নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীব জগতে মানুষই সবচেয়ে জ্ঞানী, এটা বুঝতে বেশ সময় লেগেছে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩০



এখন কোন শিক্ষিত মানুষের সন্দেহ নেই যে, জীব জগতে মানুষই সবচয়ে জ্ঞানী ও শক্তিশালী। মানব জাতি কোনকালে, অন্য কোন জীবকে তার চেয়ে জ্ঞানী ভাবতো কিনা, সেটা জানার উপায় নেই। আদিকালের মানুষ রূপকথা রচনা করেছে, যেখানে তারা নিজেরাই অতিমানব, দেবতা, সুপারম্যান, অদৃশ্যমান চরিত্রের সৃষ্টি করেছিলো, যাদেরকে মানুষ থেকে শক্তিশালী হিসেবে দেখানো হয়েছিলো; আজকেও অনেকই সেই ধরণের রূপকথার চরিত্র সৃষ্টি করে যাচ্ছে, কেহ তাকে সাহিত্য হিসেবে নিচ্ছে, কিছু মানুষ উহাকে বাস্তব হিসেবেও নিচ্ছে।

মহাবিশ্বের ক্রমাগত পরিবর্তন ও আমাদের গ্রহের প্রাকৃতিক শক্তির বিবর্তনে প্রানের উদ্ভব ঘটেছে; সেই প্রাণ থেকে জীব জগত সৃষ্টি হয়েছে; এদের মাঝে মনুষ্য জাতিই সবচেয়ে জ্ঞানী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে; সেটার পেছনে কাজ করেছে তাদের শারীরিক গঠন, মানসিক উন্নয়ন এবং চিন্তাশক্তি। লজিক্যাল ভাবনাশক্তি মানুষের জ্ঞানকে রিফাইন করে যাচ্ছে ক্রমাগতভাবে; ফলে, মানুষের ভুল ধারণাগুলো ক্রমেই কমে আসছে, মানব সমাজ জ্ঞানভিত্তিক সমাজে পরিণত হচ্ছে।

মানব সমাজ তাদের লব্ধজ্ঞানকে সন্চিত করে রাখার জন্য ও পরবর্তি জেনারেশনকে দেয়ার জন্য মাধ্যম আবিস্কার করেছেন; তার শুরুটা ছিলো শিক্ষালয় ও বই'এর মাধ্যমে; এখন ইহা ভার্চুয়াল শিক্ষালয় ও ডিজিটেল মাধ্যম অবধি চলে গেছে।

বিশ্বের সব এলাকার মানুষের যাতে করে জ্ঞান আহরণ, জ্ঞানচর্চা করতে পারে, মানুষের সন্চিত লব্ধজ্ঞান পরবর্তি জেনারশনের কাছে হস্তান্তরিত করা যায়, সেজন্য মানুষ শিক্ষালয় প্রতিষ্টা করেছেন, লাইব্রেরী ও তথ্যভান্ডারের সৃষ্টি করেছেন।

মানুষ পৃথিবীময় ছড়িয়ে থাকার ফলে, মানবজাতি বিবিধ গোত্রে বিভক্ত হয়েছে; তারা ভাষা, সংস্কৃতি ও সম্পদের দিক থেকে সমস্তরে নেই; ফলে, তাদের জীবন প্রণালী, পদ্ধতি একমুখী হয়নি, এক লেভেলে থাকেনি। ইহা বেশ সমস্যার সৃষ্টি করেছে, অনেক এলাকার লোকজন পিছিয়ে গেছে; আজকের বিশ্ব এই সমস্যার মাঝ দিয়ে যাচ্ছে; সময়ের সাথে, মানুষ এই সমস্যার সমাধানও বের করবে।


মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪০

জগতারন বলেছেন:
পড়লাম, খুব ভালো লাগল।
লাইক দিলাম!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:




অনেক ধন্যবাদ।

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার কথাগুলোর সাথে মোটামুটিভাবে একমত তবে আমার ব্যক্তিগত ধারনা হলো, মানুষ ছাড়াও এই মহাবিশ্বে আরো কোন প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে যারা আমাদের চেয়েও জ্ঞান-বিজ্ঞাণে অনেক এগিয়ে। আমরা এখনো পর্যন্ত সে ধরনের কোন প্রাণের অস্তিত্ব না পেলেও আমরা ধারনা এক সময় মানুষ তাদেরও দেখা পাবে। বিষয়টি কেবল সময়ের কারণে অধরা রয়ে গেছে। এই মহাবিশ্ব অনেক অনেক বড়, এতটাই বড় যে আমরা তার ব্যাপ্তি কেবল ব্যাখ্যা করতে পারি কিন্তু আসলে সঠিক অনুধাবন করতে পারি না।

