নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

১২ ক্লাশ অবধি সাধারণ শিক্ষায় মাদ্রাসার বাচ্চাদের প্রতি অন্যায় করা হচ্ছে!

২২ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫৬



জাতি যাতে আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারে, সেজন্য জাতির সব শিশুকে একই ধরণের আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্হার মাধ্যমে, সমলেভেলের জ্ঞান লাভের সুযোগ করে দেয়াই জাতির দায়িত্ব; দরিদ্র ও এতিমদের জন্য আলাদা শিক্ষা ব্যবস্হা ( মাদ্রাসা ), ধনী ও সুপার ধনীদের জন্য বৃটিশ এ-লেভেল, ও-লেভেলে, ক্যাডেট ম্যাডেট কলেজ, ইত্যাদি করে, শিশুদের মাঝে "অসম প্রতিযোগীতার" সৃষ্টি করে আসছে জাতি গত ৫২ বছর।

৫২ বছর পরে, সরকার আংশিকভাবে সঠিক পথে এগুচ্ছে, ১২ ক্লাশ অবধি সব বাচ্চারা সমান লেভেলের 'সাধারণ' শিক্ষা' পেতে যাচ্ছে; যদিও মান সম্পর্কে কেহ কিছুই বলতে পারবে না; কিন্তু গরীব ও এতিমদের জন্য মাদ্রাসার ভুল শিক্ষা ব্যবস্হা এখনো প্রাইভেট মালিকানায়, স্পেসিয়ালাইড প্রোগ্রাম হিসেবে থেকে যাচ্ছে; এসব শিশুরা জাতির বাকী শিশুদের সাথে অসম প্রতিযোগীতায় সব সময় হেরে আসছে, সামনেও হেরে যাবে; এই অংশকে এইভাবে প্রাইভেট মালিকানায় ফেলে রাখা অন্যায়।

জাতির প্রতিটি শিক্ষিত পরিবার চায় যে, তাদের পরিবারের সন্তানেরা অন্যদের চেয়ে পড়ালেখায় ভালো করুক; কিন্তু তারা হতদরিদ্রদের ছেলেমেয়ের পড়ালেখা নিয়ে কখনো চিন্তিত নয়; এজন্য ক্যাডেট কলেজ ও মাদ্রাসা থেকে যাচ্ছে সব সময়।

ধর্ম শিক্ষা ঠিক অন্য যেকোন বিষয়ে স্পেশিয়ালাইড শিক্ষার সমান; ফিজিক্স, কেমেষ্ট্রী, ফাইন্যান্স, অর্থনীতি, অংক, পলিটিক্যাল সায়ন্সেের মতোই ধর্ম শিক্ষাও 'অনার্স' কোর্সের বিষয়। যারা তাদের ছেলেমেয়েকে ধর্মীয় শিক্ষা দিতে চান, কিংবা বাচ্চা নিজেই ধর্মীয় শিক্ষা পেতে চায়, সে ১২ ক্লাশের পর, ৪ বছরের অনার্স কোর্সে হিসেবে ধর্মীয় কোর্স পড়বে; পারলে পিএচডিও করবে।

এখন মাদ্রাসায় দীর্ঘ সময় ধরে গোজামিল দিয়ে যা পড়ায়, অনার্স কোর্সের ৪বছরে তার থেকে ঢের বেশী শিখতে পারবে ছাত্ররা, এবং তখন তারা নিজেরাই ইহার গুরুত্ব বুঝতে পারবে; এখন উহা শিশুদের উপর চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে।

সরকার ৫২ বছর ভুলভ্রান্তির মাঝে ছিলো, যার ফলে অনেক অদক্ষ ও শিক্ষিত বেকার সৃষ্টি হয়েছে দেশে; এখন সরকার আধা সঠিক পথে এগুচ্ছে; মাদ্রাসা ও বৃটিশ মিটিশ সিষ্টেমকে বাদ দিয়ে সব শিশুর সাধারণ শিক্ষাকে সমলেভেলে আনার দরকার, শিক্ষার মাধ্যমে অসম-প্রতিযোগীতার অবসান হওয়ার দরকার।


মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মাদ্রাসা ও ইংলিশ মিডিয়াম দুটোই বন্ধ করে শুধু বাংলা মিডিয়াম স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে রাখা উচিত।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীতে সায়েন্স, টেকনোলোজী, ফাইন্যান্স, মেডিসিন, ইত্যাদি ইংরাজী পড়ানোর দরকার।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩৮

