নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাশিয়ায় পুটিনের সমর্থন বাড়বে!

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:১০



পুটিনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারী, রাশিয়ার ভেতরে পুটিনের সমর্থন বাড়বে! রাশিয়ান-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে রাশিয়ানরা বিভক্ত, কিন্তু ন্যাটোর এসব তুঘলকি কোনভাবে সমর্থন করবে না রাশিয়ানরা।

যুদ্ধে ইউক্রেন জয়ী হলে, পুটিন রাশিয়ানদের সমর্থন হারাবে, সন্দেহ নেই; কিন্তু ইউক্রেন এই জনমে কখনো পুটিনকে হারাতে পারবে কিনা? ইউক্রেনের যেই অবস্হা, ইহা আসলে যুদ্ধ করার চেয়ে গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যাবার মতো অবস্হানে গিয়ে ঠেকেছে। এই বসন্তে ইউক্রেন যাতে রাশিয়ান বাহিনীকে আক্রমণ করতে পারে, সেজন্য অস্ত্র দিচ্ছে ন্যাটো: মিগ-২৯ দিচ্ছে পোল্যান্ডের মাধ্যমে, টাইগার ট্যাংক দিচ্ছে পুর্ব ইউরোপ থেকে। কিন্তু এগুলো চালাবে কে, রাখবে কোথায়? মিগ-২৯ উড়ানোর জন্য এয়ারপোর্ট লাগবে তো? রাশিয়া কি এয়ারপোর্টকে ব্যবহার করার মতো রাখবে? টাইগার চালিয়ে রাশিয়ান বাহিনীকে আক্রমণ করার মতো এয়ার সাপোর্ট কখনো পাবে না ইউক্রন বাহিনী। ফলে, বসন্তের আক্রমণ কোথায় নিচ্ছে না ইউক্রেনকে? কোথায়ও না।

ধনী রাশিয়ানরা ও পুটিনের দলের মাফিয়ারা এই যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে; তারা ক্রমেই পুটিনের উপর ক্ষেপছিলো; কিন্তু তারা পুটিনকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না; রাশিয়ান সৈন্য বাহিনীর জেনারেলদের কেনার চেষ্টা নিশ্চয় ন্যাটো করছে; উহা আপাতত কাজ করেনি। সাধরণ মানুষ হঠাৎ করে পুটিনের পেছন থেকে সরে যাবে না; কারণ, পুটিনের বিপক্ষে যারা কথা বলছে, তারা সবাই আমেরিকান সিলমরা নেতা, পুটিন এদেরকে আমেরিকার পোষা নেতা হিসেবে প্রচার চালিয়ে সফল হয়েছে।

আমেরিকার যেই অবস্হা ও ইউক্রেনের মানুষের যেই ক্ষমতা, এখানে আমেরিকা বা ইউক্রেন জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এইসব কোর্ট নোটিশ কোন কাজে লাগবে না; বরং উল্টো, পুটিনের সমর্থন বাড়বে।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:১৬

ইলি বলেছেন: পুটিনের সমর্থন বাড়বে।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



রাশিয়ানরা তুঘলকের বংশধর নয়, ন্যাটো নিজের পিঠ চুলকায়ে আরাম বোধ করছে মাত্র।

২| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাশিয়ার জনগনের কথা আর কি বলবো, স্বয়ং আমেরিকাতেই ব্যাপক পরিমাণে পুতিন সমর্থক যা আপনি জানেন।
পুতিন ইউক্রেনে খুব ভালভাবেই আটকে গেছে, সে না পারছে এখন থেকে বের হতে না পরছে ইউক্রেন দখল করতে। ধীরে ধীরে রাশিয়া দূর্বল হচ্ছে সন্দেহ নেই, যদি পুতিনকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করা না যায় তাহলে বছর দুই এক এর মধ্যে পুরা পশ্চিমা বিশ্ব এক যোগে রাশিয়াতে আক্রমন চালিয়ে পুরা রাশিয়াকে খান খান করে দিবে। পুতিন এক ভয়ংকর খেলায় মেতেছে।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়া আক্রমণ করতে পারবে না, সামান্য টেকনিক্যাল সমস্যা আছে।

৩| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: এই মুহুর্তে পুতিনকে রাগানো সঠিক কাজ হবে না।
তার জনপ্রিয় না থাকলে উনি দীর্ঘদিন ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারতেন না।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



