নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যদি কোন কারণে আপনাকে ভিক্ষা করতে হয়।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৭



ম্যানহাটনের লোকজন, বিশেষ করে ফাইন্যান্সিয়াল ডিষ্ট্রিক্টটের সাদা পুরুষেরা কাউকে ভিক্ষা দেয় না; তাদের দামী কাপড়চোপড়, বুদ্ধিদীপ্ত চেহারা দেখে অনেক ভিক্ষুক তাদেরকে টার্গেট করে থাকে; কিন্তু ৯৯ ভাগ সম্ভাবনা, এসব ভিক্ষুকেরা কিছু পায় না। আমি ম্যানহাটনে ৩ বছর চাকুরী করেছিলাম; কিন্তু ইহার সব এলাকা আমি ভালোভাবে ঘুরে দেখিনি; আমি ট্রেন থেকে নেমে অফিস, দুপুরে খেতে বের হতাম, আবার অফিস; তারপর ফেরার ট্রেন। নিউইয়র্ক শহরের মানুষজনের মাঝে ম্যানহাটনের লোকজন খুবই কঠিন। ম্যানহাটনের ভিক্ষুকেরা ১ যায়গায় বসে ভিক্ষা করে; ট্রেনের ভিক্ষুকেরা কামরায় কামরায় যায়; ছোটখাট বক্তব্য রাখে।

ট্রেনের একজন বয়স্ক সাদা ভিক্ষুক মোটামুটি পয়সা পায় না দেখে আমার মন খরাপ হয়েছিলো; আমি বুঝার চেষ্টা করলাম, এই বয়স্ক লোকটি কেন পয়সা পায় না। আমি তার আচরণ ইত্যাদি লক্ষ্য করার পর, তাকে উপদেশ দেয়ার জন্য ১ দিন বাসায় ফেরার পথে তাকে অনুসরণ করলাম। দেখি, আমি যেই ষ্টেশনে নামি, সে সেখানে নামলো। সেখানে এক ইয়েমেনী কনভেনিয়েন্স ষ্টোর থেকে ১টা হটডগ কিনে রাস্তার নিরিবিলি যায়গায় দাড়িয়ে সেটা খাচ্ছে। আমি তাকে ১টা ডলার দিয়ে তার সাথে পরিচয় করলাম; তার খোঁজ খবর নিলাম: কিছুটা মানসিক সমস্যা আছে, একটা পুরাতন বাড়ীতে থাকে; নিজের আপনজন বলতে কেহ নেই। সে সারাদিন ট্রেনে ভিক্ষা করেও তেমন পয়সা পায় না; আমার সাথে কথা বলার সময় সে কেঁদে ফেললো।

আমার ধারণা, সে ভিক্ষা না'পাবার মুল কারণ হচ্ছে: (১) পোশাক ময়লা (২) চুল কাটে না (৩) নিজের নাম বলে পরিচয় দিয়ে, বেশ সময় নিয়ে নিজের কষ্টের কথা বলে বক্তব্য রাখা (৪) ভিক্ষা করে ফাইন্যান্সিয়াল এলাকার ট্রেনে (৫) সে বেসুরোভাবে হারমোনিকা বাজায়।

তার ১ জোড়া ভালো প্যান্ট আছে, ২টি ভালো শার্ট আছে, জুতাও আছে; কিন্তু সে সেগুলো রেখেছে চার্চে যাবার জন্য; সে মাসে, ৬ মাসে ২/১ বার চার্চে যায়।

আমি তাকে চুল কাটার পয়সা দিলাম; উপদেশ দিলাম হারমোনিকা না বাজাতে, পরিস্কার কাপড় ও জুতা পরে বের হতে; বের হওয়ার আগে গোসল করতে, কোন অবস্হায় ট্রেনের কামরায় বক্তৃতা না'দিতে, নিজের নাম না'বলতে; শুধুমাত্র বিকলে ৬/৭ টার পরে ভিক্ষা করতে। তাকে বললাম, ৩৫ বছরের কম বয়স্ক সাদা মহিলাকে শুধু বলতে, "মা, আমার সাহায্যের দরকার"। যেসব মহিলা ট্রেনের সীট পেয়েছে তাদের কাছে ভিক্ষা চাইতে, ভিড়ের মাঝে দাঁড়ানো কারো কাছে যেন ভিক্ষা না চায়।

