নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আমার শৈশবে, আমি ২বার দেখেছি গ্রামের অসহায় মোল্লরা, যাদের জমিই ছিলো না, হতদরিদ্র চাষীরা মিলে জেষ্ঠমাসে মাঠের মাঝখানে বসে সুরা কালাম পড়েছিলেন বৃষ্টির আশায়। আমাদের এলাকাটা সমু্দ্রের পাশে ও পাহাড় থেকে অদুরে; এখানে বৈশাখের শেষের দিক থেকে প্রায় প্রতিদিন মেঘ দেখা দেয়, কিছুক্ষণ হলেও সামান্য বাতাস বহে, হালকা বৃষ্টি হয়; দোয়া করলেও হয়, দোয়া না'করলেও হয়; রূপবানের গান হলেও বৃষ্টি হয়, শিয়ালের বিয়ে হলেও বৃষ্টি হয়।
আমাদের এলকাকার স্কুলের ছেলেরা, বা শিক্ষিত মানুষদের আমি বৃষ্টির জন্য মাঠে নেমে দোয়া কালাম পড়তে দেখিনি। মানুষ জানে কোন সময় বৃষ্টি হবে, কোন সময় আম পাকবে, কোন সময় আউশ ধান লাগাতে হবে। এখন চট্টগ্রামের পাহাড়গুলো আরবের পাহাড়ের মতোই ন্যাংটা, গাছপালাহীন; মানুষ বুঝেন এইজন্য বৃষ্টি কম হচ্ছে, গরম বেশী। এখনো চাষীরা গ্লবেল ওয়ার্মিং'এর কথা জানেনা।
গ্লোবেল ওয়ারমিং'এর ব্যাপারটা এখন ব্লগারেরা, ব্যুরোক্রেটরা বুঝেন, সরকারের বড় চাকুরীওয়ালারা জানেন; ইউনিভার্সিটির শিক্ষেকেরা এগুলো নিয়ে পড়ছেন; এবং আমাদের জাতি যে অসহায়, সেটা তারা বুঝেন; তারা আরো বুঝেন যে, তাদের মতো লোকেরা এই সমস্যার সমাধান করেতে পারবেন না; তারা বুঝেন যে, এসব সমস্যার সমাধান আমাদের দ্বারা হবেনা; এগুলোর সমাধান করেবে ইউরোপ, আমেরিকা ও আল্লাহ। আল্লাহ সর্ব শক্তিমান, তিনিই বিনা পারিশ্রমিকে বাংগালীদেরজন্য এসব সমস্যার সমাধান করে দিতে পারবেন। উনি টেকনোলোজির ধার ধারেন না, উনি বলে দেন, সব হয়ে যায়। তাই আমাদের ব্যুরোক্রেটরা আল্লাহকে খুশী করার জন্য সুরাহ কালাম পড়ছেন সেক্রেটারিয়েটে, উনার প্রশংসা করে কবিতা লিখছেন, যাতে ঢাকা শহরে বৃষ্টি হয়।
সামুতেও কবিদের উচিত আল্লাহকে খুশী করার জন্য কবিতা, গজল, গান, সুরাহ লেখা; সামুর কবিরা যদি কবিতা, গজল, সুরাহ,ইত্যাদি লিখে বৃষ্টি ঝরায়ে দিতে পারেন, ব্লগারদের সকল ধরণের দুর্নাম মুছে গিয়ে সুনাম হবে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
তৃতীয় বিশ্ব চালায় ব্যুরোক্রেটরা, এসব দেশে রাজনৈতিক দলের লোকেরা প্রশাসনিক কাজ চালানোর মতো দক্ষ হয় না; ৩য় বিশ্বের ব্যুরোক্রেটরা "বৃটিশ কলোনিয়েল" সিষ্টেমের মতো করে দেশ চালায়, মানুষকে দাস করে রাখে, মানুষকে জ্ঞান থেকে দুরে রাখে। আপনি দেখুন আফ্রিকায় কি হচ্ছে, পাকিস্তানে কি হচ্ছে, বাংলাদেশে কি হচ্ছে?
