নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়াগনার গ্রুপের মস্কোমুখী অভিযান ও পরে পালায়ন।

২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৯



**** পুটিন জাতীকে উদ্দেশ্য করে বক্তব্য রেখেছে কিছুক্ষণ আগে; তার সরকারের সবকিছু ঠিক আছে।

গত সপ্তাহে ওয়াগনার গ্রুপের ভাড়াটিয়া সৈন্যদের বড় অংশ ইউক্রেনে তাদের পজিশন ছেড়ে রাশিয়ার ভেতরে চলে এসে রোস্তভ না ডন শহরে পৌঁছে; কিন্তু তদের আসল উদ্ধেশ্য ছিলো মস্কোতে পুটিনের মিলিটারী কমান্ড দখল করা। ইহা করতে হলে, রাশিয়ার মুল বাহিনীতে তাদের লোকজন থাকার দরকার ছিলো। সেটা আছে কিনা এখনো বুঝা যাচ্ছে না।

ওয়াগনার গ্রুপের কমান্ডার, প্রিগোজিন তার বাহিনী নিয়ে মস্কো দখলে জন্য রওয়ানা দিয়ে বিনা বাধায় মস্কোর ১২৫ মাইলের ভেতর পৌঁছে। পশ্চিম ইহা নিয়ে গতকাল থেকে নাচানাচি শুরু করেছে, তারা ধরে নিয়েছে যে, পুটিন ভয়ংকর সমস্যায়, আদৌ টিকবে কিনা; বাইডেন ইউরোপে টেলিফোন করে কাউকে ঘুমাতে দিচ্ছে না।

গতকাল, আমি আমার ১টি পোষ্টে উল্লেখ করেছিলাম যে, প্রিগোজিনকে পুটিনের আদেশ অনুসারে চলতে হবে, কিংবা পালিয়ে যেতে হবে; মস্কোর কাছাকাছি পৌঁছার পর, প্রিগোজিন বুঝতে পেরেছে যে, তার সাথে রাশিয়ার সৈন্য বাহিনী নেই; সে এখন বেলারুশে পালাচ্ছে। বেলারুশে পৌঁছার পর, তাকে পুটিনের আদেশ মতো চলতে হবে, না'হয় সেখান থেকে পশ্চিমে পালাতে হবে, কিংবা সে প্রাণ হারাবে।

ওয়াগনার গ্রুপের কমান্ডার, প্রিগোজিন তার বাহিনী নিয়ে যখন মস্কো অভিমুখী অভিযান চালায়, পথে পথে অনেক মানুষ তাকে ও তার বাহিনীকে সাপোর্ট জানায়েছে; ইহাতে রাশিয়ার ভেতরের অবস্হা পরিস্কার হচ্ছে, রাশিয়ার মানুষ পুটিনের বিপক্ষে চলে যাচ্ছে, এবং উইক্রেন যুদ্ধের বিপক্ষে অবস্হান নিচ্ছে।

ওয়াগনার গ্রুপের মস্কোমুখী অভিযান রাশিয়ান সৈন্যদের মাঝে বিশৃংখলার সৃষ্টি করবে, এতে যুদ্ধের অবস্হা খারাপের দিকে যাবে ও পুটিনের ক্ষমতা কমে আসবে। তবে, প্রিগোজিন ও তার বাহিনীর লোকজন পালিয়ে যাবের সম্ভাবনা আছে।


মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০৭

বিষাদ সময় বলেছেন: এরা তো সব গুটি। খেলছেন তো বইডেন সাহেব....

২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



এখানে সিআইএ নেই মনে হয়।

২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বর্তমান পরিস্হিতেতে সিআইএ কাজ করার সুযোগ পাবে। ওয়াগনার গ্রুপের অনেক লোকজন পালিয়ে যাবে পোল্যান্ড হয়ে; পরে তারা সিআইএ'কে সাহায্য করতে পারে।

২| ২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩

বিষাদ সময় বলেছেন: সিআ্ইএ তো ইউএসএ এর প্রেসিডেন্টের একটা টুলস্.......

