নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী দিবসে নারীদের ভয়ংকর ১টি সমস্যাকে সামনে আনার দরকার!

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১



আফ্রিকায়, নারীদের ছোটখাট চাকুরী পেতে হলেও চাকুরীদাতাদেরকে দেহদান করতে হয়; ২ সপ্তাহ আগে, কেনিয়া ও নাইজেরিয়ার চা বাগান'এর নারীদের নিয়ে একটা ডকুমেন্টারী দেখালো, শতকরা ৮০ জনকে চাকুরী পাবার জন্য কিংবা চাকুরী রাখার জন্য দেহদান করতে হয়।এই কারণে, এসব শ্রমিকদের কেহ বিয়েও করতে চাহে না। বাংলাদেশে চা-বাগান ও গার্মেন্টস'এর কি অবস্হা?

ভারত, বাংলাদেশ ও আফ্রিকার চা-বাগানের শ্রমিকদের বড় অংশ নারী; আফ্রিকায় নারীরা বড় পদে তেমন নেই; বাংলাদেশে নারীরা ৪০ বছরের বেশী সময়ে ধরে সবচেয়ে বড় ২টি পদের মালিক; কিন্তু এরা চাকরানী, গার্মেন্টস ও চা বাগানের নারীদের কোন সমস্যাই দেখেন না, এদের জন্য কোন কিছুই করেনি।

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, একটা আইনের দরার ছিলো, কিশোরীকে চাকরাণী করা যাবে না; তা'হলে ২ কোটীর বেশী নারী জীবনের স্বাদ পেতো। কিন্তু সমস্যা হতো, এতিম কিংবা হতদরিদ্র ঘরের কিশোরীরা খেতে পেতো কিনা? আপনার কাছে ইহার জবাব আছে?

ইউরোপ, অষ্ট্রেলিয়া ও আমেরিকায় চাকুরী পাবার জন্য এখন দেহ দিতে হয় না; এরা পুরুষদের সমানে সমান চাকুরী করছে; আসলে, মেয়েরা চাকুরীটা পুরুষ থেকে আরো সহজেই পেয়ে যায়। আমেরিকার মেয়েরা পুরুষদের চেয়ে অনেক বেশী দয়ালু। আমি একটি বড় কোম্পানীতে অস্হায়ী চাকুরী করছিলাম একবার; আমার ঘাঁড়ে ভুত চাপে, বাংলাদেশে চাকুরী করার জন্য সেই চাকুরী যখন ছেড়ে আসছিলাম, গ্রুপের ১২ জন নারী আমাকে আলাদাভাবে বিদায় দিয়েছিলো; তারা চিন্তিত ছিলো, আমি বাংলাদেশের বেতনে চলতে পারবো কিনা; সবাই আমাকে বলেছিলো, চলতে না'পারলে যেন তাদেরকে জানাই।

ঢাকার নারীরা চাকরাণী ও বুয়া ব্যতিত চলতে পারে না; এসব চাকরাণী ও বুয়াদের জীবনটা কেমন হয়, এদের কোন সাহায্যের দরকার হয়? এদেরকে সাহায্য করা কি সম্ভব, কিংবা করা কি উচিত?


মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০০

নতুন বলেছেন: বাংলাদেশে নারীরা ৪০ বছরের বেশী সময়ে ধরে সবচেয়ে বড় ২টি পদের মালিক; কিন্তু এরা চাকরানী, গার্মেন্টস ও চা বাগানের নারীদের কোন সমস্যাই দেখেন না, এদের জন্য কোন কিছুই করেনি।

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, একটা আইনের দরার ছিলো, কিশোরীকে চাকরাণী করা যাবে না; তা'হলে ২ কোটীর বেশী নারী জীবনের স্বাদ পেতো। কিন্তু সমস্যা হতো, এতিম কিংবা হতদরিদ্র ঘরের কিশোরীরা খেতে পেতো কিনা? আপনার কাছে ইহার জবাব আছে?


দেশে এই কথাগুলি শেখ হাসিনা/খালেদা জিয়াকে কে বলবে? সবাই তাদের সামনে চাটুকারিতায় ব্যস্থ থাকে...

আমাদের দেশের পথশিশুদের স্কুলে পাঠানোর সামর্থ আছে,
আমাদের দেশে সকল নাগরিক কে বিনামুল্যে স্বাস্থ সেবা দেবার সামর্থ আছে...

কে করবে এই ঝামেলা...