বৃষ্টির জন্য দোয়া করলে বৃষ্টি হলে, জলবায়ু পরিবর্তন ঘটতো না।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: অনেকে বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়ছেন, প্রার্থনা করছেন। কোথাও আগুন লাগলেও অনেকে আযান দেয়। এমন কি ভূমিকম্প হলেও আজান দেয়। সহজ সরল সত্য কথা হলো- আযান দিয়ে বা প্রার্থনা করে আগুন নেভানো যাবে না। ভূমকম্প থামানো যাবে না। এমনকি বৃষ্টি আনা যাবে না। এটা হচ্ছে বাস্তবতা।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
অষ্ট্রেলিয়া পুড়েছে, আরো পুড়বে; ইউরোপেরও সেই অবস্হা, বাংলাদেশেও জলবায়ু পরিবর্তনে ভীষণভাবে ভুগবে।
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: একবার লঞ্চে করে কার্তিক পুর ঘাটে যাচ্ছিলাম। হঠাত ঝড় তুফান শুরু হলো। লঞ্চ প্রায় ডুবে যাবে এমন অবস্থা। সবাই ছোটাছুটি করছে। কেই কেউ কাঁদছে, কেউ নামাজ পড়ছে, কেউ আযান দিচ্ছে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
মানুষের ভুলের জন্য টাইটানিক বরফে ধাক্কা খেয়েছিলো; কিছু মানুষ রক্ষা পেয়েছে, বাকীরা ঠান্ডা পানিতে অ্ল্পক্ষণের মাঝেই মারা গেছে; কিন্তু ইংরেজরা চেষ্টা করেছে শিশুদের সবার আগে রক্ষা করতে; মানুষই বুদ্ধিমান, বিপদের মাঝেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছে।
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১
অধীতি বলেছেন: এই বিষয়গুলো যথেষ্ট পরিমাণে গোঁয়ার্তুমি ছাড়া আর কিছুই না। ঝড় আসলে আজান দেও, আগুন লাগলে দোয়া পড়, গরম পড়লে নামাজ পড়। এগুলো হাস্যকর মনে হয়। গাছ কেটে মাদ্রাসায় মসজিদে দান করলেও তার জন্য জান্নাতের টিকেটের ব্যবস্থা করা হয়।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
এই ধরণের গরম/ঠান্ডা/ঝড়/সাইক্লোন/বন্যা যে আসছে, জ্ঞানীরা আরো ২০ বছর আগে বুঝতে পেরেছে; ঢাকার মানুষ বুঝতে পারছে না। দরকার ব্যবস্হা নেয়ার।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকার মানুষ ব্যস্ত জাকাত নিয়ে? কাকে জাকাত দিবে? কোনো ফাউন্ডেশনকে না দরিদ্র মানুষকে।
এই যে অতি গরম পড়ছে গত কয়েক বছর ধরে। তবু সরকার একবার বলে না গাছ লাগানোর কথা। এমনকি এত এত সংগঠন, এত এত ফাউন্ডেশন কেউ গাছ লাগাবার কথা বলে না।
ঢাকায় অনেক এলাকায় পানির সমস্যা দেখা দিয়েছে। বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দিয়েছে। অথচ সরকারের লোকজন চ্যাটাং চ্যাটাং কথা নিয়ে ব্যস্ত।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ঢাকার মানুষদের ( ব্যুরোক্রেট, সরকারী কর্মচারী, রাজনীতিবিদ, মাদক ব্যবসায়ী, মাফিয়া, ব্যবসায়ী ) ৬০ ভাগ ডাকাত; ওরা নিজের পাপ কমানোর জন্য বউকে পীরের কাছে দিয়ে দিবে।
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: কতদিন হয়ে গেলো আপনাকে আমাকে ব্যান করে রেখছে। অথচ মডারেটর এর কোনো খোজ খবর নেই। বলেও না কবে ব্যান মুক্ত করা হবে। সরকারের কোনো জবাবদিহিতা নেই। আমাদের সামুর মডারেটরেরও জবাবদিহিতা নেই।
জবাবদিহিতা থাকলে মানুষ এত এত অন্যায় করতে পারতো না।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের মডারেটর ১ জন ভালো, শিক্ষিত, দক্ষ বাংগালী; উনার উপর আস্হা রাখুন।
৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ সরকারী চাকরির জন্য এত মরিয়া হয় কারন ঘুষ পাওয়া যায়।
বহু লোককে দেখেছি পুলিশে ঢুকে ঘুষ খাওয়ার জন্য। অনেকে টাকা দিয়ে শহরে পোষ্টটিং নিয়ে আসে। গ্রামের দিকে ধান্দা নেই। তাই ৩০/৪০ লাখ টাকা দিয়ে শহরে আসে। শহরে ইনকাম ভালো।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
ঢাকায় দেশের সব অন্চলের ডাকাতেরা সমবেত হয়েছে
৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের এই ছবিটা কি আপনি দেখেছেন?
পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ও রাজাকারদের হাত থেকে বাঁচতে লুকিয়ে থাকা এই পরিবারটি খাবারের সন্ধানে বাইরে আসে। মা'র হাতে অস্ত্র, সাথে তিন সন্তান। অস্ত্র হাতে এই নারীমূর্তি আমাদের মা, আমাদের দেশ...
মুক্তিযুদ্ধের সময় খুলনা অঞ্চলে 'পেনি টুইডি'র তোলা ছবি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি "চাঁদগাজী" নিকে থাকার সময়, এই ছবি দিয়ে পোষ্ট করেছিলাম।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি নতুন আরেকটি পোষ্ট লিখেছি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার পোষ্টগুলো পড়ার সময় পাচ্ছি না, পরে পড়বো।
৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বিরক্ত না হয়ে মন্তব্যের উত্তর দিয়েছেন।
ঢাকার মানুষজন ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছে। প্রার্থনা করি যেন দূর্ঘটনা না হয়।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের অর্থনীতি এমন যে, মানুষ সব সময় বারী যেতে পারেন না।
১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:১৯
নিমো বলেছেন: হা-হা! হা-হা!
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
গ্লোবেল ওয়ার্মিং আরম্ভ হয়েছে, আল্লাহ তেমন কিছু করবেন না।
১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৮
এলে বেলে বলেছেন: আরব দেশ এর মত মরুভূমি না করা পর্যন্ত আমরা থামবো না। তারপর নবী এসে আমাদের সব সমস্যা সমাধান করে ফেলবে। আপাতত নবী র আগমনের জন্যে অপেক্ষা।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
আমরা ১ম ধাপে আফগানিস্তানের মতো হলে ভালো হবে; নবীর জন্ম হবে সামুতেই।
১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সর্বশক্তিমান, পরম জ্ঞাণী, ক্ষমাশীল ও দয়ালু। বৃষ্টি হবে কিনা জানি না, তবে তার কাছে চাওয়াটা অন্যায় নয়। কার চাওয়া বা দোয়া তিনি কখন কবুল করবেন বা আদৌ করবেন কি না তা অন্য মানুষের পক্ষে নিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব নয়।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আল্লাহ কেন এসব নিয়ে ঝামেলা করতে যাবেন, ইহা বিশ্ব জলবায়ুর দায়িত্ব; তিনি যদি এসব নিয়ে মেতে থাকতেন, তা'হলে সৌদী কখনো মরু হতো না; আফগানিস্তানের ১০ বছরের কিশোরী জানুয়ারীর বরফের মাঝে খালি পায়ে হাঁটতো না।
১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৮
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন:গ্লোবেল ওয়ার্মিং আরম্ভ হয়েছে, আল্লাহ তেমন কিছু করবেন না।
চিন্তার কিছু নাই। মহাজাগতিক চিন্তার হাতে সব কিছু সমর্পিত। লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার থেকে ঈশ্বর কণা মুক্তি পেলেই সব মুশকিল আসান।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
উনি এখন ইসলামিক স্কলার, বাংলার শ্রেষ্ট সনেট কবি ও ভালোবাসার প্রতীক।
১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:৩৭
রানার ব্লগ বলেছেন: বৃষ্টির জন্য নামাজ এক প্রকার মনের সান্তনা।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আরবের মরুভুমিতে ইসরায়েল এখন অনেকটা সবুজ দেশে পরিণত হয়েছে।
১৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৬
