নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আজকেও হামাস কায়রোতে যুদ্ধবিরতীর জন্য গেছে; আজকেও গড়ে ২০০/৩০০ ফিলিস্তনী প্রাণ হারাবে; তার মাঝে হামাস থাকতে পারে ২/৪ জন মাত্র। হামাস ৭ই অক্টোবরে যা করেছিলো, এরপর যেকোন দিন বন্দীগুলোকে কাতারের ও রেডক্রসের হাতে দিয়ে নিজেরা গাজা থেকে যদি চলে যেতো, নেতানিয়াহু গাজায় এই ভয়ংকর হত্যাকান্ড চালাতে পারতো না। বিশ্বে কোন সময়ে এভাবে সাধারণ মানুষকে হত্যা করা হয়নি।
ইউরোপ ও আমেরিকার মানুষ এইবার প্রথমবারের মতো দেখেছে, ইহুদী বাহিনী কিভাবে বিনা কারণে সাধারণ আরবদের হত্যা করে। কিন্তু ইউরোপ আমেরিকা চাহেনা যে, স্বাধীন ফিলিস্তিনের ভার হামাসের হাতে চলে যাক, সেজন্য তারা আজকেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়ে দেশে পরিণত করছে না।
ইউরোপ ও আমেরিকার সরকার ফিলিস্তিনীদের অবস্হা দেখে মনে করছে যে, আজকে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে হামাসই ফিলিস্তিনের ক্ষমতায় চলে যাবে ও আজ থেকে ইসরায়েল আক্রমণের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার শুরু করবে। ফিলিস্তিনীরাও হামাসকে কোনভাবে প্রত্যাখান করেনি ও কোনভাবে বাধা দিতে পারবে না।
৮ই অক্টোবর থেকে ইসরায়েলী আক্রমণ ঘোষিত হওয়ার পর থেকে হামাস কিন্তু "স্বাধীনতা যুদ্ধ" করছে না; হামাস বেঁচে থাকার যুদ্ধ করছে, তারা গাজাবাসীকে বলি দিয়ে নিজেরা বাঁচার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এই যুদ্ধের কোন লক্ষণের মাঝে ছিলো না যে, ইসরায়েল পরাজিত হয়ে, ফিলিস্তিননকে স্বীকৃতি দিয়ে ঘরে চলে যাবে।
কোন আরব সরকার হামাস, হেজবুল্লাহ, ইসলামিক জ্বিহাদ, শিয়া মিলিশিয়া চাহে না; কিন্তু এরা পরোক্ষভাবে এদেরকে টিকে থাকতে দিয়ে আসছে ইসরায়েলকে হেনস্তা করতে। কিন্তু সবার বুঝার দরকার ছিলো যে, ১৯৪৮ সাল থেকে ফিলিস্তনীদের জীবন বলতে কিছু নেই; এই জাতিটি রিলিফ খেয়ে বেঁচে আছে; গড়ে ৯০ ভাগ মানুষ কোন কাজ করে না।
আজকেও হামাসের জংগীরা কায়রোতে আরবদের পাশে বসে যুদ্ধবিরতির জন্য কথা বলবে; কিন্তু কোন আরব লীডার তাদেরকে গাজা ত্যাগ করার কথা বলবে না; আজকেও গড়ে ২০০/৩০০ ফিলিস্তিনীকে প্রাণ দিতে হবে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
মুসলমানের যেই পথে আগানোর চেষ্টা করছে, সেটা সঠিক পথ নয়; ইয়েমেনে হুতিরা দেশটাকে অচল করে দিয়েছে; সিরিয়া ও ইরাকে শিয়াসুন্নীর যুদ্ধ বন্ধ হওয়ার লক্ষণ নেই; পাকিস্তানে মিলিটারী যেকোনভাবেই ক্ষমতা দখল করে রেখেছে; বার্মায় সবচেয়ে অপরাধী জনগোষ্ঠী ছিলো রোহিংরা।
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৫
এম ডি মুসা বলেছেন: জ্বী হতে পারে আপনি বলছেন না , মুসলিম দের মগজ আছে ওরা কাজে লাগায় না এটাই হলো ওদের সমস্যা।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১০
সোনাগাজী বলেছেন:
সব জাতি এখন বিশ্বের বাকী সব জাতিকে দেখছে; কিন্তু মুসলিম জাতিগুলো অন্যদের সাথে তাল মিলিয়ে দরকারী কাজগুলো করছে না।
আমেরিকা কিভাবে ব্যাংকগুলোকে কন্ট্রোল করছে, বাংগালীরা সেটা দেখছে; কিন্তু শেখ হাসিনা কোনদিন জানতে চাহেনি, শিল্প ঋণ কাকে দেয়া হচ্ছে, যারা ঋণ নিচ্ছে, তারা ঋণ ফেরত দেয়ার মতো লোকজন কিনা?
