নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
দ্রব্যমুল্য কমানোর জন্য শেখ হাসিনার নতুন ক্যাবিনেটের সব মন্ত্রীই সমবেতভাবে কাজ করার কথা বলেছে; নিশ্চয় কিছুদিন ইহা নিয়ে আলাপ আলোচনা হবে; কিছু একটা ঘটবে। তবে, দ্রব্যমুল্য আগামী ৫ বছরে কমবে না; কারণ, মন্ত্রীদের মাঝে প্রায় সবারই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ব্যবসা আছে।
বাংলাদেশ ৩য় বিশ্বের দেশ; আমেরিকা, পশ্চিম ইউরোপ, জাপান, দ: কোরিয়া, সিংগাপুর, ইত্যাদি সুপার ক্যাপিটেলিষ্ট দেশ; কানাডা, ফ্রান্স ও স্কেনডেনেভিয়ায় কিছুটা সোস্যালিষ্ট ভাবসাব আছে; এদের সবার দ্রব্যমুল্য কন্ট্রোলের পদক্ষেপগুলো পুরোপুরি এক রকম নয়।
আমার বাসার ৪০০ গজের মাঝে দোকান আছে, যেখানে ৮ আউন্স সোডার বোতলের দাম ১.৫০ ডলার; সেই দোকানের ১০০ গজ দুরে সুপার-মার্কেট, সেখানে ৮ আউন্সের ৮ বোতলের দাম ৪ ডলার; ১টির দাম পড়ছে ০.৫০ ডলার; ১ম দোকানে কেন ১.৫০ ডলার সেটা নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই। মোটা চাল ২০ পাউন্ডের দাম গড়ে ১২ ডলার; উহা ডিসকাইন্টে ৯ ডলারেও পাওয়া যায়। বাসমতি ২০ থেকে ২৮ ডলারের মাঝে; একই বাসমতি পাশের দোকানের সাথে মিল থাকে না অনেক সময়; কারো মাথা ব্যথা নেই; তুমি যত পার দাম বাড়াও!
দোকানদারেরা এখানে চাইলে দাম এত বেশী বাড়াতে পারে যে, তার দোকানে কোন কাষ্টমারই আসবে না; ইহাই ক্যাপিটেলিজমের অর্থনীতির ১টি নিয়ম। আমেরিকায় সব দোকানের মালিকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকে দাম কমানোর জন্য; যে যত কমদামে বিক্রয় করে লাভ করতে পারে, তার ব্যবসা ভালো। খাবারের দোকানের দাম কমাতে পারলে, তারা ভালো করে আমেরিকায়। আমেরিকার বেশীরভাগ খাবারের উৎপাদনকারীরা সরকারী সাবসিডিয়ারী পেয়ে থাকে।
যেহেতু, সুপার ক্যাপিটেলিষ্ট দেশগুলোতে দোকানী ও কর্পোরেশনগুলো সব সময় দাম কমায়ে বেশী গ্রাহক আনতে চায়, সরকারকে দাম কমানোর জন্য মাথা ঘামাতে হয় না। কিন্তু বাংলাদেশে ইহা ভয়ংকর সমস্যা; ইহা থেকে বের হওয়ার জন্য শেখ হাসিনা পুরো দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ বানানোর কথা ঘোষণা দিয়েছেন; বিশ্বের বিবিধ এলাকার মানুষের ভাবনা ও আচরণ সত্যই বিচিত্র।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
৩্য় বিশ্বের মানুষের আচরণ অন্য রকম, সেখানে বেশী লাভের জন্য অসততাই মুল ভাবনা। সেখানে ক্রেতাদের সমবায় দোকান না'করল, কোনভাবে দাম কন্ট্রোলে আনতে পারবে না।
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: ধারনা ছিল নির্বাচনের পর এই অযাচিত মুল্যবৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরবে নতুন সরকার । কিন্তু হায় একি হল ? বাজারিরা তো পেয়ে বসেছে পাবলিককে । বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকার পুরোপুরি ফেইল করেছে । নতুন মন্ত্রিরা টক শো নিয়ে ব্যাস্ত । পাবলিক উচ্ছন্নে যাক সরকারের কিসসু যায় আসে না ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা যেসব কৌশল করে দেশ চালাচ্ছেন, সেগুলোর মাঝে সততা নেই; ব্যুরোক্রেটরা যেভাবে দেশ চালাচ্ছে, সেটাতে সততা নেই; ব্যবসায়ীরা এগুলোকে কাজে লাগাচ্ছে, ওরা কি কারণে সৎ হবে? দরকার, ক্রেতাদের নিজস্ব দোকান।
