নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
ভারতীয়রা ঢাকায় ম্যানেজমেন্ট, একাউন্টিং, সেলস ও টেকনিক্যাল চাকুরী করে বিরাট ঢাকা আয় করছে, এবং বড় অংশ ভারতে নিয়ে যাচ্ছে! বাংলাদেশের মাঝারি থেকে বড় ব্যবসা নাকি ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদিতে বাংগালীদের না'নিয়ে ভারতীয়দের দিয়ে কাজ করাচ্ছে? ব্যাপারটা কি, আমাদের প্রশ্নফাঁসরা তো গোল্ড, প্লাটিনাম ধাতুর তৈরি করা বড় বড় "A+" পেয়েছিলো; ওরা কোথায়? ফেইসবুকে বান্ধবীর ছবি আপলোডে ব্যস্ত, নাকি ভ্যালেন্টাইন-ডে থেকে বের হতে পারছে না?
২০০৯ সাল থেকে প্রশ্নফাঁস শুরু হয়েছিলো; এই সুযোগের কারণে অনেকে পড়ালেখা মোটামুটি কম করেও পরীক্ষায় ভালো করছিলো, লাখ লাখ A+। এমনিতে, বাংগালীরা পরীক্ষার ২/১ সপ্তাহ আগের থেকে পড়ালেখা শুরু করে; এখন মনে হয় পরীক্ষার পরে টেক্সট বই কিনছে!
ম্যানেজমেন্ট, ফাইন্যান্স, অর্থনীতিতে কিন্তু শুধু "পাশ" করলে হয় না; এসব সাবজেক্টে ক্রমাগতভাবে প্রেকটিস করতে হয়, প্রজেক্ট করতে হয়; পেপার লিখতে হয়, ইনটার্ণশীপ করতে হয়।
এই সমস্যা ব্যতিতও, দেশের ইউনিভার্সিটিগুলোর শিক্ষার কার্যক্রমও অন্যান্য দেশের তুলনায় সংক্ষিপ্ত; দেশীয় টেক্সট বইগুলোও নীচু মানের; বেশীরভাগ ছাত্র ইংরেজী সমস্যার কারণে বিদেশী বই অনুসরণ করতে পারে না । ১২ ক্লাশ অবধি ছাত্রদের গড় জ্ঞান খুবই স্বল্প লেভেলের। ১২ ক্লাশ অবধি ৯০% ছাত্র টিউটরের কাছে পড়ে; এসব টিউটরেরা নিজেরাই প্রশ্নফাঁস, এবং ছাত্রকে পরীক্ষায় পাশে সাহায্য করে, জ্ঞানী করার ক্ষমতা এদের থাকার কথা নয়। ফলে, এরা পরীক্ষায় ভালো করছে; কিন্তু কাজ করার মতো দক্ষ নয়।
১২ ক্লাশ পাশ করার পর, মাত্র লাখখানেক ছাত্র মোটামুটি ইউনিভার্সিটি ও টেকনিক্যাল সাবজেক্টে চান্স পায়; বাকীগুলো গড়ে হরিবোল জাতীয় ইউনিভার্সিটিতে, যেখানে ফেইসবুকই মুল সাবজেক্ট!
ব্লগার সত্যপথিক শাইয়্যান ২/৩ জন দক্ষ কম্প্যুটার ইন্জিনিয়ারকে নিজের ফার্মে চাকুরীতে নিয়েছেন ; তিনি এদের কোথায় পেলেন, উনার ইন্জিনিয়ারদের মাঝে ভারতীয় আছে নাকি?
