নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাহীন মানুষ কিভাবে জাতিকে ধ্বংস করে থাকে, সেটার বড় উদাহরণ হচ্ছে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জিলেনস্কি। গতকাল প্রেসিডেন্ট জিলেনস্কি হোয়াইট হাউজে এসেছিলো ; বাইডেনের সাথে লাইভে যুক্তবিবৃতি দিচ্ছিলো, যুদ্ধের উপর বক্তব্য রাখছিলো; সবাই তার সুনাম করছে, তাকে বাহবা দিচ্ছে; কিন্তু আমি লোকটার কথা শুনে ভয়ংকর রেগে যাচ্ছিলাম ; সে তার বক্তব্যে একবারও উচ্চারণ করেনি যে, যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী রিসেশান হচ্ছে! হোয়াইট হাউজের সবাই তাকে "হিরো হিরো" করছে আর হাসছে, আমার কেন বারবার মনে হচ্ছিলো লোকটা আসলেই ভয়ংকর ইডিয়ট, লোকটা তার নিজ জাতিকে ভাড়াটিয়া যুদ্ধের মাঝে টেনে এনেছে, ১২/১৩ হাজার মানুষের প্রাণ গেছে, ৬০ লাখ মানুষ দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে, দেশের পুর্বান্চল (দেশের ২০ ভাগ এলাকা ) পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে, দেশের শতকরা ১৫ ভাগের বেশী এলাকা পুটিন দখল করে রেখেছে।
সে ইংরেজীতে বক্তব্য রাখছিলো কিছুক্ষণ, আবার কিছুক্ষণ ইউক্রেন ভাষায় কথা বলছিলো; গায়ে সৈনিকদের মতো একটা সোয়েট শার্ট, পরনে অনেকটা কমবেট ড্রেসের মতো একটা প্যান্ট! গলাটা কেমন ক্যানক্যানে, টাকা পয়সা ও অস্ত্র পেয়ে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছিলো; কিন্তু এই ইডিয়টিক যুদ্ধের ফলে নিজ দেশের মানুষের মৃত্যু নিয়ে কিছুই বলেনি; মানুষের মৃত্যু, কষ্ট ও দেশ ধ্বংসের সাথে ন্যাটোতে যোগদানের ব্যাপারটা যে জড়িত সেটা বেকুবের মুখে ১ বারও আসেনি; উহার বক্তব্যে যুদ্ধের কথা আছে, কিন্তু যুদ্ধের কারণ নিয়ে কোন কথা নেই। বিশ্বব্যাপী ইনফ্লেশান ও রিসেশান'এর ২য় কারণ ইউক্রেনের যুদ্ধ।
সে আমেরিকার সর্বাধুনিক অস্ত্র প্যাট্রিয়ট মিসাইল সিষ্টেম পেয়েছে; খুশী আটকানা ও বাইডেনকে লক্ষ্য করে বলছিলো যে, সে ইউক্রেনের সর্বশেষ ইন্চিও মুক্ত করে ছাড়বে! আমি জানি, বাইডেন এসব কথা বিশ্বাস করার কথা নয়; আমার বিশ্বাস, রাশিয়ানরা হলো ভালুকের মতো, যুদ্ধ করে জিলেনস্কি রাশিয়ানদের থেকে কোন এলাকা ফেরত নিতে পারবে না; কি সব বেকুবী কথা সে আমেরিকানদের শোনাচ্ছে, আমেরিকানরা কি আসলেই এত বেকুব।
ইউক্রেন-যুদ্ধ চালাচ্ছে ন্যাটো ও রাশিয়ান সরকার। যুদ্ধের কারণে সবচেয়ে বেশী ভুগছে ইউরোপ; কিন্তু ন্যাটো-দেশগুলোতে যুদ্ধ-বিরোধী কোন ধরণের প্রতিবাদ এখনো হয়নি। ন্যাটো এসব দেশগুলোর মানুষকে বুঝাতে চেষ্টা করছে, পুটিন ইউক্রেন দখলের চেষ্টা করছে, এবং ভবিষ্যতে পুর্ব ইউরোপের দিকে হাত বাড়াবে; এই প্রচারণা কাজ করছে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
পুটিন একটি সোস্যালিষ্ট দেশ থেকে একটি "জাতীয়তাবাদী ক্যাপিটেলিষ্ট" জাতি গঠন করছে; ইহা দুর্নীতিতে ভরপুর। বাইডেন ক্যাপিটেলিষ্টদের লীডার, পুটিনও ক্যাপিটেলিষ্টদের লীডার; তারপরও বনিবনা হচ্ছে না, ইহাই এই যুদ্ধের কারণ।
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইউক্রেন যুদ্ধের দায় পুতিনের- বিশ্ববাসী অন্তত সেটাই মনে করে। জেলেনেস্কি জয়ী হলে তার দেশ তাকে মনে রাখবে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
