নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদেশী ভোট নিয়ে সামুর লোকজনের উৎসাহ কম

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:৫১



আমাদের ইউনিভার্সিটিগুলো থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে পাশ করার পরও অনেক বাংলাদেশী নাগরিক ইউরোপ, আমেরিকা, ইসরায়েল ও জাপানের ভোটিং প্রসেস পরিস্কারভাবে বলতে পারেন না। একটা কারণ হতে পারে, বাংলাদেশে দীর্ঘসময় সঠিকভাবে ভোট না'হওয়াতে বিশ্বের ভোটিং প্রসেস এদের কাছে কোন ইন্টারেষ্টিং ব্যাপার নয়।

আগামী মংগলবার (১১/০৮/২২), আমেরিকার 'মধ্যবর্তী নির্বাচন'; মধ্যবর্তী নির্বাচনের নিজস্ব ছোট একটা ডেফিনেশন আছে, ইহা সোজা: ইহা ফেডারেল ও রাজ্যগুলোর জেনারেল ইলেকশান, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরবর্তী জেনারেল ইলেকশান, ( অর্থাৎ প্রেসিডেন্টের ৪ বছর টার্মের মাঝামাঝি সময়ের নির্বাচন )। আমেরিকায় ২ বছর পরপর জেনারেল ইলেকশান হয়; এসব ইলেকশানে ২০/২৫ টা বিবিধ পদ ও কোন বিশেষ আইন প্রয়োগের ( রেফারেন্ডাম ) জন্য ভোট নেয়া হয়; এদের মাঝে সবচেয়ে উল্লাখযোগ্য হচ্ছে, সিনেট, কংগ্রেস, গভর্ণর, ও ষ্টেট সিনেটের নির্বাচন।

এবারের আমেরিকান ভোট হচ্ছে কোভিড, যুদ্ধ, ইনফ্লেশান, রিসেশান ও ট্রাম্প সিনড্রোমের মাঝে; সবদিক থেকে এবারের ভোটটি আমেরিকার জন্য ক্রিটিক্যাল।

সামু ব্লগের বেশ কিছু ব্লগার প্রেডিকশান করেন যে, আমেরিকার পতন শুরু হয়েছে, এবং খুব শীঘ্রই আমেরিকা ধুলার সাথে মিশে যাবে; তাঁদের প্রেডিকশান কিসের উপর ভিত্তি করছে, তা আমি জানি না; তারা যদি গত ৮/১০ আগের থেকেই নিশ্চিত হয়েছেন যে, আমেরিকান পতন শুরু হয়েছে, সেটার জন্য উনাদের সমীকরণের ভেরিয়েবলস উনারা জানেন। তবে, তাঁদের আগের ভেরিয়েবলগুলো থেকে এবারের ভোটের ফলাফল বেশ কাজ দিতে পারে।

এবারের ইলেকশানে ৩৪ সিনেট সীট, ৩৬ গভর্ণর সীট ও হাউস অব রিপরেজেন্টটেটিভদের সব সীট ভোটে যাচ্ছে। এবারের ভোটে যদি সরকারী দল মেজোরিটি না'পায়, প্রেসিডেন্টের এজেন্ডা কার্যকরী করার জন্য দরকারী বিলগুলো ফেল করবে; এই ধরণের রাজনৈতিক পরিস্হিতে আমেরিকায় প্রেসিডেন্টকে বলা হয়, 'লেইম ডাক' ( খোঁড়া হাঁস)। ভোটের অবস্হা দেখে মনে হচ্ছে, বাইডেন খোঁড়া ডাকে পরিণত হতে পারে। বাইডেনের পক্ষে দরকারের চেয়েও বেশী ভোট আছে, কিন্তু কি পরিমাণ মানুষ ভোটে অংশ নেবেন, তা' এবার অনুমান করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। রিপাবলিকানেরা নিজের ভোটে পাশ করে না, তারা পাশ করে ডেমোক্রেটদের ভোটে অনুপস্হিতিকে কাজে লাগিয়ে।


মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচন নিয়ে যতটা না উৎসাহী কিন্তু নিজের মূল্যবান ভোট সম্পর্কে ততটাই অজ্ঞ। ভোট কাকে দিবে, কেন দিবে কিজন্য ভোট কেন্দ্রে যাবে সেটা চিন্তাভাবনা করে না।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩০

সোনাগাজী বলেছেন:




সঠিক।
একই সময়ে, রাজনৈতিক দলগুলো নমিনেশন দিয়ে আসছে সবচেয়ে বড় বড় মাসলম্যানদের; ৫২ বছর যারা এমপি হয়েছে, এদের বড় অংশ ছিলো অপরাধী ধরণের লোকজন।

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বিদেশী ভোট নিয়ে সামুতে লেখা বেশ কষ্টকর।

ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্স নিয়ে আপনি ছাড়া আর কাউকে তো লিখতে দেখিনা। অধিকাংশই ম্যাও প্যাও পোস্ট।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের শিক্ষিতরা অন্য জাতিগুলোর জীবনযাত্রাকে সঠিকভাবে বুঝতে পারছে না, বুঝার চেষ্টা করছে না।

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৫

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আমাদের ত ভোটই নাই সব জোড় দখলে চলে গেছে সোনাগাজী দা
ভাল থাকবেন----

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ভোটে যদি অনুপযুক্ত ও অপরাধীদের নমিনেশন দেয়া হয়, সেই ভোটের ফলাফল জাতির বিপক্ষে যাচ্ছে বরাবরই।

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪১

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে নিজের ভোটই মানুষ কতদিন দেয়না সেটা ভুলে গেছে, তাই অন্য দেশের ভোট নিয়ে আগ্রহ কিভাবে থাকে?

