নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিভাবে যেন মুখ দিয়ে দরকারী সিনথেসাইজড শব্দটি বেরিয়ে এলো!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২২



ইহা ২০০০ সালের আগের ঘটনা; আমার ১জন ছাত্রীকে সাহায্য করতে গিয়ে বিবিধ অবস্হার মাঝ দিয়ে যেতে হয়েছিলো; তখন প্রয়োজনে আমাকে ইন্টারপ্রেটারের কাজও করতে হয়েছিলো; একটি ইংরাজী শব্দকে অনেকটা বিনা চিন্তায় অনুবাদ করেছিলাম, উহা সঠিকভাবে বুঝা গিয়েছিলো এবং কাজও হয়েছে।

আমার ১ ছাত্রী, জেসমীন, স্বামীর সাথে আমেরিকা এসেছে; তারা নিউইয়র্ক শহর থেকে কিছু দুরে (উত্তর পাশে ) বাস করছিলো; আমি আবার তাদের থেকে মোইটামুটি বেশ দুরত্বে বাস করতাম। জেসমীনের স্বামী ১টি ছোট রিটেইল ব্যবসায় চাকুরী করতো, সপ্তাহে ১ দিন ছুটি। জেসমীন দেশ থেকে আসার সময়ই সন্তানসম্ভবা ছিলো; সে ইংরেজী বুঝতো না ও বলতে পারতো না; আরেক সমস্যা, সে বাংগালী মহিলা ডাক্তার ব্যতিত আর কারো কাছে যাবে না। তাদের গাড়ী ছিলো না। তাকে নিউইয়র্ক শহরে ১ জন বাংগালী মহিলা ডাক্তারের কাছে নিতে হয় ২/৩ সপ্তাহ পর পর; জেসমীন সেই দায়িত্ব আমার উপর ছেড়ে দিয়েছিলো। সে আমার বেশ ঘনিষ্ট ছাত্রী ছিলো, এবং খুবই হাসিখুশী মানুষ; তাকে আনা-নেয়াটা আনন্দের ব্যাপার ছিলো।

বাচ্চা হওয়ার সময়টা কাছে এলো; এক মাঝ রাতে তার স্বামী তাকে হাসপাতালে নিলো এ্যম্বুলেন্সে; সেখানে বাংগালী ডাক্তার নেই; সে কাউকে কাছে আসতে দিচ্ছে না; তার স্বামী আমাকে অনুরোধ করলো যেতে। অনেক বুঝানোর পর আমেরিকান ডাক্তারণী তাকে দেখলো, ভর্তি করালো; পরদিন ছেড়ে দিলো, ফলস পেইন। পরের রাতে আবারো হাসপাতালে, ফলস পেইন; এর ২ দিন পরে আবারো নিতে হয়েছে, ফলস পেইন। কিন্তু স্বামীর এত কষ্ট দেখে ডাক্তারনী জেসমীনকে হাসপাতালে রেখে দিলো, ২ দিন পর তার স্বামী টেলিফোনে আমাকে বললো,
-স্যার আমার ছুটি শেষ, মালিক বলছে ছোট ব্যবসা, কাউকে আমার স্হলে নিতে হলে, আমার চাকুরী থাকবে না।

আমি দিনেরবেলা হাসপাতালে থাকার শুরু করলাম। ওর ডাক্তারনী বললো,
-বাচ্চার পজিশন বদলায়ে গেছে, সিজারিয়ান করতে হবে।

জেসমীনকে বললাম, সে কিছুতেই সিজেরিয়ান হতে দেবে না। তখন ডাক্তারণী বললো,
-পাশের হাসপাতালে ১ জন স্পেশালিষ্ট আছে, সে এই ধরণের কেইস হ্যান্ডলিং করে; আমি আমাদের হাসপাতালকে বলে তাকে আনাচ্ছি।