কামাল১৮ বলেছেন: স্বাধীনতার পরেই মাদ্রাসা বন্ধ করা দরকার ছিলো।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



১৯৭২ সালে মাদ্রাসা বন্ধ করে, সব ধরণের পড়ালেখা ফ্রি কিংবা পরিবারের আয় অনুসারে করার দরকার ছিলো।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



@কামাল১৮,
অন্য ১টি পোষ্টে আপনি নীচের কমেন্টটি করেছেন:

কামাল১৮ বলেছেন: লেখক একজন প্রখ্যাত সাংবাদিক।সাংবাদিকতার শুরু ভোরের কাগজ,(বর্তমানে বিলুপ্ত)পত্রিকার মাধ্যমে।তার পরে একটা পত্রিকায় সম্পাদক হিসাবে কাজ করেন।কিছু মালিকানাও ছিলো।কি সব গন্ডগোলে পত্রিকা ছেড়ে চলে আসন।তার অনেক আলোচনা টিভিতে দেখেছি।বর্তমানে বড় কোন কাজে যুক্ত আছেন।

-আপনি কি সেই ব্লগারকে চিনেন? তিনি ম্যানেজমেন্টে আমেরিকায় পিএইচডি করেছেন, আমেরিকায় চাকুরী করে; উনার লেখা অনেকে খুব পছন্দ করেন, আমি পছন্দ করিনি কোন সময়ে।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: আমি তাকে ব্যক্তিগত ভাবে চিনি না।উনার লেখা পড়ছি বহু দিন থেকে।সাংবাদিক হিসাবে কলাম লিখেন।আমাদের সমসাময়িক না(বয়সে) ছোট । টকশোতে ভালো আলোচনা করেন।তার অনেক লাইভ শুনেছি।তার বাবা মুসলিম লিগের লোক ছিলো।এই নিয়ে কিছু ঝামেলাও ছিলো।দুটি পত্রিকা চালান।সেই হিসাবে ব্যস্ত লোকই বলা চলে।ব্লগে সময় দেয়ার মতো লোক না।বিশেষ কারনে মনে হয় ব্লগে কয়েক দিন ছিলেন।কতো লোকের কতো উদ্দেশ্য থাকে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি মনে হয়, অন্য লোকের কথা বলছেন; আপনি যার কথা বলছেন, তিনি কি আমেরিকায় ম্যানেজমেন্টে পিএইচডি করেছেন? উনি কোন দেশে পত্রিকা চালাতেন?

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:০৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের বাস্তবতায় বিনামূল্যে ৮ম শ্রেনী পর্যন্ত পড়াশোনার ব্যবস্থা থাকা উচিত, পশ্চিমের মতো ১২ শ্রেণী পর্যন্ত না।
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: মাদ্রাসা ও ইংলিশ মিডিয়াম দুটোই বন্ধ করে শুধু বাংলা মিডিয়াম স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে রাখা উচিত -সেটা কে করবে ????? সব নেতা-নেত্রী বলেছে , এদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা কেোন দিন বন্ধ হবে না। আর সেটা কেউ করতে গেলে গদি থাকবে না
ইংরেজী মাধ্যম বন্ধ করা দূরে থাক, বাংলা মাধ্যমের পড়াও ইংরেজী সংস্করণের নামে পড়িয়ে বাংলা ভাষা লিখতে -পড়তে অজ্ঞ তৈরীর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এই আমলেই।
কোনো ধনী লোকের সন্তান বাংলায় পড়ে না, পড়লে জাত থাকে না।
তাই ১৯৯১ থেকে প্রায় তাদের সবাই পড়ে ইংরেজী মাধ্যমে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:২২

সোনাগাজী বলেছেন:


দেশের ব্যুরোক্রেটরা, ব্যবসায়ীরা ও সরকারের লোকেরা পুরোপুরিভাবে দেশটাকে কলোনীর মতো করে চালাচ্ছে। একজন ব্যুরোক্রেট চাইবে বিক্সা-ড্রাইভারের ছেলে ডাক্তার হোক, ইন্জিয়ার হোক? ওরা চাইবে, এসব বাচ্চারা সৌদী যাক, রিকসা টানুক, পড়লে মাদ্রাসায় পড়ুক।

৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৩৭

কামাল১৮ বলেছেন: উনি বাংলাদেশে বর্তমানে দুটি পত্রিকা চালান।একটি বাংলা একটি ইংরেজি।সাংবাদিকতা বিশয়ে লেকচারাও দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়্।
অন্য জনই হবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



অবশ্যই অন্যজন।
ব্লগার "মলাসইলমুইনা" এই দেশে থাকেন, তিনি ম্যাননেজমেন্টে পিএইচডি করেছেন আমেরিকায়, এখানে চাকুরী করেছেন। উনি একবার ১ জন অর্থনীতিতে নোবেল-প্রাপ্ত প্রফেসরের সাথে দেখা করে, প্রফেসরকে খোদার 'ম্যানেজমেন্ট থিওরী' সম্পর্কে জ্ঞান দান করে ছিলেন; প্রফেসর চুপ। ইহা নিয়ে আমি উহার সমাচোচনা করায়, উনি মন খারাপ করেছিলেন।

৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৫৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি কি আমাদের সময় পত্রিাকার কথা বলেছেন, যেটার মালিক টাকা লোভের কারণে তার মালিকানা হারিয়েছিলো !!!!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



না, অন্য এক পোষ্টে ১ জন ব্লগার, নাইমুল ইসলাম খোন্দকারের ( আমেরিকায় চাকুরীরত ) ১টা বই নিয়ে আলোচনা হচ্ছিলো; কামাল-১৮ সেখানে কমেন্ট করেছেন, উনি ভুলে লেখককে অন্য নাইমুল ইসলাম মনে করেছিলেন, যিনি বাংলাদেশে সাংবাদিক।

৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮

বিটপি বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা এখন আর আগের মত নেই। উত্তরা এলাকায় একটা মাদ্রাসা আছে, যেটার মাসিক বেতন ৬০০০ থেকে ১০০০০ টাকা পর্যন্ত। সেখানে পড়ালেখার পাশাপাশি ছবি আঁকা, গান শেখা, কুংফু-তায়কোয়ান্দো, বিতর্ক, গণিত ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব - এসব আছে। বাচ্চাদেরকে অনেক আনন্দে রাখার জন্য সব রকম ব্যবস্থা আছে।

মাদ্রাসা শিক্ষাকে জনপ্রিয় করার জন্য এর সাথে সংশ্লিষ্টরা অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আশা করি শীঘ্রই এর সুফল মিলবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



মাদ্রাসা মানুষের লজিক্যাল ভাবনার শক্তিকে ধ্বংস করে দেয়।

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪১

রানার ব্লগ বলেছেন: হাসান ভাইয়ের সাথে একমত। মাদ্রাসা আর ইংলিশ মিডিয়াম চিরতরে বন্ধ করে দিয়ে সম্পুর্ন শিক্ষা ব্যাবস্থা বাংলায় করা উচিত।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলায় কম্প্যুটিং, টেকনোলিজী ও সায়েন্স পড়লে, সমস্যা হতে পারে; বিশ্ব বাজারে আমাদের গ্রেজুয়েটরা অচল মুদ্রায় পরিণত হবে।

৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫১

রানার ব্লগ বলেছেন: জাপান চায়না করিয়া৷ তাহলে কি ভাবে টিকে আছে?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



ওরা টেকলোজী ও ইন্ডাষ্ট্রিয়েল ম্যানুফেকরার; ওদের ইন্ডাষ্ট্রিতে বছরে যত মানুষের দরকার, তত মানুষ দেশে নেই; ফলে, তাদেরকে কখনো চাকুরীর জন্য বিদেশমুখী হতে হয় না।

আবার ওরা সায়েন্স, টেকনোলোজীসহ সবকিছুতে লিডিং পজিশনে আছে; ফলে, মাতৃভাষায় লিখলে কোন অসুবিধা নেই। আমাদের নিজস্ব টেকনোলোজী না'থাকায় আমরা হলাম "ব্যবহারকারী"; ফলে, আমাদেরকে সরবরাহকারীর বই পড়তে হবে।


[native code]
}

১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যেখানে স্কুল কলেজে ভালো মানের শিক্ষক গুটি কয়েক সেখানে আপনি মাদ্রাসা নিয়ে ভাবছেন। তাদের জীবন যাপন পদ্ধতি ও অতি আদিম কালের। তাদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা কঠিন অথবা দূরুহ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



