নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত G20\'এর সফলতার বিশ্লেষণ করছে, আমাদের লোকজন সামান্য ছবি নিয়ে নাচানাচি করছেন

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫



এই বছরটা ভারতের জন্য বিশেষ বছর, সুসময়; কোভিড ও ইহার পরপরই ইউক্রেন-যুদ্ধ পশ্চিমকে প্রচন্ড চাপের মাঝে রেখেছে; অন্যদিকে ভারত এই যু্দ্ধ থেকে লাভবান হচ্ছে: সস্তায় তেলের রিজার্ভ গড়ছে, সস্তায় সার আমদানী করছে; রাশিয়ায় ভারতের এক্সপোর্ট কমেনি ( চা, কফি, ঐষধ, যন্ত্রপাতি যাচ্ছে )। ভারত রিফাইনড পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্ট করে; ভারতের টিকার বাজার আরো বেড়েছে, চা ও কফির দাম ২ গুণ হয়ে গেছে।

G20 সামিট'এর সফলতা নিয়ে ভালোই সমস্যা হয়েছে: শি জিনপিং ও পুটিনের অনুপস্হিতির কারণে মুল ৩টি বিষয় নিয়ে আলোচনা অসম্পুর্ণ রয়ে গেছে; কিছুটা অশুভ ভবিষ্যতের সিগন্যালও আছে। ইউক্রেন যুদ্ধ, তাইওয়ানের ভবিষ্যত ও ভারতের পুর্বান্চল নিয়ে চীনের অবস্হান, এবারের G20'এর এজেন্ডার মাঝে ছিলো; শি জিনপিং ও পুটিনের অনুপস্হিতি এই সমস্যাগুলোকে অনিশ্চয়তার মাঝে ঠেলে দিয়েছে।

আগের থেকে G20 সামিট'এর ভেন্যু হিসেবে দিল্লীকে নেয়া হলেও, পরিবর্তিত অবস্হার কারণে ইহা এমন কোন দেশে করার দরকার ছিলো, যেখানে পুটিন ও শি জিনপিং উপস্হিত থাকতে আগ্রহী হতো। পুটিন নিজের সিকিউরিটি নিয়ে এখন বেশ চিন্তিত; শি জিনপিং ও আমেরিকা এখনো সঠিক কোন ধরণের সহ-অবস্হানের ফর্মুলা বের করতে পেরেছে বলে মনে হয় না; এর বাহিরে, শি জিনপিং এখনো ভারতে এসে তাদের আথিয়েতা নেয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তত নয়, উহার মনে খারাপ অভিসন্ধি আছে, পুর্ব ভারতের কিছু রাজ্য নিয়ে বড় ধরণের ঝামেলা করতে পারে।

যখন ভারত G20'এর সফলতা ও অসফলতার বিশ্লেষণ করছে, তখন আমাদের জাতি G20'তে তোলা আমাদের পিএম'এর কয়েকটি ছবি নিয়ে নাচানাছি করেছে। গেষ্ট হিসেবে আমাদের পিএম ওখানে উপস্হিত ছিলেন; ফলে, ছবি উঠবেই। মনে হচ্ছে, আমাদের আগত নির্বাচনকে ঘিরে কিছু চলমান গুজবের ডালপালা বিনা লজিকে গজাচ্ছিল; এই ছবিগুলোর মাঝে জাতি আবারো সেই গুজবকে খুুঁজতেছে; এগুলো বেকুবির লক্ষন ছাড়া অন্য কিছু নয়। যারা এই সামান্য বিষয় নিয়ে এত কান্ড করে বেড়াচ্ছে, এরা কোন ধরণের কাজের মানুষ নন, জাতির জন্য বোঝা। একজন গেষ্ট ও নারী পিএম এই ধরণের সামিটে যথাযতঃ সম্মান পাবার কথা; এই সামিটে কয়েক মিলিয়ন ছবি তোলা হয়েছে; এই ছবিগুলো কোন জাতির পথচলার জন্য নিয়ামক হওয়ার কথা নয়; যদি, নিয়ামক হয়েই থাকে, ইহা জাতি নয়, ইহা আসলেই লিলিপুট!


মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: জাতি হিসাবে আমরা এখন কি লিলিপুট থেকে ভাল ও বড় কিছু?