পরবর্তী ৪/৫ মাস আমি তাকে বেশ কয়েকবার অনুসরণ করেছি; সে খুবই ভালো আছে; সে মাত্র ২/৩ ঘন্টা ভিক্ষা করে আগের থেকে অনেক বেশী পয়সা পেতো; সে সবদিন ভিক্ষা না করেও ভালোই চলছিলো।


মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩৭

নাহল তরকারি বলেছেন: আহারে...। বিদেশের লোকেরাও ভিক্ষা করে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



মিউইয়র্ক শহরে অনেক ভিক্ষুক

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: এখানে এশিয়ান মহিলারা ভিক্ষা করে বোরখা পড়ে।পুরুষ না মহিলা বোঝা যায় না।অন্যরা ভিক্ষা করে গিটার বা মিউজিকের সাথ গান গেয়ে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:


গান গেয়ে যারা পয়সা নেয়, ওরা আসলে ভিক্ষুক নয়; ম্যানহাটনে গান গাইতে সিটি থেকে পারমিট নিতে হয়।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভিক্ষা তো পপুলার ব্যবসা।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকার জন্য নয়

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৯

স্প্যানকড বলেছেন: খুব বেশী ডলার পেলে ভিক্ষুক বেড়ে যাবে তাই এরা কম দেয়। ছোটো খাটো ডিগ্রী নিয়ে ফেলেছেন দেখছি। ভালো থাকবেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি পরিস্হিতি বুঝার চেষ্টা করি।

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


আমি ট্রেনে সাধারণত চড়ি না।
ট্রাফিক ফ্লাইটে গাড়ি থামলে এরা দ্রুত সামনে আসে, সরাসরি ডলার চায়। আমি কখনো দেইনা তাদেরকে। কারণ এদের বলিষ্ঠ লম্বা চওড়া দেহ দেখে ক্ষুধার্ত মনে হয় না। বুঝি টাকা দিলে ডাইল ছাড়া কিছু খাবে না।
আমি গাড়িতে না থেকে হাঁটা থাকলে স্রেফ মার খাইতে হইত।

নিউইয়র্ক বলেন আর আমেরিকার অন্য সিটি বলেন বাংলাদেশের চেয়ে আমেরিকায় ভিক্ষুক অনেক অনেক বেশি। বাংলাদেশি বা এশিয়ানরা আমেরিকার এই ভিক্ষুকদের চেয়ে অনেক দরিদ্র অনেক ক্ষুধার্ত এরপরও কোন বাঙালি বা এশিয়ান কে দেখিনি ভিক্ষা করতে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:




এশিয়ানরা আমেরিকায় ভিক্ষা করে না; আমেরিকানদের ভিক্ষার পেছনে অনেক কারণ আছে।

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ট্রাফিক লাইটে হবে, ভুলে ফ্লাইট হয়ে গেছে।
একটু ঠিক করে দেন।

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ঢাকা শহরের কোন এলাকায় ভিক্ষা করলে ভালো ইনকাম করা সম্ভব?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:




প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ও ভালো রেষ্টুরেন্ট এলাকায়।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: আপনিতো ভিক্ষারও ভাল ফর্মুলা জানেন :)
বাংলাদেশে একটা 'ভিক্ষুক সম্মেলন' করলে কেমন হয় সেখানে আপ প্রধান অতিথি থাকবেন? অবশ্য এখানে আপনার ওই পরিচ্ছন্নতার ফর্মুলা কোন কাজে দিবে বলে মনে হয় না।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



ঢাকায় আমি নিজে এক্সপেরিমেন্ট করে দেখবো।

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৮

এম ডি মুসা বলেছেন: কী করবে মানুষ এছাড়া জীবন বাচাঁতে েএসব করে বেড়ায়

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় ভিক্ষা করে এলকোহোলিক, মাদকাসক্ত ও মানসিক রোগীরা

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ঢাকা বিমান বন্দরে ভিক্ষুকগণ এখন ডলার চায় টাকা দিলে নিবে না গালি দিবে, উন্নতি ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:


ঢাকা এয়ারপোর্টে ১৯৯৩ সালে ১ জন ভিক্ষুক আমার কাছে ডলার চেয়েছিলো

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭

নতুন বলেছেন: মানুষ স্বভাবের জন্য ভিক্ষা করে অভাবের জন্য না। অভাবের জন্য হয়তো ২/১ দিন বা জনের কাছে হাত পাতবে কিন্তু ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই একটা কাজ করার চেস্টা করবে।