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হামাসের আসলে নিয়মিত আপনার পোস্ট পড়া উচিত। কিন্তু সমস্যা হল ব্লগে নিক খুললে বস্তি শ্রেনী উনাকে ভুল পরামর্শ দিবে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি লিখছি, ব্লগারেরা ফিলিস্তিনী পরিস্হিতিকে কিভাবে ধারণ করছেন, সেটা বুঝার জন্য। ব্লগ হচ্ছে বাংলাদেশের শিক্ষিতদের বুঝার জন্য একটি ভালো যায়গা।
৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০৯
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম জিন্দা হোতা হায় হারকারবালা কে বাদ।একটা হামাস যাবে দশটা হামাস আসবে।সারা বিশ্ব মুসলমান হবার আগ পর্যন্ত এটা চলতেই থাকবে।এটা ইসলামের আকিদা।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
সেইজন্য বলছি, বাংগালীদেরকে রাষ্টের বেলায়, ধর্ম বাদ দিয়ে সংবিধান মানতে।
৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: হামাস শেষ হবে একটু ধীরে । মার্কিনীরা সবে মিসাইল মারা শুরু করেছে ।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
গাজায় মিসাইল ফেলার যায়গা নেই, ইহা ইসরায়েলীদের গায়ে পড়বে; গাজায় এখনো ১ লাখ ইহুদী জল্লাদ আছে।
৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৬
এম ডি মুসা বলেছেন: এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ' তোমরা নামাজ ও সবরের (ধৈর্য) মাধ্যমে আমার (আল্লাহর) সাহায্য কামনা করো। নিশ্চয়ই খোদাভীরু ছাড়া এটা অবশ্যই কঠিন কাজ। বর্ণিত আয়াতে আল্লাহতায়ালা মানুষকে দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণের জন্য সবর ও নামাজের মাধ্যমে তার কাছে সাহায্য প্রার্থনার নির্দেশ দিচ্ছেন।
আল্লাহ বলছৈন তার থেকে সাহায্য কঠিন কাজ! তাহলে মৌল বাদিরা এত সাহা্য্য কোথায় পান?লাম্বা লাম্বা ওয়াজ করলেই আল্লাহ সাহায্য করবেনা না সেটা বলে দিছেন , এটো সহজ না। কিন্তু তার মানে আল্লাহ বলে দিছেন নিজের বাঁচার রাস্তা নিজে করো। তাহলে আপনার সেই মগজ টুপির তলে ডুবিয়ে লাফ খাপ দিলে কাজ হবে না। নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
কোরাানে যা আছে, সেটা বাসায় পালন করতে হবে; রাষ্ট্রের বেলায় কোরানের কথা কার্যকরী করা যাবে না।
৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: আমি বলেছিলাম এক জায়গায়, হামাস ফিলিস্তানিদের বাঁচাবার চেষ্টা করছে না৷ নিজেরা বাঁচার চেষ্টা করছে। এই কথা বলার পর অনেকেই আমাকে বলেছে, আমি না-কি ইসরায়েলের পক্ষ নিয়ে কথা বলছি।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
বেশীরভাগ বাংগালী ইতিহাসের পরীক্ষায় পাশ করার কথা নয়; সর্বোপরি, দেশের তরুণরা প্রশ্নফাঁস করে পাশ করছে।
৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মধ্যপ্রাচ্য তথা বিশ্ববাসীর শান্তির জন্য হামাসের বিলুপ্তি খুবই জরুরী।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ইসরায়েল ও ইরান মিলে আরবদের ধ্বংস করে দিচ্ছে।
৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:০৯
অহরহ বলেছেন: যত নষ্টের মূল হামাস..........
