নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুইডেনে তোরাহ ও বাইবেল পোড়ানোর অনুমতি চেয়ে দরখাস্ত

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:২৮



সুইডেনের কিছু বেকুব নাগরিক বুঝতে চায়, সুইডেনে 'বাক স্বাধীনতা' আছে কিনা? ইহা কিভাবে পরীক্ষা করে দেখা সম্ভব? তাদের জন্য একটা সহজ টেষ্ট হলো, কোরান, বাইবেল, তোরাহ পোড়ানোর অনুমতি চেয়ে যদি অনুমতি পাওয়া যায়, বুঝা যাবে যে, সেখানে এখনো 'বাক স্বাধীনতা' আছে। কোরান পোড়ানোর অনুমতি পাওয়া গিয়েছিলো ও কোরান পোড়ানো হয়েছে, প্রমাণিত হয়েছে যে, সুইডেনে 'বাক স্বাধীনতা' আছে। তবে, ইহা অবশ্যই লিলিপুটিয়ান প্রসেস।

বাকী আছে তোরহ ও বাইবেল পোড়ানো; এখন ১ ব্যক্তি ইসরায়েলী দুতাবসের সামনে বাইবেল ও তোরাহ পোড়ানোর অনুমতি চেয়ে দরখাস্ত করেছে। মনে হয়, সেও অনুমতি পাবে। ইহাও বাক স্বাধীনতার উপস্হিতির প্রমাণের পরীক্ষা মাত্র। তবে, ইহা একটি ডাইলেমার সৃষ্টি করতে পারে।

এবার কোরান পোড়ানোর পরে, সারা বিশ্বে সরকারী লেভেলে বড় ধরণের প্রতিবাদ হয়েছে; মনে করা হয়েছিলো, আগামীতে কোরান পোড়ানোর অনুমতি পাওয়া কঠিন হবে। প্রতিবাদের রেশ এখনো জীবিত, এবারের প্রতিবাদের কারণেই যদি তোরাহ ও বাইবেল পোড়ানোর অনুমতি দেয়া না'হয়, মুসলমানেরা ভাববে যে, কোরানের সময় অনুমতি পেয়েছে, তোরাহ ও বাইবের সময় অনুমতি দেয়া হলো না, একচোখা নীতি!

তোরাহ ও বাইবেল পোড়ানোর অনুমতিটা দেয়া উচিত; তোরাহ ও বাইবেল পোড়ানোর পর, ইহুদীরা ও খৃষ্টানরা কিভাবে রিএ্যাক্ট করে উহা দেখার দরকার আছে। সাথে সাথে দেখার দরকার তোরাহ ও বাইবেল পোড়ানোর পর মুসলমানেরা কিভাবে রিএ্যাক্ট করে।

কোভিডের সময় নিউইয়র্কের লোকজন ঘর থেকে প্রয়োজনীয় অনেক বস্তু ফেলে দিয়েছে, এরমাঝে প্রচুর দামী বইও ফেলে দিয়েছে, আমি রাস্তায় শতশত বাইবেল পড়ে থাকতে দেখেছি; সেগুলো অবশ্যই আবর্জনার গাড়ীতে করে ভাগাড়ে ফেলা হয়েছে, কিংবা রিসাইকেল সেন্টারে গিয়ে ঠোংগার কাগজে পরিণত হয়েছে। আমি কিন্তু তোরাহ পড়ে থাকতে দেখিনি।

নিউইয়র্কে কোন ধরণের বই পোড়াতে অনুমতি নিতে হয় না, ম্যানহাটনে বাইবেল বা তোরাহ পোড়ালে কেহ দেখতেও আসবে না, কিংবা কেহ বাধাও দিবে না। তবে, কোরান পোড়াতে গেলে কোন মুসলমান দেখতে পেলে সমস্যা হবে; সে বাধা দেয়ার সম্ভাবনা আছে। অবশ্য পাগল ছাগল ব্যতিত কোন আমেরিকান এই কাজ করবে বলে আমার মনে হয় না।এখানে রাস্তায় যেকোনভাবে আগুন জ্বালালে পুলিশ তাকে আটকাবে।


মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: তোরাহ ও বাইবেল পোড়ালে ইহুদী ও খৃস্টানরা খুব কমই প্রতিক্রিয়া দেখাবে। এই ধর্মগ্রন্থগুলো এদের কাছে এখন আর ততটা সম্মানিত নয় - এগুলো এখন অবসোলেট হয়ে গেছে। কিন্তু ইসলাম ধর্ম যতদিন আছে, কুরআন এই ধর্মের অনুসারীদের কাছে সম্মানের প্রতীক হয়ে থাকবে। তাই কুরআন পোড়ালে যে ধরণের প্রতিক্রিয়া হয়, বাইবেল বা তোরাহ পোড়ালে সেরকম হবেনা।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি প্রতিদিন কোরান পড়েন কিনা? বাসে, ট্রেনে সময় পেলে কোরান পড়েন কিনা? সপ্তাহে কোন একদিন শতশত মুসলমান এক ঘরে বসে কোরান পড়েন কিনা? ইহুদীরা প্রতিদিন কমপক্ষে ১ লাইন হলেও পড়ে, শুক্রবার ও শনিবারে সবাই মিলে ( ১ সিনাগগের সদস্যরা ) তোরাহ পড়ে; বাসে, ট্রেনে সময় পেলে পড়ে।

২| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫১

বিজন রয় বলেছেন: কোরান পোড়ানোর প্রতিবাদে যদি কেহ অন্য ধর্মগ্রন্থ পোড়াতে চায় তাহলে যে কোরান পুড়িয়েছিল তার সাথে তার পার্থক্য কি। বরং সে এভারে প্রতিবাদ করতে পারে যে, দেখ তুমি আমার ধর্মগ্রন্থ পুড়িয়েছিলে আর আমি তোমার ধর্মগ্রন্থকে সন্মান করছি।

কিন্তু শুধু ধর্ম নিয়ে যারা পড়ে থাকে তারা কি এভাবে ভাবতে পারবে?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:




ধর্মীয়দের ভাবতে হয় না, স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা ওঁদের জন্য ভেবেচিন্তে সব ঠিক করে পুস্তকের ভেতর লিখে দিয়েছেন; পড়তে পারলেই কেল্লা ফতে।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮

বিজন রয় বলেছেন: পড়তে পারলেই কেল্লাফতে।

ধর্ম পড়ে কে কি কেল্লাফত দেখিয়েছে, আমাকে কয়েকটা উদাহরণ দিন তো?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ইরান, আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখল

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

বিজন রয় বলেছেন: আর ভারতবর্ষে? ভারতবর্ষে, আর আজকের বাংলাদেশে?

ধর্ম পড়ে কে নিউক্লিয়াস আবিস্কার করেছিল?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:




বিজেপি'র লোকেরা বেদ পড়ে কিনা আমি জানি না; তবে, বিজেপি কেল্লা ফতে করেছে।
বাংলাদেশে মেয়েদের পোশাক দেখলে বাংগালী বলে মনে হয় না, মনে হয় আরব দেশ; কেল্লা ফতে?

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

বিজন রয় বলেছেন: আপনার উত্তরগুলো থেকে কি দাঁড়ালো তাহলে।

ধর্ম পড়ে কেহ কোনো বিজ্ঞান আবিস্কার করেন নাই, তবে সমাজ, জাতি ও রাষ্ট্রকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যেতে পরেছে?