যেমন "সময় আদৌ আমাদের ভ্রম" কিনা তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হলেও এই বিশ্বের বেশীরভাগ মানুষই সেটা বুঝতে অপারগ। এটাকে থিওরি বলা হলেও আমার কাছে বেশ যৌক্তিক বলে মনে হয়েছে। মোটাদাগে সৃষ্টির শুরু এবং শেষ ধারনা আমরা মেনে নিলেও আদতে সেটা আদৌও সত্য কিনা তা পরীক্ষাগারে হয়তো প্রমাণ সম্ভব নয়। যেমন আমি ঠিক "বিগ ব্যাং" ধারনায় বিশ্বাসী নই। মানে শূন্য থেকে পৃথিবী এসেছে এটাতে ঠিক একমত নই। খুবই সাধারণভাবে বুঝতে গেলে বালা যায় ০ থেকে ১ বানানো সম্ভব নয়।

বাউন্সিং মডেল বা "বিগ বাউন্স" ধারনা আমার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। যার মানে দাঁড়াচ্ছে আগে থেকে অস্তিত্ব ছিলো এমন একটি মহাবিশ্ব ক্রমান্বয়ে বড় হতে হতে এক সময় এমন অবস্থায় চলে আসে যা পুনরার সংকুচিত হতে হতে "বিগ ক্রাঞ্চ" -এর সূচনা করবে। সেখান থেকেই মূলত পুনরায় "বিগ ব্যাং" এর পুনরাবৃত্তি হবে। বিষয়গুলো নিয়ে ভাবনার অবকাশ রয়েছে তবে কৃষি নিয়ে পড়াশোনা করলে এ ব্যাপারে গবেষণা করা সম্ভব হবে না। ধন্যবাদ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:


সুর্যের নিকটবর্তী নক্ষতর হচ্ছে, Proxima Centauri; সুর্য থেকে ইহার দুরত্ব ২৫.৩ ট্রিলিয়ন মাইল; উহাতে কি বসবাসযোগ্য গ্রহ আছে? আপাতত মনে হচ্ছে নেই।ফলে, সেখানে বুদ্ধিমান জীব নেই। এখন ধরে নিলাম, ৩০০ ট্রিলিয়ন মাইল দুরে কোন নক্ষত্রের বসবাসযোগ্য গ্রহ যদি থেকে থাকে, আমাদের গ্রহ থেকে ওখানে যাওয়া, বা ওখান থেকে আমাদের এখানে আসা কি সম্ভব হবে? মনে হচ্ছে, তা সম্ভব নয়।

বিগ ব্যাং'এর আগে "মেটেরিয়েল" ছিলো; উহা কিভাবে তৈরি হয়েছিলো, সেটা মানুষ হয়তো কখনো জানতে পারবে না।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বেশি জ্ঞান আবার মানুষকে জ্ঞানপাপী করে তুলে

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



জ্ঞানের বাই-প্রোডাক্ট থাকবে, অপপ্রয়োগ থাকবে; কিন্তু জ্ঞানের প্রসার থামবে না।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: আপনার মনে কি কখনও প্রশ্ন জাগেনি কেন, শুধু মানুষই কাপড় চোপড় পড়ে, বাসা বাড়ি বানায়, হালচাষ করে, মিল ফ্যাক্টরি বানায়। মারণাস্ত্র দিয়ে যুদ্ধ করে, মহাকাশে অভিযান পরিচালনা করে - অন্য কেউ কেন করেনা?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



না, অন্য কেহ নেই; অন্য কেহ এগুলো করার মত জ্ঞানী নয়।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনি প্রক্সিমা সেঞ্চুরি কথা উল্লেখ করেছেন তাই বলছি, ওটা আমাদের সবচেয়ে কাছের স্টার/তারা। ওটাও আমাদের এই মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির অর্ন্তগত। মহাবিশ্বে গ্যালাক্সির আনুমানিক সংখ্যা প্রায় দুই ট্রিলিয়ন। মহাবিশ্বের তুলনায় ওটা ঘরের পাশের রুমের মতোই কাছে। দৃষ্টি দিতে হবে আরো দূরের দিকে। বোঝাতে চাইছি এই মহাবিশ্বের অনেক কিছুই আমরা এখনো দেখিনি বা সঠিকভাবে বুঝতে পারি না। যতদিন না আমরা মহাবিশ্বের সবগুলো গ্রহ ভ্রমণ করতে পারছি ততদিন মহাবিশ্বে অন্য কোন প্রাণের অস্তিত্ব নেই সেটা বলা কঠিন।

