নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আজ রাত ১২টার পর, আমেরিকার ফেডারেল সরকারের প্রায় ২.২ মিলিয়ন সরকারী কর্মচারীর বেতন বন্ধ হয়ে যাবে; এরা কাজে না'এলে, কেহ কিছু বলতে পারবে না; একই সাথে সরকারী খরচও বন্ধ হবে; আমেরিকানরা ইহাকে বলে, "federal government shutdown"। মিলিটারীসহ ফেডারেল সরকারের সরকারী কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ৪.৫ মিলিয়ন। তবে, এদের প্রায় সবাই কাজে আসবে, সমস্যার সমাধান হলে, এরা পুরো বেতন পেয়ে যাবে। এদের মাঝে জরুরী কাজের লোকরাও আছেন।
এদের বেতন বন্ধের মুল কারণ হচ্ছে, সরকারী বেতন ও খরচ বাজেটে থাকলেও, আসল খরচের পরিমাণ নির্ণয় করে ১২টি কংগ্রেশানেল কমিটি। এখন কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা মেজোরিটি ( ২২১ জন রিপাবলিকান, ২১২ জন ডেমোক্রেট ), এবং এরা ট্রাম্পের শিষ্য। তবে, এখানে রিপাবলিকান রাজনৈতিক ১টি তত্ব কাজ করছে: রিপাবলিকানরা ছোট সরকারে বিশ্বাস করে। এও সত্য যে, বর্তমানে ফেডারেল কর্মচারীদের মাঝে আফ্রিকান আমেরিকান, হিসপানিক, ভারতীয় ও চীনের লোকজন কাজ করছে; এরা শ্লো; ফলে, বেশী মানুষের দরকার হয়।
সাধারণ আমেরিকান চাকুরীজীবিদের ২০/২৫ ভাগের কোন রকম সন্চয় থাকে না; এদের অনেকে সপ্তাহের শেষে বেতন পায়; দেখা যায় যে, শুক্রবার সকালবেলা নাস্তার টাকাও পকেটে থাকে না।
এই শাট-ডাউনের মাঝেও আমেরিকার রাজনীতিবিদদের ক্ষমতার জোর টের পাওয়া যায়; সাধারণ কর্মচারীরা বেতন না'পেলেও কংগ্রেসম্যান ও সিনেটরেরা বেতন পায়।
বর্তমান আমেরিকার রাজনীতি বাংলাদেশের রাজনৈতিক মডেলকে অনুসরণ করছে: রিপাবলিকানরা সুযোগ পেলে ডেমোক্রেটদের সরকারকে সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়, ডেমোরাও কম যায় না। আমেরিকান রাজনীতিতে ট্রাম্প সিনড্রম ভালোভাবেই স্হান করে নিয়েছে; রিপাবলিকান রাজনীতিবিদরা ট্রাম্পকে সাপোর্টের বেলায় বেশ উগ্র হয়ে উঠেছে। এখন রাজনৈতিক পরিবেশ যেই অবস্হায় আছে, ট্রাম্প আবার নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
এটা কিছুটা খারাপ দেখালেও, ইহাতে রাজনৈতিক ভাবনাও আছে; রিপাবলিকানরা ছোট সরকারে বিশ্বাসী। ফেডারেল সরকারের কর্মচারীর সংখ্যা আসলে খুব একটা বেশীও নয়।
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: আমাদের সরকারে উপদেষ্টা নামক একটা (৪২০) পদ সৃষ্টি করেছিল বিএনপি, তারপর লীগও সেই পথে, প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টার বহর, এসব বন্ধ করা উচিত, যাকেতাকে ধরে উপদেষ্টা পদ দিয়ে দেয়
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা উপদেষ্ঠা বানান তাদেরকে, যারা উনার থেকে কম জানে।
বেগম জিয়ার উপদেষ্টা ছিলো সব চোর ডাকাত। তবে, তাদের মাঝে ১জন ছিলেন বিদ্বান, প্রফেসর এমাজুদ্দিন সাহেব। কিন্তু এই লোক বেগম জিয়ার সামান্য কেক কাটাই বন্ধ করাতে পারেননি, উল্টো নিজেই কেককাটার অনুষ্ঠানে থাকতেন।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দেখা যাক, এখন এই ১২টা বাজার ঘটনা আমেরিকার পাতানো খেলা, নাকি সত্যি সত্যি ১২টা বাজবে। রাজনৈতিক পক্ষ প্রতিপক্ষ ২জনই একই প্রকার / মূদ্রার এপিঠ উপিঠ হয়ে থাকে। অথবা নর্দমার এপিঠ এপিঠ বলা যেতে পারে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকার রাজনীতিবিদরা শিক্ষিত ও দায়িত্বশীল; এখানে পাতানো কোন খেলা অসম্ভব ব্যাপার।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অপেক্ষা করি, সময় বলে দিবে এই federal government shutdown নিয়ে কি কি হয়। তখন বোঝা যাবে এইগুলো নিছক নিম্নমানের খেলা নাকি সত্যি সত্যি ঘটনা!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
