নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
মনে হয়, আমেরিকা ভোট ও ভিসানীতি নিয়ে যা বলছে, ব্যাপারটা আসলে ওখানে নয়; ব্যাপারটা হচ্ছে, শেখ হাসিনার সরকার যেভাবে চীন ও রাশিয়ার সাথে চলছে, ইহা নিয়ে আমেরিকা বিরক্ত।
বাংলাদেশ আয় করে ইউরোপ, আমেরিকা ও আমেরিকান ব্লকের দেশগুলো থেকে; কিন্তু ব্যয় করে আমেরিকা-বিরোধী জোটের দেশগুলোতে; একই সাথে আমেরিকা-বিরোধী জোটগুলোর পেছনের সীটে বসে বসে হাততালি দেয়। আমার ধারণা, আমেরিকা শেখ হাসিনাকে এসব করতে মোটামুটি, মানা করেছে। শেখ হাসিনা যখন ভুল কিছু করেন, দেশের কেহ উনাকে "না" করে না, উল্টো উনাকে সবাই উৎসাহ দেয়, "আপা সব জানেন"। শেখ হসিনা কিছু করতে গেলে, উহাতে কেহ বাধা দিতে পারে, এই ধরণের ভাবনা উনার পৃথিবীতে নেই; আমেরিকা উনাকে "না" করতে গিয়ে উনার বিরাগভাজন হয়েছে, মনে হয়।
শেখ হাসিনাকে সমালোচনা করলে, উনি সেটাকে উনার উপর আক্রমণ হিসেবে নেন, এবং চোখ বন্ধ করে নিজের কাজ চালিয়ে যান; উনার বেলায় ইহা কাজ করে আসছে সব সময়; কারণ, দেশে কোন সৎ ও দায়িত্বশীল মানুষ নেই যেজন উনার কাজের সমালোচনা করতে পারে। আমেরিকার সাথে ভাঁজ দিয়ে উনি চলে আসছেন সব সময়, এখন আমেরিকা উনাকে আমেরিকা-বিরোধী জোটের সাথে দেখে নিশ্চয় কিছু একটা বলেছে, যা উনাকে ক্ষেপিয়ে দিয়েছে।
তবে, আমেরিকাও বিপদে আছে; উনাকে সরানোর মতো কোন শক্তি আমেরিকা খুঁজে পাচ্ছে না। আমেরিকা জানে বিএনপি এই কাজে সফল হবে না, এবং বিএপি'কে সফল করে দিলেও, আওয়ামী লীগ বিএনপি'র চেয়ার উল্টায়ে দেবে; আমেরিকা আসলেই সমস্যায় পড়েছে, মনে হয়।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অরাজকতা, মানুষের কষ্ট ও ভোটের নামে অসততা দেখে আমেরিকা ও ইউরোপ খুশী নয়; দুতাবসগুলোতে যারা কাজ করতে আসে, তারা মানুষের কষ্ট দেখছে, একই সাথে সরকারী কর্মচারীদের লুটতরাজ দেখছে, বড় বড় ব্যসায়ীদের অন্যায় দেখছে। আমেরিকা হচ্ছে সবচেয়ে বড় ক্যাপিটেলিষ্ট দেশ; কিন্তু সেখানে মানুষের মিনিমাম অধিকার আইন দ্বারা সুরক্ষিত। দুতাবসগুলো থেকে সরকারী কর্মচারী, ব্যুরোক্রেট, কেবিনেটের বিপক্ষে রিপোর্ট যাচ্ছে সব সময়, মনে হয়।
আমেরিকা উনার সাথে কথা বলছে, কি কথা হচ্ছে, উনি কিভাবে কি করছেন মানুষ কিছুই জানে না; ফলে, মানুষ উল্টাপাল্টা সব ধরণের রূপকথা বলে বেড়াচ্ছে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকার অনুমোদনে বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফ ঋণ দেয়, আমেরিকা মানুষ গিয়ে ডলার পাঠায়; আমেরিকার ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের কাপড় কিনে; ব্যবসায়ীদের মাঝে ইসরায়েলেরও ১ বিরা ট ক্রেতা আছে। চীন থেকে যা আসে, উহাতে মানুষ থেে ব্যুরোক্রেটরা ও ব্যবসায়ীরা বেশী লাভবান হয়ে থাকে।
বাংলাদেশে এখন ডলার সংকট, চীন কিভাবে সাহায্য করবে?