যারা নেশা করে তারা ভিক্ষার সাথে জড়িত হবে বেশি। সহজ টাকা আয়ের ধান্দায় থাকে এরা।

আমার কাছে খাবার টাকা চাইলে খাবার কিনে দেবার প্রস্থাব দেই, কাছের রেস্টুরেন্টে যেতে বলি... ২ / এক জন বলে ঠিক আছে তারা আসলেই ক্ষুধার্থ কিন্তু বেশির ভাগই বেজার হয়, বলে টাকা দরকার।

দুবাইতে কিছু মানুষ হাতে/গায়ে ক্ষত তৌরি করে চিকিতসার জন্য টাকা চায়, গাড়ীতে করে নারীদের কাথে সন্তান ক্ষধার্থ বলে টাকা চায়।

দিনে ১০ জন ১০ দিরহাম করে দিলে মাসে ৩০০০ দিরহাম, = ৯০০০০ টাকা. ব্যবসা খারাপ না।

অনেক শ্রমিক মাসে ৩ হাজার দিরহাম বেতন পায় না।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:



শুনেছি আরব এলাকায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানী লোকজন ভিক্ষা করে আয়ের জন্য।

১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমি সাধারণত ভিক্ষা দেই না। খেতে চাইলে নিজে খাবার কিনে দেই। এক মহিলাকে একদিন খাবার কিনে দেয়ার পর চলে যাচ্ছিলাম, যাওয়ার আগে বললো তাকে মেয়েদের প্যাড কিনে দিতে। বিষয়টা নিয়ে একটু চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম, একবার মনে হল দেই, আবার মনে হল দরকার নেই। তখন অবশ্য এত ভাবার সময় হাতে ছিলো না, তাড়া ছিলো কোন কারনে। দুঃখিত বলে চলে আসতে হয়েছে। আরেকবার এক কালো লোককে দেখছিলাম রাস্তার পাশের বিন থেকে কুঁড়িয়ে খাবার খেতে ওকে অনেকক্ষণ ধরে অবজারভ করলাম, দেখে মনে হলো আসলেই ক্ষুধার্ত। পেট পুরিয়ে ওকে লাঞ্চ করালাম। ক্যাশ আগে দিতাম এখন আর দেই না। সময় হাতে থাকলে খাওয়াতে আপত্তি নেই তবে টাকা দেয়া বন্ধ।

বাংলাদেশে অবশ্য গরীব লোকজনদের জন্য না খাইয়ে টাকা দেয়াটা জরুরী মনে হয়েছে। এতিমদের জন্য আমার বরাবরই খারাপ লাগতো, এখনতো নিজেও এতিম হয়ে গিয়েছি তাই হয়তো ওদের জন্য কষ্টটা এখন বেশীই হয়। ঢাকায় আমার বাসা থেকে কিছু দূরে নতুন এতিমখানা + মাদ্রাসা হয়েছে। মা পারলে কিছু দিতে বললেন। গতকাল-ই টাকা পাঠালাম। ৭/৮ বস্তা চাল, আলু এসব দেয়া হবে হয়তো। দেশে নেই থাকলে নিজে হাতে দিতাম, মনটা ভালো লাগতো।

বাবা-র ৪র্থ মৃত্যুবার্ষিকী চলে গেল, কিছু একটা করার ইচ্ছে ছিলো কিন্তু মা'র শরীর ভালো নেই। রোজার মধ্যে মা গ্রামে যাবেন হয়তো, ওখানে বাবার কবরস্থানের পাশেই আরেকটা এতিমখানা আছে, ওদের জন্য ঈদের আগে কিছু করার ইচ্ছে আছে। রাব্বুল আলামিন তওফিক দিলে ওদের জন্য কিছু করতে চাই। পরিবার-কে জানিয়ে রেখেছি আমি মারা গেলেও যেন ঐ কবরস্থানে আমাকে কবর দেয়া হয়। জায়গাটা বেশ নিরিবিলি আর সুন্দর, পাশেই আরেকটা মসজিদও রয়েছে। কবরস্থানটায় আমার বাবা-চাচা, দাদী শুয়ে আছেন, তাই ওটাই আমার পছন্দের জায়গা। বাকিটা রাব্বুল আলামিনের হাতেই থাকছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