এইবার যে ১ম federal government shutdown হচ্ছে তা নয়; রিপাবলিকানরা বেশ কিছু ফান্ড কেটে দিবে।
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমেরিকা বিশাল তালেবর দেশ। এতো সহজে বা এতো তারাতারি আমেরিকার কিছু হবে না। আর তথাকথিত জাতি যতোই হুক্কা হুয়া করুক তাদের দ্বারা আমেরিকার কিছুই হবে না। আমেরিকার পতন আমরা দেখে যেতে পারবো না, মনে হয়। তবে আমেরিকার পতন হবে। চীন জাপান উত্তর কোরিয়া ও জার্মান এই দেশগুলোর নাম মনে রাখবেন। কোনো একদিন আপনার কাজে আসবে। রাশিয়া তখন দর্শকের ভূমিকা পালন করবে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আগামী ৫০ বছরের মাঝে আমেরিকার ৫১% জনসংখ্যা হবে অসাদা ( দ: আমেরিকান স্পেনিশ, আমেরিকান আফ্রিকান, চীন ও ভারতীয় মিলে ) তখন আমেরিকা রাশিয়া কিংবা ইংল্যান্ডের অবস্হানে যাবে। চীন, রাশিয়ান, ভারতীয়রা পৃথিবীর লীডার হতে পারবে না, এদের মানুষের পারসোনেলিটি নেই।
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার কী মনে হয় সত্যিই বারোটা বাজবে?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
অবশ্যই, বাইডেনের প্রোগ্রামের বেশ কিছু ফান্ডিং কমবে; আগামী ভোটের জন্য ১টি পয়েন্ট হচ্ছে, আমেরিকনরা চায় প্রেসিডেন্টকে এসব সঠিকভাবে হ্যানডলিং করতে হবে, অন্যের দোষ ( রিপাবলিকানদের ) দিয়ে বসে থাকাটা আমেরিকানরা পছন্দকরে না।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৯
জুন বলেছেন: বিডি টাইম তো ১০.১৯ বাজে। ১২টা কি আমেরিকান টাইম ? সময় গুনতেছি অনেক্ষন ধরে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকান সময়। বাংলাদেশ সময় রবিবার সকাল ১০টা'র পর।
তবে, বেতন কম্প্যুটারে যায় মংগল, বুধ ও বৃহস্পতিবারে; বেতন একাউন্টে যায় শুক্রবারে। ইতিমধ্যে যদি সুরাহা হয়, সব ঠিক হয়ে যাবে।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ক্ষমতা সম্পর্কে আপনার ধারণা নেই। ক্ষমতার চেয়ারে রাস্তার নেড়ী কুকুর বসে গেলেও দর্শকের কাছে তাকে ড্রাগন মনে হয়। এর অর্থ এই নয়, ড্রাগন হয়ে যাবে রাস্তার নেড়ী কুকুর!
আর চীন জাপান হচ্ছে নীল তিমি। আপনি কি থেকে কি বলেন আপনিই জানেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
ক্ষমতার কারণে অনেক কিছু বদলে যায়, সঠিক; তবে, চীন, রাশিয়া ও ভারতের মানুষকে বিশ্বের মানুষ কোন বড় দায়িত্ব দিতে চাইবে না।
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি ভারতের নাম বলিনি। ভারতকে চীন জাপান দাল্লাহ (দালাল) হিসেবে গণ্য করে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ভারতের মানুষ ব্যবসা বাণিজ্যে অনেকের চেয়ে ভালো করবে; তবে, তারা নিজের জন্য ব্যতিত অন্যের জন্য কিছু করতে পারবে বলে মনে হয় না।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শাট-ডাউনের মাঝেও আমেরিকার রাজনীতিবিদদের ক্ষমতার জোর টের পাওয়া যায়; সাধারণ
কর্মচারীরা বেতন না'পেলেও কংগ্রেসম্যান ও সিনেটরেরা বেতন পায়।
.........................................................................................................................