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আওয়ামীলীগ দেশের বারোটা বাজালেও এদের বিকল্প কোন দল বা নেতা গড়ে ওঠেনি। বিকল্প থাকলে অ্যামেরিকা হয়তো বিকল্পদের সাহায্য করতো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনার কৌশলের ফলে, দেশের শিক্ষিত মানুষ রাজনীতিতে প্রবেশ করতে পারেনি, ওদের স্হান দখল করেছে দক্ষতাহীন মাফিয়ারা, যারা দেশকে ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ব্যবসার মতো করে চালাচ্ছে।
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে আপনি সমালোচনা করেছিলেন সরাসরি?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে, আমেরিকা বাংলাদেশ সরকারের আচরণে নিয়ে অসন্তুষ্ট; এখন এই সম্পর্কিত গুজবে মানুষ বেশ চিন্তিত; সরকারের সাথে আমেরিকার কি আলাপ হচ্ছে, তা সরকার মানুষের কাছে সঠিকভাবে বলছে না।
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: বিশ্লেষণ সঠিক হয়েছে। রাশিয়া একই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ইন্ডিয়াতে অর্ধেক দামে বানিয়েছে। চায়না যত প্রজেক্ট করেছে এই দেশে সব কটাতে বার বার সময় বাড়িয়ে ,বিপুল টাকা অতিরিক্ত ধার্য করেছে। ইন্ডিয়ারতো এই দেশ উম্মুক্ত বাজার। যে যার স্বার্থে কথা বলছে বা কাজ করে যাচ্ছে।
রাশিয়া সিরিয়াতে আসাদ কে রাখতে গিয়ে ,পুরো দেশ মাটিতে ধসিয়ে দিয়েছে। এখন হাসিনার পক্ষে প্রকাশ্যে বাদানুবাদে জড়াচ্ছে আমেরিকার সাথে। চায়না ও সুর মেলাচ্ছে, একই সাথে ইন্ডিয়া। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হলে এদেরই লাভ হবে। সপূর্ণভাবে ওদের উপরে নির্ভরশীল হয়ে পড়বে ,বিষেশ করে ইন্ডিয়ার উপরে।
সেইন্ট মার্টিন দ্বীপ দিলে নাকি আমেরিকা শেখ হাসিনাকে সমর্থন দেবে ! কি মিথ্যাচার ,এরশাদের আমলেই বলা হয়েছে যে ,সেইন্ট মার্টিন দ্বীপে নৌঘাঁটি করা যাবে না ,উপযুক্ত না। এই বিষয় ওই সময়ই শেষ হয়েছে।
আমেরিকার বিরুদ্ধে সস্তা বড় বড় কথা বলে ( আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে আমেরিকা যাবো না , সস্তায় কাপড় কোথায় পাবে.. ) আমোদ পেতে পারে , " অন্ধ সমর্থকরা " খুশি হতে পারে । কিন্তু দেশের কোনো উপকারে আসেনা।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রাইম মিনিষ্টার যদি মানুষকে বলতেন আমেরিকা কি নিয়ে উনার সাথে কথা বলছে, তা'হলে সবকিছু পরিস্কার হয়ে যেতো।
৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: এই মাসের ১১ তারিখে আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির টাকার ছাড় হবার কথা।তাদের অন্যতম শর্ত হচ্ছে নূন্যতম ২৪ বিলিয়ন ডলার থাকতে হবে রিজার্ভ,যা এই মুহূর্তে আমাদের নেই। গত এক সপ্তাহে আরো প্রায় প্রায় ৩৬ কোটি ডলার রিজার্ভ কমে গিয়েছে। কোনো কারণে আইএমএফের ঋণের টাকা না দিলে বা বিলম্ব হলে বড় ধরণের সমস্যা হয়ে যাবে।
এই ব্যাংক রাশিয়া , চায়না বা ইন্ডিয়ার কথায় চলে না , পশ্চিমারা বা বিশেষ করে আমেরিকা নিয়ন্ত্রণ করে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকা না'চাইলে, বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফ ঋণ দেবে না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
এখন রিজার্ভ'এর পরিমাণ কতো?
৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: গাজী ভাই শোনা যাচ্ছে ২০ বিলিয়নের নিচে নেমে গিয়েছে।৬ মাস আগেও ৪০ বিলিয়নের মতো ছিল শুনেছিলাম। নানারকম অবকাঠমো বানানো হয়েছে ঋণের টাকায়। রিজার্ভের টাকা এতো দ্রুত কিভাবে শেষ হলো সেটা লোটাস কামাল এবং প্রধান মন্ত্রী বলতে পারবেন।
প্রধান মন্ত্রী নানা জায়গায় নানারকম আশংকার কথা বলছেন। এখন বলছেন আগামী মার্চ মাসে দুর্ভিক্ষ ঘটানো হবে ,দেশি বিদেশি চক্রান্তে। কি হবে সেটা তখনি হয়তো বুঝা যাবে ,কিন্তু উনার এই কথার পরে দেশে খাদ্য গোপনে মজুত করবে সিন্ডিকেটের ক্রিমিনালরা। এমনিতেই সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকতে গিয়ে নাভিশ্বাস অবস্থা , উপরোন্ত আরো দাম বেড়ে গেলে করুন অবস্থা হবে।
গত ১৫ টি বছর শেখ হাসিনা এবং উনার দলের নেতারা নানা ষড়যন্ত্রের গল্প বলে বেড়িয়েছে। রাখাল বালকের বাঘ হয়তো এবার সত্যি সত্যি এসে পড়বে !
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা যদি বুঝেন যে, দুর্ভিক্ষের ষড়যন্ত্র হচ্ছে, তখন ইহা হবে কিভাবে? উনি তো প্রস্তুতি নেয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। গুদামে কত বছরের খাদ্য আছে?
রিজার্ভ ২০ বিলিয়নের নীচর নামতে হলে, গত ৬ মাসে যত কিছু আমদানী হয়েছে, সেগুলো নিশ্চয় বিক্রয় করা হয়নি। ৬ মাসে বাংলাদেশ ২০ বিলিয়ন ডলারের পেমেন্ট করার কথা নয়; আর করে থাকলে, ২১/২২ বিলিয়নের ( বিক্রিত ) সম পরিমাণ টাকা ক্যাশ হয়েছে।
৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: উনি ব্যস্ত নির্বাচন নিয়ে ,প্রস্তুতি কখন করবেন। গুদামের সঠিক তথ্য আমি জানি না। উনার চার পাশের লোকজন উনাকে কি জানাচ্ছেন তাও জানা সম্ভব না। আপনিই বলেছিলেন যে , উনার চার পাশে উনার চাইতে অযোগ্য লোকজন থাকে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
গুদামে ১/২ বছরের খাবার আছে নিশ্চয়ই; এবারের ফসল কতটুকু হলো, , খাবারের অভাব বসেটাও ফ্যাক্টর। উনি যদি বুঝেন যে, খাবারের অভাব হবে, উনি ইমপোর্ট করবেন।
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: অযাচিত-অযৌক্তিক চাপের অভিযোগ তুলে জাতিসংঘকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চিঠি - বড় ধরণের কিছু একটা হচ্ছে !