"বসবাসযোগ্য" বলতে আপনি যেটা বুঝিয়েছেন সেটাও আপেক্ষিক। মানুষরে জন্য বসবাসযোগ্য না হলেও তা অন্য প্রাণীর জন্য বসবাসযোগ্য হতেও পারে। আর মানুষকেই কেবল কেন অন্য গ্রহে যেতে হবে? মানুষের চেয়ে জ্ঞাণী প্রাণী থেকে থাকলে তারাও আসতে পারে আমাদের পৃথিবীতে। যোগাযোগটা যে কোন দিক থেকেই হতে পারে। তবে অন্যকোন গ্রহ থেকে মানুষের চেয়ে জ্ঞাণী প্রাণী পৃথিবীতে আসলে তা আমাদের অস্তিত্বের জন্য সংকটের কারণ হতে পারে। কারণ যারা আলোর গতিতে চলাচল করতে পারে তাদের কাছে আমাদেরকে ধ্বংস করার মতো যথেষ্ট জ্ঞাণ থাকবে বলেই আমার ধারনা। ধন্যবাদ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন যানকে আলোর গতিতে চলার মত "বেগ" দেয়ার মতো কোন ফুয়েল "মহাবিশ্বের মেটেরিয়াল"এ নেই, এবং সেই গতিতে টিকে থাকার মতো মেটেরিয়ালও থাকার সম্ভাবনা নেই।

আসা যাওয়া না'থাকলে কেহ বুঝতে পারবে না যে, মহাবিশ্বে কোন "জ্ঞানী প্রাণী" আছে কিনা!

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩

রবিন.হুড বলেছেন: মহাবিশ্ব বা পৃথিবীর একজন সৃষ্টিকর্তা আছে। প্রকৃতি তার নির্দেশিত পথে চলে। মানুষ সৃষ্টি করেছেন আল্লাহর প্রতিনিধি হিসেবে। তাই মানুষকে বুদ্ধি দিয়েই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। যে যত বুদ্ধির চর্চা করেন সে ততো বুদ্ধিমান। ডারউইন এর মতো জ্ঞানপাপী মানুষের সৃষ্টি রহস্য নিয়ে সবাইকে বিভ্রান্তিতে ফেলেছেন।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার মতো লোকজন কি কি সৃষ্টি করেছেন দেখেন; আর, সায়েন্স ও টেকনোলোজীর মানুষ কি সৃষ্টি করেছেন, তা মিলিয়ে দেখেন। আপনি কি বলছেন, আপনি তা নিজেও বুঝেন না।

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম পানি দ্বারা এমিবা তৈরি হয়। তারপর হাজার হাজার বছর পর মানুষ।
পৃথিবীতে ছিলো শুধু সমুদ্র। পাহাড় আর কিছু শুকনো পথ। এরপর মানুষ তার মেধা দিয়ে আজকের এই আধুনিক পৃথিবী তৈরি করে। অলৌকিক কেউ এসে পৃথিবী সাজ্যে গুছিয়ে দেয়নি। যা করার মানুষই করেছে।

মানুষের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে জ্ঞান। জ্ঞানের চেয়ে সুন্দর আর কিছু হয় না। জ্ঞান মানুষকে সুন্দর করে, মহৎ করে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



জীবনের সৃষ্টি হয়েছে এই গ্রহে, অন্য কোন "বসবাসযোগ্য" গ্রহেও জীবন থাকতে পারে। তবে, মানুষের মতো জ্ঞানী কিছু আছে কিনা, জানা হয়তো হবে না।

৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৪

নতুন বলেছেন: ইফতেখার ভাইয়ের সাথে সহমত

মহাবিশ্ব এতোই বড় যে আমাদের পক্ষে এর শুরু প্রমান করা প্রায় অসম্ভবের মতন।

এবং মহাবিশ্ব এতোই বড় যে এতে মানুষ বা অন্য রকমের প্রান থাকা খুবই স্বাভাবিক।

ভাবতে অবাক লাগে আরো হাজার বছর পরে মানবজাতীর জ্ঞানের উন্নতি কোন লেভেলে যাবে???