এক বয়স্ক পুরুষ ডাক্তার এলেন। পুরুষ মানুষ দেখে আমার মাথা ঘুরাতে শুরু করলো, জেসমীন তো তাকে কাছেই যেতে দিবে না। ডাক্তারনীসহ আমি জেসমীনকে ব্যাপারটা বুঝায়ে বললাম; সে বলে,
-স্যার, আমি মরে যাবো, তবু এই কাজ হবে না।
-সে কি বলছে? পুরুষ ডাক্তার প্রশ্ন করলো!
-সে চাচ্ছে কোন নারী ডাক্তার কাজটা করুক।
-তুমি এই মেয়ে কোথা থেকে এনেছ? আমােরিকায় মেয়ের আকাল পড়েছে নাকি?
-সে আমার ছাত্রী, আমার স্ত্রী নয়।
-তুমি ওকে কি পড়ায়েছ, সে তো মোটামুটি আমাজনের মানুষ! হাতে সময় নেই; তুমি ওকে বুঝিয়ে বলো, ওর বাচ্চা বাঁচবে না; আমাকে দেখতে দিতে বলো। তোমরা ২ জনে ওকে বুঝাও আমি কাপড় বদলায়ে আসি।

ডাক্তার কাপড় বদলাতে যাবার আগে আমাকে বললো,
-ওকে বলো, কাপড় বদলায়ে এ্যাপ্রোন পরতে, কোন আন্ডার গার্মেন্টস থাকতে পারবে না; ওকে জিজ্ঞাসা করো ওর ভেজাইনা থেকে এখন পানি বের হচ্ছে কিনা?

জেসমীন এই ইংরেজী শব্দ ( ভেজাইনা ) জানে কিনা আমি জানি না; এই শব্দটা তাকে বলতে আমার কাছে কেমন বেমানান লাগলো; এর সরাসরি বাংলা শব্দটাও আমার পছন্দসই নয়, আমি বললাম,
-জেসমিন, তোমার সুন্দর যায়গা থেকে এখন পানি বের হচ্ছে?
-কোন সুন্দর যায়গার কথা বলছেন?

পরবর্তী সেকেন্ডে, এই ব্যাথার মাঝেও সে জোরে হেসে ফেললো, বললো,
-আপনি কি সব শব্দ বের করেন! ডাক্তারকে বলেন পানি বের হচ্ছে।


মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বেশ বিড়ম্বনা পোহাতে হয়েছিল সেদিন বুঝা যাচ্ছে। পরে কি হলো? জেসমিন কি ডক্টরকে সহজ ভাবে নিয়েছিলেন শেষে?


আপনি কি পরিমাণ মজার মানুষ আপনার ছাত্রী জানতো আগে থেকে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ছাত্রী জানতো যে, আমি নতুন শব্দ ও সিনথেসাইড ইত্যাদি ব্যবহার করি। সে আমার কথা শুনতো, তাকে বুঝিয়ে বলাতে কাজ হয়েছিলো।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আফসোস

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার স্বাস্হ্যের কি অবস্হা? আপনি মসলা ব্যতিত রান্না করা খাবার খান; ভালো পাকা বেলের শরবত খাবেন।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

গতকাল দুপুরে হাটাহাটির সময় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি এই ময়লা ফেলার জায়গাটা দখল করে নিয়েছে দেখলাম

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:


বসুন্ধরা উহা সম্পর্কে জানতো না।

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২৪

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: আপনার এই ধরণের লেখা গুলি আপনি সুন্দর করে লিখে থাকেন। পড়তে ভালো লাগে। স্মৃতির কিছু চরিত্রের প্রতি আপনার মমতা লেখার মাঝে ফুটে উঠে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমার আশেপাশে যারা ছিলেন, আমার সাথে মোটামুটি ভালো সম্পর্ক ছিলো; এখনো যাঁদের সাথে চলি, এঁদেরকে পছন্দ হয়।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৪৪

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: আপনার সে ছাত্রীর সাথে এখন কথা হয়? উনি কেমন আছেন এখন? আর ওনার বাচ্চা?

লাস্টের শব্দটা শুনে আমার নিজেরও হাসি পেল। ভালো শব্দ সৃষ্টি করেছেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি একজন ব্লগারকে প্রশ্ন করেছিলেন, "ম্যাঁওপ্যাঁও" কোথা থেকে এলো? সেটি আমার সৃষ্ট একটি শব্দ; ইহা বেশ পপুলার হয়েছিলো; এডমিন সাহেব এই শব্দটিকে ব্যবহার করতে নিষেধ করেছিলেন।

সেবার জেসমীনের মেয়ে হয়েছিলো; মেয়েটার বিয়ে হয়েছে; জেসমীন ও মেয়ে, ২ জনই খুবই ভালো আছে।