অবশ্য আমাদের বর্তমান ক্ষমতাশীন দল ও তাদের নেতারা নিজেদেরকে গ্যালিভার ভাবে এবং তারা ছাড়া দেশের বাকী সব আমজনতা ও দেশের বাইরের বাকী সবাইকে লিলিপুট নয়, আমার মনে হয় অ্যামিবা ভাবে ভাইজান, অ্যামিবা।

আবার পিগমিও হতে পারে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগের মত বড় দলের সেক্রেটারী করেছেন শেখ হাসিনা একজন বাচালকে; একা উনার কথায়, মানুষ বুঝতে পারে না যে, দেশ কি মানুষের, নাকি সেক্রেটারীর একা!

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বহির্বিশ্বে শেখ হাসিনার ইমেজ আমদের দেশের অতীতের যেকোনো সরকার প্রধান থেকে কিছুটা বেশি। উনি সেটাকে ভুল ভাবে কাজে লাগাচ্ছেন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



বাহিরে উনার ইমেজ নিয়ে আমার সন্দেহ আছে; ইউরোপ ও আমেরিকা বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্হিতিতে উনাকে উপযুক্ত মানুষ হিসেবে নিয়েছে; কিন্তু ওরা জানে যে, দেশ যেভাবে চলছে, দেশের সমস্যা কোনভাবে কমছে না; আজকের বিশ্বে এভাবে দেশ চালনা মানে ভালো কিছু নয়।

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

জুন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে সহমত।
আবার লিলিপুট শব্দটি ইউস করলেন! এরপতেই আপনার ঝোলা থেকে ডোডো পাখী, প্রশ্নফাস জেনারেশন, পিগমি শব্দগুলো বের হতে থাকবে সোনাগাজী :(

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



এই শব্দগুলোকে আপনি ভয় পাচ্ছেন কেন! এগুলো বক্তব্যকে পরিস্কার ও জোরালো করে। আমি নতুন আরো একটি ব্যবহার করার শুরু করেছি: ফেইসবুক গ্রেজুয়েট, ইহাও অর্থবহ হবে।

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনারা শুধু আলোকিত অংশটা দেখেন। প্রদীপের নিচে অন্ধকার বুঝতে চেষ্টা করেন না।এই বিজ্ঞানী মোদিজী সময়ে করোনা নির্মুল করতে একঘন্টা আলো না জ্বালানোর,কাসর ঘন্টা বাজানোর, তুলসী পাতা সেবন করা প্রচার করা হয়েছিল। এবং প্রকাশ্যে ওনার ভক্তরা দিল্লিতে গো চোনা পান করে করোনা নির্মুল করার বাতলা দেন।
আসলে গত দুদুবার মোদিজী পাকিস্তান আক্রমণের গল্প ফেঁদে বৈতরণী পার হয়েছেন। ভারতের সংখ্যাগরিষ্ঠ সাম্প্রদায় মুসলিম নিধনে সাফল্যকে দেশের উন্নয়নের সূচক হিসেবে দেখে ঢেলে ভোট দিয়েছেন। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী যে ভাবে গুজরাট দাঙ্গার নেতা হয়ে দিল্লিরশ্বরে পরিণত হয়েছেন সেই পথে হেঁটে বিজেপির একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মুসলিম নিধন যজ্ঞে মেতেছেন। মজার ব্যাপার এরা আবার দেশের জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী।রোগী আদিত্যনাথ, হেমন্ত বিশ্বশর্মার মতো নেতা তাই আগামীতে দিল্লির সিংহাসন উন্নীত হতেই পারেন।
তবে মোদিজী মুসলিম এবং পাকিস্তানকে সমার্থক শব্দে পরিণত করেও এবার অন্য পথে হাঁটতে চেষ্টা করছেন।আর এরই ধারাবাহিকতায় এরকম কিছু।
আসলে দাঙ্গাবাজ বিজেপির হঠাৎ খেয়াল হয়েছে তারা বিজ্ঞান সচেতন এবং দেশের উন্নয়নের জন্য ভাবিত। দেশের পাঁচটি ব্যঙ্ককে এক করে ছেড়েছেন।আদানী,নিরব মোদী,বিজয় মাল্যদের হাজার হাজার কোটি টাকা নয়ছয়ের সুযোগ দিয়েও ইন্টারপোলের হেলৃপ না নিয়ে বহাল তবিয়তে তাদেরকে লন্ডনে বসবাসেরর সুযোগ করে দিয়েছেন।অমিত শাহের ছেলেকে দুহাজার কোটির হিরের ব্যবসা ও ভারতের ক্রিকেট প্রধানের অনেকটা উচ্চ আসনে বসিয়ে লুটেপুটে খাওয়ার সুযোগ করে গোটা দেশবাসীর নজর ঘোরাতে৪১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে দুদিনের মচ্ছব করে জি ২০ বৈঠকে মার্কিন পদমর্যাদার চালকের আসনে বসে ঢেকুর তুলে ২৪ এর লোকসভা তুড়ি মেরে উৎরাতে চাইছে।