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



বেগম জিয়া ছিলো বেকুব ও লোভী।

শেখ হাসিনা ঐতিহাসিক কারনে এসেছিলেন; কিছু দরকারী কাজ করেছেন: মিলিটারীদেরকে রাজনীতি থেকে দুরে সরায়েছেন। কিন্তু যেই পরিমাণ সমস্যার সৃষ্টি করে যাচ্ছেন, এগুলোর সমাধান বের করা অসম্ভব হবে।

২| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৮

শুভ্রকথা শুভ্রর দিনলিপি বলেছেন: ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, একটা আইনের দরার ছিলো, কিশোরীকে চাকরাণী করা যাবে না; তা'হলে ২ কোটীর বেশী নারী জীবনের স্বাদ পেতো। কিন্তু সমস্যা হতো, এতিম কিংবা হতদরিদ্র ঘরের কিশোরীরা খেতে পেতো কিনা? আপনার কাছে ইহার জবাব আছে?

স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও কোনো সরকারের একজন মন্ত্রী বা আমলার মাথায় এইশুভ চিন্তার উদ্রেক হয়নি। সবাই চাটুকারিতা, ক্ষমতার অপব্যবহার আর পকেট ভারীতে ব্যস্ত। সরকার সংশ্লিষ্টরা তৈল উৎপাদনে আর তৈল মর্দনে ব্যস্ত।
আজ ভার্সিটি পড়ুয়া মডার্ণ মেয়েরাও নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত। জাতি স্মার্ট নাগরিক পায়নি, পেয়েছে ডিজিটাল বাঙালি।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



প্রত্যেক জাতির কাছে প্রয়োজনের চেয়ে বেশী সম্পদ আছে; সেই সম্পদ দিয়ে সবাইকে ফ্রি-এডুকেশন দেয়া যেতো, সবার জন্য চাকুরীর ব্যবস্হা করা যেতো; কিন্তু যোগ্যতাহীন লিলিপুটিয়নরা কৌশলে ক্ষমতায় গিয়ে সব নষ্ট করে চলেছে।

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২১

নতুন বলেছেন: কিন্তু যেই পরিমাণ সমস্যার সৃষ্টি করে যাচ্ছেন, এগুলোর সমাধান বের করা অসম্ভব হবে।

আমার মনে হচ্ছে উনি পারবেন না। সময় চলে যাচ্ছে। উনার দলের মানুষের জন্যই তাকে মানুষ ভালো চোখে দেখবেনা।

কিন্তু উনার মতন এতো ক্ষমতাশালী প্রধানমন্ত্রী আগামী ৫০ বছরেও সম্ববত বাংলাদেশ দেখতে পারবেনা।

উনি যদি আরো ত্যাগ স্বীকার করতে চেয়ে দূনিতি মুক্ত বাংলাদেশের সুচনা করতে পারতেন তবে মানুষ তাকে শেখের বেটি হিসেবে মনে রাখতো।

সম্ভবত সেই বুদ্ধিটা তাকে কেউই দিচ্ছে না। তার সাথে দেখা হলে এই বুদ্ধিটা দেওয়া দরকার। B-))

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:





উনি আওয়ামী লীগের মতো বাংগালীমনা দলকে রাজনীতিশুন্য লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত করেছেন; উনার দলের কেহ দেশে পপুলার না; উনার পর যে শুন্যতার সৃষ্টি হবে, সেটার কি হবে, বুঝা যাচ্ছে না।

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী সব দিক থেকেই বঞ্চিত। এই সংখ্যাটাও নেহায়েত কম নয়। শিক্ষায় ও তারা পিছিয়ে আছে। অথচ একটি পরিবারের সন্তান পারিবারিক শিক্ষা লাভ করে মায়ের কাছ থেকে ‌। চাকুরী পাওয়ার যে নেতিবাচক দিক উল্লেখ করলেন সেটি পুরুষ শাসিত সমাজের প্রতিফলন। নৈতিক শিক্ষা তাই দরকারি। শুধু ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বিজ্ঞানী হলেই হয় না। মেয়েদের মানুষ হিসেবে দেখা দরকার। দৃষ্টি ভঙ্গির পরিবর্তন দরকার।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



নৈতিক শিক্ষা কি আমাদের জাতির আছে? পারিবারিক বা ব্যক্তিগত নৈতিকতা নির্ভর করে জাতির নৈতিকতার উপর।

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪০

বিষাদ সময় বলেছেন: "তবে একটা শান্ত্বনা এসব শ্রমিকদের কেহ বিয়েও করতে চাহে না"
এখানে শান্ত্বনা পাওয়ার কি আছে বুঝলাম না!!

