাকিস্তান হওয়ার পর, তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে, মুসলিম লীগ আসলে স্বাধীনতার মর্ম বুঝে না, মুসলিম লীগের মতে স্বাধীনতা হলো বৃটিশের সরকার থাকবে না; কিন্তু দেশ চালাতে হবে বৃটিশের মতো করে। তিনি এখানে বড় ভুমিকা পালন করেন, নিজ দল আওয়ামী লীগ ও শেরে বাংলার দলকে নিয়ে তিনি কোয়ালিশন(যুক্তফ্রন্ট ) গঠন করেন, ও প্রাথমিকভাবে মুসলিম লীগকে পরাজিত করেন।

মুসলিম লীগকে পরাজিত করার পর, যুক্তফ্রন্ট খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি, পাকিস্তানী মিলিটারী দেশের ক্ষমতা দখল করে নেয়(১৯৫৮)। তিনি দমে যাননি, তিনি প্রকাশ্য মিলিটারী শাসনের বিপক্ষে মানুষকে সংগঠিত করতে থাকেন; এবং মোটামুটি উনার সাহসী নেতৃত্বের কারণে মানুষ ততকালীন মিলিটারীর বিপক্ষে কঠিন আন্দোলনে নামে, এবং ১৯৬৯ সালে মিলিটারী সরকারের পতন ঘটায়।

বাংলাদেশের শুরুতে শেখ সাহেবের সরকার কোন কিছুই সঠিকভাবে শুরু করতে পারছিলো না, প্রতিটা ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হচ্ছিলো; মানুষের অবদান ও আশার সাথে শেখ সাহবের সরকারের কর্মকান্ডের কোন মিল ছিলো না; তখন মাওলানা মুখ খোলেন, এবং শেখ সাহবের ভুলভ্রান্তি নিয়ে কথা বলার শুরু করেন। স্বাধীনতার যুদ্ধে সাধারণ মানুষের বড় অবদানকে শেখ সাহবে সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারেননি, তিনি আওয়ামী লীগের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে দেশ চালাতে গিয়ে বারবার ভুল করছিলেন; মাওলানা তখনো শেখ সাহেব ও উনার সরকারের ভুল নীতির সমালোচনা করতে পিছপা হননি।

আজকের বাংলাদেশে, শেখ সাহবের কন্যা যেভাবে দেশ চালাচ্ছেন, ইহা জাতিকে কোথায় নিচ্ছে না; বিশ্বের তুলনায় জাতি ক্রমাগতভাবে পেছনে পড়ছে; কিন্তু মাওলানার মতো কেহ নেই যে, শেখ সাহবের কন্যার মুখের উপর এ নিয়ে কথা বলবেন।


মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

নতুন দেশ পেয়ে মাওলানা লীড রোলে ছিলো না কেন?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব একা চালাতে চেয়েছিলেন। এখন সবাই বলে, "আপা জানেন"।

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যোগ্য নেতা সকল যুগে জন্মায় না। আবার অনেকে যোগ্য নেতার কদর বুঝে না। যেমন সামুর সেরা ব্লগার চাঁদগাজীকে সামু ব্লগ ছাড়া করলো। আরো অনেকে আছে যারা তার গুণ গুলো না দেখে শুধু দোষ গুলোই দেখে। কি আর বলব আফসুস করা ছাড়া কোন উপায় নেই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হচ্ছে, মাওলানার মতো নেতা পাবার সম্ভাবনা কম: জাতি বিভ্রান্ত, ঐক্যহীন।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



১। আমি সময় দেখা মানুষ। আমি সময়ের মানুষ। ১৯৭৪ নিয়ে কোনো একদিন আমি লিখবো। হয়তো কোনো একদিন তবে এখন না। এখন ৭২-৭৪ নিয়ে লেখার সময় না। হয়তো নাও লিখতে পারি কোনোদিন।

২। বাংলাদেশের এডুকেশন সিস্টেম একদম বরবাদ হয়ে যাচ্ছে।
৩। আপনার ট্রাক্টর দেখে মন খারাপ লাগছে।