তবে ধর্ম চর্চা করলে মানুষের কিছু বিশ্বাস অটুট হয়, সেটা কি আসলেই প্রগতির?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:


শুরু থেকেই মানুষ নিজকে ও বিশ্বকে বুঝতে ও ব্যাখ্যা করতে চেষ্টা করেছে; যখন মানুষের জ্ঞান অপুর্ণ ছিলো, মানুষ যেভাবে উহাকে ব্যাখ্যা করেছে, সেই ব্যাখ্যাই ধর্ম; মানুষের জ্ঞান যখন যথেষ্ট পুর্ণতা পেয়েছে, তখনকার ব্যাখ্যা হচ্ছে বিজ্ঞান।

ধর্মচর্চা মানে অপুর্ণজ্ঞানের মাঝে বসবাস।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পৃথিবীর সমস্ত ধর্মগ্রন্থ পুড়িয়ে ফেলা হউক।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:


হাজার হাজার ধর্ম নীরবে চলে গেছে; সময়ের সাথে কোনটাই টিকে থাকবে না।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মজার ব্যাপার হচ্ছে, সুইডেনে যে কুরআন পোড়াবার অনুমতির জন্য আবেদন করেছিলো ও পুড়িয়েছে সে ইরাক থেকে আসা অভিবাসী সলমন মোমিকা । হয়তো লতায় পাতায় সেও তসলিমা নাসরিন টাইপের নামে মুসলিম। ঘরের শক্রু বিভীষন ।

কোন মুসলিমের উচিত নয় অন্যকোন ধর্মগ্রন্থ নিয়ে এমন কোন আচরন করা যাতে মানুষের মনে আঘাত লাগে । কাফের মোনাফেকদের জন্য যা বৈধ মুসলিমদের জন্য তা অবৈধ । কারণ মুসলিমদের বিচারক স্বয়ং আল্লাহ্ ।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:


বিবিধ জাতি বিবিধ সংস্কৃতি ধারণ করে; আমেরিকায় বই পোড়াতে অনুমতি নিতে হয় না; তবে, অনুমতি চাইলে অনুমতি দেয়া হবে না।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



আমরা এখানে লেখালিখি আর পরস্পর ফাইট করলে কোরআন, বাইবেল, আর তোরাহ পোড়ানো বন্ধ হওয়ার চান্স কতটুকু?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



তোরাহ বাইবেল ও কোরান নিয়ে আমাদের ফাইট করার কিছু নেই; ৩টা কেতাবই আব্রাহামিক ধর্মের ৩ ভার্ষণ।

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই , আপনি উন্নত-সভ্য ও আধুনিক দাবীদার এবং তাদের প্রতিনিধি ও বটে। সেই হিসাবে আপনার কাছে আমার জিজ্ঞাসা,

- ব্যক্তি স্বাধীনতার নামে কোরআন-বাইবেল-তোরাহ পোড়ানো কি আপনি সমর্থন করেন না করেন না?
-- কোরআন-বাইবেল-তোরাহ পুড়িয়েই কেন ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে কি নেই , তা পরীক্ষা করতে হবে? আর কি কোন পথ নেই তা পরীক্ষা করার? নাকি এ কাজ করে প্রচারের আলোয় আসার প্রচেচেষ্টাই মূখ্য?

যার সৃষ্টি (জন্ম) আছে তার ধ্বংস ( মৃত্যু) ও আছে।
আর তাইতো ,

১। মানুষ যখন জন্মায় তার জন্য কিছু নিয়ম নীতি (করণীয় কাজ - নাভী কাটা,বুকের দুধ খাওয়ানো,তাকে বড় করে গড়ে তোলা) মেনে চলে বা করে থাকে।

২। মানুষ যখন অসুস্থ হয় তখনও তার জন্য কিছু করণীয় কাজ (ডাঃ দেখানো,ঔষধ খাওয়া কিংবা হাসপাতালে নেয়া) করে থাকে সবাই।
৩। মানুষ যখন মরে যায় বা তার মৃত্যু হয় তখন সবাই তার জন্য কিছু করণীয় কাজ (যার যার ধর্ম বিশ্বাস অনুসারে / ইভেন কোন ধর্ম বিশ্বাস অনুসারী না হলেও দাফন-কাফন,দাহ ) করে থাকেন ।