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



এদের সামাজিক অবস্হানের জন্য প্রায়ই বিয়ে হয় না, স্বামীর তরফ থেকে অপবাদ আসে না যে, চাকুরীতে দেহ-দেয়া নারী।

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: চাকরী/কাজ/অভিনয়ে রোল ইত্যাদি তে নারীর দেহ দান সমস্যা দূর করা কষ্ট সাধ্য। প্রথমত পুরুষের ললুপ দৃষ্টি সবচাইতে বড় সমস্যা। তার সাথে আর একটা সমস্যা হয়ে দাড়াচ্ছে যে নারীই তার দেহকে ব্যবহার করতে চাচ্ছে। বিশেষ করে মিডিয়া জগতের দিকে তাকান। টিকটক থেকে শুরু করে সিনেমা পর্যন্ত সব খানেই নারীদের বড় একটি সংখ্যা শুধুমাত্র দেহ দেখানোর বিনিময়ে উপরে উঠার একটা প্রতিযোগীতায় নেমেছে। টিকটক আর এ ধরণের এ্যাপ গুলিতেতো ছ্যাড়াভ্যাড়া অবস্থা। এদের কেউ যখন মিডিয়ায় কাজ করতে যাচ্ছে, তখন তাদের ঐ সব ভিডিওর মত করে পুরুষেরা তাদের দেখতে ও কাছে পেতে চাইবে।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২১

সোনাগাজী বলেছেন:




আফ্রিকার ও বাংলাদেশের কত জন মিডিয়ায় ও সিনেমায় কাজ করছে, কত জন চাকরাণী, বুয়া, গার্মেন্টস'এ কাজ করেছে?

৭| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার এই প্রশ্নের উত্তর দু'চার কথায় দেয়া সম্ভব নয়!
ভালো-মন্দ সবকিছুই আছে। মেয়েরা এখন অনেক বেশি বৈষয়িক ছেলেদের থেকে তারা অনেক বেশি চিন্তা করে কিভাবে ভবিষ্যতে চলবে।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:


কিছু পেশার নারীরা সবার সামনে নিগৃহিত হচ্ছে; আমাদের দেশের গরীবের মেয়েদেরকে চাকরাণী ও বুয়া হতে হচ্ছিলো পাকিস্তানী আমল থেকে; ২ নারী প্রাইম মিনিষ্টারও কিছু করলেন না; অথচ, আমাদের দরকারী পরিমাণ সম্পদ ছিলো এদেরকে শিক্ষিত করে তোলার।

৮| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



এমন দিন কখনো আসবে না, নারীদিবস নিয়ে আলাদা কথাবার্তায় যাওয়া লাগবে না।

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



গত ৫২ বছরে নারীদের যেই পরিমান কষ্ট দিয়েছে, সামনের কোন ১টা জেনারেশন ইহা দেখে অনেক কষ্ট পাবে।

৯| ০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৫

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




ঢাকার নারীরা চাকরানি এ বুয়া ব্যতিত চলতে পারে না
প্রশ্ন হলো চাকরানি বা বুয়ার কোন লিঙ্গের মানুষ?

০৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



স্ত্রীলিংগের মানুষ।
স্বচ্ছল পরিবারের মেয়েরা চাকরাণী ব্যতিত চলতে পারে না; বেগম জিয়ার ছিলো ২২ জন; ১ জনকে সাথে করে জেলে নিয়ে গিয়েছিলেন।

১০| ০৯ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:৪৬

কামাল১৮ বলেছেন: এখনো৮০% এর বেশী পদে পুরুষরা আছে।সম অধিকার দিয়ে এই সমস্যার সমাধান হবে না।নারীকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।চাকরি বাকরিতে নারীকে ৭০% দিতে হবে।তবেই বিশ বছরে কিছুটা সমতা আসবে।

০৯ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:




বাংলাদেশের কথা বলছেন?

১১| ০৯ ই মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৫৯

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: পশ্চিমের ধনী পরিবারে অতীতে একাধিক চাকরানী থাকতো। এখনো অতি ধনীরা চাকরানী রাখে। এ সমস্যার মূলে রয়েছে শ্রেণীবৈষম্য।

০৯ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



পশ্চিমে সব সময় গৃহকর্মী ছিলো, ভবিষ্যতেও থাকবে; এদের বয়স চাকুরির বয়স ও এদের বেতন, দেশের ষ্টানডার্ড অনুযায়ী।

১২| ০৯ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১২

বিটপি বলেছেন: গার্মেন্টসে আগে একটা সমস্যা ছিল শ্রমিকদেরকে তাদের মাসিক বেতন পাবার জন্য সুপারভাইজরদের কাছে ধরনা দিতে হত। কোন কোন বস সুপারভাইজার এর সুযোগ নিত। এখন কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে সব শ্রমিকের ব্যাংক একাউন্ট খোলা বাধ্যতামূলক হওয়ায় সেই সুযোগ আর নেই।