বিঃ দ্রঃ নিয়মিত চোখের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে চলবেন। আপনার জন্য বেশ কয়েকজন শুভ কামনা জানিয়েছেন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ।
এবার ১৩ লাখ বাচ্চা পাশ করেছে, ১০ লাখের কোন ভবিষ্যত নেই; এরা নিজের ইচ্ছা মতো কোন কিছু পড়তে পারবে না, এদের জীবন কষ্টকর হয়ে যাবে।

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি এক ধুমকেতু। আবার কত বছর পর তেমন কেউ আসে কে জানে?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ নেতৃত্বহীন হয়ে গেছেন।

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে মাওলানার ছবিটা দিয়ে দিন। নতুবা মানুষ মনে করবে আপনি তাঁকে ভালুকের সাথে তুলনা করেছেন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, ঠিক আছে।

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

৭২ সংবিধান নিয়ে কি বলেছিলো?
৭৫ এ শেখ হত্যা নিয়ে ভাসানী কি বলেছিলো?

৩০-৪০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান;রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন সংগঠন ছাড়াও তিনি মক্তব, মাদ্রাসা, মসজিদ নির্মানে ছিলেন??

চীন দেশ ঘুরে এসে মাওলানার লিখা বই পড়েছেন?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



চীনের বিশাল উন্নয়ন দেখে মাওলানা অভিভুত হয়ে গিয়েছিলেন; তিনি আইয়ুব খানকে অনুরোধ করেছিলেন চীনের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের মডেল অনুসরণ করতে।

১৯৭২ সালের শাসনতন্ত্র নিয়ে উনি কি বলেছিলেন, আমার ঠিক মনে নেই; তবে, ড: কামাল হোসেনের মতো লোকদের উপর উনার আস্হা থাকার কথা নয়।

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর তালের আঁশের টুপিটা আমার খুব প্রিয়। সেকালে মসজিদে মসজিদে পাওয়া যেত। এখন তেমন দেখি না। মনে হয় অনেকে তাঁকে ভুলতে বসেছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:


উনার পোশাক, চালচলন, সবই ছিলো একজন সাধারণ মানুষের।

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি হয়ত নিজের কথা কখনও ভাবেননি। জাতির কথা ভাবতে ভাবতেই অবশেষে চলে গেলেন। আমাদের জনগণ এখনো দুশ্চিন্তায় দিন কাটায়। উন্নত এ সময়েও তাদেরকে খাবারের চিন্তায় থাকতে হয়। শাসক গোষ্ঠির চিরকাল জোরকরে ক্ষমতায় থাকতে চাওয়াটাই আমরা প্রতিনিয়ত দেখছি। জানি না এ জাতি কবে নাগাদ আলোর মুখ দেখবে। নাকি চির অন্ধকারে তলিয়ে থাকবে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:


জাতির সামনে ভয়ংকর বিপদ: গত ১০ বছর থেকে যেসব শিক্ষিত তরুণ বের হচ্ছে, এরা অদক্ষ ও পরিবেশের কারণে স্বার্থপর। মাওলানা আজীবন মানুষের কথাই ভাবতেন।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

মাওলানা শিক্ষিত হলে লেনিন,মাও লেভেলে যেতে পারতেন?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:


পারতেন অবশ্যই; উনি প্রাকৃতিকভাবে শিক্ষিত ছিলেন; কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিক্ষিত না হওয়ায়, অর্গেনাইড ছিলেন না।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪৫

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: আপনার লেখায় স্বকীয়তা এবং সহজবোধ্যতা আছে।পড়তে ভাল লাগে।অনেকে কেতাবি ভাষায় পাতার পা পাতা তত্ত্ব কথা লেখে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ, আমি কম কথায় লেখার চেষ্টা করি।

