নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
শতাব্দীর পর শতাব্দী ইহুদীদের দেশ, ভুমি, সুনাম কিছুই ছিলো না; কিন্তু একটা জিনিষ ছিলো, লেখাপড়া: লেখাপড়ার সাথে কিছু সম্পদ ও নিজ সম্প্রদায়ের প্রতি অন্ধ ভালোবাসা ও টান। এখন তাদের সবকিছু আছে: আছে দেশ, পড়ালেখায় সুনাম, শক্তি ও অঢেল সম্পদ। কিন্তু সব সময় তাদেরকে একটি অভিশাপ অনুসরণ করে, উহাকে ইংরেজীতে বলে,"এন্টি সেমিটিজম"; অনেক মানুষ তাদেরকে পছন্দ করে না; আরবেরা গড়ে তাদের পছন্দ করে না, ইউরোপের অনেক জাতি তাদের পছন্দ করে না, মুসলমানদের বড় অংশ তাদের পছন্দ করে না, বাংগালীরাও ইহুদীদের পছন্দ করে না। তাদের সবচেয়ে বড় সাপোর্টার হচ্ছে সাদা আমেরিকানরা, অসাদা আমেরিকানরা তাদের ফ্যান নয়।
রাজতন্ত্রে তাদের বড় বড় রাজা ছিলো: কিং ডেভিড (১০৪০ -৯৭০ খৃষ্ট পুর্ব ) ও কিং সলোমোন। তাদের মতে, তাদের শুরুটা ছিলো আব্রাহাম থেকেই। তাদের অনেক নবী ছিলো, মুল নবী হচ্ছেন, নবী মুসা (আ: ); তিনি জ্ঞানী ছিলেন, তিনি তোরাহ লিখেছেন। তাদের বড় অংশ ধর্ম নিয়ে খুব একটা উৎসাহী নয়; আবার ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সবাই যায়; সবাই বিশ্বাস করে যে, তারা সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদপ্রাপ্ত জাতি।
ইহুদীরা একসময় জেরুসাল্বেমের আশেপাশে ছিলো; তারা ছোট ছোট সামন্ত রাজাদের অধীনে ছিলো; যীশুর জন্মের আগে রোমানরা জেরুসালেম এলাকা দখল করে নেয়। তখন থেকে ইহুদীরা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। ইউরোপের সব দেশেই তারা নিগৃহিত হয়েছে; ইউরোপ তাদেরকে সব সময় সুদখোর হিসেবে অপবাদ দিতো, তাদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্কে যেতো না, শহরের সব যায়গায় তাদেরকে বাস করতে দিতো না, তারা বস্তির মতো যাগায় ছিলো ইতালী ও স্পেনে। তারা ভালো ছিলো রাশিয়ায়; কিন্তু সময় সময়, জারের লোকেরা তাদের ঘরবাড়ী ভেংগে দিতো।
তাদের উপর গণহত্যা চালায় হিটলার; ১৮৯০ সালের দিক থেকে রাশিয়ান ইহুদীরা প্যালেষ্টাইনে আসার শুরু করে; তাদের সাথে যোগ দেয় পুর্ব ইউরোপের ইহুদীরাও, বিশেষ করে পোলিশ ইহুদীরা। ১ম বিশ্ন যুদ্ধের পর থেকে তারা প্যালেষ্টাইনে নিজেদের জন্য একটি দেশ সৃষ্টি করার প্ল্যান নিয়ে কাজ করতে থাকে। ১৯৩০ সালের দিক থেকে আমেরিকান ও ইউরোপের ইহুদীরা প্যালেষ্টাইনে ভুমি কেনার শুরু করে ও বৃটিশ কলোনীর খাস জমি দখল করার শুরু করে। ১ম বিশ্বযুদ্ধের পরপরই তারা বৃটেনের সহানুভুতি পেয়ে, প্যালেষ্টাইনে একটি ইহুদী রাষ্ট্র গঠনের কাজ শুরু করে; ২য় বিশ্বযুদ্ধের আগে ও চলাকালে হিটলারের গণহত্যা এড়াতে পুর্ব ইউরোপ থেকে দলে দলে ইহুদী আসতে থাকে প্যালেষ্টাইনে। ১৯৪৮ সালে তারা জাতিসংঘের ঘোষণা অনুসারে দেশ পেয়ে যায় প্যালেষ্টাইনের একাংশে। সারা বিশ্ব মিলে ১৪ মিলিয়ন ইহুদী আছে; এর অর্ধেক তাদের নিজ দেশ ইসরায়েলে বাস করে এখন।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
তোরাহ'তে ৫'টি বই আছে, মুসা নবী ৪টি লিখেছেন; ১টি লিখেছে উনার ছোটভাই আরোন; ইহুদীরা ইহাই বিশ্বাস করে; ওরা অবর্তীর্ণ ইত্যাদির কথা বলে না।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:১১
কামাল১৮ বলেছেন: তোরাহ,বাইবেল বা কোরান কোনো এক জনের একক লেখা এমন কোন আর্কিওলজিক্যাল প্রমান নাই।থাকলেও আমার জানা নাই। এই তিনটা বই আমি পড়েছি।মানের দিক থেকে খুব একটা পার্থক্য নাই বলেই মনে হয়েছে।তোরাহ ও বাইবেলকে অনুসরণ করেই কোরান লেখা।গল্প গুলোর মূল সুর প্রায় এক,নামগুলো আলাদা।ডেভিডকে বলেলেছে দাউদ,আব্রাহামকে বলেছে ইব্রাহীম।
ইহুদিদের উন্নত হবার কিছু ঐতিহাসিক কারণ আছে।তাদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই তাদেরকে উন্নত হতে হয়েছে।নয়তো তারা বিলিন হয়ে যেতো।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
শিক্ষাই ওদেরকে সব দিয়েছে।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:০৯
শেখ সাকিবুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
শিক্ষা ওদেরকে টিকায়ে রেখেছে।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:০০
রানার ব্লগ বলেছেন: বাংগালী মুসলমানেরা ইহুদি ফ্যান্টাসিতে বিশ্বাসী।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
যেসব বাংগালী বিদেশে যায়নি, তারা কখনো ইহুদী দেখেনি, কি এক অভিজ্ঞতা?