আমাদের অফিসে সব ডিপার্টমেন্টেই ২০% ফিমেল এমপ্লয়ী নেয়া বাধ্যতামূলক। এইচ আর এবং এডমিনে তো বলতে পারেন ৮০% ই ফিমেল। আমার ডিপার্টমেন্টে দুজন নারীকে বাধ্যতামূলক নিয়োগ দিয়ে খুব বিপদে পড়েছিলাম। কিন্তু তাদের আগ্রহ এবং আন্তরিকতার কারণে তারা দুজন এখন আমার ডিপার্টমেন্টের মূল্যবান সম্পদ হয়ে উঠেছে। এদের মধ্যে একজনের আবার বিয়ের কথাবার্তা চলছে। এই নিয়ে একটু টেনশনে আছি।

০৯ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:




ভালো খবর, আমরা আফ্রিকা হচ্ছি না, মনে হয়।

১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:২৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
শুধু নারী শ্রমিকদের দেহদান করতে হবে কেন ?
নারী কর্মচারী , নারী সেক্রেটারি , নারী রিসিপশনিস্ট সবাইকেই দেহদান করতে হতে পারে। সব কিছু নির্ভর করে আপনার উচ্চপদস্ত কর্মকর্তা কিংবা নারীরা যার অধীনে কাজ করেন সেই ব্যাক্তিটার নৈতিকতার উপর।

দ্রুত প্রমোশন , অন্যান্য সুবিধা , ভাতা ইত্যাদি অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। আমি কাউকে হেয় করার জন্য বলছি না। দেখেছি , শুনেছি , জেনেছি।

ধন্যবাদ পোস্টের জন্যে।

০৯ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



এগুলো আছে, আমাদের নারীরা আমাদের সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে চলছেন।

১৪| ০৯ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মিডিয়া, কর্পোরেটের মত শিক্ষিতদের জায়গাতেও অনেককে দেহদান করে উপরে উঠতে হয়। প্রেমের পরক্ষাতে পাস করতে হয় লিটনের ফ্ল্যাটে গিয়ে, বিবাহবহির্ভূত জিংজিং বেড়েই চলেছে...

০৯ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



বেশীরভাগ ক্ষেত্রে, বিবাহবহির্ভূত জিংজিং'এর কারণে মেয়েদের জীবনটা দ্রুত খারাপের দিকে চলে যায়।

১৫| ০৯ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: ১২ জন নারী আপনাকে বিদায় জানিয়েছিল, তারা সবাই চিন্তিত ছিল আপনি বাংলাদেশের বেতনে চলতে পারবেন কিনা এবং চলতে না পারলে তাদের জানাতে বলেছিল !!!!!!!!! =p~ =p~ =p~

যাক ব্লগাররা সব বেকুব, ডোডপাখি, মগজহীন প্রশ্নফাশ জেনারেশন । এখানে এসব টং দোকানের আকাশ কুসুম গালগপ্প করাই যায়। =p~

০৯ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:


অনেক ব্লগারের অবস্হা আসলেই খারাপ। আপনিও বিদেশে চাকুরী করেন, আপনার পোষ্ট আমি পড়ি, আপনাকে আমার মতো সমাদর করার কথা নয়।

০৯ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:




আমি পড়ালেখা করেছি আমেরিকায় (উচ্চ শিক্ষা), কাজ করেছি ইউরোপ ও আমেরিকায়; আমি এদের সংস্কৃতি মেনে চলি; আপনি কাজ করছেন মুলত চীনা এলাকায়, বুঝতে পারছেন?

১৬| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৪১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



বুয়াদের জীবনটা ভালো নয়। বাড়িতে ঢোকার সময়ে তাদেরকে বাসার বাইরে স্যনডেল রেখে ভিটরে ঢুকতে হয়।

তাদের ছেলে-মেয়েদের অনেক কষ্ট করে জীবন চালাতে হয়।

যদিও অনেক বুয়ার বাড়িতে টিভি আছে। আছে ফ্রিজ।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:




এসব মেয়েরা শিক্ষক, নার্স, অফিসার হতে পারতো।

১৭| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪

রেজাউল৬৩ বলেছেন: আপনি আপনার নিজের জীবনে দেখা ঘটনা যেভাবে বর্ণনা করলেন, নিজের গবেষণায় আলোকে প্রাপ্ত তথ্য যেভাবে উপস্থাপন করলেন তা অত্যন্ত ভয়াবহ । ইউরোপ আমেরিকায় যেহেতু চাকরি পেতে আর কিছু দিতে হয় না, এসব জায়গায় ঘোরাঘুরি করে আপনার বিশেষ লাভ নাই। আপনি কিছুদিনের জন্য আফ্রিকা ঘুরে আসুন। ওখানকার মহিলাদের জন্য ভালো পথপ্রদর্শক জরুরি দরকার।

১১ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি বাংলাদেশের মহিলাদের ভালোর জন্য কাজ শুরু করেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.