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
এখন সেক্রেটারিয়েটের প্রায় সবাই আমেরিকা থেকে পিএইচডি ( ইংরেজীও জানে না ) করে আসছে, মাষ্টার্স করে আসছে; কিন্তু কিছুই বদলাচ্ছে না।
১২ ক্লাশ অবধি যা পড়াচ্ছে, উহা খুবই নীচু মানের; ইউনিভার্সিটিগুলোর ২০% ছেলেমেয়ে সামান্য পড়ালেখা করে; জাতীয় ইউনিভার্সিটির কেহ ক্লাশেই যায় না।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০০
কামাল১৮ বলেছেন: লেখা পড়ায় পিছিয়ে পড়ার কারন হলো দুর্বৃত্ত অর্থনীতি।অর্থনীতিতে যতদিন দুর্বৃত্তায়ন থাকবে কোন কিছুই ঠিক হবে না।সেটা লেখাপড়া,প্রশাসন বা সমাজিক অবস্থা সবকিছুই হবে দর্বল।
ছাত্রদের মাঝে দুর্নীতি ঢুকে গেছে স্বাধীনতার পর পর।সেটা এখন বিরাটাকার ধারণ করেছে।এর থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন কাজ।২০০৯ সালকে আপনি টার্গেট করছেন কেন।স্বাধীনতার পর পর পরীক্ষাগুলো আপনি দেখেন নাই।আমাদের যে সব বন্ধুরা বিসিএস পাশ করেছে আমাদের সাথে কথা বলার যোগ্যতাও তারা রাখতো না।তাদের একটাই যোগ্যতা ছিল মুক্তিযুদ্ধা ও ছাত্রলীগ করতো।
নাহীদের সমস্যা ছিলো কিছু সত্য সে অকপটে স্বীকার করতো।ঘুরিয়ে পেছিয়ে কথা বলতে পারতো না। প্রতিটা কমিউনিষ্টিের এই সমস্যা আছে।বুর্জোয়াদের নাই।তারা ঘুরিয়ে পেচিয়েই বুর্জোয়া হয়।এটা তাদের জাত স্বভাব।
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
নাহিদ সোস্যালিষ্ট ছিলো না, ছিলো বেকুব। সে মিনিষ্টার, প্রশ্বপত্র ১ বার ফাঁস হওয়ার পর, ২য় বার কি করে ফাঁস হলো? স্বাধীনতার পর, আপনি পরীক্ষা দিয়েছিলেন? আমি তো পরীক্ষা দিয়েছি, সঠিক মতো পরীক্ষা হয়েছে।বিসিএস'এ গন্ডগোল করেছে পরীক্ষায় নয়, নিযুক্তিতে।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পরীক্ষায় নম্বর পাওয়াই মূখ্য হলে এমন হয়। প্রচুর পড়াশোনার অভ্যাস থাকা চাই। বুঝার চেষ্টা করতে হবে। মাথা না খাটালে বুদ্ধি বাড়ার সুযোগ কম। ইংরেজিতে দক্ষতা থাকা দরকার। নৈতিক শিক্ষা দরকার। কোন একটি খবরে দেখলাম যমুনা নদী ছোট করার প্রকল্প হাজার কোটি টাকা বাজেট। বুয়েট পাশ ইঞ্জিনিয়ার এদেশের কম ক্ষতি করেনি। লুটপাটে তারাই সেরা। এবং অবিবেচক। যমুনা নদী একটি স্ট্রাকচারালি কন্ট্রোলড রিভার। একটি প্রচণ্ড ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট চ্যুতি বরাবর ব্রহ্মপুত্র নদী গতি পরিবর্তন করে যমুনার উৎপত্তি। এটা একটা একটিভ ফল্ট । ভূমি কম্পে এসব চ্যুতি এলাকায় সবচেয়ে বেশি ধ্ব়ংসযজ্ঞ হয়ে থাকে। প্রকৃতির উপর হস্তক্ষেপ অবিবেচকের কাজ । ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ। পরিবেশ বিপর্যয় ত্বড়ান্বিত করে এমন প্রকল্প নিরুৎসাহিত করা উচিৎ। ভূতত্ত্ববিদদের পরামর্শ ছাড়া বড় ধরনের অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প বাতিল করা দরকার।
্
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ঠিকই টের পেয়েছে, তিস্তা ও যমুনাকে কেন্দ্র করে, চীনাদের কাজে লাগিয়ে দেশীয় ডাকাতেরা মহাডাকাতির মাষ্টার প্ল্যান করছে; উহাকে বাতিলের জন্য আন্দোলন দরকার।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