এখন দেখুন ভারতের সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু সম্প্রদায়ের সাম্প্রদায়িক বিজেপির হাতে দেশের দায়িত্বভার দুবার দিয়েছে, তৃতীয়বার দিতে চলেছে। বাংলাদেশ যদি ভারতকে অনুকরণ করে তাহলে সেদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ সাম্প্রদায় বিজেপির মতো তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সাম্প্রদায়িক শক্তির হাতে দেশের দায়িত্বভার তুলে দেয় তাহলে আপনারা আবার রে রে করে উঠবেন না তো? যেন আবার বলে বসেন না, ভারতের হিন্দুদের যে অধিকার আছে, বাংলাদেশের মুসলিমদের সেই অধিকার নেই।

শুনুন সত্তরের দশকে আফগানিস্তান ধর্মের পথে হেঁটেছে। মোদিজীর ভারত একবিংশ শতকের প্রথম দশকে সেই পথ অনুসরণ করেছে। এখানে প্রতিটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে এই মূহুর্তে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সদস্যদের নিয়োগ সম্পূর্ণ করে ফেলেছে।আই এ এসে পদে প্রতিবছর বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সদস্যদের নিয়োগ সম্পূর্ণ করতে চলেছেন। কাজেই ভারতের অলিতে গলিতে শুধু হিন্দু আর হিন্দু।

তবে আপনার এইসব পোস্ট দেখে ভারতের কিছু হাম্বা ব্লগার আনন্দে গদগদ হয়ে হাম্বা হাম্বা বলে লম্বা ডাক ছাড়লো বলে....

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:


ধর্ম নিরপেক্ষ দেশে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করেছে বিজেপি; ভারতকে ইহার জন্য মাসুল দিতে হবে। মোদী তো বিনা ভোটে আসেনি, ভারতীয় জনসংখ্যার বড় অংশ মোদীর মতো মনোভাব পোষণ করছে বলেই সে ক্ষমতায় এসেছে।

ভারত এই যুদ্ধকে নিজেদের সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করতে সমর্থ হয়েছে; দেশের বিজ্ঞান ও টেকনোলোজীর লোকদের সুযোগ করে দিচ্ছে, এগুলো গণনার মতো বিষয়।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ভারতীয় মুসলমানদের আমি আমেরিকায় দেখছি, এরা অসংগঠিত ও গোঁড়া লোকজন; ভারতে ওদের অবস্হা ভালোর দিকে নিতে হলে, তাদেরকে পড়ালেখায় বাকীদের অনুসরণ করতে হবে।

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: @পদাতিক চৌধুরী, আপনার কমেন্টকে একটা স্বতন্ত্র পোস্ট করুন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যাবে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



উনার কমেন্ট আমার পোষ্ট থেকে বড়, উহাকে পোষ্ট করে দিলে পারতেন।

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৯

কামাল১৮ বলেছেন: ভারতের কিছু অংশ এবং তাইওয়ান সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সকলের জন্যই মঙ্গল।নয়তো যুদ্ধের মাধ্যমে সমাধান হবে।সেটা সকলের জন্যই হবে অমঙ্গলের।সমাধান না করলে সমস্যা বাড়তেই থাকবে।
কংগ্রেস এবং সিপিএম এর শাসন আমলে ধর্মগুলো দুর্বল হয়ে আসছিলো।ইন্দিরা গান্ধী মরার পর কংগ্রেস দুর্বল হতে থাকে এবং ধর্মীয় দলগুলির উথ্থান হতে থাকে।আমাদের শুরু হয় শেখের মৃত্যুর পর।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিন, শি জিনপিং, মোদী, আয়াতোল্লা ও কিম বিশ্বের জন্য ভয়ংকর হুমকি। ইন্দিরা ভারত ভিত্তি শক্ত করে গিয়েছিলেন।