২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:


না, ইহা ঠিক পুরোপুরিভাবে প্রেসিডেন্টের নয়, ইহা সরকার ও ক্যাপিটেলিজমের ১টি টুলস; এরা প্রেসিডেন্ট'এর বিপক্ষেও কাজ করতে পারে।

৩| ২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩

আমি সাজিদ বলেছেন: থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে দিলেই অনেক ফ্যান্টাসি প্রিয় বাংলাদেশী রাশিয়ায় যুদ্ধ করতে যাবে।

এদের এক গ্রুপের দাবী -
ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলতে হবে। হালুয়া রুটি ভাগ পেয়েছে।
আরেকগ্রুপ -
সাম্রাজ্যবাদীর পতন হোক। পুঁজিবাদ নিপাত যাক।
আরও আছে -
মস্কো থেকে একনায়কীয় হাইব্রিড (!) সমাজতন্ত্রের অগ্রযাত্রার স্বপ্ন দেখা সৈনিক।

আরও আছে -
জিহাদী দল। যারা এন আই ডিতে ছবি দিতে চায় না কিন্তু সংবাদ সম্মেলন করে ভিডিওতে তা জানায়।


দেখেন, মাসিক থাকা খাওয়ার ভিত্তিকে উপরের গ্রুপের কাউকে যুদ্ধের ফ্রন্টে নিতে পারেন নাকি!

২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



মুক্তিযুদ্ধের সময়টা ছিলো "বাংগালী সাহসিকতার চরম সময়"; সেই সময়ে ৯ মাসে ১ লাখ ২০ হাজার বাংগালীকে যুদ্ধের জন্য পাওয়া গেছে; আজকে ১ শত ২০ জনকে পাওয়া যাবে।

৪| ২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দেশের জনগণ যুদ্ধের বিরুদ্ধে থাকলে রাশিয়ার জন্য এই যুদ্ধ বেশী দিন চালানো কঠিন হয়ে যাবে।

২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



যুদ্ধে না যাবার জন্য কয়েক লাখ তরুণ পালিয়ে গেছে জর্জিয়া, আরমেনিয়া, কিরগিজ ও উজবেকিস্তানে। ওয়াগনার গ্রুপের লোকজন বয়স্ক। তরুণরা এই যুদ্ধে যেতে চাচ্ছে না।

৫| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:০৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পুতিন পরিস্থিতি ভালোভাবে সামাল দিয়েছে। ওয়াগনার প্রধানের কপালে দুঃখ আছে। সে বেলারুশের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেও এখন তার অবস্থান শনাক্ত করা যাচ্ছে না।

২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



সে হয়তো ইউক্রেনে ঢুকে পরিস্হিতি বুঝবে; তারপর, বেলারুশ যাবে, না'হয় পোল্যান্ড হয়ে পালিয়ে যাবে।

৬| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:০৮

নতুন বলেছেন: আমার এক রাশিয়ান কলিগ ছুটি শেষে এসে বললো যে তাদের শহরে ছেলে মানুষ কমে গেছে ।

সবাই যুদ্ধে যাওয়া এড়াতে দেশের বাইরে চলে গেছে।

২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



জর্জিয়া, আর্মেনিয়া, উজবেকিস্তান ও কিরগিজিয়ায় হাজার হজার রাশিয়ান তরুণ পালিয়ে অবস্হান করছে।

৭| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পুতিনের পতন হওয়া সম্ভব। কারণ বিশ্ব তার সাথে নেই।

২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:


বিশ্বের কেহ তার সাথে না'থাকলে, এমন বোমা আছে তার সাথে।

৮| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ইউক্রেনের বিরুদ্ধে পুতিনের এই কারন ছাড়া যুদ্ধ মুলত ওয়াগনার গ্রুপকে উজ্জীবিত করেছে বিদ্রোহ করতে । এটা সবে শুরু , এর পরিনতি ভয়ংকর হবে । আরও বিদ্রোহ করার উস্কানি দিয়ে গেল এরা । পুতিনকে যুদ্ধ থামাতে হবে অথবা এরকম ছোট খাট বিদ্রোহ ফেস করতে হবে । পুতিন পলাতক । প্রিগোজিন চামড়া বাচাতে বেলারুশ গেছে কারন ও পুতিনের হাড়ির খবর সব জানে । পরিস্থিতি ভালর দিকে যাচ্ছে না ।