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১০
বিটপি বলেছেন: মুসলিমরা যে ইহুদীদেরকে পছন্দ করেনা - ব্যাপারটা এমন নয়। মুসলিম সম্প্রদায় আসলে ইহুদী নাসারা কাউকেই পছন্দ করেনা। মুসলিমদের সাথে ইহুদীদের ঐতিহাসিকভাবে কোন শত্রুতা ছিলনা। শত্রুতা ছিল খ্রিস্টানদের সাথে ইহুদীদের। রোম সম্রাট জুলিয়াস সিজার তাদেরকে তাদের আদি ভূমি (জেরুসালেম) থেকে ঝাড়ে বংশে উচ্ছেদ করেছিল। তাদের ফসালাদি পুড়িয়ে তাদের পালিত গবাদি পশুকে হত্যা করে যাতে তাদের দেশে ফেরার কোন পিছুটান না থাকে।
সেখান থেকে উচ্ছেদ হয়ে তারা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং সূদের ব্যবসা করে ফুলে ফেঁপে একেকজন বিশাল ধনী হয়ে যায়। সেই থেকে তারা ইউরোপীয় খ্রিস্টানদের চক্ষুশূল হয়ে যায়। এন্টি সেমিটিজম মতবাদ সেখানেই তখন প্রতিষ্ঠিত হয়। তারা অর্থ দিয়ে নিজেদের মত করে আইন পাশ করিয়ে নেয় এবং খ্রিস্টানদের উপর অর্থনৈতিক নির্যাতন করতে থাকে। এর সমাপ্তি হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি জার্মানদের ইহুদী নিধনের মাধ্যমে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির পর ইউরোপের খ্রিস্টানরা তাদের সাথে সহাবস্থান করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং সারা বিশ্বের ইহুদীদেরকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে পুনর্বাসনের দাবি জানায়, তাদের দাবী মেনে তখনকার যুগের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ ইউকে আরব বিশ্বের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও তাদেরকে বর্তমান স্থানে পুনর্বাসন করে। আরববাসীরা এর প্রতিবাদে যুদ্ধ ঘোষণা করলে মিত্রশক্তির রাশিয়া, ইউকে, ফ্রান্স অস্ত্র দিয়ে এবং আমেরিকা লোকবল দিয়ে তাদেরকে সহায়তা করে। এভাবে খ্রিস্টানদের সাথে তাদের লাগালাগি পাকাপাকিভাবে মুসলিমদের সাথে লাগালাগিতে পরিণত হয়। যাই হোক, ইউরোপিয়ানরা ইহুদী বোঝা মুসলিমদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে এখন অনেকটাই নিশ্চিন্ত আছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ইহুদীরা আরবদের অন্য এক গোত্র, একত্রে থাকলে ভালো হতো।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: একটা জাতির সর্বোচ্চ বুদ্ধিমত্ত্বার প্রতিফলন হয় যখন অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হয়। ওরা আদপে এক্সট্রা অর্ডিনারি জাতি নয়, জাতীয়তাবাদ, ধর্ম ও রাজনীতি্র শোষণ,অপবাদ নিঃশ্বংসতা ওদেরকে বাধ্য করেছে বুদ্ধিবৃত্তির এত উঁচু স্তরে পৌছে যেতে।
লেখাটা খুব অল্প কথায় শেষ করেছেন। আরেকটু বিস্তারিত হলে ভাল হোত।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
ওরা চাপে থাকায়, বাঁছার জন্য জ্ঞানকে কাজে লাগায়েছে।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ইহুদীদের ভাবনার ধরনে উনারা নিজেদের স্রস্টার অনুগ্রহ জাতি মনে করে, এটা কতটুকু সঠিক ও লজিক্যাল?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
বেশীরভাগ ইহুদী এথেইষ্ট, বাকীটা রাজনৈতিক শ্লোগান
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: এই আধুনিক যুগে এসেও মানুষে মানুষে বিভেদ কেন হবে?