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল এক্সপ্রেশন । লিখতে থাকুন ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ বড় বড় কাজ করে বেড়াচ্ছে নিজের জাতির জন্য, লিলিপুটিয়ানরা ছবি নিয়ে বাচ্চাদের মত হাবলামী করে বেড়াচ্ছে।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: G20 সম্মেলনেক আমি ব্যক্তিগতভাবে পুরোপুরি সফল মনে করছি না। চীন ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টদের অংশগ্রহণ না করা একটা বার্তা দেয়। সেটা অনেকে বুঝলেও বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষ তা মনে করেন বলে আমার মনে হচ্ছে না। তারা বাংলাদেশেকে অতিথি রাষ্ট্র হিসেবে আমন্ত্রণ জানানোকে-ই বড় হিসেবে দেখছেন।

বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা তথা বাক-স্বাধীনতা নিয়ে বিশ্বে অনেকটাই নেতিবাচক ইমেজ গড়ে উঠেছে। নির্বাচন প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা রাখার বিষয়গুলো উন্নত দেশগুলো বার বার সামনে আনলেও সরকার তা আমলে না নিচ্ছে বলে আমার মনে হয় না। একটি জেলার ডি.সি. বা পুলিশ কখনো কোন রাজনৈতিক দলকে সমর্থনের বিষয়টি সরাসরি জনসম্মুখে প্রচার ও প্রকাশ করলে ধরে নেয়া যায় যে তাদের নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয়করণ করা হয়েছে, এগুলো ভালো কোন বার্তা দেয় না।

আমেরিকা বা জাপান, বাংলাদেশ থেকে অনেক উন্নত। শুধু টাকা-পয়সায় নয়, জ্ঞান-বিজ্ঞান, চিন্তা-চেতনা তথা রাজনীতিতে। তাদের ভাষা বাংলাদেশের সবাই যে বুঝতে পারেন সেটা আমার মনে হয় না, আর বুঝলেও সেটা আমলে নেন না। এর ফলাফল সুখরক নাও হতে পারে। ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



G20 সম্মেলন নিয়ে আপনার ধারণা ঠিক আছে।

আমেরিকা, ইউরোপ ও জাপানের অর্থনীতি, রাজনীতি ও সংস্কৃতি বাংগালীরা অনুধাবন করতে অপারগ।

বিএনপি ও জাপা গঠিত হয়েছে ততকালীন নীচুমানের রাজনীতিবিদদের সমন্ময়ে; আসলে ২টি দলই বেআইনীভাবে গঠিত; ফলে, ওসব দলের নেতারা দেশ চালনার জন্য অযোগ্য। জামাত বর্তমান বিশ্বের জন্য বিপদজনক দল।

আওয়ামী লীগ রাজনীতি ছেড়ে দিয়ে লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। জাতি সমস্যায় আছে; দেশের অবস্হা আফ্রিকার দেশগুলোর লেভেলে আছে এখন।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বিশ্বের আর ঠিক কয়টা জাতি এমন ছবি নিয়ে ইদইদ ভাব পালন করবে বলে মনে হয়?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের মতো জাতির সংখ্যা অনেক: নাইজেরিয়ার লোকজন আমাদের লোকজনের মতো; ইয়েমেনের লোকজন আমাদের লোকজনের মতো।

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:


ব্লগার ঢাকার লোক'এর মন্তব্যের উত্তর:

ধন্যবাদ, আমি ভালো আছি আপনার নম্বর লিখে রেখেছি, আপনাকে মেসেজ পাঠাবো।

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:০১

কাছের-মানুষ বলেছেন: এই সম্মেলনে আমেরিকা খুব একটি খুশী হয়নি বুঝা যাচ্ছে, সম্মেলন শেষে বাইডেন / মোদী সম্মিলিতভাবে বা যেভাবেই হোক সাংবাদিক সম্মেলন করার পক্ষে ছিল বাইডেন, এটা না করাতে বাইডেন এটা আমেরিকার নীতির পরিপন্থী ভাবছে, আমেরিকার-মত সভ্য দেশ যে কোন কিছু জনগণের কাছে ট্রেন্সপারেন্সি বজায় রাখার জন্য হলেও সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়, তারা কি করছে জনগণকে জানায়! মোদী বোধ হয় কিছুদিন আগে মনিপুরের জাতিগত দাঙ্গার ব্যাপারে প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়া থেকে বাচার জন্য এড়িয়েছে সাংবাধিক সম্মেলন, তাছাড়া চিনের ব্যাপারতো আছেই।