এটাই দু:খজনক !
এত কথা বলা হয় আম জনতার জন্য , তাদের বেতন বন্ধ হয়ে যাবে
অথচ তেলের মাথায় তেল ঢালা হবে ।
আমি মনে করি এটা জাষ্ট দরকষাকষি,
বিশ্বকে দেখানো আমেরিকা কতটা গনতান্ত্রিক ।
.........................................................................................................................
যদি এই বিষয়টি বাস্তবে ম্পর্শকাতর হতো, তাহলে এই সাট ডাউনের পর
বাইডেন সরকারের পতন ঘটত ।
অথচ কিছুই হবেনা ,
কিছু শর্ত আর কাঁট ছাঁট করে আবার খেলা শুরু হবে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকার মতো দেশে, সাধারণ কর্মচারীর বেতন বন্ধ হলে, তাদের প্রটিনিধিদেরও হওয়ার দরকার ছিলো।
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পিটার হাঁসের বেতন বন্ধ হবে?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
হাসকে "হাঁস" বানাচ্ছেন কেন? আমার ধারণা, যারা আমেরিকার বাহিরে সরকারী চাকুরী করে, তাদের বেতন ভাতা কখনো বন্ধ করা হয় না।
১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৩
কালো যাদুকর বলেছেন: সামনে ক্রিসমাস আসছে। এই সাট ডাউন ইকোনমিকে বারোটা বাজবে। এইকথা চিন্তা করেও এসব নাটক বন্ধ করা উচিত।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্যবসায়ীরা নিশ্চয় ফোনকল শুরু করেছে।
১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্রেকিং নিউজ
গভর্মেন্ট শাট-ডাউন হচ্ছে না। ৪৫ দিনের জন্য রেহাই দিছে। কংরেস।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
তাইতো, বিল সিনেটে চলে গেছে।
১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: তাদের সব কিছুই উন্নত ধরনের।চুরি বাটপারিও উন্নত ধরনের।আমাদের মতো স্থূল না।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকা সম্পর্কে আপনি কিসব আজগুবি কথাবার্তা বলেন! আপনি কি গ্রামের কমরেড ছিলেন নাকি?
১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৪
কামাল১৮ বলেছেন: কমরেডরা গ্রামেই ছিল।যারা সখের কমরেড তারা শহরে ছিল।আমি হাজার হাজার গ্রাম ঘুরে খেত মজুরদের সংগঠিত করেছি।শিক্ষিতরা পেটি বুর্জোয়া।বিপ্লব করার সাহস তাদের মাঝে খুব কম আছে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি তো পোষ্ট লিখেন না, আপনি কৃষকদের/খেত মজুরদের সংগঠিত করার জন্য কাজ করেছেন, আমি এসব জানার জন্য ১টি পোষ্ট দেবো।
১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৭
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: কংগ্রেসে শেষ মুহূর্তে বিল পাস করে শাটডাউন এড়াল যুক্তরাষ্ট্র
০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ভালো হলো, ২ দলই ৩য় বিশ্বের মানুষের মতো উগ্র হয়ে গেছে।
১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৭
জুন বলেছেন: সারা দুনিয়ার ১২ টা বাজাইলো কিন্ত নিজেদের ১২টা বাজলো না। আজিব
০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকা না থাকলে, বিশ্বে রাজতন্ত্র ফিরে আসতো
১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: শাট-ডাউন এড়ানো গেছে তবে ৪৫ দিনের জন্য। প্রশাসন চালানোর টাকা নেই তবুও দরিয়ায় টাকা ঢালা হচ্ছে।
ই্উক্রেনকে অঢেল টাকা-পয়সা দেয়াটাকে আমি মোটেও ভালোভাবে দেখছি না। ইউক্রেন একটি দুর্নীতিপ্রবণ দেশ, এদের টাকা দেয়া হলেও সেটা কেউ ইন্সপেক্ট করছে না। অস্ত্র দিয়েও কোন লাভ হচ্ছে না, কোন সফলতাও দেখাতে পারছে না। ক'দিন আগেই কমেডিয়ান এসে ভিক্ষা চেয়ে গেছে, অবশ্য আশার কথা হলো যতটা প্রত্যাশা কররেছ ততটা পায় নি।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ইউক্রেনের মানুস জালিয়াত; ওরা যুদ্ধ করে লাভবান হচ্ছে; কিছু মরছে, বাকীরা ডলার আয় করছে।
১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬
জুন বলেছেন: @ইফতেখার ভূইয়া, আমিও এই জোকারের ব্যাপারে ব্লগে একটা পোস্ট দিতে চেয়েছিলাম। রাশিয়ার ইতিহাস যারা পড়েছে তারা জানে মহাবীর নেপলিয়ান বোনাপার্টি যিনি ইউরোপ এর অধিকাংশ দেশ দখল করে রাশিয়া জয় করতে গিয়ে কি ভাবে ৫ লক্ষ সৈন্যের বেশিরভাগকে কবর দিয়ে দেশে ফিরেছিল আর দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে রাশিয়া কিভাবে জয়ী হয়েছিল। বিশ্বের বৃহত্তম পারমানবিক শক্তিধর একটি দেশকে বিভিন্ন দেশের হাতে পায়ে ধরে ভিক্ষা করে দুইটা থ্রি নট থ্রি দিয়ে জয়ী হতে চায়?