এম ডি মুসা বলেছেন: বারো ক্লাশ কে শেষের চার ক্লাশের সাথে মিশিয়ে বারো ক্লাশ মূল্য আর নাই,,বহু জিপিএ ৫ পেয়ে ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়ে তখন আপনার পাবলিক ভার্সিটি িএকটা নামের যেখানে নামকড়া হাইলেভের প্রতিষ্ঠান এছাড়া কী পড়াশোনা ওই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভালো হয় কোনদিকে ?? নাকি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা প্রশ্ন সহজ করা হয় নাকি জবাব দেন? আপনি ঢাকা ভার্সিটি প্রশ্ন আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশ্ন মিলিয়ে দেখেন ,,যে হারে পাবিলিক ভার্সিটি নাম করা সেই তুলনায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশ্ন থেকে নিম্ম মানের প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশ্ন কোনদিকে সহজ করা হয় সেম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কঠিন প্রশ্ন করে চাকরি বেলায় অবহেলা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় মিয়া পাইছেন কি যা মনচায় তা বলবেন আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কী পরীক্ষার হলে বই দেখে লেখতে দেয় .।সাইবোর্ড লাগিয়ে মেধাবি সার্টিফিকেট দেন ,,পড়াশোনার সময় সমান কঠিন ,,চাকরির বেলায় অবহেলা
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি দেখছি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েরা ক্লাসে যায় না।
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০৪
এম ডি মুসা বলেছেন: আমার মন্তব্য যথাযথভাবে উত্তর চাই ..।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষার প্রশ্ন আর পাবিলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশ্ন সমান সামন
সমান নিয়মে পরীক্ষা নেওয়া হয় .জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পার্থ্ক্য তৈরি হয়,,দুইটা দুই চোখে দেখা হয়
কেন ? সাইনবোর্ড লাগিয়ে সার্টিফিকেট দেওয়া নাকি ,,এ্টা একটা সমাজে উঁচু নিচু করা মাধ্যম,, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কী এত অবহেলা ,,
১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০৮
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতীয় বিশ্ব বিদ্যালয়ের গ্রেজুয়েটরা একই প্রশ্নে পাশ করে, তবে পড়ে কিনা সন্দেহ; তাদের শিক্ষকরা মোটামুটি নীচু মানের; ছাত্ররা ক্লাশে যায় না।
৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:১৩
জাদিদ বলেছেন: আপনার এই পোস্টে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে ভালো আলোচনা হচ্ছে। আশা করি আমরা সবাই প্রাসঙ্গিক আলোচনা করব এবং অযাচিত কোন ধরনের প্রসঙ্গ বা অশোভন সমালোচনা ইত্যাদি থেকে দূরে থাকব।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ধন্যাবদ
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: স্বাধীনতার পর আমি কোন পরীক্ষা দেই নাই।আমার কয়েক বন্ধু বিসিএস দিয়ে ছিলো।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালে লেখাপড়ার মান হঠাৎ করে পড়েনি, সময় লেখেছে; এখন উহা তলায়।
৮| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:২৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইংরেজি শেখার দরকার কি? ৩৩ পেলেই তো পাস। পাস করলেই তো মামা, চাচা ধরে চাকুরি। বন্দরের দারোয়ান হওয়ার জন্য ৮ লাখ টাকার কনট্রাক্ট। মানবিকে পড়েও পাইলট হওয়া যায়। বাকীরা জিংজিং বিহীন প্রবাস জীবন। বিশ্বে সবচেয়ে বেশী ভারতীয়রা খোলা জায়গায় হাগে - এটাই তো আমাদের তৃপ্তি...