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
এই মন্ত্রীর কার্যকলাপ বাঘ এলোর রাখালের মতো।
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৩
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ঋণের টাকা দিয়ে নানা প্রকল্পের খরচ অস্বাভাবিক বেশি দেখিয়ে ,বিপুল অংকের টাকা পাচার হয়ে গিয়েছে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম যাবে এই সব শোধ করতে।পোশাক শ্রমিক, খেতে খামারের শ্রমিক ,আরবের মুরুভুমিতে প্রবাসীরা ,মালয়েশিয়ার বনে বাদাড়ে খেটে খাওয়া শ্রমিকেরা শোধ করবে !
ঋণ করে ঋণের টাকা শোধ অপরিণামদর্শী কাজ এটা আর শেষ হয় না সহজে। আমাদের যে রপ্তানি আয় রয়েছে ,সাথে প্রবাসীদের পাঠানো টাকা ,এই সব দিয়ে ঋণের টাকার সুদ/আসল দেওয়া কঠিন হবে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
কোন কোন খাতে ঋণ করেছে, সেটা সরকার ব্যতিত অন্য কেহ জানে না; ফলে, কি হচ্ছে ও কি হবে বলা মুশকিল; তবে, ঋণ ( প্রিনসিপাল ও সুদ ) পরিশোধের পরিমাণ ( বাজেট'এর ) জানলে, অবস্হা বুঝা যাবে; আমার ধারণা, উহা বিশাল নয়।
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২০
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: [link|https://bangla.thedailystar.net/economy/industry/news-539881|উদ্বেগ উৎকন্ঠার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানি কমে গেলো I
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নও যদি এমনটা শুরু করে তাহলে দুর্যোগ শুরু হতে দেরি হবে না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
পোশাকের মুল রপ্তানী ইুরোপে, সেখানে গন্ডগোল হলে, উহা সহজে ফিক্স করা যাবে।
১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৬
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: গাজী ভাই শেখ হাসিনা দেশে অনেক কাজ করেছেন ,এটা অস্বীকার করা যাবে না। দুর্নীতি ব্যাপকভাবে হয়েছে।সে সব বাদ দিয়ে অন্য একটি কথা বলি। শেখ হাসনিয়ার জনপ্রিয়তা কমানোর জন্য অন্য কাউকে দরকার নেই। উনাকে কথা বলতে দিলেই হবে।
বিদ্যুৎ নিয়ে সমালোচনা করলে বলেন বিদ্যুৎ কেটে দেবেন। রিজার্ভ নিয়ে কথা বললে বলেন পূর্বের অবস্থায় নিয়ে যাবেন। পদ্মা সেতু থেকে টুপ্ করে ফেলে দেবেন। অহংকার ,দম্ভ ও যে তাচ্ছিল্য উনি প্রকাশ করেন ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে সেটা সাধারণ মানুষ অপছন্দ করে। বাংলাদেশের মানুষ জানে,আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমাদের নেতারা সব চোর। উনার কথা বার্তা দেখে উনার দলের লোকেরা উনাকে ছাড়িয়ে গিয়েছে।দেশের মানুষ তাদের থেকে একটু ভালো ব্যবহার ,ভদ্রতা এবং বিনয় আশা করে। যেহেতু এখন ভোট ছাড়াই ক্ষমতায় থাকা যায় ,তাই আর জনগণকে প্রয়োজন নেই। উনি সারা দেশের প্রধানমন্ত্রী না হয়ে শুধু আওয়ামীলীগের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছেন । অনেক আগে একবার নির্বাচনের পূর্বে জনগণের নিকট ক্ষমা চেয়েছিলেন ,আর একবার সুযোগ চেয়েছিলেন মাথায় হিজাব পরে , হাতে তসবিহ নিয়ে। জনগণ উনাকে ক্ষমা করছিলেন ,উনি প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন।
২০০৮ এর পরে সেই উনি জনগণের উপরে আর আস্থা রাখেননি। এমনকি আওয়ামীলীগের ভোটারদের উপরেও না। আমার আত্মীয়দের অধিকাংশ আওয়ামীলীগের সমর্থক এবং কর্মী। তাদের একজন কথা প্রসঙ্গে মুখ ফস্কে বলে ফেলেছিলো যে , পিলখানা হত্যা হয়ে ভালোই হয়েছে। আর কেউ তাকে ক্ষমতা থেকে সরাতে পারবে না !