২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিন পলাতক নয়, সে ক্রেমলিন থেকে ভাষণ দিয়েছে; তবে, তার ভিত নড়ে গেছে।

৯| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: প্রিগোজিন এখন বলছে (ব্রেকিং নিউজ ঃ সি এন এন ) তারা সরকার প্রিগোজিন এখন বলছে (ব্রেকিং নিউজ ঃ সি এন এন )

২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



সিএনএন কি বলেছে? আমি বাসায় নেই, গাড়ী চালিয়ে এক যায়গায় যাচ্ছি; চা খেতে থেমে আপনার কমেন্ট দেখলাম।

১০| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: এটা অনেকটা আমাদের চট্রগ্রামের মঞ্জুর নেতৃত্বে বিদ্রোহের মতো।তবে জিয়াকে হত্যা করেছিলো ঠিকই কিন্তু আর্মির অন্য অংশ সমর্থন করেনাই।যার জন্য বিদ্রোহ ব্যর্থ হয়।

২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিন মনে করেছে যে, সে কেজিবি চালাচ্ছে এখনো; সে ভয়ংকর সমস্যার সৃষ্টি করেছে; ইউক্রেনে রাশিয়ান সেনাদের মাঝে বিশৃংখলা দেখা দিতে পারে; অনেক সৈন্য ভয়ে আশপাশের দেশে চলে যেতে পারে।



১১| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: পুতিনকে হালকা ভাবে নেওয়া ভুল হবে। সে মরন কামড় দেবে। পুতিন ভিতরে ভিতরে ফুসে উঠছে।

২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিনের ভুলের কারণে সারা বিশ্ব ভয়ের মাঝে।

ট্রাম্প, পুটিন, শিজিন পিং, আয়াতোল্লাহ, কিম ও মোদী খুবই ভয়ংকর মানুষ।

১২| ২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় বিষয়টা ক্লিয়ার হতে আমাদের আরও কিছুদিন সময় লাগবে। তবে পরিস্থিতি খুব শিঘ্রই স্বাভাবিক হচ্ছে না বলে মনে হচ্ছে।

২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



এটি একটি অস্বাভাবিক ভয়ংকর যুদ্ধ। পাকীরা বিন লাদেনকে ঘেরাও করেছে বলে, পাকী নাগরিক হত্যা করতো ৫/১০ জন, আমেরিকা থেকে ২০০ মিলিয়ন পেতো; জিলেনস্কী নিজের মা'কেও সৈন্য হিসেবে দেখায়ে বিলিয়ন বিলিয়ন আয় করছে; আর রাশিয়া ইউক্রেনের ভাংগা বাড়ী সবগুলো ভাংছে।

১৩| ২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:৫২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় সবকিছুতে টাকা বা ডলারের হিসেব টেনে আনা ঠিক হবে না কারণ প্রত্যেকটা রাজনীতিবিদের'ই একটা নিজস্ব মরাল গ্রাউন্ড থাকে, সে হোক পুতিন, জেনালেস্কি বা বাইডেন প্রত্যেকেই নিজ নিজ নীতিতেই অটল থাকে, আর ওই পর্যায়ের রাজনীতিবিদ'দের জন্য ডলার'টা মূখ্য বিষয় হতে পারে না। তবে- সাধারণ মানুষ, ছোট ছোট সন্ত্রাসী সংগঠন এবং আমাদের বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ'দের কথা ভিন্ন, ডলারের লোভ দেখিয়ে এদের দিয়ে যা খুশি তাই করানো যেতে পারে।