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্যুরোক্রেটরা ও আদম ব্যাপারীরা মিলে দেশকে দাসের বাজারে পরিণত করেছে।
৯| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কথাটা মিথ্যা নয়। রক্তচোষা জোকের মতো ভারত শুষে নিচ্ছে সব। ওদিকে তিস্তা শুকিয়ে যাচ্ছে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বাস কারেন অন্য গ্রহে, লেখেন এলিয়েন নিয়। নিজ দেশকে বুঝার চেষ্টা করেন।
১০| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০৫
শুভ্রকথা শুভ্রর দিনলিপি বলেছেন: আমরা অধিকাংশই সোশ্যাল মিডিয়াতে আসক্ত। অবশ্য এর ব্যতিক্রম ও আছে।
অনেকে নিজ যোগ্যতা অনুযায়ী নিজেকে প্রমানের ফ্লোর পাননা।
এদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় প্র্যাক্টিক্যাল বিষয়ে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়। একাডেমিক পড়াশোনা, চাকরির পড়াশোনা আলাদা। আবার, কর্মক্ষেত্রের দক্ষতার বিষয়টাও আলাদা।
ইংরেজি কম জানা এবং সমগ্র বিশ্বের শিল্প ও অর্থনীতি সম্পর্কে অজ্ঞতাও একটি বড় কারণ।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্যাচেলর ও মাষ্টার্সকে এমনভাবে দক্ষ হতে হবে, যেন শুরুতে সামান্য সাহায্য নিয়ে নিজ বিষয়ে কাজ করতে পারেন।
১১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: ফাশ করা প্রশ্ন আর কয়জন পায়? তাছাড়া কয়জন মা বাবা এটা চাইতে পারে যে তাদের সন্তান ফাশ করা প্রশ্ন নিয়ে পরীক্ষা দিক? সেই রেজাল্ট নিয়েতো আর খুব বেশি আগানো সম্ভব নয়। আমাদের দেশের মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা যে পরিমান কম্পিটিটিভ তাতে ট্যলেন্ট না থাকলে চান্স পাওয়া সম্ভব না। ফাশ করা প্রশ্ন দিয়ে পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের দৌড় বড়জোর প্রাইভেট ইউনি পর্যন্তই।
ভারতীয়রা বড় বড় পদে চাকুরি পাচ্ছে কারন ---আপনি নিজেও খুব ভাল করেই জানেন।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "ভারতীয়রা বড় বড় পদে চাকুরি পাচ্ছে কারন ---আপনি নিজেও খুব ভাল করেই জানেন। "
-আপনি যদি শেখ হাসিনাকে ইংগিত করে থাকেন, আমার ধারণা, ইহা সঠিক হবে না।
১২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে এক নামকরা দৈনিক পত্রিকা- ভারত থেকে একজন ফটোগ্রাফার এনেছিলেন। তার সেলারি ছিলো অনেক। সেই সেলারি দিয়ে বাংলাদেশের ৮ জনকে নিয়োগ দেওয়া যেতো।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
এই ভারটীয় লোককে আনার পেছনে কি কারণ ছিলো?
১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৪
এম ডি মুসা বলেছেন: কে বলে ক্লাসে যায় না ,, সবাই যাবে এমন কোনো কথা আছে ,,ঢাবিতে কয়জন নিয়মিত ক্লাস করে আর ক্লাস কেন প্রাইভট কোর্সে ভর্তি হয় আর কী,,স্কুল কলেজ ভার্সিটি বলেন কোনোটাই ক্লাসে নিয়মিত ক্লাস করেই পাশ করা যায় পড়াশোনা হলো নিজের কাছে ..
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি কি এখনো ছাত্র?