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য মুক্তিযুদ্ধ পক্ষের একটি সক্ষম বিরোধীদল না থাকা।
মানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ধর্মনিরোপেক্ষ আরেকটি বড় বিরোধীদল গড়ে না উঠা। বিএনপি এখন কোন দল না। তত্তাবধায়ক দিলেও মানবে না। ২০০৮ এর মত ক্লিন নির্বাচনও মানে নাই। এত ভাল নির্বাচন সত্তেও একদিনের জন্যও সংসদে আসে নি (বেতন ভাতা নেয়ার দিনটিতে এসে একটু হইচই করা বাদে)।
আরেকটি ১৫ই আগষ্ট বা কাছাকাছি ঘটনা ঘটিয়ে না দেয়া পর্যন্ত বিএনপির কাছে কোন নির্বাচনই নিরোপেক্ষ হবেনা, নির্বাচনেও যাবে না।

বর্তমানে কমুনিষ্ট পার্টি + বাম দলগুলো মিলে একটি ধর্মনিরোপেক্ষ ও মুক্তিযুদ্ধ মানা একটি শক্তিশালী দল গড়ে উঠে আওয়ামীলীগকে চ্যালেঞ্জ করতে পারতো। কিন্তু দুর্ভাগ্য বামদলগুলো জামাতি লেজুড়বৃত্তি করতে করতে হেফাজতের চেয়েও এককাঠি বড় মোসলমান হয়ে গেছে। আওয়ালীগে জামাতি ঢুকেছে জানি, তবে সবচেয়ে বেশী জামাতি ঢুকেছে বামদল গুলোতে।
বিকল্প দেখান বললে এদের গাজ্বালা সুরু হয়ে যায়। এদের গাজ্বালা তীব্রতা জামাতি জেম্বির চেয়েও বেশী!

স্বাধীনতার পর ৭২ এ ভাষানীর মত নেতা নিয়ে ন্যাপের একটা শক্ত অবস্থান ছিল। মোজাফফর ন্যাপ ও জাসদ থেকে ভাসানী ন্যাপ বেশি বাম প্রগতিশীল ধর্মনিরোপেক্ষ ডায়নামিক একটি দল ছিল। একটি প্রধান বিরোধী দল হওয়ার জন্য যা যা দরকার সবই ছিল।
৭৫ এ বংগবন্ধু হত্যার পর ভাষানীর নেতৃত্বে ন্যাপ বড় একটি বিকল্প শক্তি হিসেবে অবস্থান শক্ত করতে পারতো, কিন্তু হোল উল্টাটা।
মুক্তিযুদ্ধের পর দালাল আইনে যখন রাজাকার-আলবদর খুনিদের বিচার শুরু হোলো ৭২ সালে,
তখন এই আইনের প্রকাশ্যে বিরোধিতাকরা শুরু করে দিয়েছিল মাওলানা ভাসানী।
শুধু বিরোধীতা করেই মাওলানা ক্ষান্ত হন নি, বরং এই বিচার বন্ধে তিনি আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন এবং ৭৩ এর নির্বাচনের প্রাক্কালে ন্যাপের মেনিফেস্টোতে রেখে এই বিচার বন্ধ করা হবে বলে হুঙ্কার দিয়েছিলেন।

আরেকটি অতি জঘন্য ভুমিকা ভূমিকা ১৯৭৫ সালে ১৫ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধু ও পুরো পরিবার সহ খুন হবার পর।
মাওলানা ভাষানী এই খুনী কর্ণেল ফারুক-ডালিম-রশিদদের জঘন্য হত্যালিলাকে বাহবা দিয়েছিলেন এই মাওলানা এবং খুনী মোশতাকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছিলেন। ১৫ই আগষ্ট সকালেই।
শুধু তাই না জেল হত্যার পর ন্যাপের মশিউর রহমান যাদুমিয়া ও হামিদুল হক কে খুনি জিয়ার হাতে দিয়ে দল গঠনে সহায়তা করেন।
এখানেই শেষ না।
নিজের দলের অতি মুল্যাবান নির্বাচনি প্রতিক 'ধানের শিষ' খুনি জিয়ার কাছে বিক্রি করে দেন বা ফ্রীতে দিয়ে দেউলিয়া রাজনীতির (লেজুরবৃত্বির) শেষ সীমানায় পৌছেন। বর্তমান বামপন্থিদেরও একই অবস্থা।