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দ্রব্যমূল্যের দাম কমাতে চাইলে কিংবা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে প্রথমে যে কাজটি করা দরকার সেটি আমাদের দেশের কেউই করছেন না করার সুযোগ নেই ।
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার একটি অন্যতম প্রধান উপায় হল অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি করা।
ভেবে দেখুন আমাদের দেশের যে পণ্যগুলি বেশি চাহিদা রয়েছে অর্থাৎ দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য বেশিরভাগ পণ্যই বাইরের দেশ থেকে আমদানি করতে হয়।
অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বলতে গেলে খুবই সামান্য যা দিয়ে দু-একদিন চলার মত সামর্থ্য বাংলাদেশের নেই।
যেমন ধরুন ধান ।
দেশে যে পরিমাণ ধান উৎপাদিত হয় তাতে আমাদের দেশের মানুষের সারা বছরের চাহিদা পূরণ হয় না। ফলে অবধারিত ভাবে আশেপাশের দেশগুলো থেকে চাল আমদানি করতে হয় ।
এরপর রয়েছে গম, তেল ,চিনি সহ বিভিন্ন ধরনের মসলা ও অন্যান্য দ্রব্যাদি।
এগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে চাইলে উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে এবং ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশা বাদ দিতে হবে।
তাদেরকে মানবিক হতে হবে
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
এগুলোর জন্য দরকার কঠিন প্ল্যানিং; ম্যাক্সিমাম উৎপাদন ও সঠিক সাপ্লাইচেইনের মাধ্যমে সরবরাহ ও কম্পিটিশনের মাধ্যমে কমদামে বিক্রয়ের জন্য সমবায় দোকান।
৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দ্রব্য মূল্য নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেই চিন্তিত।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
উনি চিন্তিত হবেন, যদি উনার বেতন ভাতা বন্ধ করে দিয়ে, অন্যদের আনা "উপহার" বন্ধ করা হয়; উনার জীবনে ১ম চাকুরী আওয়ামী লীগের সভাপতি, ২য় ছোট চাকুরী এমপি ও বিরোধী দলের নেত্রী; উনি ভাবার সময় পাননি, দেশ ও মানুষকে বুঝার সময় পাননি।
৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৫
এম ডি মুসা বলেছেন: বাংলাদেশ উন্নত মানের বাজার তৈরি করুক! খোলা হাট থেকে মুক্ত! গ্রামে গ্রামে। ভোক্তা পর্যায়ে পন্য দাম লেখা থাকবে এবং একি দামে কিনবেন সবাই, মনিটরিং করবে প্রতি সময় অসময়।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
খাবার ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মুল্য তালিকা দোকানে বড় করে লেখা থাকলে ও ক্রতাকে রিসিপ্ট দিলে, শুরুতে বিনা মেকানিজমে সামান্য কন্ট্রোল সম্ভব; তবে, উহাতে ভেজাল ( কম কোয়ালিটির ) দিবে।
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৮
অক্পটে বলেছেন: ভাল লাগল। আপনার চিন্তাভাবনা বেশ আপডেটেড। ইনফরমেটিভ লেখার জন্য ধন্যবাদ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি ব্লগারদের সামান্য ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি। আমাদের বিশৃংখল সরকার কিছুই করতে পারবে না; কারণ, দলের ও সরকারের সবাই ব্যবসা করে কিংবা ব্যবসায়ীদের টাকায় বড় লোক। যারা মন্ত্রী হয়ে দাম কমানোর জন্য ক্থা বলছে, এদের সবাই চোরা ভোটে নির্বাচিত হয়েছে।
৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: আমরা কেউ সুস্থ্য চিন্তা করতে জানিনা
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
সরকারের শুরুটাই খারাপ লোকদের নিয়ে, ওদের ভাবনাচিন্তটাই খারাপ
৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭
বাউন্ডেলে বলেছেন: আটলান্টিকের তীরে রৌদ্রস্নানের মাধুরী মিশিয়ে যত সহজে দু-চার লাইন কচলা-কচলী করা যায় তত সহজে ভুড়ি ওয়ালা বাঙ্গালী ব্যবসায়ীদের চাতুর্যতা ধরা যায় না। বহুত হারামী এই সিন্ডিকেট।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার মতো লোকদের সৌদীতে এক্সপোর্ট করলে, দেশের ও মানুষের জন্য কিছুটা মংগল হবে, মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়বে। আপনি মাসে ১/২ শ ডলার পা ঠাতে পারবেন।
৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে দাম বাড়ানো বা কমানো নিয়ে সরকারের নীতিমালা আছে। তবে সেই নীতিমালা কোনো ব্যবসায়ী মানে না। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ম হলো- যত পারো কাস্টমারদের ঠকাও।
সরকারী প্রতিষ্ঠান গুলোর যেন মূরগীর মতো রানীক্ষেত রোগ হয়েছে। কোনো তদারকি নেই। নিরাপদ খাদ্য বা ভোক্তা অধিকার বছরে দু চার দিন নড়াচড়া দেয়। তারপর সারা বছর তাদের আর কোনো খোজ খবর নেই।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের এমপি'র পরিবার আমেরিকান ডলারে প্রায় ১ বিলিয়নের ডলারের মুল্যের বা বেশী পরিমাণ জমি ( শিল্প এলাকায় ) লীজ নিয়েছে; উনি কার জন্য বাজার দর নিয়ে ভাববেন?
১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৬
কথামৃত বলেছেন: " আপনি গরিব, তাই দ্রব্যমূল্য নিয়ে চিন্তিত। আমাদের এই নিয়ে চিন্তা নেই। " এইটাই এখনকার মানুষের ধারণা। সুতরাং, আপনার চিন্তাভাবনা উন্নত করুন
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
সেটাই প্রাইম মিনিষ্টার থেকে থানার ইএনও ( ও আওয়ামী ক্যাডারদের ) অবধি বিস্তৃত; আপনি সঠিকভাবে বলেছেন।
১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১
আরোগ্য বলেছেন: গতকাল বাজার করতে গিয়ে কেবল কয়েক রকম মাছ কিনে আনলাম। সবজি কিনতে গিয়ে আমি পুরো হতবাক। একটা ছোট লাউ ৮০ টাকা, যে ফুলকপি নির্বাচনের আগে ৩৫ টাকা দিয়ে কিনেছি সেই সাইজের কপি কাল ৫০ টাকা। বিরক্ত হয়ে শুধু টমেটো আর ধনেপাতা কিনলাম।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি একটি সমবায় করতে পারেন কিনা দেখন।
১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: অনেক কিছুই আমদানী করতে হয়।ডিউটি কমলে দাম কিছুটা কমবে কিন্তু সরকারের আয় কমে যাবে।তার পরও ডিউটি কমিয়ে কিছুটা ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকা, কানাডা, সিংগাপুর, জাপান, লন্ডন, সবাই আমদানী করে।
১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১০
তানভির জুমার বলেছেন: সবাই তো ডাকাত। এখন এক ডাকাত আরেক ডাকাতের বলবে দ্রব্যমূল্য কমানোর কথা? গ্রামের বাজার থেকে এক পিকআপ সবজি নিয়ে আসতে পুলিশসহ স্থানীয় চাঁদাবাজদের কত টাকা দিতে হয় জানেন? কোন মালবাহি গাড়ী চাঁদা ছাড়া রাস্তায় চলতে পারে?