১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: লেখা পড়ার মান নিচু।প্রশ্ন ফাশ বড় কোন সমস্যা নয়।পরীক্ষার হলে নকল না করলেই হলো।কিকি প্রশ্ন আসবে শিক্ষকা সারা বছর সেগুলোই পড়ায়।পরীক্ষার কয়েকদিন আগে প্রশ্ন পেয়ে পরীয়ায় খুব ভালো করা সম্ভব নয়।বড়জোর যে যেছেলেটি ২৫ পেতো সে হয়তো ৩৫ পেতে পারে।
ব্লবে বই দেয়া থাকে রশ্ন করা হয়,সবার উত্তর কি সম মানের হয়।ভালো ছাত্রের ভালো উত্তর হয়,আমার মতো খারাপ ছাত্রের খারাপ উত্তর হয়।পরীক্ষার দুই একদিন আগে প্রশ্ন পেয়ে কেই ভালো রেজাল্ট করতে পারে না।আউট হওয়া প্রশ্ন বেশির ভাগ থাকে ভুল।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রশ্নফাঁসদের সততা থাকে না।
১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: ভারতিয়রা বড়পোষ্টে চাকরি পাওয়ার মূল কারণ ব্যবসার গোপনিয়তা রক্ষা করা।দেশেও কাউকে নিয়োগ দিয়ে দেখা গেছে সে নিজেই বেনামে বা চাকরী ছেড়ে দিয়ে অনুরূপ একটি ব্যবসা গড়ে তোলে।তাছাড়া বিদেশিরা কাজও একটু বেশী করে কারন তাকে পরিবারেরজন্য সময় দিতে হয় না।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ভারতীয়দের পরিবারের লোকজন বিদেশে কাজ করছে দীর্ঘ সময় ধরে, ওরা দায়িত্ব পালনে অভ্যস্ত হয়েছে।
১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫০
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
গতকালের খবর : ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে প্রচলিত কোনো পরীক্ষা নয়।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
পরীক্ষা যেই লেভেলে হোক না কেন, ইহা ছাত্রত্বের অংশ।
১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
পরীক্ষা যেই লেভেলে হোক না কেন, ইহা ছাত্রত্বের অংশ।
শিক্ষা নিয়ে এই গিনিপিগ খেলা আর কতদিন ?
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
লিলিপুটিয়ানদের বুদ্ধ এতটুকুই।
১৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮
রানার ব্লগ বলেছেন: এর দায় আমাদের দেশের লোভী মালিকপক্ষ। তারা চায় এমন মানুষ যারা খাবে কম দেবে ডাবল। শ্রমিক আইন যাদের কাছে হাস্যকর। একজন ভারতীয় বা শ্রিলংকান সারাদিন অফিসে পরে থাকে রাতে মাতাল হয়ে আবার সেই অফিসে এসে ঘুমায় আর বাংলাদেশীদের সংসার আছে তাদের সময় মতো ঘড়ে যেতে হয় । তো সেই লোভী মালিকপক্ষ ভারতীয়কেই চাকরিতে রাখবে । কারন খাবে কম দুধ দেবে বেশি !
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
এটা সঠিক, ভারতীয় ও চীনারা মিলে আমেরিকার আইটির কাজের অফিসগুলোকে ঘর বানায়ে ফেলেছে, কাজে এলে ফেরত যেতে চাহে না।
১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আগামী ২০ বছর এ হালেই চলবে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আগামীতে দেশে শিক্ষকও পাওয়া যাবে না; এখনই শিক্ষকদের একাংশ অসৎ হয়ে গেছে।
২০| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই ভারটীয় লোককে আনার পেছনে কি কারণ ছিলো?
উনার কাজ ছিলো শুধু ছবি বাছাই করা। কোন লেখার সাথে কোন ছবি যাবে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২৬
সোনাগাজী বলেছেন:
এটা একটি দরকারী দক্ষতা; বাংলাদেশে এইরকম লোকজন তো থাকার কথা।
ব্লগে অনেকে "কবর"এর ছবি দিয়ে থাকে, এগুলো বেকুবীর পরিচয়।
২১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১
শাওন আহমাদ বলেছেন: এতো অপ্রিয় সত্য বলতে নেই।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি কি ছোট বাচ্ছা?
২২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২২
শাওন আহমাদ বলেছেন: ভাই আপনার কি বাচ্চায় এলার্জি?