বাংলাদেশে কবে একটি সক্ষম বাংলাদেশপন্থি দল বিরোধী দল গড়ে উঠে আওয়ামীলীগকে চ্যালেঞ্জ করবে?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার বয়স কত আমি জানি না, আপনি কি দেখেছেন, কি শুনেছেন, সেটা আপনি জানেন; শুধু এটা মনে রাখিয়েন যে, আওয়ামী লীগ পত্তনের মুল শক্তি ছিলো মাওলানা, আওয়ামী লীগ ছিলো বাংগালীদের কন্ঠ, যুক্তফ্রন্ট তা প্রমান করেছে; আজকের আওয়ামী লীগ হচ্ছে ব্যবসায়ী ও ভাঁওতাবাজ রাজনীতিবিদদের পিরামিড ব্যবসা।

উনি ১৯৬৯ সালে সামনে না থাকলে শেখের বাঁচার সম্ভাবনা ছিলো না, সেটা শেখ সাহবে বুঝতেন, আপনি সেটা বুঝেন না। উনি ভারতে গিয়েছিলেন রাজাকারদের বিচার বন্ধ করার জন্য নয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আওয়ামীলীগ কাউকে তাড়ায় নি। তাড়ায় না।
ভাষানী ও কামালহোসেন নিজ থেকেই চলে গেছেন।
ভাষানী মুজিবকে সমাজতন্ত্রের পথে নিতে ব্যার্থ হয়ে নিজেই ন্যাপ গঠন করেছেন। ৬৯ পর্যন্ত ভাষানীর ভুমিকা সঠিক ছিল।
কিন্তু ৭১এর পর অকারন ভারত বিরোধতার নামে খুনিদের লেজুর হয়ে পচেগলে শেষ হয়ে গেছেন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি পিরামিড ব্যবসায়ী আওয়ামী লীগার, আর মাওলানা ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা।

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৫:০৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভাসানীকে উনার নিজ দল আওয়ামি লীগ কেনো যথাযথ সম্মান দিচ্ছে না।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগ নিজের নেতাদের খেয়ে ফেলে।

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:১৩

সাসুম বলেছেন: শুনেন গাজি সাব, বুইড়া হলে মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি লোপ পায়।

ভাষানী শেষ বয়সে মুজিবের রাষ্ট্র পরিচালনা বিরোধিতা করতে গিয়া বাংলাদেশ বিরোধীতায় নাইমাছিলেন যেইটা ছিল দৃষ্টিকটু।

এর বাইরে, ভাষানীরা ছিলেন্ সঠিক পলিটিশিয়ান। দেশের জন্য চিন্তা করতেন, ব্যাস আর কিছুনা। আজকের দিনে ভাষানী পাইবেন না, পাইবেন হাসান তালবোশেখীর মত গোয়েবলস।

আমি লাল মওলনারে পূজা করতে রাজি নই। তাহার শেষ বয়সের কর্মকান্ড নিয়া আমি হতাশ। বাট আবার এই বাংলাদেশ বিনির্মানে তাহার অবদানের কথা কেউ ভুলিয়া গেলেও আমি ভুলতে রাজি নই

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



মাওলানা দল করেছিলেন বাংগালীদের জন্য, তিনি সাধারণ মানুষের পক্ষে ছিলেন আজীবন, মাঝে মাঝে ভুলও করেছেন; কিন্তু সাধারণ মানুষের অধিকারই ছিলো উনার রাজনীতির মুল ভাবনা।

১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩০

সোবুজ বলেছেন: পল্টনের অনেক সভায় উপস্থিত থেকে তার বক্তৃতা শুনেছি।সবসময় বলতেন,মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ,রুশ সামাজিক সাম্রাজবাদ ও ভারতিয় সম্প্রসারণবাদ এই তিন শত্রুুর বিরুদ্ধে জনজগনে সাবধান করতেন।তারই ধারাবাহিকতায় একাত্তুরের পর ভারতের বিরোধিতা করে।
অসীম সাহসী ছিল।তাকে ঘিরে যারা ছিল তারা যে কথা বলতে পারতো না ভাসানীকে দিয়ে তারা তাই বলাতো।শেখ মুজিব থেকে শুরু করে মেননরা পর্যন্ত এক সময়ে তার কাছের লোক ছিল।সব থেকে বলিষ্ঠ বক্তব্য দিয়েছিলেন রেসকোর্স ময়দানে।তার দুটি শব্দ এখনো কানে ভাসে ,খামোশ ও ডাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সর্দার।
ভাসানী ছিল সময়ের সৃষ্টি।এখন আর এমন নেতার দরকার নাই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:




শেখ হাসিনা রাজনীতিকে বিদায় করে দিয়েছে।

১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩২

সোবুজ বলেছেন: পল্টনের অনেক সভায় উপস্থিত থেকে তার বক্তৃতা শুনেছি।সবসময় বলতেন,মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ,রুশ সামাজিক সাম্রাজবাদ ও ভারতিয় সম্প্রসারণবাদ এই তিন শত্রুুর বিরুদ্ধে জনজগনে সাবধান করতেন।তারই ধারাবাহিকতায় একাত্তুরের পর ভারতের বিরোধিতা করে।
অসীম সাহসী ছিল।তাকে ঘিরে যারা ছিল তারা যে কথা বলতে পারতো না ভাসানীকে দিয়ে তারা তাই বলাতো।শেখ মুজিব থেকে শুরু করে মেননরা পর্যন্ত এক সময়ে তার কাছের লোক ছিল।সব থেকে বলিষ্ঠ বক্তব্য দিয়েছিলেন রেসকোর্স ময়দানে।তার দুটি শব্দ এখনো কানে ভাসে ,খামোশ ও ডাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সর্দার।
ভাসানী ছিল সময়ের সৃষ্টি।এখন আর এমন নেতার দরকার নাই।

১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৬

নাহল তরকারি বলেছেন: এ কে ফজলুল, আবদুল হামিদ খান ভাসানী সহ অন্যান নেতাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। আরো স্মরণ করছি জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান কে।

তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার আমলে ভালই উন্নতি হয়েছে। রাস্তাঘাট, ফ্লাই ওভার, ব্রীজ হচ্ছে। প্রতিবন্ধী, বয়স্ক, এতিম, মুক্তিযোদ্ধারা ভাতা পাচ্ছে। বর্তমানে মাসিক সম্মানী ভাতার পরিমাণ ১২ হাজার টাকা। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা হচ্ছে ২০,০০০ টাকা করার চিন্তা করছে শেখ হাসিনা।

এখন সব কিছু কম্পিউটার আর অনলাইন বেইস হয়ে গেছে। এখন চাইলে দালাল আপনাকে নকল পাসপোর্ট গছাইয়া দিতে পারবে না। এখন যদি আপনাকে নকল পাসর্পোট গছাইয়াও যদি দেয় তাহলে আপনি অনলাইনে চেক করে সেটা সাথে সাথে ধরতে পারবেন।

আগে ট্রেনের টিকেট কাটার জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাড়িয়ে থাকা লাগতো। এখন ৫০% সিটের টিকেট অনলাইনে ক্রয় করা যায়।

২০০১ থেকে ২০০৫ সালে মধ্যে বিদুৎ সমস্যা প্রখর ছিলো। সন্ধ্যায় কারেন্ট চলে যেতো। এক এলাকায় কারেন্ট চলে গেলে আরেক এলাকাতে কারেন্ট চলে আসতো। আর সন্ধ্যায় কারেন্ট চলে আসলে পিচ্ছিরা একটা চিল্লান দিতো।

এখন সেই কারেন্ট তেমন যায় না। ট্যাকনিক্যাল সমস্যা ছাড়া এখন কারেন্ট যায় না।

২০০১-২০০৫ সাল। ঘুস নেয়া আর দেয়া ছিলো স্বাভাবিক। এই ঘুস নেয়া দেয়া কে তারা অপরাধ বা পাপ মনে করতো না্। এখন ঘুস নেয়া দেয়া অপরাধ। ধরা পড়লে সমস্যা আছে।

আমার দৃষ্টিতে শেখ হাসিনা একজন যোগ্য সরকার প্রধান।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:


সবই ভালো, আপনার চাকুরী হয়ে গেলে, জাতি শেষ সমস্যাটার সমাধান পেয়ে যাবেন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কোন বিশ্ববিদয়ালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখতেন?