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



সঠিকভাবে ভোট করার জন্য শিক্ষিত শ্রেণী চাপ দেয়নি কখনো।

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



খোড়া হাস'নিয়ে আমেরিকা কতদূর আগাবে?

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



বাইডেন যদি খোঁড়া হাঁসে পরিণত হয়, ভয়ংকর কিছু ঘটবে, ট্রাম্প নির্বাচনে নাম লিখাবে।

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- যে যে যার যার মতো করে ভাববে সেটাই স্বাভাবিক। সেই ভাবনায় ভুল থাকতেই পারে। তাই বলে সবাইকে আপনার মতো করেই ভাবতে হবে এটা কেনো আশা করেন আপনি? আপনার সাথে অন্যের মতের অমিল হতে পারে। কারো হয়তো হিসাব নিকাশ করে মনে হয়েছে ডলারের যুগ শেষ হয়ে আসছে। কোনো হিসাব না করেই আমার মনে হয় ডলার বহালতবিয়তেই থাকবে। এখন আমাদের দুজনকেই আপনার ভাবনায় ভাবতে হবে কেনো?

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি যেসব বিষয়ে কথা বলি, এসব বিষয়ে জানলে, নাগরিক জ্ঞান বাড়বে; কুকুরের লেজ নিয়ে লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত থাকলে, কুকুরের লেজ সাহিত্যবিশারদের সংখ্যা বাড়বে।

৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কোন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী একবার পরাজয় হলে তিনি আর প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারবেন না এমন নিয়ম আছে কি? যদি থাকে তাহলে ট্রাম্প আবার লড়তে চাচ্ছেন তার কারণ কি?

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:


কেহ ২ টার্ম প্রেসিডেন্ট পদে থাকার পর, সেই পদের জন্য প্রার্থী হতে পারবে না; অন্যথায় যতবার চাহিবে, ততবার চেষ্টা করতে পারবে।

৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার ধারনা এইবার ডেমোক্র্যাটরা একটা বিরাট হোঁচট খাবে। কংগ্রেসের একটা না একটা চেম্বারে নিজেদের আধিপত্য হারাবে অবশ্য দু'টোতেই আধিপত্য হারালেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। আইন-শৃঙ্খলার ক্রমাবনতি, ইলিগ্যাল এলিয়েনদের ঢুকতে দেয়া, ইনফ্লেশান সবকিছু নিয়েই জনগণ বিরক্ত।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



অবস্হা খুবই খারাপ, তাদের সৌভাগ্য হলো দলের সদস্য বেশী। ডেমোক্রেটরা জয়ী হলে, কাজ করতে ভুলে যায়; দ: আমেরিকার ইলিগ্যাল এলিয়েনরা যদি নাগরিকদের থেকে বেশী সুবিধা পায়, এরা আসতেই থাকবে।

৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: যে সব ব্লগার বলে আমেরিকা ধুলোর সাথে মিসে যাবে। আমেরিকা খারাপ। খুব শ্রীঘই আমেরিকার পতন হবে- ইত্যাদি ইত্যাদি। তাঁরা এটা আপনার সাথে রাগ দেখিয়ে বলে। যদি তাঁরা সুযোগ পায়, তাহলে আমেরিকা চলে যাবে সবার আগে।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:


এরা বাংলাদেশের বাইরের দেশসমুহে কি ঘটছে,তা বুঝতে পারে না।

১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৩

রানার ব্লগ বলেছেন: যেদিন রশিয়া আফগানিস্তানের উপর ধুমধাম বোম ফেলবে এদের ভবিষ্যৎ বানী পরিবর্তন হয়ে রাশিয়ার উপর যাবে তখন আমেরিকা হবে মহান জাতি।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের ইউনিভার্সিটিগুলো হচ্ছে তরুণদের আড্ডার ক্লাব।

১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বিদেশী ভোট নিয়ে সামুতে লেখা বেশ কষ্টকর।
ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্স নিয়ে আপনি ছাড়া আর কাউকে তো লিখতে দেখিনা। অধিকাংশই ম্যাও প্যাও পোস্ট।
- আপনি হলিউডের চলচ্চিত্র নিয়ে আমার লেখাগুলি পড়েন, যেটা নিয়ে পিএইচডি করা যায়।।
তাহলে বুঝবেন আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং একইসঙ্গে ইতিহাস, ভূগোল আর চলচ্চিত্র কি জিনিস।
হলিউডের বিদ্রুপাত্মক,বর্ণবাদ ও আগ্রাসনবিরোধী চলচ্চিত্র-১

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ঠি আছে, পড়ে দেখবো। আপনি ভালো আছেন?