এসব কিছুতেই পযায়ক্রমিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয় এবং এটাই মানব ধর্ম এবং এটাই তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা । এখন কেউ যদি তার স্বাধীনতা (যা খুশি তা করার) র নামে জন্মের পর বাচচার জন্য যা করণীয় তা করে কিংবা অসুস্থকে চিকিৎসা না করে কিংবা মৃতদেহের সৎকার না করে তাহলে কোন ধরনের স্বাধীনতা রক্ষা হবে কিংবা জন্মের পর কিংবা অসুস্থ হলেই যদি দাফনের চেষ্টা করাই কেন স্বাধীনতা হবেনা?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ধর্মীয় পুস্তক পোড়ায়ে বাক স্বাধীনতার উপস্হিতি নিরুপন করার চেষ্টা হলো লিলিপুটিয়ান ভাবনা। আদালত ভুল করে আসছে; মনে হয়, সামনের কোন একদিন আদালত ইহা বুঝবে।

১০| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫০

বিজন রয় বলেছেন: শুরু থেকেই মানুষ নিজকে ও বিশ্বকে বুঝতে ও ব্যাখ্যা করতে চেষ্টা করেছে; যখন মানুষের জ্ঞান অপুর্ণ ছিলো, মানুষ যেভাবে উহাকে ব্যাখ্যা করেছে, সেই ব্যাখ্যাই ধর্ম; মানুষের জ্ঞান যখন যথেষ্ট পুর্ণতা পেয়েছে, তখনকার ব্যাখ্যা হচ্ছে বিজ্ঞান।................................... সুন্দর ব্যাখ্যা্ দিয়েছেন।

ধন্যবাদ।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:


ব্যাখ্যা লজিক্যাল বলে আমার মনে হয়, আপনি এটা নিয়ে লিখলে ভালো হতো।

১১| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫২

কিরকুট বলেছেন: সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কারণ মুসলিমদের বিচারক স্বয়ং আল্লাহ্ ।

বাকিদের বিচার তাহলে কে করবে? নাকি শুধু মুসলমানদের বিচারিক প্রক্রিয়া দিয়ে যেতে হবে?

কি সব উদ্ভট বক্তব্য এদের ।

একটা জিনিস এখনো আমার মাথায় আসে না কোরান বাইবেল তোরাহ এইগুলা পুড়িয়ে কার কবে কি লাভ হয়েছিলো বা পৃথীবির কি কোন উপকার হয়েছিলো ? তাপমাত্রা কমেছিলো ? জলবায়ুর উন্নতি হয়েছিলো ? অনাবৃষ্টি খরা ফসলহানি যুদ্ধ এইগুলা কমেছিলো ?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ অপরাধ করলে তার বিচার হয় আদালতে; আল্লাহের হাতে বিচার দেয়া মানে, বিচার থেকে অব্যাহতি দেয়া।

১২| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫

নতুন বলেছেন: অবশ্য সুইডেনে বসবাস করে এমন কারুর এখন এই একই পদ্বতীতে অনুমুতি চাওয়া উচিত।

তারপরে সেখানে সকল ধর্মের অনুসারীদের অনুভুতিতে আঘাত দেওয়া ঠিক না সেটা জানানো উচিত।

সেটা বড় মিডিয়া গুলি প্রচার করবে এবং সবার জন্য একটা ম্যাসেজ হতে পারে।

কিছু মূর্খ সর্বকালেই থাকবে যারা আহাম্মকি করে আলোচনায় আসতে চাইবে.... সেটা নিয়ে লাফালাফি করা ঠিক না। তাতে অন্য পাগলেরা সাকো নাড়াতে উতসাহী হয়।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



এরা অধিক এ্যাটেনশান পেয়েছে , এটা নিয়ে অনেকে এ্যাটেনশান চাইবে; তবে, এক সময় আদালত আর অনুমতি দেবে না।

১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯

বিজন রয় বলেছেন: লেখক বলেছেন: ব্যাখ্যা লজিক্যাল বলে আমার মনে হয়, আপনি এটা নিয়ে লিখলে ভালো হতো।