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
এরশাদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পথ তৈরি করেছে বিএনপি'র জনক জে: জিয়া।
১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দ্রব্য মূল্য কমানোর ব্যাপারে শেখ হাসিনা আগ্রহ নির্বাচনের পরে কমে যাওয়ার কথা। কারণ এবারের নির্বাচনের পরে আওয়ামীলীগ নেত্রীর আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে। তিনি বুঝে গেছেন যে ক্ষমতায় আসার জন্য জনগণের কোন প্রয়োজন নাই। তাই অকারণে দ্রব্যমূল্য নিয়ে ওনার চিন্তা করার কিছু নাই। বাংলাদেশে যে সব বিষয় ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নিয়ামক সেই বিষয়গুলি নিয়ে নেতারা ভাবেন। আর যে বিষয়ে তাদের আর্থিক স্বার্থ থাকে সেগুলি নিয়ে ভাবেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
উনার ইচ্ছা থাকলেও, দরকারী পরিমাণ বুদ্ধি ও কর্ম-ক্ষমতা নেই।
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: কানাডায় চালের দাম ঢাকা থেকে বেশি।সব জিনিসের দামই বেশি।কাপড়ের দাম দশগুণ বেশি।২০০ গ্রাম পালংশাক কিনি ৪০০ টাকায়,ঢাকায় বড়জোর বিশ টাকা।এমন একটা জিনিসও নাই যেটার দাম ঢাকা থেকে কম।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ঢাকায়, ১ জন ইন্জিনিয়ার ১ দিনের বেতনে কত কিলো মাংস কিনতে পারবে, ১ জন কানাডিয়ান ইন্জিনিয়ার ( একই দক্ষতার ) ১ দিনের বেতনে কত কিলো মাংস কিনতে পারবে?
১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩১
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: যাদের নুন খাচ্ছে ,তাদের দিকটাওতো দেখতে হবে ! যারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করে ,তাদের কাছ থেকে কমিশনতো নিয়মিত পাওয়া যাচ্ছে। জনগণ কি দিচ্ছে ? সেইতো এক ভোট ,তারতো আর দরকার নেই। বসুন্ধরাও খাবারের ব্যবসায় নেমেছে !
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
বসুন্ধরা, আলাম ব্রাদার্স, বেক্সিমকো, শিকদার ব্রাদার্স, খুলনা পাওয়ার, এই রকমের ১০০ টি কর্পোরেশনের বড় অংশকে রাষ্ট্রের অধীনে নিয়ে আসার দরকার।
এরা জাতির ক্যাপিটেলকে দখল করে রেখেছে।
১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৪
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @লেখক বলেছেন:বসুন্ধরা, আলাম ব্রাদার্স, বেক্সিমকো, শিকদার ব্রাদার্স, খুলনা পাওয়ার, এই রকমের ১০০ টি কর্পোরেশনের বড় অংশকে রাষ্ট্রের অধীনে নিয়ে আসার দরকার।
- এটা কি বর্তমান অবস্থায় সম্ভব ? কে করবে , শেখ হাসিনা ? উনার উপস্থিতিতে আপনি যাদের কথা বললেন ,তারা বলেছে শেখ হাসিনার সরকার , বার বার দরকার ! উনিতো আর অকৃতজ্ঞ হতে পারেন না !