কেন মানুষ নিজেদের হিন্দু মুসলিম, ইহুদি ইত্যাদি ভাবে ভাগ করবে? মানুষের আসল পরিচয় সে 'মানুষ'। হিন্দু মুসলিম বা ইহুদি নয়।
আর কবে মানুষ ধর্ম থেকে বের হয়ে আসবে?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
ধর্মীয়দের মাঝে বিভেদ থেকে যাবে; কারণ, হিন্দুধর্ম, ইসলাম, জুডাইজম, নিশ্চয় একই ধরণের 'আল্লাহ'কে সৃষ্টি করেনি।
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অন্যের দেশ দখল করে ইহুদীরা ভালো আছে। তো যাদের দেশ তারা দখল করেছে তাদের সাথে তারা একটু ভালো ব্যবহার করলেই পারে। কিন্তু তারা তাদের দুই তৃতীয়াংশ মানুষকে হত্যা করেছে। এটাই মূলত সমস্যা।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ফিলিস্তিনীদের ভুল আচরণের জন্য দেশ পায়নি; এখন দেশ আছে, উহা দখল হয়ে আছে।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৬
শাহ আজিজ বলেছেন: টেকনিক , টেকনোলজি , অর্থ , অধ্যাবসায় ইত্যাদি ইহুদি জাতির মুল মন্ত্র । আমার ওদের সাথে কাজ করার সুযোগ হয়েছে । তবে ওরা মিথ্যা বলতে ওস্তাদ । দশ হাজার ডলারের একটা গ্যাপ আমি ধরিয়ে দিয়েছিলাম হংকঙ্গে । লোকটি খুব ক্ষেপে ছিল আমার উপর । তবুও ওদের আমি সালিউট দেই ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
সোভিয়েত, পুর্ব ইউরোপ থেকে আসা আমেরিকান ইহুদীদের বড় অংশ সৎ নয়।
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩১
তানভির জুমার বলেছেন: ইহুদীদের ধর্ম রক্ষা করতে আমেরিকা আর ইউরোপ সর্বশক্তি নিয়োগ করে আর মুসলমানদের ইসলাম ধর্ম থেকে দূরে রাখতে সর্বশক্তি নিয়োগ করে। ইহুদিরা আশ্রয় প্রার্থী হয়ে অন্যের দেশ দখলে করে তাদের কচুকাটা করতেছে। ফিলিস্তিনরা সুযোগ পেলে প্রতিশোধ নিবে। ইহুদী-খ্রিষ্টানরা তাদের ধর্ম কে আবর্জনা বানিয়েছে এখন তারা সর্বশক্তি দিয়ে ইসলাম কে ধব্ংস করতে চাইছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
বেশীরভাগ আমেরিকানরা ধর্মকে সোস্যাল ট্রেডিশন হিসেবে নেয়; ওদের কাছে মুসলমান মানেই উগ্রধর্মীয় মানুষ; ইহা একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা হয়ে গেছে।
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪
তানভির জুমার বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: তোরাহ,বাইবেল বা কোরান কোনো এক জনের একক লেখা এমন কোন আর্কিওলজিক্যাল প্রমান নাই।থাকলেও আমার জানা নাই। এই তিনটা বই আমি পড়েছি।মানের দিক থেকে খুব একটা পার্থক্য নাই বলেই মনে হয়েছে।তোরাহ ও বাইবেলকে অনুসরণ করেই কোরান লেখা।গল্প গুলোর মূল সুর প্রায় এক,নামগুলো আলাদা।ডেভিডকে বলেলেছে দাউদ,আব্রাহামকে বলেছে ইব্রাহীম।
ইহুদিদের উন্নত হবার কিছু ঐতিহাসিক কারণ আছে।তাদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই তাদেরকে উন্নত হতে হয়েছে।নয়তো তারা বিলিন হয়ে যেতো।
কোরআন সম্পর্কে নূন্যতম ধারনা থাকলে এইসব বলিতেন না।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের নবী (স: ) যদি লিখতে জানতেন, কোরান উনি নিজেই লিখতেন।
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৩
তানভির জুমার বলেছেন: বিশেষ কারনেই আমাদের নবী (স কে নিরক্ষর রাখা হয়েছে, ওনি লিখতে জানলে আপনাদের মত মানুষই বলতো এটা তিনি লিখেছেন তোরা, জবুর, ইঞ্জিল, কোরআন এইএব আসমানী কিতাব, মানুষের পক্ষে এইসব লেখা সম্ভব না, কোরআন এখন পর্যন্ত চ্যালেঞ্জ দিয়ে রেখেছে যারা মনে করে ইহা মানব রচিত তারা যেন অনুরুপ কোন আয়াত রচিত করে দেখায়।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
লজিকবিহীন কথা বলাটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়; তিনি মাতাপিতাহীন বালক ছিলেন, কেহ তাঁকে পড়তে ও লিখতে শিখায়নি।