কোভিডের ছোবলে ছিন্নভিন্ন অনেক দেশ এখনো সোজা হয়ে দাড়ায়ে পারেনি তার মধ্যে আরেকটা যুদ্ধ বিভিন্ন দেশের রক্ত লোলুপ শাসকরা অস্ত্র বেচার জন্য মুখিয়ে থাকলেও সেসব দেশের আপামর জনগন তা সাপোর্ট করবে আমার মনে হয় না। অবশ্য করতেও পারে কারন অনেক উন্নত দেশের সাধারণ জনগণ কাউকে নিয়ে ভাবিত নয়, তারা নিজেরটা পেলেই খুশী। ডলার ছাপিয়ে হাতে ধরিয়ে দিবে তারা চুপ।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
ন্যাটো কেন এই যুদ্ধে বিনিয়োগ করছে?
২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: @জুন: আপনি লিখুন, মানুষের জানার প্রয়োজন রয়েছে।
এখানে একটা কথা মনে রাখা প্রয়োজন যে ব্যক্তিগতভাবে আমি স্বাধীন কোন রাষ্ট্রে এভাবে সামরিক আগ্রাসনের পক্ষে নই তবে ইউক্রেনের ইস্যুটা কিছুটা ব্যতিক্রম এবং পুরো বিষয়টি বেশ জটিল। ৯০ এর দশকে ন্যাটো ঘোষণা দিয়েছিলো যে তারা পূর্বের দিকে (রাশির দিকে) আর এগুবে না। ন্যাটো বা আমেরিকা সে কথা রাখে নি। একের পর এক দেশকে ন্যাটোতে ঢুকিয়ে রাশিয়ার উপার চাপ প্রয়োগ করা হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। ইউক্রেনের সাথে রাশিয়ার মিনসক একর্ড থাকার পরেও ইউক্রেনে জাতিগতভাবে রাশিয়ানদের বরাবরই দাবিয়ে রাখা হয়েছে, যে কারনে বিষয়টি আমার কাছে বেশ কিছুটা স্পর্শকাতর। আপনি এর সাথে স্বাধীনতাপূর্ব বাংলাদেশ তথা ইস্ট পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানীদের বৈষম্যমূলক আচরণের মতো অনেক বিষয় পাবেন। সব কিছু মিলিয়ে আমি ইউক্রেন কে সমর্থন করতে পারছি না।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আমেরিকান হিসেবে আমাদের টাকা এভাবে একটা দুর্নীতিপ্রবণ দেশে ঢালার কোন মানে দেখি না। এখানে লবিং চলছে যা আমি কখনোই সমর্থন করি না। পৃথিবীর সব দেশ ওয়াশিংটনে এসে ধর্না দিয়ে যায় কিছু আর্থিক সাহায্যের জন্য, এটা বন্ধ করতে হবে। আমাদের রাজনীতিবিদদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। ৩০+ ট্রিলিয়ন ডলার ডেট নিয়ে সরকার চালাতে হিমশিম খেলেও কেন এভাবে একটা দেশকে অর্থ ও অস্ত্র সহায়তা দেয়া হচ্ছে তা আমি বুঝতে পারলেও সব কিছু খোলাসা করে বলতে পারছি না।
আমেরিকায় কোটি কোটি অবৈধ অভিবাসী রয়েছে, এদের ইস্যুতে সরকারকে কঠিন হতে হবে এবং আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ করতে হবে। জুন আপনি বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখলে অনেকেই অনেক কিছু জানতে পারবে। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওটা আমেরিকা ওটা বাংলাদেশ না। ওরা সমস্যা সামলে নিবে।