নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশ, সমাজ, জাতি, জীবন, নিয়ে লেখার সময় ধর্মীয় আইন-কানুনকে আনা উচিত নয়

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫০



ধর্মগুলোর উদ্ভবের সময় বিশ্বব্যাপী সামন্তযুগ ছিলো; গ্রীক ও রোমানরা ব্যতিত অন্যদের মাঝে শিক্ষিত মানুষ তেমন ছিলো না। আমাদের নবী(স: ) আরবদের মাঝে বেশ জ্ঞানী ও জনপ্রিয় মানুষ ছিলেন; উনার জীবনের শেষ অধ্যায়ে একটি অপেক্ষাকৃতভাবে ভালো আরবী সামন্তবাদী সাম্রাজ্যের পত্তন হয়েছিলো; এটাই ছিলো উনার বিরাট সাফল্য। ফলে, উনার কথার কিছু মুল্য ছিলো। কিন্তু ততকালীন সময়ের কেহই আজকের সভ্যতার কথা কল্পনাও করতে পারার কথা নয়। আজকের মানুষের জ্ঞানের পরিধি অনেক অনেক প্রসারিত হওয়ায়, মানুষ ভবিষ্যত নিয়ে কিছু প্রেডিকশান করতে পারছে, যা আগত সময়ের জন্য প্রয়োজ্য হবে। কিন্তু সামন্তবাদের সময়ের কোন চিন্তাভাবনা আজকের সমাজের জন্য সুফল আনার কোন সম্ভাবনা নেই।

এটা পরিস্কার যে, উনার জীবনকালে, উনার আশপাশে ইতিহাস লেখার মতো শিক্ষিত মানুষ ছিলো না; ফলে, উনি কোন বিষয়ে কি বলেছেন, সেটা লিপিবদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। উনার আশপাশের মানুষ যতটুকু মনে রেখেছিলো, সেটাই উনার বাণী হিসেবে পরে লেখা হয়েছে। উনি কি উদ্দেশ্য কি বলেছিলেন, তা কে কি মনে রেখেছে ও পরে উহা কিভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে, সবকিছুই অপরিস্কার; উনার আসল বাণীর যায়গায়, কার বাণী লিপিবদ্ধ হয়েছে, সেটা আজকে বের করা অসম্ভব। উনার আশপাশের লোকজন উনার মত ও জ্ঞানী ছিলো বলে মনে হয় না; ফলে, উনার কথা সঠিকভাবে আমাদের কাছে এসে পৌঁছায়নি।

আজকের এই সভ্যতায়, দেশ, জাতি, সমাজ নিয়ে আগের মানুষের কোন আইডিয়া কোন কাজে লাগার কথা নয়; মানুষ দেশ চালনার জন্য বিশ্বের জ্ঞানী মানুষের চিন্তাকে কাজে লাগিয়ে "সংবিধান" তৈরি করেছে, যার আলোকে আইন তৈরি হচ্ছে। দেশ, সমাজ, জাতিকে নিয়ে লেখার সময় আধুনিক জ্ঞানের আলোকে লেখাই উচিত।

ধর্ম নিয়ে যারা লেখাপড়া করেন; তারা সামন্তবাদের পুরাতন সেই সংস্কৃতিতে আটকা পড়ে যান; তারা আজকের কমপ্লেক্স সমাজ ব্যবস্হা বুঝার মতো জ্ঞান লাভ করেন না; ফলে, যেসব দেশে ধর্মীয় শিক্ষার উপর জোর দেয়, সেসব জাতিতে সামন্তবাদী সংস্কৃতি ও চিন্তাভাবনা সমাজের উপর প্রভাব ফেলে, ইহা আধুনিক ভাবনার সাথে সাংঘর্ষিক, এবং ইহার ফলাফল ভয়ংকর। ইহার জ্বলন্ত উদাহরণ হচ্ছে কিছু আরব দেশ। আমাদের পাশের দেশও মনে হয়, আগামীতে বেশ বড় ধরণের সমস্যার মাঝে প্রবেশ করবে।


মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



Islam is the complete code of Life.

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



সব ধর্মই পুর্নাংগ জীবনের কোড ছিলো এক সময়ে।

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




আমাদের মধ্যে কেউ কেউ নিজেকে মডারেট মুসলিম হিসেবে দাবী করে থাকেন ।
কিন্তু কোরআন ও হাদিসের আলোকে মডারেট মুসলিম হওয়ার কোন সুযোগ নেই ।
অনেক মানুষ যাদেরকে মৌলবাদী বলে আখ্যা দেয় তারা আসলে মৌলবাদী নয় ।
তারাই সত্যিকার অর্থে কোরআন এবং হাদিসকে অনুসরণ করে ।
সত্যিকারের ইসলাম সেটাই ।
আপনি মৌলবাদী বলেন আর যাই বলেন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের সবাইকে আমাদের জাতির সংবিধান মেনে চলতে হবে, ধর্ম এখন সমস্যার সৃষ্টি করে চলেছে।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আজকের সভ্যতায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ হয়। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ হয়। আজকের সভ্যতায় অনেক অনেক দূর্নীতি হয়। এগুলোকে আমার অসভ্যতা বলে মনে হয়। ভেটো প্রয়োগের ক্ষমতাকে আপনার সভ্যতা মনে হয়? সমাজতন্ত্র নিয়ে বেশ তো চিৎকার হলো। আজকের সভ্যতা সেটা গ্রহণ করেছে কি? আজকের সব্যতায় কেউ কি মানবেতর জীবন যাপন করে না?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:


আগের মানুষের ক্ষমতা কম ছিলো; ফলে, গন্ডগোল করতো শুধু রাজা/বাদশাহরা। তখন হামাস ছিলো না। সীমিত সমাজতন্ত্র কাজ করছে স্ক্যানডেনেভিয়া, ফ্রান্সে ও কানাডায়। আজকের মানুষ, সর্বকালের মাঝে সবচেয়ে সুখী মানুষ।

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্মকে শুধুমাত্র ব্যক্তিগত পর্যায়ে রিচুয়াল হিসেবে পালন করাটাই উত্তম। এটাকে সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা করতে গেলে বিপত্তি বাঁধে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



যারা ধর্মীয়, তারা নিজের পরিসরে অনুসরণ করলে সমস্যা হবে না।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪২

কামাল১৮ বলেছেন: নবী যে ছিলো এর কোন রকমের প্রমান কি আপনার জানা আছে।নিরপেক্ষ কোন ইতিহাস বা প্রত্নতাত্ত্বিক কোন প্রমান থেকে।আমরা যা পাই সেটা হলো ইসলামের ইতিহাস।যা অনেক পরে লেখা।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ইহুদীদের ও খৃষ্টানদের ইতিহাসেও তিনি আছেন।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: ইহুদী ও খৃষ্টানদের কোন ইতিহাসে আছে।একটা বইয়ের নাম বলেন।চেক করে দেখি সেই ইতিহাসের সত্যতা কতটুকু।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



বায়েজান্টাইন আমলের উপর লিখিত, খিলাফতের উপর লিখিত বইপত্রে আছে।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আজকের মানুষ, সর্বকালের মাঝে সবচেয়ে সুখী মানুষ। - অধিকাংশ মানুষ চরমভাবে অসুখী। আপনি হিসাব করে দেখুন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০২

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি হিসেবে করছেন আজকে যা দেখছেন, তা থেকে; আপনাকে হিসেবে করতে হবে সামন্তবাদের সময়ের তুলনায়।

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সামন্তবাদের সময়ে অধিকাংশ মানুষ অসুখী ছিলো, এখনো অধিকাংশ মানুষ অসুখী। এখন জঘণ্যতা আগের চেয়ে বেশী। সেকালে যারা যুদ্ধ করতো তারাই মরতো। এখন যারা যুদ্ধ করে না তারা বেশী মরে। মানে এখন যুদ্ধে অহেতুক মৃত্যু পূর্বে র তুলনায় বেশী।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:


এখন মানুষ বেশী দক্ষ হওয়াতে ভয়ংকর অস্ত্র তৈরি করছে ও প্রয়োগ করছে; ইহা একটি খারাপ দিক; তবে, মানুষ যত বেশী উন্নয়ন করেছে, সেই তুলনায় ইহা নগন্য; ধর্ম ইহাকে থামাচ্ছে না, বরং ইহাতে নতুন সহিংসতা যোগ করছে।

৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্ম ইহাকে থামাচ্ছে না ইহা থামাতে মানুষ ধর্মকে সুযোগ দিচ্ছে না।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:




মানুষ নতুন জ্ঞান আহরেণে ব্যস্ত, পেছনের অদক্ষতা ও অশিক্ষার দিনগুলো এখন ইতিহাস।

১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:১০

কামাল১৮ বলেছেন: খিলাফতের উপর লিখিত আছে বলে খিলাফত সত্য হয়ে যায় না। কতো কিছুই তো লিখা আছে ঠাকুর মার ঝুলিতে।ঐতিহাসিক সত্য হতে কি কি লাগে সেটা নিশ্চয় আপনার জানা আছে।তেমন তুই একটা প্রমান দেখান।যেমন কোন স্থাপনা। দুর্দান্ত প্রতাপে শাসন করেছে নবী এবং তার চার খলিফা।মোয়াবিয়ার শাসনের অনেক প্রমান আছে, যেমন তার কয়েন আছে আব্দুল মালিকের ডোম অফ দ্যা রক আছে।নবী এবং তার চার খলিফার নিদেন পক্ষে কোন একটা পাথরের উপর একটা আঁচড় তো থাকবে।
ঐ এলাকার তিনশ মাইলের মধ্যে নবী সালেহের বিরাট স্থাপনা আছে।আর নবী ও চার খলিফার কিছুই থাকবে না।এটা হতে পারে না।হয়তো তারা ছিলেন না।পুরাটাই একটা গল্প ।যেমন আছে রামায়ন, ইলিয়াডে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি খুঁজে দেখি।