১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০২

সাসুম বলেছেন: নাহল তরকারি @ শেখ হাসিনা একজন্ যোগ্য সরকার প্রধান নয়। উনি বাংলাদেশের আগের অযোগ্য সরকার প্রধান দের চেয়ে কম্পারিটিভ লি বেটার সরকার প্রধান মাত্র । এখন আপনার যোগ্যতা মাপার মাপকাঠি যদি আগের সরকারের ক্ষমতায় থাকা করাপ্টেড সরকার হয় তাইলে ঠিক আছে।
বাট যদি অন্য দিকে সভ্য ও উন্নত দুনিয়া দিয়া মাপেন, তাইলে অযোগ্য সরকার প্রধান দের তালিকার সবার আগে না হলেও সেরা কয়েকজনের মধ্যে থাকবে।

কথা, হইল এই জিনিষ যদি আপ্নে বুঝতেন তাইলে তো কথা ছিল, আপনার যেই ব্রেন সেটাতে আপনি যা ধরেছে তাই বুঝছেন।

চিন্তার গভিরতা বাড়ান।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



নাহল তরকারি সাহেবের পড়ালেখা পলিটিক্যাল সায়েন্সে।

১৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৩৫

জুন বলেছেন: পুরন হওয়ার মতই না কারন তারমত একজন নির্লোভ, ক্ষমতার প্রতি আজন্ম নির্মোহ রাজনীতিবিদ আর এই মাটিতে জন্মাবে কি না সন্দেহ। তার মত নেতা থাকলে হাজার হাজার ভারতীয় নাগরিক এই দেশে চাকুরীর সুযোগ পেয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিত না, নদীর উপর মাটি ফেলে ভারতীয়দের ট্রাক চলাচলের জন্য রাস্তা বানিয়ে দিতোনা। সুন্দরবনের রামপালে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে বেগ পেতে হতো নতজানু পররাস্ট্রনীতির ধারক বাহকদের। মোদ্দা কথা ভারতের এই আগ্রাসন প্রতিহত করার চেষ্টা করতেন তিনি যেমন ফারাক্কা বাধ নির্মানের প্রতিবাদ করেছিলেন। উনি একজন ক্ষনজন্মা রাজনীতিবিদ ছিলেন যার মত আর কেউ জন্মাবেনা এই শকুনের দেশে

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



সাধারণ মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলার রাজনীতি আজকের বাংগালীদের মাথায় নেই; বিএনপি'র কাজ হলো বেগম জিয়া অধিকার নিয়ে, জামাতের রাজনীতি হলো ধর্ম নিয়ে, এরশাদের দলের রাজনীতি হলো সরকারে থাকা নিয়ে; শেখ হাসিনার রাজনীতি হলো আওয়ামী লীগের অধিকার নিয়ে।

২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৩

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: নাহল তরকারি সাহেবের পড়ালেখা পলিটিক্যাল সায়েন্সে।

এইবার বুঝছেন আপনার ঐদিনের পোস্ট যেখানে আপ্নে ইউনির সীট বাড়ানোর জন্য বলেছিলেন আর আমি তার অপোজ করেছিলাম? এই হল আসল কারন। এই যদি হয় পলিটিকাল সায়েন্স গ্র্যাজুয়েট এর জ্ঞান বিদ্যার দৌড় তাইলে এবার বুঝেন গোয়েবলস তাল্বোশেখীদের কি অবস্থা হবার কথা!

এখন আমার গোয়েবলশেখীর প্রতি রাগ আসেনা এদের অবস্থা দেখে।

২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫০

জুল ভার্ন বলেছেন: আমার সৌভাগ্য আমি মাওলানা ভাষানীকে কাছে থেকে দেখেছি।

আমি জেনারেল ওসমানী, বংগবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান, কবি নজরুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান এর সাথে হাত মিলিয়েছি। সম্ভবত ১৯৬৫ সনে যখন মৌলিক গণতন্ত্রের ভোট হয়েছিল তখন দুই প্রতিদ্বন্দী আউব খান এবং ফাতেমা জিন্নাহ দুজনকেই খুব কাছে থেকে দেখেছিলাম। আউব খানের আগমনে সকল স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের লাইন করে দাঁডিয়ে থাকতে হয়েছিল- যাদের মধ্যে আমিও ছিলাম।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি অনেক কিছু দেখেছেন একথা সত্য, তবে আপনি যা দেখেন উহাকে সঠিকভাবে বুঝেন বলে মনে হয় না।