১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: ভালো।
আপনি আমার লেখা পড়তে চান।
কিন্ত ই-মেইল ঠিকানা দেননি। তাই একটা বইও পাঠাতে পারিনি।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি এখন প্রবাসে, দেশে আসছি শীঘ্রই, ঠিকানা দেবো।

১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশে সৎ ও যোগ্য লোক সমৃদ্ধ রাজনৈতিক দলের বড়ই অভাব। সঠিক নির্বাচনেও এখানে বেঠিক লোক নির্বাচিত হয়। সুতরাং এখানে সঠিক নির্বাচন চিন্তা না করে, বরং নাক ডেকে ঘুমানো উত্তম। আর নিজ দেশের নির্বাচন ভাবনা যাদের নেই তাদের পরদেশের নির্বাচন ভাবনা দিয়ে কি হবে?

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:


এরশাদ সব চোর ডাকাতকে নমিনেশন দিয়েছিলো, বেগম জিয়া দিয়েছিলেন সন্ত্রাসীদের, শেখ হাসিনা দিচ্ছেন মাসলম্যানদের; কিভাবে সঠিক ভোট হবে?

১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


বাইডেন কি টিকে থাকতে পারবেন?

০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



টিকার ব্যাপারে কোন সমস্যা নেই; তবে, সিনেট ও হাউকে রিপাবলিকানরা মেজোরিটি পেলে, ট্রাম্পের প্ররোচনায় বাইডেনের ছেলের ব্যবসা নিয়ে বড় ধরণের ঝামেলা পাকাবে।

১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:১২

ঈশ্বরকণা বলেছেন: "এবারের ভোটে যদি সরকারী দল মেজোরিটি না'পায়, প্রেসিডেন্টের এজেন্ডা কার্যকরী করার জন্য দরকারী বিলগুলো ফেল করবে; এই ধরণের রাজনৈতিক পরিস্হিতে আমেরিকায় প্রেসিডেন্টকে বলা হয়, 'লেইম ডাক' ( খোঁড়া হাঁস)" এই কথাটাতো মনে হয় ঠিক না। কোন রেফারেন্স থেকে বললেন এটা ? 'লেইম ডাক' সিচুয়েশন টার্মটা আমেরিকান পলিটিক্সে যেই রেফারেন্স ব্যবহার করা হয় সেটা কিন্তু প্রেসিডেন্টের 'এজেন্ডা কার্যকরী করার জন্য দরকারী বিলগুলো ফেল করবে' সেটা না। যখন হোয়াইট হাউস আর লেজিসলেচারের মেজরিটি দুটো পার্টির হাতে থাকে সেই অবস্থা হলো 'ডিভাইডেড গভনরমেন্ট' (ইনফ্যাক্ট যেই সময়ে প্রেসিডেন্টের এজেন্ডাগুলো ইম্প্লিমেন্ট করতে খুবই ঝামেলা হয়)। কিন্তু লেইম ডাক সিচুয়েশনটা আসলে বলে একটা বিশেষ সময়ের কংগ্রেসের সেশনকে। যেই সেশনটা হবে এই ইলেকশনের পরে -মানে নভেম্বর ৮ ইলেকশনের পর জানুয়ারিতে নতুন কংগ্রেস ক্ষমতা নেবার আগে বিদায়ী বর্তমান কংগ্রেস যেই সেশনটাতে পার্টিসিপেট করযে সেই সেশনে। আমেরিকান কনস্টিটিউশন অনুযায়ী নভেম্বর ৮ তারিখের ইলেকশনে যারাই জিতুক সেই সদস্যরা শপথ নেবেন জানুয়ারিতে তার আগে পর্যন্ত এখনকার কংগ্রেসেই ভ্যালিড আর তারাই দেশ চালাবে এই কদিন। কিন্তু এই সময় বিদায়ী কংগ্রেস সাধারণত বড় ধরণের নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেয় না, সেই সিদ্ধান্ত নেবার সুযোগটা নতুন কংগ্রেসের জন্যই রাখে। কোনো বড় নীতিনির্ধারণী নেয়ার প্রথা নেই বলেই এই অন্তর্বর্তী এই কংগ্রেসের সেশনকে বলে 'লেইম ডাক' সেশন। প্রেসিডেন্টের এক্সিকিউটিভ পাওয়ার আর সেটা দিয়ে লেজিস্লেচারকে প্রভাবিত করার ক্ষমতার জন্যই প্রেসিডেন্ট কে কখনোই 'লেইম ডাক' বলা হয় না আমেরিকান পলিটিক্সে।ওটা কংগ্রেসের একটা বিশেষ পরিস্থিতিকে বলে। আপনার জানায়, না লেখার সময় গড়বড় হয়েছে বুঝতে পারলাম না যে কারণেই হোক শুধু করে দেয়া দরকার। বেটার,অথেন্টিক এন্ড মিনিংফুল ব্লগিং !

০৮ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি নিজের ধারণা থেকে লিখি, কোন রেফারেন্সের দরকার নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.