এলে বেলে বলেছেন: ব্লগ পাড়া তো চরম গরম। যেরকম বাক্য যুদ্ধ শুরু হয়েছে, যে একদম বিশ্বযুদ্ধ লেগে গেছে। তবে আপনার বিচক্ষণতা কিছু বিশিস্ট লোক এর ব্যাপারে সঠিক ছিল।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
অনেক আলাপ হচ্ছে, অনেক লেখাও আসছে; নতুন ধারণা, বিশ্লষণ নেই, বেশীরভাগই ভুল ধারণার উপর লেখা, অপ্রয়োজনীয়। আমাকে ব্যানে রাখলে "সুলেখকেরা" ফিরে আসার কথা; এটা কমপক্ষে ১টি ভালো দিক।
১৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
কিন্তু ধার্মিকরা বলবে গ্লোবাল ওয়ার্মিং আল্লাহ সৃষ্টি।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আল্লাহ কি এসব করার কথা, উনি কি মানুষকে কষ্ট দেন?
১৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:১৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
উনার লীলা বোঝা বড় দায়।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
উনার লীলা বুঝা দায় হলে, উনাকে নিয়ে ব্যস্ত হওয়ার দরকার কি?
১৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৩২
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
উনাকে বোঝার চেষ্টা করা আর কি?
উনাকে বোঝার চেষ্টা করাই হচ্ছে ইবাদত।
সুফি সাধকরা তেমনটাই মনে করেন।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
সুফি সাধকেরা কি নিয়ে সাধনা করছেন, উহা আমার কাছে বোধগম্য নয়; বিশ্বের ৮০ ভাগ মানুষ ধর্মে মেনে চলছেন; আমেরিকা ইউরোপে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হচ্ছে, কালিফোর্নিয়ায় ৪০ বছর অনাবৃষ্টি হচ্ছে; ওরা এসব সমস্যার সমাধান করছে; মানুষ নিজে এসব সমাধান না'করলে আমেরিকা এমন শক্তিশালী হতে পারতো না।
১৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৪৭
কামাল১৮ বলেছেন: দশ গ্রামে দশদিন নামাজ পড়লে,এক গ্রামে পড়ার দিন বৃষ্টি হতো।সেটাই সবাই মনে রাখতো,আর প্রচার পেতো।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
মানুষের এনালাইটিক্যাল জ্ঞান কম হলে, তারা সবকিছু ঠিক মতো বুঝে না, ভুল কথা বলে বেড়ায়।
২০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
অনাবৃষ্টি ও খরার মূল কারণ হিসেবে আল্লাহর নাফরমানি ধরা হয়। সে ক্ষেত্রে কি কি করা উচিত মানুষ বুঝে উঠতে পারে না।
মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যদি নিশ্চিতভাবে জানো যে কিয়ামত এসে গেছে, তখন হাতে যদি একটি গাছের চারা থাকে, যা রোপণ করা যায়, তবে সেই চারাটি রোপণ করবে।’
২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
মহানবীর(স: ) সময়ে, উনার আশপাশের লোকজন শিক্ষিত ছিলো না; উনি ততকালীন মানুষের জন্য, আরবের সংস্কৃতি অনুসারে কথা বলেছিলেন নিশ্চয়; সেই সময় আরবদের মাঝে সমাজও ছিলো না, তারা বেদুইন গোত্রে বিভক্ত ছিলো। উনার নামে যা বলা হচ্ছে, এগুলো গত কয়েক'শ বছর আগের মানুষেরা যোগ করেছে।
২১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৫৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
কামাল১৮ বলেছেন: দশ গ্রামে দশদিন নামাজ পড়লে,এক গ্রামে পড়ার দিন বৃষ্টি হতো।সেটাই সবাই মনে রাখতো,আর প্রচার পেতো।
কাকতালীয় ব্যাপার ধর্মের ক্ষেত্রে খুব ঘটে।
তবে এবার নামাজ পড়ছে কিন্তু বৃষ্টি হচ্ছে না কেন?