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



আজ অবধি, আমাদের গ্যালাক্সিতে ৪২২'টির মতো "বসবাসযোগ্য" গ্রহ থাকার সম্ভাবনা বের করেছে এষ্ট্রোনোমারেরা; সেখানে হয়তো প্রাণ আছে, প্রানীও থাকতে পারে; তবে, তারা জ্ঞানী কিনা, সেটা অংকের সাহায্য প্রমাণ করা সম্ভব নয়।

৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: মানুষের জ্ঞানী হয়ে উঠা এক বিরাট লম্বা জার্নি।প্রথমে মানুষ অন্যান্য জন্তু জানোয়ারের মতোই ছিলো।পাহাড়ের গুহায় বা গাছে বাস করেছে বহু বছর।সবকিছু কাঁচা খেতো।
আগুনের ব্যবহার শিখে প্রথম ধাপ অতিক্রম করে লক্ষ লক্ষ বছর আগে।
ভাষার ব্যবহার তাকে আজকের এই পর্যায়ে আসতে বিরাট সাহায্য করে।এবং সেই ভাষাকে লেখনির মাধ্যমে বন্দি করে পরের প্রজন্মের কাছে পৌছে দেয়া মানুষ ছাড়া অন্য কোন প্রানী পারে না।এটাই তাকে আজকের এই পর্যায়ে আসতে সাহায্য করে সব থেকে বেশি।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:




অবশ্য, সেটাই মানব ইতিহাস।

১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


মানুষ জ্ঞানী বুঝার পরেই,জ্ঞানী খুজতে শুরু করেছে, পরে দেখা গিয়েছে হতাশ হওয়া ছাড়া উপায় নেই।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



মহাশুন্য এত বড়, দুরত্ব হচ্ছে সমস্যা।

১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোন যানকে আলোর গতিতে চলার মত "বেগ" দেয়ার মতো কোন ফুয়েল "মহাবিশ্বের মেটেরিয়াল"এ নেই, এবং সেই গতিতে টিকে থাকার মতো মেটেরিয়ালও থাকার সম্ভাবনা নেই। আসা যাওয়া না'থাকলে কেহ বুঝতে পারবে না যে, মহাবিশ্বে কোন "জ্ঞানী প্রাণী" আছে কিনা!

প্রশ্নের উত্তর খুুঁজে না পাওয়াটাও এক প্রকার সীমাবদ্ধতা। জ্ঞাণের এই সীমবদ্ধতাও মানুষকে কাঁটিয়ে উঠতে হবে। আমি-আপনি জানিনা, তার মানে যে আমাদের জানার বাইরে আর কিছু নেই সেটা ভাবাটাও বোকামি। মানব সভ্যতা এখনো জ্ঞাণ-বিজ্ঞাণের অসীম চূঁড়ায় উঠতে পারে নি। হাতের কাছের চাঁদে যাওয়টাকেও সফলতা ভাবা হচ্ছে, মার্সে মানুষ যাওয়াও এখনো সম্ভব হয় নি। তাহলে ভাবুনতো আমাদের দেখার ও জানার এখনো কত বাকি!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন যানকে যদি ৫০/৬০ ট্রিলিয়ন মাইল অতিক্রম করতে হয়, উহাকে কোন গ্রহ থেকে কন্ট্রোল করা সম্ভব হবে না; তখন উহাকে পাঠানোর আগে, ১০/২০ ট্রিলিয়ন মাইল দুরে কোন গ্রহে "স্পেস ষ্টেশন" রাখতে হবে, যা বাস্তবে সম্ভব নয়।

১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



লেখক বলেছেন: ১৯৫০ সালের দিকে কম্প্যুটারের লোকেরা জনাতো কম্প্যুটার কি কি করতে পারবে; কিন্তু তখন অন্যান্য টেকনোলোজী পেছনে পড়ে ছিলো।

রেকটের গতি, উহার জ্বালানী, রকেট ও নভোযান তৈরির মেটাল, মানুষের জীবনকাল সবই আজকে পরিস্কার; আমাদের সবচেয়ে নিকটতম নক্ষত্রেও যদি বসবাসযোগ্য গ্রহ পাওয়া যায়, তখনও মানুষ সেখানে জীবিত অবস্হায় পৌঁছতে পারবে না।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হয়, অন্য নক্ষত্রের কোন গ্রহে যাওয়া সম্ভব হবে না।

১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:


লেখক বলেছেন: এখনো মানুষ জানে না, কোন নক্ষত্রে বসবাসযোগ্য গ্রহ আছে; কিন্তু কোথায়ও পাওয়া গেলেও উহা থাকবে "অংকের মাঝে"; কোন মানুষ গিয়ে উহা পরীক্ষা করতে পারবে না।

আমি আলোক বর্ষ উল্লেখ করতে ভুলে গেছি; আলোক বর্ষের দুরত্বকে আমাদের রকেটের গতি দিয়ে ভাগ করে, আমাদের বছরে প্রকাশ করলে মানুষের মাথা ঘুরে যাবে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১০

সোনাগাজী বলেছেন:


১ লাইট-ইয়ার দুরের গ্রহে যেতে কত সময় লাগতে পারে?

