নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কখনো আপনার মনে হয়েছিলো যে, সুর্য ঘুরে!

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২০



আমাদের গ্রাম থেকে ২ মাইল পুর্বে পাহাড়; শিশুকালে দেখেছি, পাহাড়ের দিগন্তরেখা থেকে সকালবেলা সুর্য বেরিয়ে আসে, ক্রমেই ইহা উপরের দিকে উঠে; একসময় মাথার উপর হয়ে পশ্চিম দিকে চলে যায়; সন্ধ্যায় পশ্চিমের দিগন্তরেখার নীচে চলে যায়। এই দৃশ্য থেকে ধারণা হয়েছিলো যে, সুর্য ঘুরে। পৃথিবী সম্পর্কে ধারণা ছিলো, চারিদিকের দিগন্ত বিস্তৃত সমতল ভুমি ও আকাশ মিলে পৃথিবী। ২য় শ্রেণীতে পৃথিবীকে ( The Earth ) চিনায়ে দিলেন একজন শিক্ষক; তিনি ব্যাখ্যা করলেন যে, পায়ের নীচে যেই ভুমি আছে, ইহা ভয়ানক বিশাল পরিমাণ মাটি, পাথর, বালি, খনিজের আকর ও লাভার সমন্ময়ে গঠিত একটি পিন্ড (গোালকার বস্তু ); আমাদের মাথার উপরে যা আছে উহা আকাশ, উহা পৃথিবীর অংশ নয়, উহা মহাশুন্যের অংশ। তিনি একই সময়ে ব্যাখ্যা করেছিলেন যে, সুর্য ঘুরে না, আমাদেরকে বুকে ধারণ করে পৃথিবীই ঘুরছে।

স্কুল শিক্ষকের কথা মেনে নিয়েছিলাম; কিন্তু নিজে কেন যেন উহাকে অনুধাবন করতে পারছিলাম না সহজে; তাতে অসুবিধা হয়নি, শিক্ষক যখন বলেছেন, উনার কথাই সঠিক; কারণ, তিনি জ্ঞানী মানুষ, তিনি সবার থেকে বেশী জানেন। কিছুদিনের মাঝেই উহা মনের মাঝে গেঁথে গেলো; আমার আগের ধারণাটি হারিয়ে গেলো। শিক্ষক জ্ঞানী মানুষ,আমার নিজের ধারণাকে বাদ দিয়ে, উনার বক্তব্যকে গ্রহন করাটাই আমার জীবনের "১ম মুক্তচিন্তা" ছিলো। মাঝে মাঝে কেমন কেমন লাগতো: পৃথিবী যদি ঘুরে, আমরা ইহার উপর হাঁটছি কি করে, ঘরের মাঝে ঘুমাচ্ছি কিভাবে? ঘুর্ণনের কারণে ঘরবাড়ী পড়ে যাচ্ছে না কেন? তবে, নিজকে সান্ত্বনা দিতাম যে, শিক্ষক যা বলেছেন উহাই সঠিক, আমাকে আরো জানতে হবে; ভুগোলের বই পড়ে বুঝার পর, সেই শিক্ষকের ব্যাখাগুলো পুরোপুরি পরিস্কার হলো।

সুর্য ঘুরার ব্যাপারটা ও 'ভুমি, দিগন্ত ও আকাশ মিলে পৃথিবীর' ধারণা কখন যে হারিয়ে গেছে সেটাই খেয়াল করতে পারিনি; আগের ভাবনার যায়গায় নতুন, কিন্তু সঠিক ধারণা মনের মাঝে স্হান করে নিয়েছে; ইহাই মুক্তচিন্তার ১ম উদাহরণ ছিলো আমার জন্য। তারপর, স্কুল, কলেজ , ইউনিভার্সির জীবন, কর্মজীবন, ব্লগিং, ইত্যাদি মানব জাতির লব্ধজ্ঞানকে বুঝতে সাহায্য করেছে ও করছে।


মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: চাঁদ আমার সাথে সাথে হাটে এমন ধারণা ছিল খুব ছোটবেলায়। তখন মামাতো ভাই বলল, চাঁদের অবস্থান এত উপরে এবং এমন জায়গায় অবস্থান করে যে তুই যে খানেই যাবি সেখান থেকেই দেখবি।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:


উনি যখন আপনার ধারণাকে ভেংগে ( যুক্তি দিলেন যে, বিশাল দুরত্বের জন্যই ইহা ঘটছে ) দিলেন, আপনি সেটাকে মেনে নিলেন, নাকি আপনার ধারণাকে ধরে রেখেছিলেন?