২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: ১৯৭১ পরবর্তি মাওলানা ভাষানির কিছুকিছু কর্মকান্ড নাকি প্রশ্নবিদ্ধ !! এটার কতোটুকু ভিত্তি আছে ??

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩০

সোনাগাজী বলেছেন:


১৯৭১ সালের পর, আওয়ামী লীগের দেশ চালনা দেখে উনি হতবাক হয়ে কিছু উল্টাপাল্টা কথাবার্তা বলেছেন।

২৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সোহরাওয়ার্দীর মার্কিননীতির বিরোধীতা করে আওয়ামীলীগ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়াটা বোকামি ছিল ওনার। অবশ্য চিনপন্থি মওলানা মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরোধী হওয়াই স্বাভাবিক। বঙ্গবন্ধু নিজের মতো দল চালাতে চাইলেও ভাষানীকে অসম্মান করেন নি কখনো। ভাষানী যদি দলে থেকে ঠিকমতো রাজনীতি করতেন, সেটাই ভালো ছিল। ভাসানীর যে জনপ্রিয়তা ছিল, ওনি যদি সুষ্ঠুভাবে রাজনীতি করতেন ওনার ন্যাপ শক্ত অবস্থানে চলে যেতে পারত। ওনার অদক্ষ রাজনীতির কারণে ন্যাপ আওয়ামীলীগের কাছে ফেল মেরেছিল। স্বাধীনতার পর আওয়ামীলীগ কী করবে সেটা বুঝতে পারছিল না ঠিক আছে। তাই বলে স্বাধীনতা বিরোধীদের নিয়ে মওলানার রাজনীতি প্রশংসাযোগ্য ছিল না। মুশতাক-জিয়াকেও ওনি সমর্থন করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিকভাবে তো দেওলিয়াও হয়ে গিয়েছিলেন। এখন তো ওনার প্রতীক অন্য দলের দখলে। অথচ ওনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরাট বড়ো প্রভাবক হতে পারতেন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



সোহরাওয়ার্দী ভালো সংগঠক ছিলো, সেই কৌশলে মাওলানাকে বের করে দিয়েছে; মাওলানা প্রাকৃতিকভাবে সোস্যালিষ্ট মনোভাবের মানুষ ছিলেন।

২৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৫

নাহল তরকারি বলেছেন: সাসুম কে আমি চিনি না। তবে আপনার জ্ঞান এর দৌর কতটুকু এটা আমার মাপার দরকার নাই। এটা আপনার কথাবার্তা দেখেই বুঝা যায়। সামুম এর কথাবার্তা আর আমাদের এলাকার কাঠ মোল্লার কথাবর্তা একই রকম লাগে। আমাদের এলাকার কাঠ মোল্লাদের গাল ভরা দাড়ি। মাথায় টুপি। পাজ্ঞাবি। ভাব দেখায় পাক্কা ধার্মিক। কিন্তু তাদের অন্তরে কোন ধর্মের জ্ঞান মাত্র নাই। তারা চা এর দোকানে বসে আজাইরা গল্প মারে। এটাই হচ্ছে আমাদের দেশের কাঠ মোল্লা। কাঠমোল্লার আরেটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তারা কম জানে আর বেশী পটর পটর করে। সাসুম কে আমার সেই ক্যাটাগরির লোক মনে হয়।

হইতে পারেন আপনি বিসিএস ক্যাডার, হতে পারেন আপনি আইনস্টাইন এর চেয়ে বড় বিজ্ঞানী। I don't care. কারন আপনার মধ্যে এবং এলাকার আজাইরা মুরব্বি লোক এর মধ্যে কোন পার্থক্য দেখি না।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি চাকুরী পাবার চেষ্টা করছেন? আপনি ছোটখাট কোন ম্যানুফেকচারিং কোম্পানীতে ভলনটিয়ার হিসেবে যোগদান করার চেষ্টা করেন।

২৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাষানী তার মুলআদর্শ সমাজতন্ত্রের পথে অটুট থাকলে জাসদ সর্বহারা নক্সালরা হালে পানি পেত না।
তখন সমাজতন্ত্রের জয়জয়কার, তার মত বড়মাপের নেতার নেতৃত্বে ভাষানী ন্যাপ হত আওয়ামীলীগের মত বড় মাপের শক্তিশালী প্রধান বিরোধীদল।
কিন্তু সুযোগ থাকার পরও উনি সেটা হতে চাইলেন না। ওনার মূল আদর্শ সমাজতন্ত্র ত্যাগ করে খুনিদের অভিনন্দন জানিয়ে জঘন্যভাবে লেজুরবৃত্তি শুরু করে দিলেন।
সর্বশেষে খুনিদের হাতে 'ধানের শিষ' প্রতিক তুলে দেয়ার পর ওনার কোন চালানটা অবশিষ্ট ছিল শুনি?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



উনার মুল আদর্শ সমাজতন্ত্র তো বাংলাদেশের শাসনতন্ত্রে আছে, উহা শেখ হাসিনা কিভাবে কার্যকরী করছেন? মাওলানা কিছু ত্যাগ করেননি, সোহরাওয়ার্দী ও মানিক মিয়ারা মিলে উনাকে কৌশলে আওয়ামী লীগ থেকে বের করে দিয়েছে

২৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই ধরনের লেখায় আপনার বিশ্লেষন আমার বেশ পছন্দ হয়।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি যা দেখেছি, সেই আলোকে বলার চেষ্টা করি।

২৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শেখ হাসিনা একজন যোগ্য ও দক্ষ সরকার প্রধান নন। একমত।
আমার মতে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে যোগ্য ও দক্ষ সরকার প্রধান ছিলেন শহিদ জিয়াউর রহমান।
উনি দক্ষতার সাথে শেষদিন পর্যন্ত ২ হাজার সহকর্মি অফিসারকে কু, পালটা কুর অপবাদ দিয়ে ঝুলাতে সক্ষম হয়েছিলেন। এবং জনপ্রীয়তা ধরে রাখতে পেরেছিলেন শেষদিন পর্যন্ত।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



জিয়া ভয়ংকর হত্যাকারী, সে মিলিটারীর মুক্তিযোদ্ধা অংশকে ফাঁসি ও জেলে দিয়ে যেই অপরাধ করেছিলো, চট্টগ্রামে সেটার বিচার হয়েছে।

শেখ হাসিনা রাজনীতি বুঝে না বলেই শেখ সাহেব উনাকে রাজনীতিতে রাখেননি, জিয়া শেখ সাহবেকে হত্যা করায় শেখ হাসিনা আজকের সুযোগ পেয়েছে, কিন্তু উনি কি করছেন, উহা নিজে বুঝেন না, উনার বেকুবীর সুযোগে প্রশাসন ও বাটপাড়েরা দেশের সম্পদ ও সুযোগ দখল করে নিয়েছে।

২৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৮

সোবুজ বলেছেন: উনি যাদের নিয়ে দল করতেন তারা বহু ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়।মেনন রনোরা চলে গেলে উনি একা হয়ে যান।কর্মি না থাকলে সুধু নেতা দিয়ে দল চলে না।দলকে ঐক্য বদ্ধ রাখার মতো কোন কারিশমা উনার ছিল না।বড়মাপের নেতা ছিলেন কিন্তু বড়মাপের সংগঠক ছিলেন না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:


উনার ছায়াতলে স্হান করে নিয়েছিলো দুনিয়ার তথকথিত বামেরা, যারা ২ জন কথা বললে ৩ মতামতের সৃষ্টি হয়; উনি মুলত সাধারণ মানুষের ( কৃষক, শ্রমিক )অধিকার নিয়ে কথা বলতেন; তখনকার কৃষক ও শ্রমিকের রাজনৈতিক জ্ঞান কতটুকু ছিলো?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.