১ লাইট ইয়ার দুরত্ব থাকা গ্রহের দুরত্ব = ৫.৮৮ ট্রিলিয়ন মাইল।

বর্তমান রকেটগুলো স্পেসক্রাফ্টকে ১৭,২০০ গতিবেগ দিতে পারে।
এই গতিতে গেলে, ৩৮০০০ বছরের বেশী লাগবে।

১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


জ্ঞানের কোন সীমাবদ্ধতা নেই। তবে মানুষের সীমাবদ্ধতা আছে। মানুষ জানার চেষ্টা করতে পারবে। তবে সে সব কিছুই জানতে পারবে এমন নয়। কারণ মানুষের পক্ষে সব কিছু জানা সম্ভব নয়।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



কিছু কিছু বিষয় অনুমান করা যাবে; কিন্তু উহা নিয়ে কাজ করা সম্ভব হবে না।

১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



লাইট ইয়ার সম্পর্কে আপনার মোটামোটি জানতে হলে আপনাকে জানতে হবে। মানুষ কি আদম সন্তান নাকি বিবর্তনের। আদম সন্তান হলে কোনো কথা নেই। আর বিবর্তনের যদি হয়ে থাকে, তবে কথা আছে।

আপনি প্রশ্নের খুব ছোট উত্তর দিয়ে থাকেন যা খুব বিরক্তিকর। অর্থাৎ প্রশ্নের উত্তরে আপনি গড়ে ১০ নাম্বারে ১-৩ পেতে পারেন। কখনো কখনো শূন্য।

প্রশ্ন হচ্ছে:

১: মানুষ কি আদম সন্তান?
২: মানুষ বিবর্তনের প্রানী?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ বিবর্তিত প্রাণী। আদমের নাম এসেছে, বিবর্তনের কোন একটি ফেইজকে "মানুষের শুরু" হিসেবে গণ্য করায়।

১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



মানুষ যদি বিবর্তনের ফসল হয়ে থাকে তাহলে মানুষের বিবর্তন এখনও শেষ হয়নি।

যদি পৃথিবী কোনো কারণে আপনি ধ্বংস না করেন। তাহলে আগামী দুই চার পাঁচ লক্ষ বছরে মানুষ বিবর্তন হতে হতে কি হতে পারে তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। তখন লাইট ইয়ার হয়ে যাবে ঢাকা দুবাই ঢাকা ফ্লাইটের মতো। (হতে পারে, আবার নাও হতে পারে)

তবে আমার মনে, হয় আগামী দুই চার পাঁচশত বছরের মধ্য মানুষের মাঝে বড় ধরনণের পরিবর্তন আসবে। মানুষের আয়ু আগামী শতকেই বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে।


২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ বিবর্তিত হবে ক্রমাগতভাবে। বিবর্তনের ফলে, এক সময় রিপ্রোডাক্টিভ ক্ষমতা বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৮

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন:কোন যানকে আলোর গতিতে চলার মত "বেগ" দেয়ার মতো কোন ফুয়েল "মহাবিশ্বের মেটেরিয়াল"এ নেই, এবং সেই গতিতে টিকে থাকার মতো মেটেরিয়ালও থাকার সম্ভাবনা নেই।
লেজার নিয়ে একটু পড়াশোনা করুন। আর আপনার দেয়া জীব জগতে মানুষই সবচেয়ে জ্ঞানী কথাটাও ঠিক নয়, তবে সবচেয়ে আধিপত্যবাদী এটা নিসন্দেহে বলা যায়। জ্ঞানী আর যাই করুক নিজের জ্ঞাতি মারার জন্য নিত্য-নূতন মারনাস্ত্র বানাবে না।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



মানব জাতি বলতে সব ধরণের মানুষ ইহাতে আছে; সভ্যতাকে যারা এতদিন টিকিয়ে রেখেছে, এবং আরো সামনে নেয়ার চেষ্টা করছে, তারাই জ্ঞানী; বাকীগুলো সভ্যতার অংশ হয়ে, কিছু না কিছু করছে।

লেজার কি ফুয়েল, নাকি স্পেসক্রাফটকে গতি দিতে পারবে?

