নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকায়ও সুচিকিৎসার অভাবে ভোগেন লোকজন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪০



প্রয়াত ব্লগার নুরু সাহবের প্রতি শ্রদ্ধা রলো।

আমেরিকা ও বাংলাদেশ, উভয়ই দেশই হচ্ছে ক্যাপিটেলিষ্ট অর্থনীতির দেশ; এসব দেশে চিকিৎসা নির্ভর করে অর্থনৈতিক সামর্থের উপর; আমেরিকা উন্নত ক্যাপিটেলিষ্ট দেশ, সেখানে একেবারে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা কম, কিন্তু বাংলাদেশের ১৫/২০ ভাগ মানুষের মৃত্যু হয় বিনা চিকিৎসায়, কিংবা দরকারী চিকিৎসার অভাবে।

আমেরিকায় ডাক্তারের কছে যাওয়ার জন্য, কিংবা হাসপাতালের ক্লিনিকে চিকিৎসা পেতে হলে, এ্যাপোয়েন্টমেন্ট নিতে হয়; যারা এ্যাপোয়েন্টমেন্ট দেয়, তাদের ১ম প্রশ্ন, "কোন ধরণের হেলথ-ইনস্যুরেন্স আছে"? যার হেলথ-ইনস্যুরেন্স নেই, সে এ্যাপোয়েন্টমেন্ট পাচ্ছে না। আবার অনেক যায়গায়, হেলথ-ইনস্যুরেন্স'এর প্রোভাইডারের ( ইনস্যুরেন্স কোম্পানী ) নাম চাইবে, ভালো ডাক্তারেরা ও প্রাইভেট ভালো হাসপাতালে সরকারী হেলথ-ইনস্যুরেন্স নেয় না।

যারা কাজ করে, তাদের বেশীরভাগ নিজের কাজের যায়গা থেকে প্রাইচেট কোন-ইনস্যুরেন্স কোম্পানীর হেলথ-ইনস্যুরেন্স পেয়ে থাকে; বয়স্ক , বেকার ও সরকারের ওয়েলফেয়ার সিষ্টেমে যারা আছে, তারা সবাই সরকারের হেলথ-ইনস্যুরেন্স পেয়ে থাকে। বেআইনীভাবে বসবাসকারীরা কোনভাবে সরকারী হেলথ-ইনস্যুরেন্স পায় না।

আমেরিকায় কেহ চিকিৎসার অভাবে থাকে না; যদি কোন ধরণের হেলথ-ইনস্যুরেন্স না'থাকে সিটি ও রাজ্য সরকারের হাসপাতালগুলোতে যেতে পারে লোকজন; এসব যায়গায় সাথে সাথে এ্যাপোয়েন্টমেন্ট পাওয়া যায় না, অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু যেসব রোগ নিয়ে অপেক্ষা করা সম্ভব হয় না, তখন ইমারজন্সীতে গেলে কিছু চিকিৎসা পাওয়া যায়।

বাংলদেশের পুরোপুরি ৫০ ভাগ মানুষ চাষবাসের সাথে যুক্ত, এরা দরিদ্র; এদের শতকরা ৮০/৯০ ভাগ কঠিন রোগের ( ক্যান্সার, কিডনী রোগ, হার্টের রোগ, প্রষ্টেট সমস্যা ) চিকিৎসা করাতে পারে না। শ্রমিকদের অর্থনীতি একটু ভালো, এরা সাধারণ ডাক্তারের কাছে গিয়ে নিজের অসুস্হতা সম্পর্কে কিছুটা জানতে পারেন, পারলে চিকিৎসা করান, অনেকক্ষেত্রে চিকিৎসা করাতে পারেন না।

বাংলাদেশে যারা প্রাইভেটে কম/মাঝারী বেতনের চাকুরী করেন, তাদের কঠিন রোগের চিকিৎসা হয় না বললেই চলে; এরপরও, এসব পরিবারের কেহ যদি কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়,পরিবার ফতুর হয়ে যায়।

চাষে নিযুক্ত নাগরিক, প্রাইভেটের কমবেতনের চাকুরে ও শ্রমিকরা যাতে চিকিৎসা পেতে পারে, সেটার জন্য সমবায় সমতির মাধ্যমে হেলথ ইনস্যুরেন্স চালু করা সম্ভব; ইহার শুরুটা সরকার করতে পারে, কিংবা সাধারণ মানুষ নিজেরা করতে পারেন; এটা করতে পারলে, কেহ পুরোপুরি বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে না, এবং কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতে গিয়ে পরিবার ফতুর হবেনা।


মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
এদেশের অনেক বাপ রোগ পুষে রাখে। প্রকাশ করে না।
এদেশের বাপরা কেমন যেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হচ্ছে, নুরু সাহেবের বেলায়ও তা'ঘটেছে; উনি যদি সংকোচ থেকে বের হয়ে আমাদেরকে জানাতেন, কিছুটা ব্যবস্হা করা সম্ভব হতো।

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: তার বিদেহি আত্মার শান্তি কামনা করছি ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