নিউইয়র্কে নারী ভিক্ষুকদের বড় অংশ আসল ভিক্ষুক। সাদা তরুণ/তরুণীরা পরিবার থেকে পালিয়ে যাওয়া বাচ্চা, এখন মাদকাসক্ত; কালোবয়স্কদেরপরিবার নেই ও মানসিক রোগী।

আপনি মৃত্যু নিয়ে অকারণ ভাবছেন; কাজ করেন, পরিবারের সাথে ঘনিষ্ট থাকুন। দেশের এতিমদের সাহায্য করা দরকার।

১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: গতকাল রাতে লেখাটা পড়েছিলাম। কিন্তু তখন শিরোনাম অন্যটা ছিলো। বদলায়ে দিয়েছেন?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:


গতকাল কম লোকজন পড়ছিলো, এই শিরোনাম দেয়ার পর পাঠক বেড়েছে

১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮

রেজাউল৬৬ বলেছেন: চোকে পানি চলে আসলো স্যার।
কি যে কষ্ট করেছেন।

নিউইয়র্কের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে প্রত্যাখ্যাত হয়ে হয়ে এখন আপ্নার অভিজ্ঞতা হয়েছে।
কোথায় হাত পাততে হবে বুঝতে পারেন। কিন্তু প্রথম দিকের দিন গুলাতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে বুজতে পার্ছি। এর পরে থেকে সমস্যায় পরলে আমাদেরকে একটু আভাস দিয়েন স্যার। চান্দা-মান্দা তুলে কিছু একটা ব্যবস্থা করবো।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কি এডমিন সাহবের ঘনিষ্ট কোন ক্রিমিনাল?

১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার উচিৎ একটা বই লেখা। আপনি এক বছরে আপনার আশে পাশে যা আপনি দেখছেন তার উপরে। আশাকরি ভালো সারা পাবেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হয় খারাপ হতো না।

১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১২

নতুন বলেছেন: রেজাউল৬৬ বলেছেন: পোস্ট করেছি: ০টি
মন্তব্য করেছি: ৬টি
মন্তব্য পেয়েছি: ০টি
ব্লগ লিখেছি: ২০ ঘন্টা ৩৪ মিনিট
অনুসরণ করছি: ০ জন
অনুসরণ করছে: ০ জন
B-))

অবাক লাগে আপনার কি কোন কাজ নাই? এতো সময় কই পান অন্যর জন্য কমেন্ট করার জন্য আইডি খুলে তারপরে কমেন্ট কারার।

আপনি মানুষিক রোগের চিকিতসা নিন। জীবনে উন্নতি করতে হলে , ভালো মানুষ হতে হলে এমন মানুষিকতা পরিহার করতে হবে...

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ নতুন।

আমার প্রাইভেট ব্লগার আছেন ২৬ জন, রেজাউল৬৬ হচ্ছে তাদের ১ জন মাত্র; ইহা কোন এক ধরণের ক্রিমিনাল, মনে হয়।

১৭| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:৪৯

কালো যাদুকর বলেছেন: একবার দেখি পরিচিত এক বাঙালী ট্রাফিক লাইটে দাড়িয়ে ভিক্ষে করছেন ৷ আমার অনেক খারাপ লাগল ৷ চোখের দিকে না তাকিয়ে একটা বড় নোট হাতে গুজে দিলাম ৷ মহিলা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকলেন ৷ আমি নিজেকে কালো কাচের আড়ালে ঢেকে ফেললাম ৷
ভিক্ষুকদের অবস্থার জন্য এখানকার সমাজ অনেকটা দায়ি।

০১ লা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:


আমি শুনেছি, নিউইয়র্কে বেশকিছু বাংগালী হোমলেস আছে।

১৮| ০১ লা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১০

চারাগাছ বলেছেন:
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ঢাকা শহরের কোন এলাকায় ভিক্ষা করলে ভালো ইনকাম করা সম্ভব?



রমজানের আগে জুম্মারদিনে মসজিদের সামনে ইনকাম বেশি হবার কথা।
তবে আপনি এমন ভাবে জানতে চাইলেন নিজেই বসে পড়তে চান।
যদিও বাস্তবতা তাই বলে।

স্থায়ীভাবে ভালো রেস্টুরেন্টের সামনে ভালো স্থান। হাসপাতালের সামনে সহানুভূতি পাবেন। আমার মতে রেস্টুরেন্ট আর হাসপাতাল ভালো জায়গা।



০১ লা মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:




রাজধানীতে ভিক্ষুকের সংখ্যা কেমন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.