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
দেশের ব্যাংক, ব্যুরোক্রেসী ও অর্থনীতিকে ওরা কন্ট্রোল করছে দেশের ক্যাপিটেলের উপর কন্ট্রোল রেখে; ওদের কাছে সমবেতভাবে যেই পরিমাণ সম্পদ আছে, উহা রাষ্ট্রের থেকে বেশী হতে পারে। ৩য় বিশ্বের অর্থনীতিতে সাধারণ মানুষকে আনার পক্ষে ইহা বোটল-ন্যাক।
কে করতে পারবে, সেটা নিয়ে ভাবতে হবে।
১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৩৩
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: কে করতে পারবে, সেটা নিয়ে ভাবতে হবে।
- আফ্রিকা বা বাংলাদেশের মতো দেশগুলির দুর্ভাগ্য। কোনো উপায় কাজে লাগে না ,দেশি বিদেশিদের ষড়যন্ত্রে। এতো অন্যায় করেও শেখ হাসিনা টিকে রয়েছে ভারত ,চীন এবং রাশিয়ার কারণে। বিপুল টাকার অন্যায় বাণিজ্য ( অতিরিক্ত দাম দেখিয়ে ) করতে পারছে ওরা। দেশের মানুষরাও কেমন পাল্টে গিয়েছে। যে যার স্বার্থ নিয়ে ব্যস্ত ,নৈতিকতার ধার ধারে না।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনার আসার পথ রচনা করেছিলো জিয়ার মিলিটারী; শেখ হাসিনা মুলত: এতবার ক্ষমতায় আসতে পারছে অপদার্থ বিএনপি ও জাপার কারণে; এমন কি জামাতের ভুল রাজনীতিও উনাকে সাহায্য করছে।
দেশে বিএনপি-জামাত, শিবির, ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রদল রাজনীতির অংগনে এনার্খীর সৃষ্টি করাতে, শিক্ষিত মানুষজন রাজনীতিতে আসার সুযোগ নষ্ট হয়ে গেছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
ভারতের রাজনৈতিক দলগুলো অপেক্ষকৃতভাবে ভালো রাজনীতি করাতে, সেখানে কোন দেশের প্রভাব নেই।
১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৬
কামাল১৮ বলেছেন: আমার মেয়ের বন্ধুরা,ঢাকায় এক থেকে দেড় লাখ টাকা বেতন পায় ।আমার মেয়ে পায় সাদ হাজার কানাডিয়ান ডলার।তার খেকে তিন হাজার সরকার নিয়ে নেয়।বাকি থাকে চার হাজার ডলার।যা টাকায় তিন লাখ বিশ হাজার।।ঢাকায় মুরগি মাংস প্রতি কেজি ১৪০ থেকে ১৬০ এর মধ্যে।কানাডায় ৮০০টাকা। এবার হিসাব করে দেখুন কে কত পায়।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
১ লাখ টাকার ক্রয় ক্রমতা ও ৩ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্রয় ক্ষমতা সমান নয়; কানাডার মুরগী ও ঢাকার মুরগী কোয়ালিটি আকাশ পাতাল পার্থ্য।
২০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪৬
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @কামাল১৮ দেশে কত শতাংশ মানুষ আপনার মেয়ের বন্ধুদের মতো এক থেকে দেড় লাখ টাকা বেতন পায় ? ব্লগার রূপকের মতো শিক্ষিত ছেলেরা কত টাকা বেতন পায় ? আমি এমন মানুষদেরকেও চিনি যারা সারা বছর গোস্ত খেতে পারে না ,শুধু কোরবানির ঈদের সময় খেতে পারে।
২১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
একই সাথে পোস্ট এবং সবগুলো মন্তব্য আবার পড়লাম ।
তাই পুনরায় আমাকে আবার মন্তব্য করতে হলো।
নির্বাচনের কয়েকদিন আগে আমি মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারে গিয়েছিলাম ।
সেখানে মাংসের দোকানদার আমাকে বলল- গরুর মাংস একদাম ৬০০ টাকা ।
আসেন নিয়ে যান ।
আমি বললাম, আমার এই মুহূর্তে গরুর মাংস লাগবে না।
কেউ কেউ বলেছেন, গরুর মাংস কম দামে বিক্রি করার কারণ হচ্ছে তাতে সত্যি সত্যি মাংস খুব কম থাকে ।
অপ্রয়োজনীয় পদার্থ যেমন- চর্বি ,খাবার অযোগ্য বিভিন্ন অংশ ইত্যাদি মিশিয়ে দেয়া হয় । ফলে তারা দাম কম রাখতে পারে।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে, একটি গরুতে কতগুলি চর্বি এবং অপ্রয়োজনীয় দ্রব্য থাকে যেগুলো মিশিয়ে গরুর মাংসের দাম কমিয়ে দেওয়া গেছে!?