যুদ্ধটা রাশিয়ার ক্ষতি করছে, কিন্তু তার জনপ্রিয়তা বেড়েছে।

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: রাশিয়া ভেঙ্গে টুকরো হবে এটাই পরম সত্য । আমেরিকা সময় নিচ্ছে রাশিয়াকে দুর্বল করতে । সাদ্দামের কপালে যা জুটেছিল তা জুটবে এই রুস্কির কপালে । ব্যাঙ্কের পতন ক্ষতিগ্রস্থদের একত্রিত করবে । ইউক্রেন জিতবে না কিন্তু রাশিয়া ভেঙ্গে টুকরো হবে । পুতিন লোক ভাল না এটা রাশিয়ানরা যেমন বুঝেছে পশ্চিমারা তেমন জেনেছে ।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০২

সোনাগাজী বলেছেন:




টুকরো হওয়ার মতো যায়গা নেই রাশিয়ায়; ওখানে এখন ১ জাতি। চেচনিয়াকে আলাদা হতে দেবে না যেকোন রাশিয়ান।

৫| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @শাহ আজিজ: সাহেবের সাথে একমত, এটাই যৌক্তিক আর সবকিছু সে দিকেই ধাবিত হচ্ছে।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



শাহ আজিজ সাহেব চীন দেখেছেন, রাশিয়া দেখেছেন বলে মনে হয় না; আপনি রাশিয়া দেখেছেন?

৬| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:১৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই সব কোর্ট নোটিশ আপাত দৃষ্টিতে মুল্যহীন মনে হলেও, এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। উক্ত নোটিশের মাধ্যমে মূলত পুতিনকে এক ঘরে করে ফেলা হলো, এর মাধ্যমেই রাশিয়া বনাম পশ্চিমা বিশ্বের বিবাদ সবে মাত্র শুরু হলো। ইচ্ছে করেই কোন ধরণের সতর্ক সংকেত না দিয়ে আমেরিকান ড্রোনে হামলা চালানোর বিষয়টি আমেরিকা বেশ গুরুত্ব সহকারেই নিয়েছে, ড্রোনে হামলা চালানোর ঠিক তিন/চার দিন পরেই পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়না জারি সে প্রমাণই বহন করে।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২১

সোনাগাজী বলেছেন:





ড্রোন থেকে ছবি তুলে যুদ্ধে ব্যবহার করছে, প্ল্যানে ব্যব হারকরছে; রাশিয়া সেইসব ড্রোনকে উড়তে দেবে কেন? আদালতের নোটীশের ইমপেক্ট আছে; তবে, উহা রাশিয়ার জন্য তেমন কিছু না।

৭| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি বাংলাদেশের বাইরে কিছু দেখেনি, তবে আমার দুই চার জন রাশিয়ান বন্ধু রয়েছে যারা আমাকে ফ্রী মস্কোর বিমানের টিকেট দিতে চায়। তারা বলে আমরা তোমাকে ফ্রী মস্কোর বিমানের টিকেট দিবো, যদি তুমি গ্রেফতারী পরোয়ানা নিয়ে এসে পুতিনকে এরেস্ট করতে চাও।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিন, রাশিয়া, ইউক্রেনের কিছু নিয়ে লিখতে হলে, এদের কালচার, জাতিগত বৈশিষ্ঠ্য এসবের উপর ধারণা দরকার।

৮| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পুতিন বেকায়দায় আছে বলেই মনে হয়।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



তার সেনাবাহিননীর জেনারেলরা মাফিয়ার লোকজন, মিলিওনিয়ার ব্যবসায়ী,দেশের সম্পদ ডাকাতিকরছিলো বসে বসে ; ওরা যুদ্ধ বিগ্রহ ভুলে গেছে; পুটিশ নিজেই কেজিবি'র লোক, সৈনিক নয়; ফলে বেকায়দায় থাকার কথা।

৯| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ড্রোন থেকে ছবি তুলে যুদ্ধে ব্যবহার করছে, প্ল্যানে ব্যব হারকরছে; রাশিয়া সেইসব ড্রোনকে উড়তে দেবে কেন?

হুমম, আমেরিকা রাশিয়া ক্ল্যাশ কিন্তু শুরু হয়ে গেছে বলা যায়, এই সব ছোট খাটো বিষয় একসময় বড় আকার ধারণ করবে।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



সম্ভব; তবে, আমেরিকার উদ্দেশ্য ও ইউক্রেনের উদ্দেশ্য এক নয়; শুধুমাত্র ইউক্রেনের জন্য আমেরিকা যুদ্ধে যাবে না।