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৪২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: অবশ্যই মেনে নিয়েছি, কারণ উনি তখন কলেজে পড়তেন, মেধাবী স্টুডেন্ট ছিল। নিশ্চয়ই আমার থেকে তখন ভালো জানতেন।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার পুর্বের ধারণাকে বাদ দিয়ে, উনার লজিক্যাল ব্যাখ্যাকে ধারণ করটাই মুক্তচিন্তার মনন; মোল্লামিয়ারা এই সামান্য ডেফিনেশনটাও সারা জীবনে বুঝতে পারেন না, কোন ধরণের ঘোড়ার ডিমের শিক্ষায় এরা শিক্ষিত কেবল উহারাই তা জানেন!

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



ছোটবেলায় পৃথিবী/সূর্যের ব্যাখ্যা জানার পর, একজনকে প্রশ্ন করেছিলাম যে আমরা তো পৃথিবীতে নেই, আমাদের পৃথিবীটাই পুরো মহাকাশে ঘুরছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:




আনার প্রশ্নটা (যা আপনি একজনকে করেছিলেন ) কোটের মাঝে না'দেয়াতে প্রশ্নটা বুঝা যাচ্ছে না।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মান্ধদের শিক্ষায় তারা মনে করে প্রানীকুলের সমকামীতা প্রাকৃতিক না কিন্তু 'কুমারীর' মাতা হওয়া, লাঠি দিয়ে নদীকে দুভাগ, চাদকে দুভাগ করা এসব সবই প্রাকৃতিক ব্যাপার এবং বিশ্বাস যোগ্য।
আমি বিস্মিত যে ব্লগের নাম করা কয়েকজন কে দেখলাম গার্বেজ মানসিকতার তালেবানি ধারার ক্রিকেটার তানজিম সাকিব কে উৎসাহ দেওয়া পোস্টে প্লাস দিয়েছেন

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



মুল সমস্যা হচ্ছে, আমাদের শিক্ষিতরা লজিক্যাল ব্যাখ্যা বুঝার মতো জ্ঞানী নন। মাদ্রাসায় যারা পড়েন, তারা অপ্রয়োজনীয় বিষয় পড়ে সময় নষ্ট করেন।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৪

ধুলো মেঘ বলেছেন: আমাদের একজন স্যার এমন বিশ্বাস অর্জন করেছিলেন, যে তিনি যদি বলতেন, আমরা আসলে বাতাস নয়, পানি থেকে নিঃশ্বাস নেই, তাহলে আমরা সেটাই মেনে নিতাম। মহাপুরুষেরা এমনই হয়। দিনের বেলা সূর্য এবং রাতের বেলা চাঁদ এবং তারকাদের পূর্ব থেকে পশ্চিম দিক ভ্রমণের একটা নিজস্ব ব্যাখ্যা আমার কাছে ছিল। আমার মামা আমার অনেক ধারণা ভেঙে দিয়েছিলেন। বাঁকা চাঁদ দেখিয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করতেন, বল তো, সূর্য এখন কোন দিকে আছে? বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহ এমনভাবে চিনিয়েছিলেন, যে আকাশে তাকালেই এই দুটোকে চিনে নিতে কোন অসুবিধা হয়না। তবে মঙ্গল নিয়ে কনফিউজড থাকি এখনও।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



আচ্ছা।
"মুক্তচিন্তা" বলতে যা বুঝায়, উহা আপনি বুঝেন তো?

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


প্রশ্নটা ছিলো:

আমাদের পৃথিবীতে মাটি,পানি,গাছ থাকলেও পুরো পৃথিবীটাই তো মহাকাশে ঘুরছে, মহাকাশেই আমরা আছি তাহলে তো পৃথিবীর মাটিতে নেই, মহাকাশে ভেসে আছি।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আমরা পৃথিবীর উপর আছি ( আমরা ভাসছি না), পৃথিবী শুন্যে ভাসছে; তবে, উহা নিজের কক্ষে ( সুর্যের চারিদিকে ) আছে; সুর্য থেকে সমান দুরত্বে আছে সব সময়। ইহা যখন জেনেছিলেন, মেনে নিতে অসুবিধা হয়নি তো?

৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: প্রথম দিকে ভূগোলে যখন এসব পড়তাম তখন খটকা লাগতো।ধীরে ধীরে বিষয়টা পরিস্কার হয়ে যায়।কিন্তু অবাক লাগে যখন দেখি এখনো কিছু লোক এসব বিশ্বাস করে না।তারা ধর্মীয় ব্যাখ্যাকেই সঠিক মনে করে।এখনো বহুলোক ভাবে পৃথিবী সমতল।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১২

সোনাগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় রীতি ও জীবন নিয়ে ধর্মীয় ব্যাখ্যা এমন সময়ে এসেছিলো, যখন শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষের অক্ষর জ্ঞান ছিলো না। যারা ধর্মীয় কথা রচনা করেছিলেন, তারা আজকের তুলনায় খুবই কম জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। কম জ্ঞানের বিষয় জানা ও বুঝা খুবই সহজ।

৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১১

নাহল তরকারি বলেছেন: আমাদের আরো জানতে হবে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি পলিটিক্যাল সায়েন্সে মাষ্টার্স করেছেন; আরো জানতে হলে আপনাকে পিএইচডি করতে হবে, কিংবা অন্য বিষয় ( যেমন সায়েন্স ) নিয়ে পড়ার জন্য ৯ম শ্রেণীতে ভর্তি হতে হবে।

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১২

নিমো বলেছেন: আমার শৈশবে জানার জন্য সংবাদপত্র, বই আর ছোট-খাট সংগঠন থাকলেও এসব তথ্য বৈজ্ঞানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। আলাদা করে মনে হওয়ার কিছু ছিল না। আর এখন ইন্টারনেট থাকার পরও ব্লগের কিছু পোস্ট দেখে আফঘানিস্তানের ব্লগে আছি বলে মনে হয়। আগের মন্তব্যটি মুছে দিন

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



মুক্তচিন্তা হচ্ছে, লজিকহীন ধারণার স্হানে লজিক্যাল ভাবনাকে গ্রহন করার সামর্থ ও প্রচেস্টা

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার শৈশবে আমার ভূগল শিক্ষক জানিয়েছেন পৃথিবী তার আপন কক্ষপথে ঘোরে এবং সুর্য কে প্রদিক্ষন করে । সেই সাথে সুর্য তার আপন কক্ষপথে ঘোরে এবং তার পরিবার নিয়ে ঘুরেতে ঘুরতে ছূটে চলছে ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:


সুর্য তার আপন গ্যালাক্সি "মিলকি ওয়ের সেন্টারকে" কেন্দ্র করে ঘুরছে।

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা বলতে ছোট ছোট বেলা থেকেই একা একা বড় হয়েছি।
হ্যাঁ আমাদের অনেক আত্মীয় স্বজন আছে। কিন্তু তখন তাঁরা আমাদের কাছ থেকে অনেক দূরে ছিলেন। ছোট বেলা থেকেই মনে অনেক প্রশ্ন আসতো। সেই প্রশ্ন উত্তরের দেওয়ার মতো কেউ আমাদের কাছে ছিলো না। তাই প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর নিজের মত করে বানিয়ে নিতাম। যা হাস্যকর ও লজিকহীণ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



অসুবিধা নেই, এখন ইন্টারনেটে লাখ, লাখ ইউনিভার্সিটি আছে।

১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

জুন বলেছেন: সৌরজগত নিয়ে ছোট বেলা থেকেই আমার প্রচুর কৌতূহল। একটু বড় হয়ে ইংরেজি পড়া ও বোঝার বয়সে আব্বার এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকাকে ছিড়ে কুটি কুটি করে ফেলেছিলাম। তবে সবচেয়ে বিস্ময়কর জানা ছিল আমাদের সকল গ্রহ উপগ্রহ নিজ নিজ অক্ষরেখায় ঘোরার ব্যাপারটা। আমি যখন জেনেছি এই অক্ষ রেখা থেকে আমাদের পৃথিবী এক চুল পরিমাণ যদি ভেতরের দিকে আসে তবে সূর্যের গায়ে আছড়ে পরবে আর বাইরের দিকে গেলে মহাশুন্যে হারিয়ে যাবে। কি যে ভয় পেয়েছিলাম তখন :-&