আর যখন কেজি প্রতি ৯০০ টাকা করে বিক্রি হতো তখন এই জাতীয় জিনিসগুলো কি করা হতো ?
একটি বিষয় লক্ষ্য করুন- যখন কেজি প্রতি ৯০০ টাকা করে বিক্রি করেছে তখনও দোকানদার লাভ করেছে। আবার যখন প্রতি কেজি ৬০০ টাকা করে বিক্রি করেছে তখনও লাভ করেছে; লোকসান দিয়ে বিক্রি করেনি কেউ ।
একটি বিষয় লক্ষণীয়। সেটা হচ্ছে মোটা দাগে আমাদের ব্যবসায়ীরা মোটেই সততাকে ধারণ এবং লালন করেন না।
তারা অত্যন্ত অসৎ শ্রেণীর মানুষ।
আফসোস তাদের জন্য!
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের খাদ্য ব্যবসায়ীরা অমানুষ; ওরা মানুষকে ঠকায় বিবিধভাবে: মাপে কম দেয়, দামের বেলায় অসৎ, এক ধারণের দ্রব্যের কথা বলে নীঁচু মানের দ্রব্য দেয়, ভেজাল তো আছেই।
২২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪২
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: প্রধান সমস্যা ব্যবসায়িক সিন্ডেকেটের। মন চাইল দাম বাড়িয়ে দিলো। যে সময় যে জিনিসের চাহিদা বেশি, তখন সে জিনিসের দাম তত বেশি।
ডেঙ্গুর সময় ডাবের চাহিদা বাড়ল। চাহিদা বাড়লে বিক্রি বাড়বে, লাভ বেশি হবে। না উলটা দাম বাড়িয়ে আরও বেশি লাভের চিন্তা করবে।
এসব চাইলেই সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কেনো করে না, কে জানে?
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
৩য় বিশ্বের চাহিদা পুরোপুরি হয় না বলেই, ইহা ৩য় বিশ্ব।
সরকার কিভাবে দ্রব্য মুল্য কন্ট্রোলে আনতে পারে, আপনি কোন পথ জানেন?
২৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩
বিজন রয় বলেছেন: হাসান রাজু বলেছেন: আমাদের ঘিলুগত সমস্যা আছে।
এই কথা তো আমি অনেক বছর ধরে বলে আসছি।
আর আপনিও তো বলেন।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
একদিন সবাই বলবেন; হাসান কাল বৈশাকীও বলবেন।
২৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বেশি লাভের জন্য দাম বাড়ানো হয়। অথচ দাম কমলে বিক্রি বেশি হয়। লাভের সম্ভাবনাও বাড়ে। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা অতিরিক্ত মুনাফা করতে চায় দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে । বেশি বৃষ্টি হলে দাম বেশি খরায় দাম বেশি রমজানে দাম বেশি। দাম কমার কোন উপলক্ষ্য খুজে পাওয়া দুস্কর। আবার কমন ডায়লগ এক ডজন ডিম ১৫০ টাকায় বিক্রি করে লাভ মোটে দুই টাকা এইরকম।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতির চরিত্র ও সরকারের লোকদের চরিত্র দৃঢ় নয়; সরকারের লোকদের দরকারী পরিমাণ দক্ষতা নেই
২৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: সত্যি কথা বলতে দেশের বেশির ভাগ মানুষ ভালো নেই। অভাব তাদের ঘিরে ধরেছে। শুধু রাজনীতিবিদ এবং তাদের ছত্রছায়ায় থাকা লোকজন ভাল আছে। সেই সাথে সরকারি আমলারা ভালো আছে। তবে কিছু কর্পোরেট অফিসের লোকজন বেশ ভাল আছে। তাদের দরকারের চেয়ে বেশি টাকা সেলারি দেওয়া হয়। অর্থ্যাত দেশে দশ কোটি লোক ভালো নেই।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
দলের লোকেরা দেশের সম্পদ দখল করছে, সরকারী বড় বড় প্রজেক্টের টাকা ডাকাতি করছে; ব্যবসায়ীরা সকল সুযোগ নিচ্ছে ব্যাংক ও ব্যুরোক্রেটদের থেকে। মানুষের জন্য কোন সুযোগ ও সম্পদ নেই।
২৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: দলের লোকেরা দেশের সম্পদ দখল করছে, সরকারী বড় বড় প্রজেক্টের টাকা ডাকাতি করছে; ব্যবসায়ীরা সকল সুযোগ নিচ্ছে ব্যাংক ও ব্যুরোক্রেটদের থেকে। মানুষের জন্য কোন সুযোগ ও সম্পদ নেই।
এ জন্য দেশের সচেতন মানুষকে কি করতে হবে ? কি করা উচিৎ ?