শিক্ষায়, জাতির প্রতিটি শিশুর সম-অধিকার আছে; কাহাদের বাচ্ছাদের মাদ্রাসায় পাঠানো হচ্ছে? প্রধানমন্ত্রী ও ব্যুরোক্রেটরা অরাধ করছে গরীবের বাচ্ছাদের জন্য মাদ্রাসা চালু রেখে।

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: বিজ্ঞান ও টেকনোলজির বিষয়গুলো যত নিচু ক্লাসে সম্ভব চালু করা দরকার, নইলে বিশ্ব প্রতিযোগিতায় আমাদের ছেলেরা আরো পিছিয়ে যাবে। পিছিয়ে থাকার কারণেই কয়েক লক্ষ বিদেশি দেশে থেকে কত টাকা নিয়ে চলে যাচ্ছে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



টেকনোলোজী, ম্যানেকমেন্ট, ম্যানুফেকচারিং, মেডিসিনে ও ইন্জিনিয়ারিং'এ আমাদের গ্রেজুয়েটরা ভালো না'করাতে দেশ ৬/৭ বিলিয়ন ডলার হারায় প্রতি বছর।

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১৫

মীর সাখওয়াত হোসেন বলেছেন: ইংরেজি মাধ্যম এর সাথে ধর্মীয় জ্ঞান যুক্ত করে বাকি সব বাংলা মাধ্যম বাতিল করা প্রয়োজন।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



সায়েন্স, টেকনোলোজী ও ইন্জিনিয়ারিং ইংরেজী পড়াতে হবে।

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৪

রানার ব্লগ বলেছেন: মীর সাখওয়াত হোসেন @ হ ভাই সব সূফী দরবেশ বানিয়ে ছেড়ে দেন । রাস্তার মোড়ে ভিক্ষার থলী নিয়ে দাঁড়িয়ে নাকি স্বরে ভিক্ষা করবে ইহাই জাতির শেষ ভরসা ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:


আমাদের পরিমাণ সম্পদ ছিলো ১৯৭২ সালে, তখন থেকে শিক্ষাকে ফ্রি করে দিলে, দেশ এখ দ:কোরিয়ার পর্যায়ে থাকতো; এখন ভিক্ষুক কমেছে, কিছু মানুষ সুখের মুখ দেখছে না।

১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবশ্যই ধর্মীয় বিষয়গুলো রাখা প্রয়োজন। মানুষ রোবট নয় যে নীতি নৈতিকতা থাকবেনা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



আধুনিক শিক্ষিত মানুষের সাথে ( জাপানী, কেনেডিয়ান ) ধর্মীয়দের ( পাকিস্তানী, নাইজেরিয়ান, আফগানিস্তান ) তুলনা করলে,ধর্মীয়দের কোন নৈতিকতা নেই বললেই চলে।

১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: সরকার ইতিহার বিকৃতি করছে আর কিছুনা। পাঠ্য বইতে জয় এর ছবি দিচ্ছে আর ইতিহাস থেকে ইসলাম মুছার কাজ করচে, খাস দিলে সকলের জন্য সমান ব্যাবস্থা রাখলে স্বাগতম

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ইসলামের কোন দরকার নেই, ইহা রূপকথার জীবন, ইহা বেদুইনদের জীবন। মানুষ বাংগালী হিসেবে ভালো করবে।

১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: তসলিমা নাসরিন ভুল চিকিৎসার শিকার হয়েছেন। তাকে প্রায় পঙ্গু করে দেওয়া হয়েছে।
এটা নিয়ে মাদ্রাসার পোলাপান খুব হাসাহাসি করছে। তাদের আনন্দের শেষ নেই।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



উনার কি হয়েছে? উনি তো নিজেই ডাক্তার?

১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইংরেজি মিডিয়াম বাদ দিলে আমাদের কারিকুলামে স্মার্ট প্রজন্ম পাওয়া যাবে না। সাধারণ শিক্ষায় ১২ ক্লাস পর্যন্ত পড়ে বাইরে গিয়ে ইংরেজিতে সমস্যা হয়। থ্রোলি ইংলিশ দরকার, বাংলাকে ইংরেজি করা প্রজন্ম দিয়ে বহির্বিশ্বে টেকা যাবে না। আলিয়া মাদ্রাসাতে তো সাধারণ পড়ালেখাই হয়। এই সাধারণ পড়ালেখা পড়েই তারা আবার ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হচ্ছে। তাহলে সমস্যা কোথায়?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



মাদ্রাসায় পড়লে, লজিক্যাল ভাবনাচিন্তা লোপ পায়। মাদ্রাসায় যারা পড়ে, তারা আধুনিক বিশ্বে বিশ্বাস করে না; ওরা মানুষকে বিচার করে, কে বেহেশতে যাবে, কে দোযখে যাবে, এই ধরণের ক্রাইটেরিয়ায়।

আপনি ওদেরকে জিজ্ঞাসা করেন, জাপানীরা কি ভালো করছে, নাকি পাকিস্তানীরা ভালো আছে?