আমি এসব বিষয় নিয়ে লিখতে চাই খুব। কিন্তু অনেক গবেষণা, বই ইত্যাদির রেফারেন্স চলে আসবে। মন্তব্যের উত্তর দিতে অনেক সময় লাগবে। আপতত ব্লগে দেওয়ার মতো আমার তত সময় নেই। তাই মাঝে মাঝে কবিতা পোস্ট দিয়ে উধাও হই।

দেখি ভবিষ্যত কি বলে।

আপনাে ধন্যবাদ গাজী সাহেব।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



সঠিক, এসব নিয়ে লিখলে, অনেক ঝামেলা সইতে হয়। আমি অবশ্য রেফারেন্স মেফারেন্স দিই না; কারণ, আমি অন্যদের বাণী, মতামত আমার পোষ্টে আনি না।

১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মুসলিমরা বাইবেল, তোরা, গীতা পোড়ালে এবং খ্রিস্টান ও হিন্দুরা মিলে কুরআন পোড়ালে কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়। বিশ্বে শ্বাম্তি প্রতিষ্ঠায় ধর্মগ্রন্থ পুড়ানোর বিকল্প কিছু নেই।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



খৃষ্টান ও হিন্দুরা কোরান পোড়ালে, পাকিস্তান, মিশর, আফ্রিকা ও আফগানিস্তানে দাংগা শুরু হবে; মুসলমানেরা বাইবেল, তোরা, গীতা পোড়ালে শুধুমাত্র ভারতে দাংগা হবে।

১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:১৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: @ সাখাওয়াত হোসেন বাবন- ইরাকী অভিবাসী আবেদনকারী খ্রীষ্টান। এপি'র রিপোর্ট- BY KARL RITTER AND JAN M. OLSEN Published 11:31 PM GMT+6, July 5, 2023

STOCKHOLM (AP) — A Quran burning and a string of requests to approve protests involving the destruction of more holy books have left Sweden torn between its commitment to free speech and its respect for religious minorities.

The clash of fundamental principles has complicated Sweden’s desire to join NATO, an expansion that gained urgency after Russia’s invasion of Ukraine but needs the approval of all current members. Turkey has blocked Swedish accession since last year, citing reasons including anti-Turkish and anti-Islamic protests in Stockholm.

Then, last week, an Iraqi Christian immigrant burned Islam’s holy book outside a Stockholm mosque during the major Muslim holiday of Eid al-Adha, an act that the man said displayed his feelings about the Quran.

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় বই পোড়ানো বেকুবের কাজ।

১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীতে যতদিন ধর্ম থাকবে এরকম পোড়াপুড়ি, হানাহানি, খুনাখুনি থাকবেই।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ধর্ম এখন খুব একটা নেই, আছে ধর্মীয় সম্প্রদায় ও তাদের ট্রেডিশন।

১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোন ধর্মগ্রন্থই পোড়ানো যাবে না। এটা বিশ্বের শান্তি নষ্ট করবে। কোন মুসলমানের তোরাহ বা বাইবেল পোড়ানোর আবেদন করা উচিত হয় নাই। তবে সুইডেনের মুসলিম নেতারা এটাকে থামিয়ে দিয়েছে। সুইডেনের ইহুদি ধর্মের নেতারা কিছু ভালো এবং শান্তির কথা বলেছেন। তারা বলেছে;

"Sweden's decision to allow the burning of a Koran in front of a mosque is a very unfortunate decision,"

খৃস্টান ধর্মে পোপ এটার নিন্দা করেছেন। সুইডেনের ইসলাম ধর্মের নেতারাও যে কোন ধর্মগ্রন্থ পোড়ানোর ঘোর বিরোধী।

সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে সুইডেনের বাক স্বাধীনতা আইন যে আইনের সূত্র ধরে তারা আগের অনুমতিগুলি দিয়েছিলো। সুইডেন এখন কি করবে এটা দেখার বিষয়। একই বিচারকের কাছে নতুন কোন আবেদন গেলে তিনি কি সিদ্ধান্ত দেবেন এটা নিয়ে আমার কৌতূহল।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