৭৫ এ বঙ্গবন্ধু সাধারণ মানুষদের থেকে দূরে সরে গিয়েছিলেন ,চাটুকারদের কারণে। শেখ হাসিনার বর্তমান অবস্থাও একই।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে এই অবিচ্ছিন্ন সুযোগ করে দিয়েছে বিএনপি-জামাত। তিনি ঠিক কলোনিয়েল বাংলাদেশে চালচ্ছেন।
১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৫
সামরিন হক বলেছেন: যুক্তিযুক্ত।
ধন্যবাদ আপনাকে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ২:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষকে ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে সরকার।
১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০৬
বিজন রয় বলেছেন: আমেরিকা, রাশিয়া, চীন..... শেখ হাসিনা কাকে সমর্থন করবে?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ২:০৮
সোনাগাজী বলেছেন:
যেই প্লেইট থেকে খায়, সেই প্লেইটে লাথি মারার চেষ্টা না'করলেই হলো।
১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২৫
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @শেখ হাসিনাকে এই অবিচ্ছিন্ন সুযোগ করে দিয়েছে বিএনপি-জামাত।
-- একমত না।
@তিনি ঠিক কলোনিয়েল বাংলাদেশে চালচ্ছেন।
-- একমত।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ২:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
ত
বিএনপি জামাতের রাজনীতি উনাকে সুযোগ করে দিয়েছে।
১৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:৪৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শেখ হাসিনা যখন ভুল কিছু করেন, দেশের কেহ উনাকে "না" করে না,
উল্টো উনাকে সবাই উৎসাহ দেয়, "আপা সব জানেন"।
.................................................................................................
এদের বাংলায় সুন্দর ভাষা আছে, মোসাহেব ,
এমনটা প্রায় সব দেশেই আছে । তবে কখন বা কোন সময়ে সঠিক
সিদ্ধান্ত নিতে হবে , তা নেতার যোগ্যতা ও প্রাগ্যতার আবশ্যকতা আছে ।
আমার দৃষ্টিতে শেখ হাসিনা আর্ন্তজাতিক ক্ষেত্রে এখনও সঠিক ব্যালেন্স করে চলছে ।
আমাদে র অর্থনীতি কে চাপে রাখার জন্য আর্ন্তজাতিক চক্রান্তকে সর্তকভাবে পর্যালোচনা করা উচিৎ ।
১৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের অর্থনীতিকে কোন দেশ কেন চাপে রাখতে চেষ্টা করবে?
বাংলাদেশের মানুষ কাপড় বিক্রয় করে ও রাস্তা পরিস্কার করে বিদেশে; কিসের ব্যালেন্স ও কিসের চাপ?
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: বাংলাদেশ কি আমেরিকার তাঁবেদার রাষ্ট্র যে তার কথামতো চলবে।তারা আমাদের ভিক্ষা দেয় না।আমরা কাপড় দেই বিনিময়ে তারা ডলার দেয়।সস্তায় অন্য যায়গায় পেলে আমাদের কাছ থেকে নিতো না।
চীন থেকে আমরা সস্তায় সবথেকে বেশি আমদানী করি।সেতো কোন সর্ত দেয় না।মুক্ত বানিজ্যের প্রবক্তা আমেরিকাই।এখন সে বিরোধিতা করছে।ব্যবসা করবে ব্যবসায়ীরা,সরকার কেন নাক গলাবে।এটা ভূরাজনীতির খেল।