১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

নতুন বলেছেন: বর্তমান প্রজন্ম কিছু বাবা মা সন্তানকে মাদ্রাসায় দিয়ে বেহেস্তের চাবি নিশ্চিত করতে চায়।

আমার এক বন্ধু আছে তারা নিয়ত করেছিলো ছেলেকে হাফেজ বানাবে, এখন তাই ছেলে মাদ্রসাতে হাফেজী পড়ছে।
মা পুরাই বোরকা প্রাকটিস শুরু করেছে।

কিন্তু বাবা ৫তারা হোটেলের রেস্তুরেন্টের ম্যানেজার। এলকোহল বিক্রি ৫ তারা হোটেলের অন্যতম আয়ের উতস। সেটার আয়ে সমস্য নাই কিন্তু বাড়ীতে টেলিভিসন নাই কারন তাতে ছেলের হাফেজী পড়তে সমস্যা হবে। :|

রাজনিতিক দল এবং সরকার কেউই ধমান্ধ গোস্ঠির ভোট নস্ট করতে চায় না। এরা এদের পালন করবে নিজের সার্থে। এদের ছেলেপেলে দেশের বাইরে পড়িয়ে দেশে বাবার গদী সামলানোর জন্য তৌরি করে আনবে।

আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে দেশে মাদ্রাসা এবং ইংরেজী মিডিয়াম বন্ধ করতে হবে। কারিগরি শিক্ষাতে জোর দিতে হবে। সাধারন মাধ্যমকে বিশ্বমানে নিয়ে আসতে হবে। নতুবা এই জনসংখ্যার বোঝা হিসেবে বাড়তে থাকবে। নতুবা বাইরের দেশে সাধারন শ্রমিক হিসেবে কাজে দেশের বেকারদের পাঠানো চলতেই থাকবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



এসব মা-বাবার ভুলের জন্য জাতি লাখ লাখ নীচু মানের নাগরিক সৃষ্টি করছে; সেজন্য বাচ্চাকে জেনারেল এডুকেশনের পর ধর্মীয় শিক্ষা দেয়ার দরকার।

১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮

চারাগাছ বলেছেন:
বাংলা ভাষার জন্য লড়াই করে বাংলায় পড়ে কি ধরণের কর্মক্ষেত্র তৈরী হয়েছে দেশে ?
বাংলায় অনার্স মাস্টার্স করে অনলাইন পোশাক বিক্রি করাকে আপনি কি বলবেন ? দুঃখিত আমি উদ্যোক্তাদের নিয়ে কিছু বলছি না।
যদিও অনলাইন পোশাক বিক্রির করার জন্য বাংলায় অনার্স মাস্টার্স নিশ্চয় খুব একটা জরুরি ছিল না।

মাদ্রাসার ছাত্ররাই রিক্সা চালায় , সৌদি যায় ..... আপনি এমন কথা জোরালো ভাবে বলছেন ?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলার জন্য আন্দোলনটা শুরু হয়েছিলো ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানী প্রশাসনের রাষ্ট্রভাষা উর্দু করার প্রচেষ্টার বিপক্ষে; তখন নতুন দেশে চাকুরী পেতে যদি উর্দুর দরকার হতো, বাংগালীরা সরকারী চাকুরী পাবার সম্ভাবনা থাকতো না।

পাকিস্তান ও বাংলাদেশ সায়েন্সে ও টেকনোলোজীতে বিশ্বের পেছনে থাকায় ইংরেজী সব সময় দরকারী ভাষায় পরিণত হয়েছে।

২০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮

চারাগাছ বলেছেন:
নতুন বলেছেন: বর্তমান প্রজন্ম কিছু বাবা মা সন্তানকে মাদ্রাসায় দিয়ে বেহেস্তের চাবি নিশ্চিত করতে চায়।

সন্তানের বাবা মা কি আপনাকে বলেছে ?