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কি কক্ষ ( Orbit ) লিখতে গিয়ে অক্ষ ( Axis ) লিখেছেন? গ্রহদের সুর্যের চারিদিকে ঘুরার পথ হচ্ছে কক্ষ; আবার, নিজে যখন নিজের সেন্টার লাইনকে ( Axis ) কেদ্রে রেখে ঘুরছে ( যার ফলে দিনরাত্রি হচ্ছে ), এই কল্পিত সেটার লাইন হচ্ছে, অক্ষ।

গ্রহদের কক্ষগুলো পুর্নাংগ বৃত্ত নয়; ফলে, পৃথিবী ও সুর্যের দুরত্ব কখনো কিছুটা কমে ও বাড়ে ( এটা হলো চুল পরিমাণ বাড়লে কোন সমস্যা নেই, সেটার উত্তর )।

১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


তখন মেনে নিতে অসুবিধা হয়নি,সামান্য ভয় কাজ করতো, আমরা স্পেসে ভেসে বেড়াচ্ছি।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



সামগ্রিকভাবে ভাবলে, আমরা মহাশুন্যের মাঝে ভ্রমণ করছি; মিলকি-ওয়ে ক্রমগাতভাবে ভয়ংকর গতিতে চলছে।

১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

জুন বলেছেন: স্যরি কক্ষপথ বলতে চেয়েছি :)

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ঠিক আছে।

১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: পৃথিবী গোল বা দুই পাশে কিঞ্চিৎ চ্যাপ্টা অনেকটা কমলা লেবুর মতো। আমার মাথায় ঘুরতো তাহলে উপরের অংশের গুলো পড়ে যাচ্ছেনা ঠিক আছে, সাইডে এবং নিচে যারা আছে তারা কেন পরে যায়না, ধরে নিলাম পৃথিবীর আকর্ষণে ধরে রাখে মানলাম কিন্তু ধরুণ আমি দেয়াল বেয়ে হেঁটে ছাদ হয়ে নিজে নেমে আসতে পারলাম, তাহলে ছাদে যখন যাব তখন আমার মাথা নিচের দিকে থাকবে পা থাকবে উপরের দিকে, মাথায় রক্ত উঠনে কেন এসব ঘুরতো মাথায়

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:





আপনার সিনারিওটা আমি কল্পনা করতে পারছি না।

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার মেনে নেয়ায় মু্ক্ত বুদ্ধির ছাপ থাকতে পারে তবে তা ছিল বিশ্বাস থেকে। কারণ তখনও লজিকালি আপনি বিষয়টা সেট করতে পারেন নি।

এ রকম হাজার হাজার মাদ্রাসার ছাত্র তাদের পূর্ববর্তী ধারণা তাদের ওস্তাদের কথায় একই যুক্তিতে বদলে ফেলে। তাহলে একেও কি মুক্ত চিন্তা বলা যাবে?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



যাবে; পার্থক্য হচ্ছে যে, ওরা ভুল ধারণাকে ধারণ করবে; সেটাই ঘটছে আমাদের দেশের মাদ্রাসাগুলোতে।

১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:২৫

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: সিএনএন এর ২০১৯ সালের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী ফ্লাট আর্থ বা সমতল পৃথিবী তত্ত্বে বিশ্বাসীদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এবং তার বড় অংশই আমেরিকান

আপনার মন্তব্য কি?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:


আমেরিকায় দ: আমেরিকা ও আফ্রিকা থেকে অনেক অশিক্ষিত মানুষ আসছে; স্হানীয় মেক্সিকানদের ছেলেমেয়েদের অনেকে লেখা পড়া করছে না; ফলে, কম জ্ঞানীর সংখ্যা বাড়ছে।