১০| ১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাশিয়াকে প্রতিহত করার জন্য আমেরিকা ছাড়া এই মুহুর্তে আমি আর কাউকে দেখি না, চীন, ভারত তো ফাঁয়দা লুটছে শুধু; অথচ তারা একটু তৎপর হলেই এই যুদ্ধ থেমে যেতো। রাশিয়া যদি পুরো ইউক্রেন দখল করে নেয়ার মত অবস্থায় চলে যায় তাহলে আমেরিকা বসে থাকবে না বলে আমি মনে করি। ইতিমধ্যে আমেরিকা এই যুদ্ধের স্পষ্ট একটি পক্ষ হয়ে গেছে সুতরাং তাদেরও পিছু হটার কোন সুযোগ নেই। তবে, পরবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকনরা ক্ষমতায় এলে পুরোা দৃশ্যপট পাল্টে যেতে পারে।

১৮ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



রাশিয়া, চীন, ইরান, উ: কোরিয়া ও ইরান একপক্ষ; ভারত মধ্যপন্হী; আমেরিকা ঠিক আছে, পুটিন পাগলামী করছে; পাগলামী থেমে যাবে, মনে হয়।

১১| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকে এই যুদ্ধ থামাবেনা।এই যুদ্ধ আমেরিকার কাছে সোনার ডিম পাড়া হাস।জেলনস্কি যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন যুদ্ধ বন্ধ হবে না।সরকার পরিবর্তন হলে সম্ভাবনা আছে।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



এটা একা আমেরিকার যুদ্ধ নয়, ন্যাটোর যুদ্ধ, ক্যাপিটেলিজমকে রক্ষার যুদ্ধ।

১২| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


মানুষ কবে যে বুঝবে, এসব যুদ্ধ যুদ্ধ করে লাভ নেই ; বেশিদিন থাকবো না মহান পৃথিবীতে।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ একা নিজের জন্য যউদ্ধ করছে না, জাতি ও শ্রেনীর জন্য যুদ্ধ করছে।

১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪৩

কালো যাদুকর বলেছেন: এই যুদ্ধে পুরা পৃথিবীর মানুষের ক্ষতি হচ্ছে ৷ দুই পক্ষই এই সত্যটা বুঝে ৷ তবে কেয়ার করে না। রাশিয়া জিতলেই কি বা পুতিন হারলেই কি পৃথিবীর সাধারন মানুষের তাতে কিছু যায় আসে না। সব যুদ্ধবাজদের পতন হোক ৷

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্বে ২টি ক্যাপিটেলিজম পরস্পরের সাথে যুদ্ধ করছে; এরা সাধারণ মানুষকে কে কিভাবে বন্ছিত করতে চায়, কে কিভাবে লাভবান হতে পারে, কে বেশী দখল করতে পারে, সেটার যুদ্ধ চলছে।

১৪| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১:৩৬

কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকা ছাড়া বাকি কারো আগ্রহ নাই।তারা আছে অনেক সমস্যায়।রাশিয়,চীনও ক্যাপেটেলিষ্ট।ক্যাপিটেলিজম এখানে কোন সমস্যা না।এখানে সমস্যা হলো পশ্চিমারা মোড়ল থাকবে কি না।

২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:




রাশিয়া তো পশ্চিমের দেশ; চীন বিশ্ব রাজনীতিতে মোড়ল হতে পারবে না, ঐ জাতীর প্রোপাইল ভালো নয়।

১৫| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২

কামাল১৮ বলেছেন: রাশিয়া ,চীন মোড়ল হতে চায় না।আমেরিকার মোড়লগিরী ভাংতে চায়।তাদের কথা জাতিসংঘের মাধ্যমে সবকিছু হবে যা কিছু বিশ্ব সমস্যা।

২০ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

সোনাগাজী বলেছেন:


এই মহুর্তে, চীন, রাশিয়ার আভ্যন্তরীণ অবস্হা ভালো নয়, তাদের রাজনীতি ষ্টেবল নয়।

১৬| ২২ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩

চারাগাছ বলেছেন:
জেলেনস্কির ক্ষমতাচ্যুতি এই যুদ্ধের একমাত্র সমাধান।

২২ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিন সেটা করতে ব্যর্থ হয়েছে।

১৭| ২২ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৪

চারাগাছ বলেছেন:

পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে ভাবছেন।
চায়ের দোকানে বলে পুতিনের কাছে পারমাণবিক আছে। ছেড়ে দিলেই দুনিয়া শেষ।
ইউক্রেনের লোকজন অধিবাসী হয়ে ইউরোপে আস্তানা গেঁড়েছে , তাদের ভরণ পোষণ দিতে ইউরোপ নাজেহাল। এটাই নাকি পানিতে প্ল্যান।

২২ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



পরিস্হিতি স্বাভাবিক হবে না দীর্ঘ সময়। ইউক্রেনের লোদের বড় অংশ ফেরত আসবে না, ওরা বিদেশ বেশী পছন্দ করে। পুটিন নতুন করে আক্রমণ বাড়াবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.