বর্তমানে বেশ কিছু বাবা মা সন্তানকে মাদ্রাসায় দিতে চায় তাদের বেশির ভাগই বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি নাখোশ হয়ে সেই সাথে সন্তানকে ধর্মীয় জ্ঞানে দানে।
এখন মাদ্রাসা গুলোতে শুধু আলিফ , বে , তে মুখস্ত করায় না।
বাবা মা ধারণা তাদের সন্তানেরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশে রাষ্ট্রনীতি , অর্থনীতি , বিশ্বরাজনীতি সহ সকল বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করবে। মহাকর্ষ জানবে , রকেট বানাবে। ধর্মীয় অনুশাসনে জীবনযাপন করবে।
এতে যদি বেহেশত হাসিল হয় , মন্দ কি ?
জ্ঞান অর্জন করা নিশ্চয় একটা ইবাদত।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:


মাদ্রাসার গ্রেজুয়েটরা আধুনিক সভ্যতায় বিশ্বাস করে না; তাদের শেখানো রাষ্ট্রনীতি , অর্থনীতি , বিশ্বরাজনীতি সভ্যতার সাথে মিলবে না। ধর্মীয় অনুশাসনে জীবনযাপন করছে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইরান।

২১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯

চারাগাছ বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
মাদ্রাসার গ্রেজুয়েটরা আধুনিক সভ্যতায় বিশ্বাস করে না; তাদের শেখানো রাষ্ট্রনীতি , অর্থনীতি , বিশ্বরাজনীতি সভ্যতার সাথে মিলবে না। ধর্মীয় অনুশাসনে জীবনযাপন করছে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইরান।


ধর্মীয় অনুশাসন মানে তালেবানি না। এই ধারণা বদলে যাচ্ছে গাজী সাহেব। যেই অভিভাবকেদের কথা আমি বলছি তারা কেউ ই তালেবানি ছেলে চায়না।

আধুনিক মাদ্রাসার গ্রেজুয়েটরা অন্যভাবে চিন্তা করবে। এটাই হবে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:


মাদ্রাসা সামন্তবাদের জীবনকে সামনে রেখে পড়ালেখা শিখায়, যা আসলে আধুনিক সভ্যতা থেকে পেছনে একটা জীবন-ভাবনা।

২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

নতুন বলেছেন: চারাগাছ বলেছেন:
নতুন বলেছেন: বর্তমান প্রজন্ম কিছু বাবা মা সন্তানকে মাদ্রাসায় দিয়ে বেহেস্তের চাবি নিশ্চিত করতে চায়।
সন্তানের বাবা মা কি আপনাকে বলেছে ?বর্তমানে বেশ কিছু বাবা মা সন্তানকে মাদ্রাসায় দিতে চায় তাদের বেশির ভাগই বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি নাখোশ হয়ে সেই সাথে সন্তানকে ধর্মীয় জ্ঞানে দানে।এখন মাদ্রাসা গুলোতে শুধু আলিফ , বে , তে মুখস্ত করায় না।বাবা মা ধারণা তাদের সন্তানেরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশে রাষ্ট্রনীতি , অর্থনীতি , বিশ্বরাজনীতি সহ সকল বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করবে। মহাকর্ষ জানবে , রকেট বানাবে। ধর্মীয় অনুশাসনে জীবনযাপন করবে।এতে যদি বেহেশত হাসিল হয় , মন্দ কি ?জ্ঞান অর্জন করা নিশ্চয় একটা ইবাদত।


আপনি যদি না বুঝে ক্যাচাল করেন সেটা আলাদা কথা ;) আর বুঝে ক্যাচাল করতে চাইলে করেন...

আপনার কাছে কেন মনে হইলো বর্তমানের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি নাখোশ হইয়া আমার বন্ধুর ছেলেকে বিদেশী স্কুল থেকে দেশের মাদ্রসায় ভর্তি করলেন? হাফেজী পড়ে কতজন রাষ্ট্রনীতি , অর্থনীতি , বিশ্বরাজনীতি সহ সকল বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করবে। মহাকর্ষ জানবে , রকেট বানানোর জন্য পড়াশুনা করে?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



হাফেজী পড়লে, ৯০ ভাগই উহাক জীবিকা হিসেবে নেয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.