নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকান ভোটের চলমান রেজাল্ট

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৯



সিনেটের ফলাফল: ( আমেরিকার সিনেটের সদস্য সংখ্যা ১০০ জন )

১) ডেমোক্রেটদের সংখ্যা: ৪৯ জন
২) রিপাবলিকানদের সংখ্যা: ৪৯ জন

বাকী ২ সীটের গণনা চলছে: নেভেদার সীট ডেমোক্রেটরা পাবার সম্ভাবনা শতকরা ৬০ ভাগের কাছাকাছি; অন্য সীটে রানঅফ নির্বাচন হবে, আগামী সপ্তাহে গণনা র শেষ হবে।

হাউজের ফলাফল: ( আমেরিকার হাউজ অব রিপ্রেজেন্টটেটিভ'এর সদস্য সংখ্যা ৪৩৪ জন )

১) ডেমোক্রেটদের সংখ্যা: ২০৩ জন
২) রিপাবলিকানদের সংখ্যা: ২১১ জন

বাকী ২০ সীটের গণনা চলছে।

ভোট হয়েছে গত মংগলবার (১১/০৮/২২); এখনো গণনা চলছে; গণনা এত দীর্ঘ সময় চলার কারণ হচ্ছে, "মেইল ভোট"; মেইল ভোটের ব্যালট ও উপস্হিত ভোটের ব্যালট একই; কিন্তু মেইল ভোটের সিগনেচার পরীক্ষা করতে হয় কম্প্যুটারে ও একই সাথে ম্যানুয়েলী, এবং ইহাতে কয়েকজন ভোট গণনাকারীর মতামত থাকে; ফলে, ইহা খুবই শ্লো প্রসেস।

মনে হয়, সোমবারের দিকে ফলাফল অনেকটা পরিস্কার হবে। জর্জিয়া রাজ্যের ১টি সিনেটর পদে রানঅফ ইলেকশান হবে ডিসেম্বের মাসের ৬ তারিখে। নেভেদার এক সিনেট পদের গণনা সোমবারে শেষ হবে, মনে হচ্ছে।

**** ২০২৪ সালের ভোটের জন্য, ট্রাম্প আগামীকাল কিংবা ১৫ই নভেম্বর নিজের প্রার্থীতা ঘোষণা করতে পারে। তবে, ট্রাম্প এখনই পরাজিত হয়ে গেছে; কারণ, তার এনডোর্সমেন্টের কারণে রিপাবলিকানরা ভালো করতে পারেনি।




মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৩

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমি মেইল ইন ভোট/এ্যাবসেন্টি ব্যালট ধারনাটা পছন্দ করি না কারন এটা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার, বিতর্ক সৃষ্টিকারী, অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিকারক এবং সম্ভাব্য ভোটিং জালিয়াতির কারণও হতে পারে।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহাতে সমস্যা আছে।
ক্যাপিটেলিষ্ট আমেরিকা ভোটের দিনকে ছুটির দিন না'করাতে 'মেইল ভোটিং' চালু হয়েছে।

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৭

রানার ব্লগ বলেছেন: রিপাবলিকানরা জিতলে কি আবার প্রেসিডেন্ট ইলেকশন হবে?

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় মধ্যবর্তী নির্বাচনের পর, নতুন করে সরকার গঠন করা হয় না; ২০২৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে; এবারের ভোটে বিপাবলিকানরা কিছুটা ভালো করেছে; কিন্তু ইহা দেশের জন্য ভালো হয়নি।

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৮

শাহ আজিজ বলেছেন: চালিয়ে যান গাজী সাহেব । ধন্যবাদ ।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি আছি, চলবে।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৩

ঈশ্বরকণা বলেছেন: আপনার "ক্যাপিটেলিষ্ট আমেরিকা ভোটের দিনকে ছুটির দিন না'করাতে 'মেইল ভোটিং' চালু হয়েছে" এই কথাটা খুব যুক্তিগ্রাহ্য না। মেইলিং ভোট প্রভিশন না থাকলে সরকারের যে লোকগুলো দেশের বাইরে থাকে বিশেষ করে বিদেশের এতো এম্বাসি পার্সোনেল, ফরেন স্টেশনড হাজার হাজার আর্মি পার্সোনেল তারা ভোটটা দেবে কি ভাবে? তাছাড়া হাজার হাজার আমেরিকান যারা নিজের হোম স্টেটে রেজিস্টার্ড কিন্তু জব করে অন্য স্টেটে করে তারাই বা কিভাবে ভোট দেবে? ৩০০ মিলিয়ন মানুষের দেশে যেখানে ৫০০ ভোটের ব্যবধান প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হওয়ার নজির আছে (বুশ-আল গোর) বা যেই দেশে ২ ভোট বেশি পেয়ে (১৯৭৫ সালে নিউ হ্যাম্পশায়ার ইউএস সিনেট ইলেকশনে রিপাবলিকান লুইস ওয়াইম্যান জিতেছিলেন ডেমোক্রেটিক ক্যান্ডিডেট জন ডারকিনের বিরুদ্ধে) ইউএস সিনেটর নির্বাচিত হতে পারে সেখানে এক দুইটা ভোটও খুবই ইম্পরট্যান্ট। মেইলিং/এবসেনটি ভোট প্রভিশনটা সেজন্যই আছে আর এটা আমেরিকার মতো সিভিক ডিউটি কনশাস একটা দেশে খুবই রাশনাল একটা সিস্টেম। মনে হচ্ছে আপনার কথাগুলো খুব চিন্তা ভাবনা না করেই করে ফেলেছেন। শুধু শুধু আমেরিকান মেইলিং/এবসেনটি সিস্টেমে কেউ যদি সমস্যা খুঁজে তাহলে তার চিন্তা ভাবনায় সমস্যা আছে বলেই বুঝতে হবে সব কিছুতেই সেই গল্পের কুমিরের বাচ্চার মতো বারবার একই 'ক্যাপিটেলিষ্ট' জূজূ দেখাবার তাল করলে তো চলবে না। তাতে আপনার চিন্তা ভাবনাও খুব উন্নত সেটাও বোঝা যায় না।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