এটা হলো সহজ , অপ্রয়োজনীয় বাংগালী সান্তনা।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মনে হচ্ছে, নুরু সাহেবের বেলায়ও তা'ঘটেছে; উনি যদি সংকোচ থেকে বের হয়ে আমাদেরকে জানাতেন, কিছুটা ব্যবস্হা করা সম্ভব হতো।



হমম। দেশের মধ্যবিত্ত বাবার এমনই। আমার আব্বা ১০ বছর হার্নিয়া টেনে ছিলেন। ২০১৪তে সেটা সঙ্কটাপূর্ণ অবস্থায় চলে যায়।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



এসব ঘটনাগুলো পরিবারের জন্য কষ্টের স্মৃতি হয়ে থাকে আজীবন। তবে, দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হলে, নিজেরা এসব সমস্যার সমাধান করতে পারবেন, সমবায় পদ্ধতিতে এসবের সমাধান বের করা সম্ভব।

৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
অর্থনৈতিক অবস্থা বাদেও অন্য ব্যাপার থাকে বাবাদের মাঝে। সম্ভবত অনেক বাবা ভাবেন আমাকে নিয়ে কেউ যেন টেনশন না করে। এইসব বাবারা কোনদিন অন্যকারো হাত থেকে পানিও খাননি। ঝামেলায় ফেলতে চাননা।

আমার বাবা বাড়িতে থাকতে রাতে যেদিন পড়ে যান সেদিন নিজে চা বানিয়ে ছিলেন , টেবিলে চা রেখে টয়লেটে যেতে ছিলেন। কাউকে ডাকেনি।
আমি আবার ওয়াইফ পায়ে শব্দে জেগে যেতাম। এদিন বুঝিনি , পড়ার শব্দ শুনেছিলাম শুধু।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২১

সোনাগাজী বলেছেন:


অনেকে চান না যে, পরিবারর উপর মানসিক চাপ পড়ুক, স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হোক; কিন্তু একটা বয়সে পরিবারের সাহায্য খুবই দরকারী হয়ে পড়ে।

৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
কিন্তু একটা বয়সে পরিবারের সাহায্য খুবই দরকারী হয়ে পড়ে।



এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু আব্বা সম্ভবত সেভাবে ভাবেননি। একই ভাবনা আমারো হচ্ছে। বাপ হওয়ার পর থেকে।

জানুয়ারিতে বাবুর টেস্ট আছে। আব্বা হাসপাতালে। মাঝখানে আমি।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি শক্ত থাকুন, এগুলো জীবনের বড় বড় অধ্যায়।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:




বেশী কঠিন অবস্হায় থাকলে ব্লগারদের জানাবেন।

৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৫০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ভারত আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে চিকিৎসা করে,মধ্যবিত্ত/নিন্মমধ্যবিত্তের ভরসার আস্থা ভারত।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের চিকিৎসকদের প্রতি তাদের মা-বাবারও আস্হা নেই।

৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ক্লিনিকগুলো চুক্তিভিত্তিক চিকিৎসা দেয় । সরকারী হাসপাতালে বিছানা থাকে না কখনো । সরকারী হাসপাতালের ডাক্তাররা ক্লিনিকে অক্লান্ত পরিশ্রম করেন আর জনগনের দেওয়া ট্যাক্সে নির্লজ্জ বেতন নেন । প্রায় সবাই যারা সক্ষম তারা ইন্ডিয়া যান । আজ দুপুরে টেলি কথন শুনছি বাপ আর পুত্রের । বাপ এখন ব্যাংককে । তাকে গেলবার চোখে যে ইঞ্জেকশন দিয়েছিল , কোন উন্নতি ছাড়াই একই ইঞ্জেকশন দিতে চাইছেন থাই ডাক্তার । ছেলে আমার সামনে বসে বাবাকে বলল ইন্ডিয়ার নেত্রালয়ে যেতে কারন ফার্মাশিষ্ট সন্তান ব্যাঙ্কক ডাক্তারের উপর আর ভরসা করতে পারছে না ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহাই ৩য় বিশ্বের গলাকাটা ক্যাপিটেলিজম।

৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪২

ঢাবিয়ান বলেছেন: উন্নত বিশ্বেও চিকিতসা এখন একটা ব্যবসা। মানুষ পারতপক্ষে ডাক্তারের কাছে যেতে চায় না। এই ইস্যূতে দেশ বিদেশ সর্বত্রই এক অবস্থা।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



জাতি ইয়েমেনের লেভেলে পোঁছেছে।

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৯

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আমাদের দেশে চিকিৎসা সেবার সাথে জড়িত বেশিরভাগ ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠান নিরীহ রোগীদের সাথে যা করছে তাকে শুধু প্রতারণা বললেও কম বলা হবে। বিষয়টি এখন কম বেশি সবারই জানা। এজন্য সাধারণ লোকেরা খুব বেশি বিপদে না পড়লে ওমুখু হতে চায় না, তার উপর রয়েছে আর্থিক সীমাবদ্ধতা। বিশেষ করে গ্রামাচোলের বেশির ভাগ লোকই ফার্মেসি থেকে বিনা প্রেসক্রিপশনে ঔষধ কিনেই চিকিৎসার কাজটা সাড়ে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আর্থিক সীমাবদ্ধতা, ডাক্তার ও হাসপাতালগুলোর অসৎতা মানুষের জীবনকে সংক্ষিপ্ত করছে।