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার এই বয়সে ব্লগে বাচ্চাগিরি করাটা এলার্জির মতোই
২৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭
শাওন আহমাদ বলেছেন: ভাইয়া মনে হয় রেগে গেছেন, যদিও আমি রেগে যাবার মতো কিছুই বলিনি আর বাচ্চামিও করিনি। এতো অপ্রিয় সত্য বলতে নেই। এই মন্তব্য আমি মজা থেকেই করেছিলাম যা আমার ইমোজি বলে দিচ্ছে। আর তাছাড়া আপনার সাথে আমার এমন কোনো বাজে সম্পর্ক নেই যে আপনাকে পোক করে কথা বলব। খুব বাজে অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হলাম।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
স্যরি, মনে কিছু করবেন না।
২৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: কি করবেন বলেন বাংগালী আছে কে চান্দে গেছে না কি যায় নাই ইহা নিয়ে গভীর বশ্লেষানে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
ওগুলোকে ধরে ধরে সোদীতে পাঠানোর দরকার
২৫| ১৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
নতুন বলেছেন: সমস্যা চিন্হিত করনের পাশাপাশি সমাধানের উপরে আলোচনা হওয়া দরকার।
আপনার মনে এই সমস্যা থেকে সমাধানের জন্য কি কি পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
১৭ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
ভারতীয়রা যেই লেভেলে চাকুরী করছে, আমাদের লোকজনকে সেই লেভেলে নেয়ার জন্য ফ্রি ট্রেনিং দেয়ার দরকার। সরকারে লোকদের মাথায় এসব আসে বলে মনে হয় ান।
২৬| ১৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩
নতুন বলেছেন: আসুন সবাই মিলে ১০টা পয়েন্ট ঠিক করি যেটা এই সমস্যা কাটাতে সাহাজ্য করবে।
১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
সোনাগাজী বলেছেন:
১০ পয়েন্ট দিয়ে আপনি ১ টা পোষ্ট লিখুন।
১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
কিছু মানুষ যদি এই ব্যাপারে হাত দেয়, ইহার সমাধান'এর শুরু হবে।
২৭| ১৭ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
নিমো বলেছেন: সবচেয়ে বড় সমস্যা হল এদেশের লোক প্রফেশনাল না। মিডিয়া ও বিজনেস কম্যুনিকেশনে ভয়াবহ রকমের দুর্বল।সময় জ্ঞান নেই। অজুহাত সব সময় তৈরি। নিজের কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে নেয়ায় জন্য উদগ্রীব। সর্বোপরি কোন বিষয়েই গভীর জ্ঞান নেই, এমনকি শেখার ইচ্ছাও নেই। দেশের সরকারের তথাকথিত উন্নয়ন কর্মকান্ড আর ব্লগের তথাকথিত প্রকৌশলীদের আবর্জনা পোস্টগুলোই এসব বোঝার জন্য যথেষ্ঠ।
১৭ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্লগ থেকেই দেশ সম্পর্কে কিছু ধারণা পাওয়া যায়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০
বিষাদ সময় বলেছেন: আপনি কথায় কথায় প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশনের কথা বলেন। ওভারঅল শিক্ষার মান অনেক নেমে গেছে এটা সত্য। তবে যারা সত্যিকারের ভাল করতে চায় তারা কিন্তু পড়া লেখা করে....তবে তাদের সংখ্যা অনেক কম। একজন দক্ষ কর্মী তৈরি করতে গেলে দক্ষ শিক্ষক লাগে, দক্ষ প্রতিষ্ঠান লাগে সর্বোপরী লাগে নিজের পেশাদারী মন মানসিকতা। আমাদের কালচারের ভিতর ঢুকে গেছে শর্ট কার্টে পয়সা কামানোর ধান্দা, কপিপেস্ট করার মন মানসিকতা এই কালচারের যতদিন পরিবর্তন না হবে ততদিন বিলাত থেকে পাশ করিয়ে এনেও কোন বাংলাদেশীকে দিয়ে ভাল কাজ করাতে পারবেন না।