১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি কি কোনো কারণে মুসলমান হয়ে বিব্রত বোধ করছেন?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



না, কোন দিক থেকে কোন অসুবিধা নেই; একটা অসুবিধা হলো, মুসলমানেরা সভ্যতা থেকে অনেক পেছনে পড়ে গেছে, এবং এদের মাঝে জ্ঞানী মানুষর সংখ্যা ক্রমেই কমছে।

১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২৫

বিষাদ সময় বলেছেন: এক সময় পদার্থবিদ্যা আটকে ছিল নিউটনে এখন এসে আটকেছে আইনস্টাইনে। হয়তো পদার্থবিদ্যা এখান থেকেও একদিন মুক্তি পাবে। যদি ভুল বলে না থাকি তাহলে দূরত্ব দ্রুত অতিক্রমের জন্য হাইপারড্রাইভ নামক কোন একটা বিষয় নিয়ে এখন জল্পনা কল্পনা চলছে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০১

সোনাগাজী বলেছেন:




এমন কোন ফুয়েল আছে কিনা, যেটা স্পেসক্রাফটকে বর্তমান ১৭,৫০০/ঘন্টা বেগ থেকে ১০ গুণ বেগ বাড়াতে পারবে? কত দুরত্ব অবধি স্পেসক্রাফটকে "কন্ট্রোল" করা যাবে?

২০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



খ্রিস্টান আর ইহুদিদের মাঝে জ্ঞানী মানুষে ডাস্টবিন সয়লাব হয়ে গিয়েছে। তাই সারা বিশ্বে খুন খারাবি হত্যা বেড়ে গিয়েছে।


২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



বিশ্বের মানুষ কোনদিকে মাইগ্রেসন করছে? ইহার পেছনে কারণ কি?

২১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ভাল লিখেছেন।
অনেক সুন্দর কমেন্ট এসেছে।
এসব নিয়ে আমার একটি পুরোনো লেখা - মানুষের তৈরি এজাবত সবচেয়ে দুরবর্তি স্থানে একটি মহাকাশ যান পাঠানো নিয়ে।
সময় থাকলে পড়ে দেখবেন।
অসীমের সন্ধানে

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



পড়ছি, ইহাকে আবারো প্রকাশ করুন।

১টা ভুল দেখছি: জানুয়ারী ১৯৭৯ টাইম-লাইনে, ভয়েজার তখন ভেনাসের পাশে; আপনি দিয়েছেন যে, তখন ভয়েজার পৃথিবী থেকে ২ লাখ মাইল দুরত্বে; ইহা হবে ৪ কোটী মাইলের মতো।

২২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:


আপনি যেই কারণে মাইগ্রেশন করেছেন আর সবাই এই একই কারণে মাইগ্রেশন করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। ১৯-২০ পার্থক্য থাকতে পারে, তবে ১৫-২০ / ১০-২০ পার্থক্য নেই, একমাত্র যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশগুলোর মানুষ বাদে (ওয়রফিল্ড বিষয়টি আলাদা)।


২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



মুসলিম দেশগুলো থেকে মানুষ ইউরোপ চলে যাচ্ছে।

২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নিমো বলেছেন: আপনার দেয়া জীব জগতে মানুষই সবচেয়ে জ্ঞানী কথাটাও ঠিক নয়, তবে সবচেয়ে আধিপত্যবাদী এটা নিসন্দেহে বলা যায়। জ্ঞানী আর যাই করুক নিজের জ্ঞাতি মারার জন্য নিত্য-নূতন মারনাস্ত্র বানাবে না।

স্বজাতি হত্যার বিষয়ে মানুষের মতো এতো বর্বর প্রাণী প্রকৃতিতে খুব সম্ভব ২য় কেউ নেই। আর পৃথিবীতে মানুষ হত্যার বিষয়ে ইহুদি আর খ্রিস্টান ধর্মের মানুষ (মোটা দাগে উক্ত দুই ধর্মের মানুষ) মানুষ নামের কলংক। সময় ও সুযোগ হলে আমি উক্ত দুই ধর্মের পিশাচ মানুষগুলোর রক্তাত্ত কেলেংকারী নিয়ে লিখবো।