যেসব আমেরিকান প্রবাসে আছে, তাদের জন্য প্রবাসের সেনানিবাস, এম্বেসী, কালচারেলসেন্টার ও কনস্যুলেটে ভোটিং মেশিনে ( কম্প্যুারাইজড ) ভোটের ব্যবস্হা করা সম্ভব।

ভোটের দিন ছুটি থাকলে 'মেইল ভোটের" পরিমাণ হতো নগন্য

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি ভোট দিয়েছেন? ভোট দিতে কেমন লাগে?

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



না, আমি ভোটার নই।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি কি পি আর হোল্ডার?

আমার এক ছোটবোন ফ্লোরিডাতে আছেন। একসময় সে আমাকে অনেক টানাটানি করেছে ইউএস থেকে যেতে। এখন সে নিজেই পরিবার পরিজন নিয়ে দেশে আসার জন্য তৈরি হচ্ছে। প্রবাস জীবন তেমন মজাদার জীবন না, এটি বুঝতে বুঝতে মাইকেল মধুসূদনের মতো জীবন শেষ হয়ে যায়।


১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:


দত্ত বাবুর চেয়েও কম সময়ে আমি বুঝেছিলাম যে, প্রবাসে সন্মান নেই; কিন্তু আমার গরীব স্বজনদের সাহায্য করার জন্য বিদেশে কাজ করেছি; আমরা যুদ্ধ করেও ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারলাম না; রাজাকারেরা আমাদের চেয়ে ভালো করেছে বাংলাদেশে।

৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৭

ঈশ্বরকণা বলেছেন: "যেসব আমেরিকান প্রবাসে আছে, তাদের জন্য প্রবাসের সেনানিবাস, এম্বেসী, কালচারেলসেন্টার ও কনস্যুলেটে ভোটিং মেশিনে ( কম্প্যুারাইজড ) ভোটের ব্যবস্হা করা সম্ভব" আপনার এই মন্তব্যের উত্তর হচ্ছে, না, সেটা সম্ভব না স্টেটগুলোর ভোট সংক্রান্ত আইনগত বাধার কারণেই। ইলেকশন হয় একেকটা ইন্ডিভিজুয়াল স্টেটের তত্বাবধানে। স্টেট্ স্বাধীন ভাবে তার ইলেকশন নিয়ম কানুন ঠিক করে নিজস্ব লেজিসলেটিভ প্রসেস দিয়ে । সেখানে ফেডারেল গভর্নমেন্টের ইন্টারফেয়ার করার কোনো সুযোগ নেই।আর স্টেটের ভোটিং সিস্টেমটাও হতে হবে ইউনিফর্ম যাতে বিতর্ক সৃষ্টির সুযোগ না থাকে। একেকটা দেশের এম্বাসিতে তাহলে যত স্টেটের ইমপ্লয়ী থাকবে ততগুলো ভিন্নধর্মী কম্পিউটারাইজড সিস্টেম ইন্ট্রোডিউজ করতে হবে ভোটার ইন্টিগ্রিটি নিশ্চিত করতেই। তাছাড়া একজন ইমপ্লয়ির বদলির সাথে সাথে যদি নতুন কোনো স্টেটের মানুষ ইমপ্লয়ী হিসেবে আসে তাহলে আবার তার জন্য নতুন সিস্টেম ইন্ট্রোডিউস করতে হবে। এগুলো করতে হবে যেহেতু একেক স্টেটের সিস্টেম একেক রকম তাই। সেটা খুবই ঝামেলার, খরচের আর আসলে সেটা ইমপ্লিমেন্ট করা সম্ভবও না। লিগ্যাল ইস্যু/ চ্যালেঞ্জের কথাতো বাদই থাকলো। স্টেট গভর্নমেন্টগুলোর ইনভল্ভমেন্ট ছাড়া আইনগত বিধি নিষেধের কারণেই এটা করা যাবে না ।আর পোস্ট ট্রাম্প পিরিয়ডে যে অবিশ্বাস আর অস্থিরতা দেখা দিয়েছে রাজনীতিতে তাতে ফেডারেল গভর্নমেন্টের একার পক্ষে এ'ধরণের কোনো সিস্টেমই ইন্ট্রোডিউস করার সুযোগ নেই মনে হয় । তাই আপনি যত সহজেই বললেন "--ভোটিং মেশিনে ( কম্প্যুারাইজড ) ভোটের ব্যবস্হা করা সম্ভব" সেটা আসলে খুব প্রাকটিকাল চিন্তা হতে পারে না। তাছাড়া ভোটের দিন ছুটি দেয়া হলেও যে সব ভোটার তাদের রেজিস্টার্ড হোম স্টেটে না অন্য স্টেটে কাজ করেন (যাদের সংখ্যা সংখ্যা কয়েক মিলিয়ন) তাদের কোনো হেল্প হবে না।কারণ এক দিনের বন্ধে কারো পক্ষে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নিউইয়র্ক, বা বোস্টন থেকে টেক্সাস ভোটের জন্য ভিজিট করা ফিজিবল কোনো অপশন না। তাই মেইলিং সিস্টেম অপশন বাতিল করা সহজ নয় ইলেকশন রেজাল্ট দিতে দেরি হলেও।আপনাকে আরো একটু ব্রড স্প্রেকটামে গভীর করে ভাবতে হবে এই ধরণের লেখা ও মন্তব্যের আগে। নইলে পোস্ট লেখককে খুব নভিস মনে হয়। তবে আশার কথা আপনার আরডেন্ট কিছু সাপোর্টার আপনার এই ভুলগুলো বুঝতে পারবে না কখনোই । চাউ ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