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নাহল তরকারি বলেছেন: ঐ দেশে যদি ডাক্তারের এর জন্য এপ্যায়ামেন্ট নিতে হয়? যারা ইমারজেন্সি রোগী তারা কি করবে? যেমন মনে করেন আমি হঠাৎ হোন্ডা একসিডেন্ট এর পা ঙেঙ্গে গেছে। তখন তার কি হবে? বা আমার শ্বাস কষ্টের সমস্যা আছে। আমার শীত কালে অসুস্থ হলে ইমারজেন্সি বিভাগে ভর্তি হওয়া লাগে। সেই দেশে কি হাসপাতালে ইমারজেন্সি বিভাগ বা রুম আছে?

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ইমারজেন্সী আছে, সেখানে কিছু/পুরপুরি চিকিৎসা সবাই পায়।

১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নুরু ভাইয়ের মৃত্যুতে কষ্ট পেলাম। উনার ডায়াবেটিস ছিলো আমারও আছে তাই ভয় লাগছে। ডায়াবেটিস হলে নানা রোগ চেপে ধরে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:


কঠিনভাবে কন্ট্রোল করুন, জেনেশুনে খাওয়াদাওয়া করুন, ব্যায়াম করেন। বাংলাদেশের বড় অংশের এই রোগ আছে।

১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ২:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




এ কথা সত্য যে দেশে জনবান্ধব স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থার প্রচন্ড ঘাটতি রয়েছে , যতটুকু আছে তাও আবার বিবিধ
ধরনের অব্যবস্থাপনা ও সাধারণের নাগালের বাইরে ।
একথাও সত্য যে দেশের স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থা যতই উন্নত ও জনবান্ধব করা হোক না কেন ,বৈশ্বিক ও স্থানীয় জলবায়ুর
বিরোপ প্রভাব ও পরিবেশ দুষন রোধ করা সহ খাদ্য ভেজাল প্রতিরোধ করতে না পারলে চিকিৎশা ব্যবস্থা যতই
উন্নত ও গনমুখী করা হোক না কেন দেশে রোগ বালাই ও মানুষের দুর্ভোগ কেবল বাড়তেই থ্কবে ।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিভিন্ন ধরণের প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন বন্যা, খরা, অতি বৃষ্টি, অনাবৃষ্টিসহ
অস্বাভাবিক আবহাওয়া আরও বাড়বে, তার সঙ্গে বাড়বে নানা রোগ। যার লক্ষণ এখন থেকেই দেখা যাচ্ছে।
জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ দুষনের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব দেশের সার্বিক স্বাস্থ খাতের উপর পড়বেই পরবে ।
দেশে তাপমাত্রা যেভাবে বারছে তাতে করে গরম আবহাওয়ায় মশা এবং ফসলের পোকাও বেড়ে যাচ্ছে।
তাদের প্রজননের জন্য দেশের উঞ্চ আবহাওয়া খুব অনুকূলে। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা গরম আবহাওয়ায়
দ্রুত বাড়ে, এবং বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত যে ডেঙ্গু জ্বরের প্রাদুর্ভাব গরম আবহাওয়ায় বেশি হয়। যে কারণে
দেশের হাসপাতালগুলি ডেঙ্গু রোগীতে ভর্তী ।

ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ছাড়াও বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কারণে রোগ-বালাই
বাড়ছে, এবং আরও বাড়বে। খরার কারণে খাওয়ার পানির অভাব এবং পোকা-মাকড়ের আক্রমণ বেড়ে গিয়ে
ফসল বিপর্যয়, খাদ্য ঘাটতি এবং তার কারণে পুষ্টিহীনতা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে। যতো বেশি তাপ
বাড়বে, ততই রোগের বাহকগুলো শক্তিশালীভাবে কার্যকর হবে। যে লক্ষণ আমরা দেখছি তাতে একাধিক
মহামারী ও অতিমারির সম্মুখীন হতে হবে।

তাই যে যে কারণে রোগ বালাই তৈরী ও বিকাশ প্রাপ্ত হয় সে গুলি নিয়ন্ত্রন ও দমনের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিলে
এবং দেশের জনগনকে স্বাস্থ্য বিধি মনে জীবনাচারে অভ্যস্ত করে তুলতে পারলে রোগ বালাই এমনিতেই অনেক
কমে যাবে এমনকি হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্ত্রগুলি রোগীর অভাবে নীজেরাই রোগাক্রান্ত হয়ে যাবে, অবশ্য
ক্যপিটালিজমের এ যুগে এ রকম হওয়াটা খুবই অসস্ভব একটি বিষয় , তবে সকলে সচেতন হয়ে যথোপযুক্ত
ব্যবস্থা অবলম্বন করলে সবই সম্ভব , অশাবাদী হতে দুষ কি !!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.