২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

হযবরল ৭৩ বলেছেন: E=mc2(E শক্তি, m ভর এবং c আলোর গতি) ।আলোর গতি স্থির। শক্তি বাড়ালে ভর বাড়বে। ভর বাড়লে গতি কমে যাবে। অভ্যন্তরীণ ভর সহ কোনও পদার্থের পক্ষে আলোর গতিতে পৌঁছানো সম্ভব নয়।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:


আলোর গতিতে পদার্থ এনার্জি পরিণত হবর।

২৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আর মানুষ যদি আদম সন্তান হয়ে থাকে, তাহলে মানুষের শরীর সেইভাবে তৈরি করা হয়নি (বিবর্তনেও তৈরি বা মোডিফাই হবে না) মানুষের পক্ষে আমাদের সৌরজগতের বাইরে যাওয়া সম্ভব হবে না। আলোর গতিতে একমাত্র আলোই ছুটতে পারবে। মানুষের পক্ষে এই গতি কোনোভাবেই সম্ভব না। মানুষ কেনো যে কেনো বস্তুকে আলোর গতিতে নিক্ষেপ করতে চাইলে তার আগেই অনু পরমানু হয়ে যাবে। আস্ত থাকবে না। এইগুলো সহজ অংক। অনেক অনেক অনেক কপিপেস্ট বিজ্ঞান পড়ার প্রয়োজন নেই।


/// /// ///
বাই দ্য ওয়ে, মুক্ত চিন্তা আর বিজ্ঞান চিন্তা এক না। আপনি দুইটি বিষয়কে এক সাথে আলু ভর্তা করার চেষ্টা করেছেন। আপনার মুক্ত চিন্তা পোস্টে আপনি ১০০ মার্কে ১৩ পেয়েছেন।


২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



মু্ক্তচিন্তা হলো ভুল থেকে সরে শুদ্ধকে গ্রহন করার মনোভাব; আর, বিজ্ঞান চিন্তা হলো বিজ্ঞানকে বুঝার প্রচেষ্টা; আমি বলতে চেয়েছি যে, বিজ্ঞানের সত্য ধারণা জানার পর, আমার ভুল ধারণাকে ত্যাগ করে, বিজ্ঞানের শুদ্ধ ধারণাকে আমার চিন্তায় গ্রহন করেছি।

২৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৬

দি এমপেরর বলেছেন: আপনার থিওরি তো কুরআনের সাথে মিলে গেল। আর কুরআনের যে কোনো একটি অংশকে মেনে নেওয়া মানে তো পুরো কুরআনকে মেনে নেওয়া। আপনার জন্য না আবার এই থিওরি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি নিজেই কুরান লিখেছেন, মনে হয়!

২৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: একটা টাইম মেশিন বানাতে পারলেই কেল্লা ফতে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



টাইম মেশিন, একটি ভুল কিন্তু রহস্য মিশ্রিত শব্দ।

২৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন:



আপনি নিজেই কুরান লিখেছেন, মনে হয়! [/si

আপনি কিন্তু আমার প্রশ্নের উত্তর দিলেন না, পাশ কাটিয়ে গেলেন। সঠিক উত্তরটা দিলে খুশি হতাম

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১১

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনার মন্তব্যটা বেকুবী ধরণের মন্তব্য; আমার লেখার সাথে কুরানের কোন কিছুর সাথে মিল নেই।

২৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন:


আপনার মন্তব্যটা বেকুবী ধরণের মন্তব্য; আমার লেখার সাথে কুরানের কোন কিছুর সাথে মিল নেই


বোঝা গেল কুরআন সম্পর্কে কোনো ধারণাই আপনি রাখেন না। আমার কথা বিশ্বাস না হলে কুরআন মনোযোগ দিয়ে অধ্যয়ন করুন। আমার মন্তব্য বেকুবী ধরনের নয়, বরং কিছু না জেনে তা সম্পর্কে মন্তব্য করা বেকুবী। আপনি আরও জানার চেষ্টা করুন

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



কোরানে যা লিখা আছে, উহা ততকালীন বেদুইনদের জীবন কাহিনী, ওদের সমাজের অবস্হা; এখন মানুষ অনেক বেশী জ্ঞানী সমাজে বাস করছে।

৩০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন:



কোরানে যা লিখা আছে, উহা ততকালীন বেদুইনদের জীবন কাহিনী, ওদের সমাজের অবস্হা; এখন মানুষ অনেক বেশী জ্ঞানী সমাজে বাস করছে।


কী আশ্চর্য! অথচ আপনি যে থিওরি দিয়েছেন সেই থিওরিটা আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে তৎকালীন বেদুঈন যুগেই কুরআনে বলে দেওয়া হয়েছে।