পুটিন এই ধরণের ভয়ংকর ধ্বংস যজ্ঞের জন্য দায়ী; তবে, জিলেস্কি জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আমেরিকা চেষ্টা করছে পুটিনকে সরানোর জন্য, সেটা যদি কাজ করে, তখন জিলেনস্কি তার ভুমি ফেরত পাবে।
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৩
শাহ আজিজ বলেছেন: রাশিয়া আরও ভাঙবে , ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হবে , পুতিনরা হারিয়ে যাবে কালের গর্ভে । আমেরিকার একটা বিষয় আমার ভাল লাগে , ফরেন পলিসি । ক্ষমতায় কে ব্যাপার নয় , নিজেদের শৌর্য বীর্য অক্ষুন্ন থাকলেই হল । জেলেনস্কি এখন আমেরিকার পুতুল , তার মুখে রিশেসন শব্দ উচ্চারিত হবে না কিন্তু আপনি পুতিনের ব্যাপারে বেশ নরম । ওই হারামজাদার কারনেই এই দুর্ভোগ । আমার মনে হয় এই ছোট আকারের যুদ্ধ প্রলম্বিত হবে যদি না পুতিনকে কেউ ধরাশায়ী করে । ইউক্রেনে ন্যাটো সৈন্য নামবে এবং দেশটা একটা দম দেয়া পুতুলের মতই চলবে ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
রাশিয়া ভাংগার মতো কোন কারণ আমি দেখছি না: ওরা সুসম জাতি, একই ভাষা, একই সংস্কৃতি, ওরা জাতীয়তাবাদী; পুতিনের পতন ঘনিয়ে এসেছে, মনে হয়। ন্যাটো সেখানে ষৈন্য প ঠানোর মতো ভুল কাজ করবে বলে মনে হয় না।
পুটিনের প্রতি মানুষের সমর্থন নেই; রাশিয়ানরা এই যুদ্ধের বিপক্ষে
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৭
কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকার এখন বন্ধুর বড় অভাব।তারা একজন ভালো বন্ধু পেয়েছে।তাকে নিয়েই এখন নাচানাচি করতে হবে।বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তারা হবে আমেরিকার ভালো বন্ধু।তাদের দিয়ে মিয়ানমারকে শায়েস্তা করা যাবে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
ন্যাটো ও ইুরোপ আমেরিকার তাত্বিক-বন্ধু; আমেরিকা ভয় পাচ্ছে যে, পুর্ব ইউরোপে আবারো সমাজতন্ত্র ফিরে আসতে পারে। মিয়ানমারের সাথে আমেরিকার কোন সমস্যা আছে? আমেরিকা জানে যে, সেনাবাহিনী এভাবেই দেশ চালায়।
আমেরিকা বিএনপি-জামাতের মতো ব্রাদারহুডকে কোন কালে সাপোর্ট করেনি; শেখ হাসিনাকে আমেরিকা সব সময় সাপোর্ট দিয়ে আসছে।
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: আক্রমন করে মিয়ানমারের একটা অংশ স্বাধীন করে সেখানে রুহিঙ্গাদের বসবাস করার কথা আমেরিকা বলে ছিল।এটা বহুল আলোচিত একটা বিষয়।আপনার জানার কথা।আওয়ামী লীগ সেটা গ্রহন করে নাই।বিএনপি সেটা লুফে নিয়েছে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
চীনারা বাস করে রেংগুনে, ওদের তেলের ও গ্যাসের পাইপ লাইন গেছে রাখাইন হয়ে।
৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪০
কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকার এখন এটাই প্রধান চাওয়া।এদিকে একটা ফ্রন্ট খোলা।জেলনস্কির মতো একটা বন্ধু তার দরকার।ভারতকে দিয়ে অনেক চেষ্টা করেছে।কিন্তু সফল হয় নাউ।তাদের একটা মাথামোটা লোক দরকার।তারা হয়তো ভাবছে তারা পেয়ে গেছে।এখন দরকার তাকে ক্ষমতায় আনা।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি জানি না, আপনি কিসের ভিত্তিতে কি ভাবছেন? বার্মা এখন অনেকটা চীনের ১টা প্রদেশের মতো। আর সেনা বাহিনীতে ৭ লাখ সেনা আছে; রোহিংগাদের হয়ে বার্মাকে কে কি করবে?
৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৩:০৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জেলেনস্কি ইডিয়েটের একটা বড় উদাহরণ! একবিংশ শতাব্দীতে সবচেয়ে বড় ইডিয়েটের নাম বললে ওর নামটা সবার আগে আসবে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৩:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
১টা শিক্ষিত জাতি ১ ইডিয়টকে প্রেসিডেন্ট বানায়েছে, সে জেনারেলের ভুমিকায় অভিনয় করছে।
৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: রুহিংগাদের জন্য জন্য কেউ কিছু করবে না।কিন্তু এই ফ্রন্টে যুদ্ধে বাঁধাতে পারলে বাংলা দেশকে শক্তিশালী করে চীনকে ব্যস্ত রাখতে পারবে।যেটা করছে উইক্রেনে।বাংলাদেশ বা রুহিংগা এসব নিয়ে আমেরিকা চিন্তা করে না তার মাথা ব্যাথা চীনের উন্নয়ন।পূর্ব দিকে তার অনেক ঘাঁটি আছে কিন্তু এদিকে তার কোন চীন বিরোধী বন্ধু নাই।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের সৈন্য বাহিনীর কাছে যেসব অস্ত্র ও টেকনোলোজী আছে, সেই পরিমাণ সেনা আছে, যেই পরিমাণ সাঁজোয়া ও ট্যাংক আছে, বিমান বাহিনীর কাছে যেই ধরণের বিমান আছে, নেভীর কাছে যেই ধরণের জাহাজ আছে ও সেনাদের যেই ধরণের ট্রেনিং আছে, ইহা কি এই যুগে কারো সাথে যুদ্ধ করতে পারবে বলে আপনার মনে হয়?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
এই অন্চলে কোন ফ্রন্ট নেই যেখানে বাংলাদেশকে কেহ যুদ্ধের মিত্র হিসেবে চাইবে; যেভাবে বেলারুশকে রাশিয়া চাচ্ছে।
৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১১
কামাল১৮ বলেছেন: যুদ্ধ করার প্রস্তাব আমেরিকা বাংলাদেশকে দিয়ে ছিলো।বাংলাদেশ রাজি হয় নাই। এই বিষয়টা নিয়ে পত্রিকায় অনেক আলোচনা হয়েছে।টক শোতেও আসিফ নজরুলরা যুদ্ধ করার পক্ষে অনেক যুক্তি দেখিয়েছে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
যুদ্ধ করার প্রস্তাব যদি আসে, সেটা নিশ্চয় গোপনভাবে শেখ হাসিনার কাছে আসার কথা; শেখ হাসিনা ও সিআইএ'র লোকদের বাহিরে কি ইহা যাবে? আসিফ নজরুল, ইত্যাদির সাথে আমেরিকান সরকার, বা সিআইএ কি কথা বলবে? এগুলো আসিফ নজরুলদের মতো মগজহীনদের পাগলামী।
১০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বিশ্বের সেরা রাজনীতিবিদদের লিস্ট দেন তো 'যা আপনার মতে (৫/১০ জন হলেই হবে)
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
ওবামা, আন্দ্রেই গ্রোমিকো, চার্চিল, ইন্দিরা গান্ধী, জেসিনন্দ্রা আরডেরণ, আব্রাহাম লিংকন, লেনিন, মাও, শেরে বাংলা, মওলানা।
১১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: জেলেনেস্কির রাজনৈতিক বুদ্ধি কম। এবং কিছুটা গোয়াড়। জেলেনেস্কির সবচেয়ে বড় ভুল সে নিজে যা ভালো বুঝে তাই করছে। তার উচিৎ ছিলো বুদ্ধিমান মানুষদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
সোভিয়েত ভাংগার পর, এরা ইউরোপ, আমেরিকার মতো হওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছে; কিন্তু সৎভাবে কাজ করে না।
১২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৯
নতুন বলেছেন: কমেডিয়ানকে দেশের প্রধান বানালে এর চেয়ে ভালো কি আশা করা যায়?