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:০২

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: হ্যাঁ গোফরান ভাইয়ের এক পোস্টে ওনাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। যাক আপনি ভাষায় নতুন শব্দের সৃষ্টি করছেন। বহুল ব্যবহারে এক সময় ডিকশিনারিতেও ঢুকে যেতে পারে। অসম্ভব কিছু না।

সেবার জেসমীনের মেয়ে হয়েছিলো; মেয়েটার বিয়ে হয়েছে; জেসমীন ও মেয়ে, ২ জনই খুবই ভালো আছে।
শুনে ভালো লাগল।

আরেকটা বিষয়, আপনি অথবা অন্য একজন ব্লগার বলেছিলেন, সামুতে লেখায় আপনার মন্তব্য ছাড়া লেখকের উন্নতি সম্ভব না, এমন কিছু একটা। এক্সাক্ট লাইনটা মনে নাই। আশা করি, সময় সুযোগ পেলে আমার লেখাও পড়বেন, কড়া সমালোচনা করে দিবেন। আমি সবসময়ই মনে করি, সামুতে বেশিরভাগ বিজ্ঞ মানুষেরা আসে, লেখে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার লেখা কিছু কিছু পড়ছি; আমার মতামত জানাবো ক্রমেই।

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এটা ২০০৩ সালের কথা সম্ভবত।
আমাদের শ্রীবাস দা' নব প্রতিষ্ঠিত লটাখোলা জুনিয়র হাই স্কুলে শিক্ষকতা করতেন ।
এটি ঢাকা জেলার দোহার উপজেলার লটখোলা গ্রামে অবস্থিত । এই গ্রামে হঠাৎ দুইটা হাই স্কুল।

একটা হচ্ছে আজহার মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় ।
অপরটি হচ্ছে লটাখোলা জুনিয়র হাই স্কুল ।

শ্রীবাস দা' এক সময় আমি যে স্কুলে পড়তাম সেই জয়পাড়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ও দীর্ঘ সময় পড়িয়েছেন ।
কিন্তু ওখানে উনার চাকরি হয় নাই।

সে যাই হোক এক দিন তিনি তার ক্লাসের একটি অভিজ্ঞতার কথা আমাদেরকে বলছিলেন ।

বিষয়টা বায়োলজি ক্লাসে একটা শব্দ নিয়ে । শব্দটা হচ্ছে- বায়োলজিতে মানুষের পরিপাকতন্ত্র পড়ানোর সময় শ্রীবাস দা' কে একটি ছাত্রী জিজ্ঞেস করেছিলঃ

স্যার, পায়ু কি জিনিস?
শ্রীবাস দা' দা বললেন- আমি তখন লজ্জায় মরে যাচ্ছিলাম যে এই মেয়েটাকে আমি কি করে বলি যে পায়ু মানে হচ্ছে- গুয়া!

উল্লেখ্য যে, আমাদের দোহার নবাবগঞ্জ শ্রীনগর এই অঞ্চলে পায়ু কে গুয়া বলে ডাকা হয়।

এবং এটা অবশ্যই সবার সামনে কেউ বলতে চায় না । এটাকে স্লাং ওয়ার্ড হিসেবে সবাই ধরে নেয়।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



যেসব বাংলা শব্দ শুনতে কদাকার, আমি সেগুলোকে কোনভাবে ঘুরায়ে বলি, যাতে বুঝা যায় ও সুনতে ভালো লাগে।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আমাদের শ্রীবাস দা' সম্ভবতঃ ২০০৩ সালে ব্রেন স্ট্রোক করে মারা যান। তখনো তার চাকরি স্থাূয়ী হয়নি। স্কুলেরও এমপিও হয়নি। অনেক কষ্টে চলতেন। জয়পাড়া বাজারে অবসর সময়ে সুপারি বিক্রি করতেন।

অসুস্থ হবার পর ২ দিন দোহার উপজেলা হাসপাতালে ২ দিন জ্ঞানহীন অবস্থায় ছিলেন। তারপর ঢাকা মেডিক্যালে। সেখানে ডাক্তার বলে দিয়েছিলেন কোন লাভ নেই।

আমি যখন সিক্সে পড়ি তখন উনি জয়পাড়া পাইরট উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাস নিতেন। উনার পড়ানোর স্টাইল আমার ভালো লাগতো।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:




শেখ হাসিনা চিকিৎসার জন্য কিছু করেননি।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