১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:১৯

কামাল১৮ বলেছেন: যে সব বই পত্র আছে তারা রেফারেন্স হিসাবে কিসের উল্লেখ করেছে। দয়া করে একটু পড়ে দেখবেন।আমার মনে হয় ইসলামিক লেখকদের কথাই উল্লেখ করেছেন।সেটাতো কোরান হাদিসেই আছে।সবথেকে অকাট্য প্রমান।আল্লাহ নিজে বলেছে এতে কোন ভুল নাই।

১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৫১

শ্রাবণধারা বলেছেন: শিরোনামের "জাতি" বানানটা ঠিক করে নিন। এই "জাতী" মানে চামেলী ফুল।

দর্শনের গুরুত্বপূর্ন গ্রন্থগুলো পড়া শেষ করে ধর্মগ্রন্থ পড়ার দিকে মনোযোগ দিয়েছিলাম। দর্শনশাস্ত্র পাঠে প্রবল প্রভাবিত হয়েছিলাম ইমানুয়েল কান্টের "Critique of Pure Reason" পড়ে। তো ধর্মগ্রন্থ পড়তে গিয়ে উপনিষদ এবং ধম্মপদ পর্যন্ত মোটামুটি বুঝলাম। সমস্যা বাধলো বেদ পড়তে গিয়ে। অতিপ্রাকৃত সব কথা বার্তা, দেব-দেবী বন্দনা, যজ্ঞ করা - মাথায় কিছুই ঢুকলো না। অন্য ধর্মগ্রন্থগুলো পড়তে গিয়েও একই অবস্থা। এই না বুঝতে পারার অজ্ঞতার ভার মনের মধ্যে বহুবছর ছিলো।

এই অজ্ঞতার ভার কাটলো অনেক পরে "Max Müller" সম্পর্কে জানতে গিয়ে। ম্যাক্স মূলার বিখ্যাত প্রাচ্যবিদ এবং সংস্কৃত ও বহুভাষাবিদ পণ্ডিত। তিনি বেদ, উপনিষদ, ধম্মপদ থেকে শুরু করে বহু প্রাচ্য গ্রন্থ অনুবাদ ও সম্পাদনা করেছেন। ম্যাক্স মূলার বললেন যে সভ্যতার ইতিহাসে মানুষের চিন্তার শৈশবদশা প্রকাশিত হয়েছে বেদে, আর এই চিন্তার ইতিহাস প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছে কান্টের "Critique of Pure Reason" এ এসে। বুঝলাম এই তত্ত্ব অধিকাংশ ধর্মগ্রন্থের জন্যই প্রযোজ্য। এর চিন্তার ভিতরে রয়েছে সভ্যতার শৈশবকাল যেখানে শামানরা ( Shamans) অতিপ্রাকৃত ভাষায় কথা বলে। আর তাই, ধর্মগ্রন্থের ভাষা আর দর্শন বা বিজ্ঞানের ভাষা একেবারে ভিন্ন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



মাভাবছেন।নুষের জ্ঞান যখন কম ছিলো তখন মানুষ ধর্ম সৃষ্টি করেছেন, আজকে জ্ঞান বেড়েছে, মানুষ লজিক্যালী

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:


বানান ঠিক করে দিয়েছি।

১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

সামরিন হক বলেছেন: সভ্যতার জন্য জীবন নয় বরং জীবনের জন্যই সভ্যতার প্রয়োজন হয়। কোন অঞ্চলের মানুষের পোষাক, আচার-আচরণ, খাদ্যাভাস , ধর্ম , ভৌগলিকতা ইত্যাদির ঊপর দৃষ্টি রেখেই আইন-কানুন ,রীতিনীতি প্রতিষ্ঠিত হয় সুতরাং ধর্মের সাথে সংঘর্ষ হওয়ার কোন কারন নেই। সংঘর্ষ তখনই হয় যখন মানুষ অপ্রকৃতিস্থ ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:




মানব সভ্যতা সময়ের সাথে সবকইছুর সাথে ধর্মকেও একটা স্হানে নিয়ে যাচ্ছে; সেই স্হানটি হলো "ব্যক্তিগত" স্হান।

১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২০

নিবারণ বলেছেন: হাদিস নিয়া ম্যালা মতের পার্থক্য আছে। কিছু হাদিস, কিছু জাল হাদিস প্রচলন হইয়া গেছে। সে হিসাবে কোরআনকে অনেকটা পরিপূর্ণ বলা চলে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:


মানুষ সবকিছু মেনে চলটে পারে, যদি সেটা দেশের আইন ও সংবিধান-বিরোধী না'হয়ে থাকে। কিন্তু আইন ও সংবিধানের স্হানে ধর্মকে আনা যাবে না।

১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার বক্তব্য আধুনিক এবং সঠিক।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



জাতিকে এখানে আসটে হবে, না'হয়, আমরা ইয়েমেনের মতো হয়ে যাবো।

১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৯

নিবারণ বলেছেন: গত ৮ তারিখে সামুতে প্রকাশিত লেখার মধ্যে আপনার লেখাটি সর্বাধিক কমেন্টপ্রাপ্ত। এ নিয়ে আমার পোস্ট

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি মৌলিক বিষয় নিয়েও লিখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.