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতি ভুল মানুষকে বড় দায়িত্ব দিয়েছিলো; ন্যাটোর ভাবনা বাদ দিয়ে রাশিয়ানদের সাথে মিলেমিশে থাকার দরকার ছিলো।
১৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: রাশিয়ার মতো দানবের বিরুদ্ধে বীরের মতো যুদ্ধ পরিচালনা করছেন ইউক্রেনের রাষ্ট্পতি ভ্লাদিমির জেলেনস্কি।
দেশ-বিদেশের অনেক নেতা নামধারীর মতো তিনি প্রাণ বাচাতে ভয় পেয়ে শত্রুর কাছে আত্মসমর্পণ করেননি।
পৃথিবীর ইতিহাসে দেশপ্রেমিক বীর হিসেবে তার নাম অমর হয়ে থাকবে।
রাশিয়া উইক্রেন আক্রমণ করে জঘণ্য অপরাধ করেছে।
যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পুটিনকে বারবার বলেছিলাম,একটা সামরিক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত জাতির বিরুদ্ধে লড়াই করে তারা পারবে না এবং তাদের পরিণতি হবে ভিয়েতনামে এ্যামেরিকা এবং আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়নরে মতো। সেই প্রমাণ এখনো আছে।
সে যদি ক্ষমতা দেখাতে চায় , তাহলে যেনো এ্যামেরিকা ও ন্যৗাটোর বিরুদ্ধে দেখায়।
কিন্ত সে কথা শোনেনি।
ফলে ১ লাখ সৈন্যর মরেছে এবং আহত হয়েছে প্রায় ২ লাখ।
লিখে রাখেন, মুসোলিনী-ভূট্টোর মতো পুটিনকে হত্যা করবে তার দেশেরই লোকজন।
আর ইউক্রেন স্বাধীনই থাকবে।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার কথা না শুনে পুটিন অন্যায় করেছে।
পুটিন, ট্রাম্প, শি জিন পিং, আয়াতোল্লা, এরদেগান ও কিম বন্ধু; ওরা মানব জাতির জন্য ভয়ংকর দানব।
১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:৫৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের জন্য আমার প্রচেষ্টা নিয়ে একটা লেখা দেবো, যেটা এর মধ্যে ইতিহাসের অংশ হয়ে হয়েছে।
আপনি সন্ত্রাসী এ্যামেরিকার সব রাষ্ট্রপতিকে বাদ দিয়ে শুধু লম্পট ট্রাম্পকে অপরাধী বলছেন কেনো?
একমাত্র তার আমলেই এ্যামেরিকা পৃথিবীর কোনো দেশ আক্রমণ করেনি।
সে সন্ত্রাস করে সোলাইমানেকে হত্যা করেছে।
ওয়াশিটন থেকে বাইডেন - সবাই খুনী, দেশ দখল ও গণহত্যাকারী এবং যুদ্ধাপরাধী।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকা কি করছে, সারাবিশ্ব দেখছে।
ট্রাম্প আমেরিকার মানুষকে সাদা ও অসাদায় বিভক্ত করার পদ্ধতি চালু করেছে, ইহা আমেরিকাকে দ্রুত পতনের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পুতিনকে একটা রাক্ষস বলেই মনে হয়। তার শাসনে আছে বলতে গেলে একটা মহাদেশ। তথাপি তার পরদেশের প্রতি লোভ দমেনি। ইউক্রেনকে দূর্বল মনে করে সে এর প্রতি আগ্রাসী হয়েছে। বিশ্ববাসীর তার প্রতি আস্তা ও বিশ্বাস নেই। মুসলিমদের সমর্থন পাওয়ার জন্য সে মুসলিমদের প্রতি মায়াকান্না করছে। আর জেলেনেস্কি ইহুদীদের ছোটভাই হিসাবেও হয়ত কিছু মুসলিম পুতিনের পক্ষে। কিন্তু সাকুল্যে পুতিন মোটেও ভালো লোক নয়।