লেখক বলেছেন:
আপনার স্বাস্হ্যের কি অবস্হা? আপনি মসলা ব্যতিত রান্না করা খাবার খান; ভালো পাকা বেলের শরবত খাবেন।


স্যার,
আপনি যে ভাবে আমার খোঁজ নেন এ ভাবে খোঁজ নেন একমাত্র মা-বাবা। আমার আসলেই বাজেট এতো কম থাকে যে আমি বিবিধ জিনিসপত্র কেনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হই। আমার মতো আরো অনেকেই হয়তো ব্যর্থ হন। কিন্তু তারা চুপ থাকে। আমি বাচালের মতো বলে দিই।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:


আমি আপনাকে ১টা অনুরোধ করেছিলাম

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮

বিজন রয় বলেছেন: হা জহা হা জহা ........
আপনার সব কাহিনী বটে!!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২১

সোনাগাজী বলেছেন:


অনেক বাংগালী রমনী আমেরিকা এসেছেন; আলাদা সংস্কৃতি থেকে আসার পর, বেশ পরিবর্তনের মাঝ দিয়ে যেতে হয়।

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আধুনিক মেয়েরা এরকমত তো হওয়ার কথা না...

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকানদের সামাজিক জীবন ও সংস্কৃতিতে এসে তাল মিলাতে সময় লাগে।

১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: জেসমিন কি ধার্মিক?
আপনার আত্মীয়?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:


সে আমার এলাকার মেয়ে, আত্মীয় থেকে বেশী। সে সাধারণ মেয়ে, যতটুকু পারে ধর্ম মেনে চলে।

১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহ

মজা লাগলো কাহিনীটি হাহাহাহা অফিসে বসে হাসতেছি

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:


এসব মনে পড়লে, আমার হাসি আসে।

১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: বেশ মজার ও শিক্ষণীয় কাহিনী লিখেছেন । বিদেশে থাকলে এরকম অনেক কাহিনী হয়ে যায় যা দিয়ে চমৎকার গল্প তৈরি হয় ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



সংস্কৃতির গরমিলে অনেককিছুই ঘটে, যা নিয়ে চিন্তিত হতে হয়।

১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

এম ডি মুসা বলেছেন: গল্প শেষ হাসা ছাড়া উপায় নেই! মানুষের মন অনেক সরল সহজ! পৃথকভাবে মানুষের পার্থক্য আছে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



অন্য সংস্কৃতিতে এলে, বাংগালী মেয়েরা অনেক কিছু স হজে মেনে নিতে পারে না।

১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

মিরোরডডল বলেছেন:




-জেসমিন, তোমার সুন্দর যায়গা থেকে এখন পানি বের হচ্ছে?

খেলাঘর এটা ভেবে খুশি যে সঠিক সময়ে সঠিক শব্দের ব্যবহার করতে পেরেছিলো।
But the fact is you don't need to even say this way.

কোন জায়গা থেকে এটা উল্লেখ না করেও কথাটা বলা যায়।
যে মেয়ে গর্ভবতী সে পানি ভাঙার বিষয়টা অবশ্যই অবগত।

তাকে শুধু এটা বললেই হতো, ডক্টর জানতে চেয়েছে পানি ভাঙছে কিনা অথবা পানি ভাঙ্গা শুরু হয়েছে কিনা।
that's it, simple.

এনিওয়ে, অনেকদিন পর প্যাঁচা কাহিনী পড়লাম।
এরকম আর কি কি আছে ষ্টকে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



উহা তখন মাথায় আসেনি; আমি ডাক্তারের কথাকে সরাসরি অনুবাদ করার চেষ্টা করছিলাম।

১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইংরেজি ভালভাবে না জানা এমন অনেক রোগী র গল্প শুনি আমার বোনের কাছে। ওর ক্লিনিকে এসে বেচারা রা অনেকটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংগালী মেয়েরা এমনিতে লাজুক, তারপর আছে বিদেশে ভাষা ও সংস্কৃতি। আমেরিকায় প্রচুর গাইনী ডাক্তার হচ্ছে পুরুষ মানুষ।

১৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: বিচ্ছিরিরকমের কমেডি --- হা হা গ্রেট ওয়ান !! B-))

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:


আমি শিক্ষক মানুষ, ছাত্রীর ইন্টারপ্রেটার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.