কিছুদিন আগে ভারতের মনিপুরের জাতিগত দাঙ্গার ব্যাপারে বিভিন্ন জায়গায় আসছে যে এটাতে চিনের হাত আছে! চিন কিছুদিন আগে সম্ভবত বিবিসিতে দেখছিলাম নিজেদের মানচিত্রে ভারতের সমগ্র অরুণাচল প্রদেশ রাজ্যটিকে অন্তর্ভুক্ত করেছে! মোদীর এখন দরকার ছিল চিননের সাথে নিজেদের সমস্যার সমাধান করা দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে, শি জিন-পিং বোধ হয় ভারতের এই ধরনের ইস্যুকে পাত্তা দেয় না, অথবা ভারতের চীনকে এই ইস্যুতে বসাতে পারছি। চিন সম্প্রসারণ পরায়ণ দেশ এরা সুযোগ পেলে ভারতে ভূমিও দখল করবে! আর এদিকে সবাই যখন ব্যস্ত আমাদের প্রধানমন্ত্রী হয়ত দুয়েকটা সেলফি তুলেছে (আমি প্রধানমন্ত্রীর দোষ বলছি না), পরে সেলফি-লীগ, এটা ফেইসবুকে ভাইরাল করে ফেলে মোটামুটি একটি বার্তা দেবার চেষ্টা করছে যে বাংলাদেশ সরকার যেভাবেই নির্বাচন করুক আমেরিকা পক্ষে আছে! এর মাঝে ফান্সের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশে এসে কয়টা বিমান টীমান বিক্রি করে, দেশের ষ্টিট ফুড, ফুচকা মুচকা খেয়ে, মোজ মাস্তি করে গেল!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:


শি জিনপিং ভয়ানক ক্রিমিন্যাল, সে বিশ্বে বড় ধরণের সমস্যার সৃষ্টি করবে। মোদী ভারতকে সাম্প্রদায়িক দেশে পরিণত করছে ধর্মের নামে। এরা ২জন আবার পুটিনের সাথে তেলের ব্যবসা করে নিজেদের রিজার্ভ বাড়াচ্ছে; বিশ্বে সমস্যা বাড়ছে।

১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১৩

কলাবাগান১ বলেছেন: ঢাকার রাস্তার ছবি অনেক পাল্টে গেছে

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহা নিশ্চয় যানজট কিছুটা হলেও কমাবে। ঢাকার মানুষের গাড়ী ক্রয়ের ক্ষমতা অনেক বেশী।

১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রথম নাচানাচি শুরু করেছেন ওবায়দুল কাদের সাহেব। ১১.০৯.২০২৩ তারিখের যুগান্তর পত্রিকা দেখতে পারেন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা ওবায়দুল কাদেরকে সেক্রেটারী করে দলটা নষ্ট করেছেন।

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের খুব করুণ অবস্থা নয়।
বিশ্বে অনেক দেশ আছে গজব অবস্থা। সেই তুলনায় আমরা অনেক ভালো আছি।
আমাদের দেশ ইয়েমেন বা নাইজেরিয়া থেকে অনেক উন্নত।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:


দেশ বলতে ঢাকাই ভালো আছে: আমাদের এলাকায় গ্রামে কারো স্বামী নেই, সবাই বিদেশে, এরা দেশে থাকলে আয় করতে পারে না; এদের ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার ভবিষ্যত নেই।

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

বাকপ্রবাস বলেছেন: পিএম এর ঘাসের উপর দিয়ে তেরেচ্চা মার্কা হাঁটার দৃশ্যটা সেই মানের ছিল, বড় নেতাদের পাশে হাঁটার ছবি তোলার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলেন, সফন না হয়ে আবার পেছনে পড়ে গেলেন, দৃশ্যটা কী দেখেছেন? মন মানসিকতার স্তরটা একটু চিন্তা করে দেখেন।
বাংলাদের সবখানে ছবি রাজনীতি করছে ঠিক যেন ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা। নিজের গোড়ালি শক্ত না করে এসব বড় খেলোয়াড়দের সাথে নেচে কী ফায়দা হবে, রাজবাড়ির বিয়েতে গিয়ে বাইজি নাচের মতো কাজকারবার

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা যদি দেশের সাধারণ মানুষের সাথে ছবি তুলতেন, বাইডেনের সাথে দেখা না করলেও চলতো; সেটা উনার মাথায় আসছে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.