চাঁদের থেকে চন্দ্রাভিযান-৩ পৃথিবীর যেই ছবিটা তুলেছে, উহা গলাকার।

১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: না, আমার ছোটবেলায় কখনো মনে হয় নি সূর্য ঘুরছে। বরাবরই শুনেছি "পৃথিবী সূর্যের চারপাশে তার আপন কক্ষপথে ঘুরছে"। পুরো ব্যাপারটি অবশ্য বুঝতে বেশ সময় লেগেছে। তবে অবাক হয়েছি এটা জেনে যে, পৃথিবীর কক্ষপথও প্রতিদিন পরিবর্তিত হচ্ছে। মানে দাঁড়ালো পৃথিবী আজ ঠিক যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে সেখানে আর কোনদিনও পৃথিবী ফিরে আসবে না। আমাদের সৌরজগৎ মিল্কিওয়ে গ্র্যালাক্সির অর্ন্তগত বিধায় ঘূর্ণায়মান গ্র্যালাক্সির যে অংশটিতে আমরা রয়েছি সেটিও তার অবস্থান পরিবর্তন করছে এবং ধীরে ধীরে এ্যন্ড্রোমেডা গ্যালাক্সীর দিকে সরে যাচ্ছে। ধারনা করা হচ্ছে আগামী ২.৫-৪ বিলিয়ন বছরের মধ্যেই এই দুটো গ্যালাক্সীর মাঝে সংঘর্ষ হবে। পুরো বিষয়টি-ই বিস্ময়কর।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি সৌভাগ্যবান, আপনার জন্ম হয়েছে ভালো সময়ে। আজকের শিশুদের কার্টুন থেকেই জেনে যাবে যে, পৃথিবীই ঘুরছে।


আপনি পৃথিবী ও গ্যালাক্সী নিয়ে যা বলেছেন, উহাই এখন প্রতিষ্ঠিত সত্য।

১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি সৌভাগ্যবান, আপনার জন্ম হয়েছে ভালো সময়ে। আজকের শিশুদের কার্টুন থেকেই জেনে যাবে যে, পৃথিবীই ঘুরছে। আপনি পৃথিবী ও গ্যালাক্সী নিয়ে যা বলেছেন, উহাই এখন প্রতিষ্ঠিত সত্য।

অনেক দিক থেকেই নিজেকে সৌভাগ্যবান বলে মনে করি। যেমন আমি কম্পিউটার হাতে পেয়েছি ৯৬/৯৭ এর দিকে। বাংলাদেশে ১৯৯৯ বা ২০০০ সাল থেকে আমি ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছি কাজের সুবাদে। বাংলাদেশের ৯৯% মানুষের সেই সুযোগ ছিলো না। আমরা এমন সময় বড় হয়েছি যখন ইন্টারনেট ক্রমশ পৃথিবীকে ছোট করে দিচ্ছিলো। এখন অজপাড়াগাঁয়ের ছেলেও ফেইসবুক ব্যবহার করছে। সামুর শুরুর দিক থেকেই সম্ভবত আছি, সে সময় মুষ্টিমেয় কিছু লোকজন সামু ব্যবহার করতেন। আরা যারা করতেন তারা তুলনামূলকভাবে স্বচ্ছল ও শিক্ষিত শ্রেনীর লোকজন ছিলেন। এখন সামুতে খুঁজলে এমনও লোক পাওয়া যাবে যারা ঢাকা শহর ঠিকমতো চেনে না।

দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, প্রযুক্তির খারাপ প্রভাবও রয়েছে। পুরো পৃথিবীই ইন্টারনেটের কারণে অনেকটাই আর্ন্তজাল ভিত্তিক আস্তাকুঁড়ের মত হয়ে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার তথা প্রযুক্তির অপব্যবহার দেখতে পাচ্ছি। তাই ধীরে ধীরে ইন্টারনেটের অনেক কিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে নিচ্ছি। সামু থেকেও এক প্রকার সরে আসার সময় হয়েছে বলে আমার মনে হচ্ছে।

এখনকার বাচ্চার ঠিক কতটা সৌভাগ্যবান সেটা আমার কাছে পরিষ্কার নয়। তবে আমরা ধারনা ইন্টারনেট এ প্রজন্মকে অনেক কিছু জানালেও আমাদের চেয়েও অনেক বেশী ভোগাবে। কম-বেশী সেটার লক্ষণও দেখা যাচ্ছে। যাইহোক, প্রতি উত্তরের জন্য ধন্যবাদ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্বে যখনই নতুন কিছু ঘটেছে, উহা প্রথমে সবাই পায় না; সেটার পেছনে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অনেক কারণ আছে। ইন্টারনেটে এত বেশী ক্ষতিকার কনটেন্ট আসছে, যা মানব সমাজকে বিপদের মাঝে ঠেলে দিচ্ছে; ইহাকে মানুষের কল্যানের জন্য ধরে রাখা আরকটি বড় চ্যালেজ্জে পরিণত হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.