সব নিয়ম কানুন অনুসরণ করেই প্রতি রাজ্যের ব্যালট তৈরি হয় ও গণনা করা হয়; কিন্তু স্কেনিং ( ভোটিং মেশিনের কাজ ) করে সফটওয়ার, উহা একটি ফাইলে পরিণত হয়; স্কেনিং হয়ে গেলে, উহা কাউন্টিতে পাঠায়ে দিলে এম্বেসী, সেনানিবাস, কালচারেল সেন্টারের কাজ শেষ। যেহেতু, আইডেনটিট ও সিগনেচার দেখেই ব্যালট দেয়া হবে; কোন সমস্যা থাকার কথা নয়।

৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:৪৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: এ'রকম একটা পলিসি ইমপ্লিমেন্ট করতে চাইলে আপনার কি মনে হয় না কংগ্রেসে একটা বিল আনার দরকার ? স্টেট্ এসেম্বলীগুলোতেও সেই একই ধরণের প্রসেস ফলো করে আইনসিদ্ধ করা দরকার আছে ব্যাপারটা ? আপনার কি মনে হয় এখনকার ডিভাইডেড কংগ্রেসে মার্জারী টেইলর গ্রিন, এরিজোনার লরেন বোবার্ট বা সিনেটে ক্রুজ, মিসৌরির জস্ হলি বা ফ্লোরিডার রিক স্কট সেটাকে সমর্থন জানাবে ? এরাতো এক পায়ে দাঁড়িয়েই আছে আরো ক্যায়স করার জন্য । বা ডিভাইডেড স্টেট্ এসেম্বলীগুলো সহজেই একমত হবে পলিসি চেঞ্জ করে ফেডারেল গভর্নমেন্টের হাতে এই ক্ষমতাটা দিতে ?এতদিনের একটা প্রসেস/পলিসি সহজেই চেঞ্জ করা যাবে না । সেটাই বললাম ।তার চেয়ে এখনকার প্রসেসটাই পলিসি মেকারদের কাছে সহজ মনে হবে । আপনি যে রকম রাজ্যের ব্যালট তৈরি হয় ও গণনা করা হয়; কিন্তু স্কেনিং ( ভোটিং মেশিনের কাজ ) করে সফটওয়ার, উহা একটি ফাইলে পরিণত হয়; স্কেনিং হয়ে গেলে, উহা কাউন্টিতে পাঠায়ে দিলে এম্বেসী, সেনানিবাস, কালচারেল সেন্টারের কাজ শেষকরে ব্যাপারটা করে ফেলবার পথ বাতলে দিলেন সেটা খুবই জেনারেলাইজেশন একটা কঠিন পলিসি ইম্প্লিমেন্টের। আপনি অবশ্য এভাবেই দেখেন জটিল পলিসি ইস্যুগুলোর ব্যাপারগুলো। চাউ ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৫:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্বের অনেক দেশে ভোটের দিন ছুটি থাকে, আমেরিকা সেটা করলে, ও এখনকার মতো অগ্রিম ভোট চালু রাখলে মেইল ভোট কমে যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.