(১) বিদেশে পারিয়ে থাকা (২) চোরা-গোপ্তা হামলা করে মানুষ পুড়িয়ে মারা (৩) টক শো তে ঝড় তোলা (৪) সকাল বিকাল শক্তিশালী দেশের মুরব্বিদের কাছে অভিযোগ করা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার পক্ষে আমার কথা বুঝা সম্ভব হবে না।
২৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গতকাল বেলা ২টার দিকে তোলা। আমার ধারণা ময়লা ফেলার এই স্থানটিতে খুব শীঘ্র মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হবে।
ট্যাক্স অফিসে গিয়ে বসেছিলাম সকাল ১১টা থেকে। রিটার্ন জমা দিব বলে। দায়িত্বরত ব্যক্তি মুখ গোমড়া করে বললেন- আজ হবে না। কাল আসেন।
আমি বললাম- রিটার্ন জমা দেবার জন্য বার বার আসতে পারবো না। আজই করে দিন একটু কষ্ট করে ।
উনার মন গলল। বললেন- স্যার/ম্যাডাম সিটে নাই। তারা আসার পর কাজ হবে। বাইরে গিয়ে বসে থাকেন।
তথাস্ত! বাইরে গিয়ে বসে রইলাম । সময় আর পার হয় না। আমার পাশে আরো ২ জন বসা ছিলেন। তারাও বিরক্ত। কি আর করা। বসে রইলাম। মোবাইল গুতাতে বিরক্ত হয়ে শেষে সিদ্ধান্ত নিলাম- আশে পাশে ঘুরবো।
পুরো সেগুনবাগিচা অফিস এলাকা চষে বেড়ালাম।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৬
সোনাগাজী বলেছেন:
যারা ট্যাক্সে চাকুরী করে, ওদের সম্পদ যোগ করলে সরকারের কাছাকাছি হওয়ার কথা, এগুলো ডাকাত।
২৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭
ফেনা বলেছেন: সোনাগাজী দাদু .।.।.।।
সিঙ্গেল ডিসকাস নিড---- ফেইসবুক আইডি
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
স্যরি, ফেইসবুক নেই!
২৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
আলামিন১০৪ বলেছেন: হা হা হা, সোনাগাজী কি দাদু নাকি? জানতাম না। আমারও দাদুকে দেখার ইচ্ছা।
সোনাগাজী ব্রো, খলিল কসাই এর কাটা গরু অনেক আগে থেকেই hotcake! ওজনে ঠকায় না, বড় ষাড় জবাই দেয়। যখন একটা দুইটা গরু বানায় তখন বেছে রান বা সিনার মাংস বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে। কিন্তু তার দোকানে ছুটির দিনে চাহিদা বেশি থাকায় সব একসাথে মিশিয়ে বিক্রয় করে কারন এতে কম সময়ে আগেই কেটে বিক্রয় উপযোগী করে রাখা যায়। আর ৬০০ টাকা দামে নির্বাচনে মাংস বিক্রয় করার বিষয়ে কৃত্তিমতা থাকা খুবই সম্ভব। দুই একজন ভালো বিশ্বস্ত ব্যবসায়ীকে বাজার নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়টি অভিনব বটে। সব ক্ষেত্রে করতে পারলে সাধারণ জনগন উপকৃত হতো।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
বাজার মুল্য নির্ধারণ ও উহা কন্ট্রোলে রাখা একটি বিশাল অর্থনৈতিক ও ফাইন্যালসিয়াল ফাংশানেলিটি: ইহাতে যুক্ত আছেন মানুষের গড় আয়, দেশের মিনিমাম বেতন, উৎপাদন খরচ, চাহিদা, ইম্পোর্টেড মালামাল, আমাদের মুদ্রার মান, ইনফ্লেশান।
৩০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
আলামিন১০৪ বলেছেন: **আর ৬০০ টাকা দামে নির্বাচনের আগে মাংস বিক্রয় করার বিষয়ে কারসাজী আছে বলে আমার মনে হয়। দুই একজন ভালো বিশ্বস্ত ব্যবসায়ীকে দিয়ে* বাজার নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়টি অভিনব বটে। সব ক্ষেত্রে করতে পারলে সাধারণ জনগন উপকৃত হতো।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্যবসায়ীর সাহায্য নিয়ে দ্রব্যমুল্য কন্ট্রোলে আনার কথা যেইজন ভাবে, উহা ইডিয়ট
৩১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
আলামিন১০৪ বলেছেন: গুগুল মামারে জিগায়েন...বোধ করি আপনার বিষয় অর্থনীতি না...যে সময়ে খলিল আর দুই-একজন ৫৯০ টাকা কেজি দরে ষাড়ের মাংস বিক্র করছে, সেই সময়ে আমার কেনা একটা বকনার মাংসের দাম পড়ছে ৭৫০ টাকা কেজি প্রতি...তাও আবার গ্রামের বাড়ি থেকে কেনা...গরুর দাম কমে যাওয়াতে মুরগী-মাছের দামেও after shock লাগছিল...what and idea শেঠজী...কিন্তু কত দিন আর subsidy দেওয়া যায...আপনের কথাই ঠিক...Fyodor Dostoevsky এর IDIOT পড়া আছে বুঝি?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্যবসা দ্বারা মুল্যকে সহনশীলতার মাঝে রাখতে হলে, সারা দেশে "সমবায় দোকান" করতে হবে; যেখানে "লাভের পরিমাণ সহ্য সীমার মাঝে রাখা যায়"।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
হাসান রাজু বলেছেন: আমাদের ঘিলুগত সমস্যা আছে।
গরুর মাংস ঢাকায় কোথাও কোথাও ৫৫০ টাকা কেজি পর্যন্ত নেমে ছিল। কিছু মাংস বিক্রেতা সাক্ষাতকার দিল, "৫৫০ টাকায় যারা বিক্রি করে তারাতো চর্বি, হাড্ডি সহ সব মাংস এক করে বিক্রি করে। এভাবে মানুষ ঠকায়। " কমেন্টে গিয়ে দেখি সবাই ঠিক, ঠিক, সহমত, ইত্যাদি লিখে ৫৫০ টাকায় যে দিচ্ছে তাকে ঠগ, বাটপার বলছে।
কেউ পাল্টা প্রশ্ন তুলছে না ! কোন মাংস বিক্রেতা ক্রেতাকে চর্বি, হাড্ডি ধরিয়ে দিচ্ছে না ? হাড়, চর্বি ছাড়া মাংস কিনতে গেলে ২৫%-৫০% এর মত দাম বেশি নেয় সবাই।
তারপর মাংসের দাম বেঁধে দিয়ে ৬০০/৬৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হল। করল কে?
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ।
কার অধিকার সংরক্ষণ করল !?!?