আমার মনে হয় না যে, পুতিন যদি এখন জেনালিস্কিকে এত বিলিয়ন ডলার অফর করে বলে তুমি ইউক্রেন'কে আমাদের হাতে ছেড়ে দাও, বা জেনালেস্কি পুতিনকে এত বিলিয়ন ডলার অফার করে বলে তোমরা ইউক্রেন থেকে সরে যাও আর আমাদের ন্যাটোতে যোগ দিতে দাও, তাতে তারা রাজি হবে। আবার পুতিন যদি বাইডেন কে বিশাল পরিমাণ ডলার অফার করে বলে তোমারা ইউক্রেনের পাশ থেকে সরে যাও, তাতে বাইডেন মোটেও রাজি হবে না।

সবকিছু মিলিয়ে পরিস্থিতি বেশ জটিলই মনে হচ্ছে, ডলার দিয়ে এই সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়, শেষ পর্যন্ত পারমানবিক যুদ্ধ লেগে যেতে পারে অথবা যে কোন এক এক পক্ষ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ২:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



জিলেনস্কি ও ইউক্রেনের নব্য ধনীরা দেখছে যে, দেশের ৭ মিলিয়ন মানুষ পালিয়ে গিয়ে ভালো আছে; যুদ্ধ এখন গা-সহা হয়ে গেছে, টাকা আসছে, সারা দেশ ডলারে ভাসছে, পুটিনও ইউক্রেন হজম করতে পারবে না; সুতরাং, চিন্তার তো কারণ নেই, সে জেনারেলের মতো যুদ্ধ পরিচালনা করছে; পুটিন সরে গেলে জিলেনেস্কি ইতিহাস হয়ে যাবে।

১৪| ২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ২:০৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


পুতিনের শেষ কীভাবে হতে পারে বলে মনে হয়?

২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ৩:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আগামী ভোটে সম্ভবত পুটিশ দাঁড়াবে নাা।

১৫| ২৭ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৩০

নীল আকাশ বলেছেন: এটা পুতিনের সাজানো কাহিনী। ওয়াগনার গ্রুপকে পাশ্চাত্যদেশগুলী ব্যান করছিল। এদের দিয়ে বিভিন্ন দেশে অভিযান চালায় পুতিন। আমেরিকা এই ঘটনা দেখে নির্বোধের মতো এর উপর ব্যান তুলে দিয়েছে, ঠিক যেটা পুতিন চেয়েছিল। সবকিছু প্ল্যান মোতাবেক হয়েছে। একদম গুছানো কাহিনী। ভুলে গেলে চলবে না। পুতিন কেজিবির এজেন্ট ছিল। মিঃ পারফেক্টশনিস্ট।
এই অভিযানে কেউ মারা গিয়েছে ? না
কোনো গোলাগুলি হয়েছে? না
ওয়াগনার গ্রুপের সৈন্যরা কি আবার নিরবে যুদ্ধে গিয়েছে? হ্যা, ইউক্রনেকে বাশ দিচ্ছে, যেটা এদের কাজ।

পুটিনের চেয়ে মেভডেভ আরও রক্ষনশীল, ভয়ংকর কট্টরপন্থী । মেভদেভ থাকলে এতদিনে রাশিয়া নিউক্লিয়ার বোমা মেরে দিত ইউক্রেনে।

২৭ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:




খারাপ বলেননি, আপনার যত বড় মাথা। আপনার মাথায় এই আসলো, আর আমেরিকার সিকিউরিটি এডভাইজারেরা বুঝলো না।

১৬| ২৭ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৪১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: অনেকেই প্রথমে খুব খুশী হয়েছিল যে, এবার পাইছি বাগে পুতিন কে।
পুতিন কাকুর কারিশমায় এখন সবার মাথায় হাত ।

২৭ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১২

সোনাগাজী বলেছেন:


আমাদের ১ ব্লগার আছেন, উনি ১৯৯৩ সালে রাশিয়া ও ইউক্রেনে আদম বেপারীতে যুক্ত ছিলেন; উনি বলতে পারবেন কি ঘটছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.