দশ গ্রামে দশদিন নামাজ পড়েও তো বৃষ্টি হচ্ছে না। কেন?
২২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:০৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমি মুলত গাছ লাগানোর গুরুত্বের কথা বলেছি।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
গাছ লাগানোর দরকার। এখন বাংলাদেশ মোটামুটি সবুজ, গ্রামগুলোতে গাছ আছে। এখন গাছ দরকার পাহাড়ে।
২৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:১৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
পাহাড়ে গাছ কাটা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি।
মানুষ লাগাচ্ছে ইউক্যালিটাস, আকাশমনি।
যাহা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।
তাতে কি কম সময়ে লাভ বেশি।
৭০ টাকা কেজি দরের আম গাছে তেমন কেউ লাগাতে চায় না আর।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
ফল গাছ (আম, কাঁঠাল, জাম ) ইত্যাদির জন্য বেশী যায়গা ও পরিচর্যার দরকার হয়; মানুষ সেই দিকে যাচ্ছে না। পাহাড়গুলোর মালিকানা চলে গেছে ১০০ ভাগ দুষ্টদের হাতে। বড় বড় অসিসারেরা, মিলিটারী অফিসারেরা, এমপিরা, ক্যাডারেরা পাহাড় পুরোটা দখল করে ফেলেছে।
২৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আল্লাহ কেন এসব নিয়ে ঝামেলা করতে যাবেন, ইহা বিশ্ব জলবায়ুর দায়িত্ব; তিনি যদি এসব নিয়ে মেতে থাকতেন, তা'হলে সৌদী কখনো মরু হতো না; আফগানিস্তানের ১০ বছরের কিশোরী জানুয়ারীর বরফের মাঝে খালি পায়ে হাঁটতো না।
আমার আপনার কাছে অনেক কিছু বোধগম্য না-ও মনে হতে পারে, কিন্তু তার অর্ন্তনিহীত তাৎপর্য সর্ব-জ্ঞাণীর কাছে থাকার কথা বলেই আমার মনে হয়। সর্ব-সৃষ্টার কাছে কোন কিছুই অসম্ভব নয়। দায়িত্ববোধ-কে পাশ কাটিয়ে স্রষ্টাকে দোষারোপ করা কিছুটা অকৃতজ্ঞতা বলে আমার কাছে মনে হয়। নিজের যে কোন অবস্থার পরিবর্তনের জন্য ব্যক্তিগত প্রচেষ্টার প্রয়োজন, এটা নিয়ে দ্বিমত পোষণ করার অবকাশ আছে বলে আমার মনে হয় না। ধন্যবাদ।
২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সোনাগাজী বলেছেন:
উনি যদি মানুষের সাথে যোগাযোগ করে থাকেন, মানুষ উনার সব কর্মকান্ড বুঝার কথা। উনি যদি আমাদের চালাতেন, আফ্রিকার শিশুরা না'খয়ে থাকতো না, ভুমিকম্পে শিশুরা প্রাণ হারাতো না। আমরা যদি উনাকে না বুঝি, আমরা কিভাবে বলছি যে, উনি আমাদেরকে ধর্ম দিয়েছেন?
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার ধারণা বৃষ্টির জন্য বাংলাদেশে অন্যতম দায়ী অতিরিক্ত বৃক্ষ নিধন, মাত্রতিরিক্ত শিল্প কারখানা, আর অকারণ বিল্ডিং ভবন নির্মান (আমার ধারণা ভুল হতে পারে)
যারা বৃক্ষ নিধন করছেন তাদের বিচার একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউ করতে পারবেন না। তারা বিশেষ দলের সান্ডা পান্ডা ল্যান্ডা গুন্ডা। এরা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ছ্যাচড়া চোরের দল। নিজের ঘরে যেই চোর চুরি করে সেই চোরের দল ছ্যাচড়া চোরের দল।