বিচারক আগেই ভুল করেছেন।
বিচারক পুনরায় ভুল করলে সেটা উপরের লেভেলে যাবে এখন থেকে।

১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০

চারাগাছ বলেছেন:
ধর্মগ্রন্থ যে পোড়ায় সে কোন ধর্মের অনুসারী না।
ধর্মগ্রন্থ পোড়ানো কেমন বাকস্বাধীনতা বুঝলাম না।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ইউরোপে বাক স্বাধীনতার অভাব নেই; যা ঘটেছে উহা ব্যক্তিগত ক্ষোভ হতে পারে। যেই বিচারক অনুমতি দিয়েছিলো, সে ব্যাপারটাকে সঠিকভাবে অনুধাবন করেনি।

১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৪

চারাগাছ বলেছেন:
জ্যাক স্মিথের মন্তব্য বিশ্ব শান্তির অগ্রণি ভূমিকা পালন করবে।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



জ্যাক হয়তো বিজেপি'র ধর্ম নিয়ে রাজনীতি, সিরিয়া ও ইয়েমেনে শিয়া-সুন্নীদের যুদ্ধ, ও তালেবানদের দেশ দখল নিয়ে বিরক্ত।

২০| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধর্ম আলাদা করে চিন্তা করলেই হল।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



চিন্তাশক্তির বিবিধ লেভেল আছে; কোন এক লেভেলে ধর্মই সবকিছু

২১| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

চারাগাছ বলেছেন:
আমার তো মনে হয় জ্যাক শুধু মাত্র ইসলাম নিয়ে বিরক্তিকর।
বাকি ধর্ম গ্রন্থ উনার মনে প্রভাব ফেলে না।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:


ইসলাম নিয়ে বিরক্ত হওয়ার অনেক কারণ আছে: মুসলিম এলাকা ভয়ংকরভাবে পেছনে পড়ে গেছে।

২২| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @চারাগাছ- না, পৃথিবীর সকল ধর্ম আমার কাছে সমান।

২৩ শে জুলাই, ২০২৩ ভোর ৫:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:


বিবিধ ভৌগোলিক এলাকা ও মানুষের সংস্কৃতির উপর ধর্ম লেখা হয়েছে।

২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

চারাগাছ বলেছেন:
জ্যাক স্মিথ,
আপনি যেথা মানছেন সেটাও একটা ধর্ম।

২৩ শে জুলাই, ২০২৩ ভোর ৫:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



সব ধর্ম প্রচারকেরা বলেছেন, ধর্ম সৃষ্টিকর্তার কাছে থেকে এসেছে; আসলে, ধর্ম মানুষই লিখেছেন।

২৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩২

তানভির জুমার বলেছেন: বাইবেল-তৌরাও ইসলামের দৃষ্টিতে আসমানী কিতাব ইহাদের অস্মান করা ইসলামের বিধান মতে হারাম। বাইবেল-তৌরা, ইঞ্জিল, জবুর এইসব বিকৃত করার পরেই আল্টিমেট হিসেবে কোরআন দেওয়া হয়েছে।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



বাইবেল-তৌরা, ইঞ্জিল, জবুর এইসব বিকৃত করে খারাপ কাজ করেছে; আপনার কাছে এগুলোর আসক কপি নিশ্চয় আছে?

২৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @চারাগাছ- জ্বী না, আমি কোন ধর্মই পালন করি না বা মানি না।

২৬| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৩৭

কামাল১৮ বলেছেন: আমার পয়সায় আমি একটা জিনিস কিনে পোড়াবো তাতে অনুমতির প্রয়োজন কেনো।

০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:


আমেরিকায় এই নিয়ম; তবে, কোন ধরণের বই পোড়ার অনুমতি কোন অথারিটি থেকে দেয়া নিষেধ।

২৭| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০০

স্প্যানকড বলেছেন: কিছু কওয়ার নাই। এসব হচ্ছে ইচ্ছে করে অশান্তি পরিবেশ তৈরী করা। ভালো থাকবেন।

০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:


গরীব দেশগুলো থেকে ইুরোপে বেশী লোকজন যাচ্ছে; সমস্যা এখানে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.