আরও জানতে চাইলে বলবেন, আপনাকে জানানো আমার দায়িত্ব। ধন্যবাদ

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি হয়তো বেদুইনের সমান বুঝেন; আপনার থেকে আমার জানার কিছু নেই।

৩১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন:



আপনি হয়তো বেদুইনের সমান বুঝেন; আপনার থেকে আমার জানার কিছু নেই।



না, আমি তৎকালীন বেদুঈনদের সমান বুঝি না। তাঁদের সমান বুঝলে তো নিজেকে মহা-সৌভাগ্যবান মনে করতাম। বরং আমি মনে করি আমি কিছুই বুঝি না। আমি তো কুরআনে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে যে থিওরি দেওয়া হলো সেটার গুণগান আপনি এতদিন পরে কেন করছেন সেটাই বুঝতে পারছি না। আপনি কুরআন থেকে ধার করে এই থিওরিটা দেননি তো?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



পাগলামী করার অনেক যায়গা আছে, আমার পোষ্টে উহা করার কোন দরকার নেই।

৩২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০১

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন:



পাগলামী করার অনেক যায়গা আছে, আমার পোষ্টে উহা করার কোন দরকার নেই।


অর্থাৎ আপনার কাছে আমার প্রশ্নগুলোর কোনো উত্তর নেই। আপনি আমার কোনো প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে প্রতিটি পাশ কাটিয়ে গেছেন। আসলে আপনি এই পোস্টটি দিয়ে নিজেই পরোক্ষে কুরআনের পক্ষে কথা বলেছেন। এখন যখন বুঝতে পেরেছেন, তখন আমার প্রশ্নগুলোর নানা আজগুবি উত্তর দিয়ে নিজের দৈন্যতা প্রকাশ করেছেন।

আচ্ছা এই টপিক বাদ। জানি আপনার কাছে আমার প্রশ্নগুলোর কোনো উত্তর নেই। আচ্ছা, বলুন তো মানুষের মন আছে কি না? মনের অস্ত্বিত্বের ব্যাপারে আপনার অবস্থান কী?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার সাথে আলোচনা মানে সময় নষ্ট:

আপনার ব্লগিং:

পোস্ট করেছি: ৩টি
মন্তব্য করেছি: ৮২টি
মন্তব্য পেয়েছি: ৭৬টি
ব্লগ লিখেছি: ৫ বছর ৫ মাস

৩৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন:



আপনার সাথে আলোচনা মানে সময় নষ্ট:

আপনার ব্লগিং:

পোস্ট করেছি: ৩টি
মন্তব্য করেছি: ৮২টি
মন্তব্য পেয়েছি: ৭৬টি
ব্লগ লিখেছি: ৫ বছর ৫ মাস


আমার সাথে আলোচনা মানে সময় নষ্ট নয়, আমার সাথে আলোচনা করলে আপনার দৈন্যতা প্রকাশ পেয়ে যাবে তাই এসব বলছেন। আমার সাথে আলোচনা করার মতো ম্যাটেরিয়াল বা পুঁজি আপনার কাছে নেই। তাই বারবার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বাইম মাছের মত পিছলে বেরিয়ে যাচ্ছেন।
আর আমার পরিসংখ্যান তুলে ধরে কী বোঝাতে চাইলেন? পরিসংখ্যান দিয়ে আপনি যোগ্যতা মাপেন না কি? কাজটা লিলিপুটিয়ান আর পিগমিদের মতো হয়ে গেল না? কারো পোস্ট-কমেন্টের সংখ্যা কম হলে সে বুঝি আপনার দৃষ্টিতে অযোগ্য হয়ে যায়? জানেন না, খালি কলসি নড়ে বেশি?
আসলে আপনি ভয় পেয়েছেন। আমি যেসব প্রশ্ন করতে শুরু করেছিলাম সেসবের উত্তর আপনার জানা নেই। তাই অন্য অজুহাতে পিছটান দিয়ে নিজের পিঠ বাঁচাতে চাইলেন। যাকগে, এবারের মতো আপনাকে ছেড়ে দিলাম। ধুমসে ব্লগিং করুন। তবে আবারও অদূর ভবিষ্যতে আপনাকে ছাই দিয়ে ধরতে পারি। অতএব, সাধু সাবধান। :)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি পরিসংখ্যান দিয়ে আ যোগ্যতা মেপে থাকি; আপনার ব্যাপারে আমি উৎসাহী নই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.