১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ্জাতি হিসেবে ইহুদীরা এগিয়ে।
মুসলিমরাই পিছিয়ে। এমনকি হিন্দুরা পর্যন্ত মুসলিমদের চেয়ে অনেক এগিয়ে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
মুসলমানেরা লজিক্যালী ভাবতে পারে না।
১৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: পাপিষ্ঠ ইহুদীরা ৪৩০ বছর মিশরে নির্বাসিত ছিলো।
ফিরে এসে আবার শয়তানী শুরু করেছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
সেটা যদি আসলেই ঘটে থাকে, উহা ঘটেছিলো সাড়ে ৩ হাজার বছর আগে; উহা নিয়ে আপনি মাথা ঘামাচ্ছেন? তখনো ওদের মাঝে লেখাপড়া ছিলো।
১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩০
অনল চৌধুরী বলেছেন: কামাল ১৮ বলেছেন-তোরাহ ও বাইবেলকে অনুসরণ করেই কোরান লেখা।
গল্প গুলোর মূল সুর প্রায় এক,নামগুলো আলাদা।ডেভিডকে বলেছে দাউদ,আব্রাহামকে বলেছে ইব্রাহীম। -নাম আলাদা কারণ হিব্রু আর আরবী ভাষা আলাদা।
এটাও কেনো বানানো মনে করেন ?
পড়াশোনা কি একেবারেই করেন না !!!!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
কামাল সাহেব ঠিক আছেন, মানুষই আল্লাহকে সৃষ্টি করেছে ধর্মীয় গ্রন্হে
১৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাঙালীদের ইহুদীদের প্রতি চরম ক্ষোভ, "ইহুদীর বাচ্চা" বলে অনেকেই গালি দেয়। কিয়ামত পর্যন্ত নাকি ইহুদিরের নিজস্ব কোন বাসস্থান হবে না, এটা কুরআআনে অনেক আগেই বলা আছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
কুরান আরবেরা লিখাতে ওখানে ইহুদীদের কথা আছে; বাংগালী কেহ লিখলে, কোরানে ইহুদীদের কথা থাকতো না, থাকতো হিন্দুদের কথা।
১৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২০
অনল চৌধুরী বলেছেন: কামাল সাহেব ঠিক আছেন, মানুষই আল্লাহকে সৃষ্টি করেছে ধর্মীয় গ্রন্হে
কুরান আরবেরা লিখাতে ওখানে ইহুদীদের কথা আছে; বাংগালী কেহ লিখলে, কোরানে ইহুদীদের কথা থাকতো না, থাকতো হিন্দুদের কথা। - নাস্তিক !!
নাস্তিক !!!
জাহান্নামী পাপী !!
আপনি তো অনন্তকাল জ্বলবেন জাহান্নামের আগুণে !!!!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ধর্মগুলো বিবিধভাবে নিজেদের জ্ঞানা অনুসারে সৃষ্টিকর্তার কথা বলেছে; সৃষ্টিকর্তা থেকে উহা এলে, সবগুলো এক রকমই হতো।
১৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৭
জগতারন বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
ওরা চাপে থাকায়, বাঁছার জন্য জ্ঞানকে কাজে লাগায়েছে।
সহমত!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
সেটা একটা বড় কারণ।
২০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:০৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: ১৮ মন্তব্যের উত্তর পাল্টেছেন কেনো ????
প্রথমে গ্যাসের কথা লিখেছিলেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ব্যতিত আরো পাঠক আছেন তো, কে কি ভাবে আবার।
২১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৫৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: মৃত্যুর কিভাবে নিজের শেষকৃত্য করাতে চান?
Do you want to be cremated like the infidels??????
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি পরিবারে ও সমাজে বাস করি; মৃত্যুর পর, আমাকে কিছু করতে হবে না, পরিবার ও সমাজ সেটার দায়িত্বে থাকবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৩৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: তিনি তোরাহ লিখেছেন না তার উপর অবতীর্ণ হয়েছে ??এধরণের কথা আপনার আশেপাশে থাকা ইয়াহুদীরা দেকলে এলাকা ছাড়া করবে।
সন্ত্রাসী এ্যামেরিকা তারাই চালায়।