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
২৮০০০ মানুষ মৃত, ৭০ হাজার পংগু; ১টি শহর মুছে গেছে।
১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৫৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ফিলিস্তিন এবার স্বাধীন না হলেও, আরও অনেক বছর স্বাধীন না হলেও বা কখনো স্বাধীন হলেও গত ৪/৫ মাসের যুদ্ধের জন্য হামাস কেই ফিলিস্তিনিরা কৃতিত্ব দিবে। হামাস সেটা ডিজার্ভ করে...
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮
সোনাগাজী বলেছেন:
১৯৯৭ সালের মাঝে যাতে স্বাধীনতা পায়, আরাফাত সেই ব্যবস্হা করেছিলো; হামাস সেটা ভন্ডুল করে, এখানে এনেছে।
১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
ধুলো মেঘ বলেছেন: যে কোন ভাবেই হোক, হামাসের দোষ খুঁজে বের করতেই হবে, তাই না? দিন শেষে যা-ই ঘটুক, দোষ হবে হামাসেরই। প্যালেস্টাইনীরা ইসরাইলে হামলা করলে সেটা হামাসের দোষ, আবার ইসরাইল বিমান থেকে বোমা ফেলে পরিবারের পর পরিবার নিশ্চিহ্ন করে দিলেও সেটা হামাসেরই দোষ!
ইসরাইল কখনো কোন দোষ করতে পারেনা। বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র দিয়ে আবার তাদের গণহত্যার সুযোগ করে দিতে জাতিসঙ্ঘের যুদ্ধবিরতির নিরীহ প্রস্তাবে ভেটো দিয়ে আমারিকা কোনই দোষ করেনি।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার মতো মগজের লোকেরাই হামাস হয়েছে। ২৮০০০ মৃতের মাাঝে আপনি থাকলে ভালো হতো।
১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আরবদের মতো বাঙালিরাও চায় হামাস থাকুক। যদি নিজেরা মরত, তাহলে হয়তো বাস্তবতা বুঝত। যেকোনোভাবে টিকে থেকে শক্তি সঞ্চয় করে পরে লড়া উচিত। হুট করে হামলা করে লোকজনকে বিপদে ফেলে কী স্বার্থোদ্বার হয় কে জানে!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষের বুদ্ধিমত্তার লেভেল বিশ্বের সভ্য জাতিগুলোর তুলনায় অনেক কম।
১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬
বাউন্ডেলে বলেছেন: সমস্যা মৃত্যু নয়। সমস্যা যুদ্ধ-জাতিগত,ধর্মগত,গোষ্ঠিগত,বানিজ্য,অর্থ,স্বার্থ,ভুখন্ডগত বিরোধ ও সংঘাত। এসব সংঘাতের উৎপত্তি মানব মনের নিরাপত্তাহীনতার অনুভুতি ও লোভ-লালসা সহ স্বার্থপরতা অধিক সুবিধা লাভের চিন্তাধারা থেকে। তাই আপনি সহ দুনিয়ার তাবত নৈতিক শিক্ষা ও চর্চা বিবর্জিত মোড়লদের মগজ ধোলাই করা এবং বিবেক জাগ্রত করা। এজন্য প্রথমেই তুরে দিতে হবে নিরাপত্তা দেয়াল বা সীমান্ত। মানুষ হতে হলে এর বিকল্প নেই।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতিগত, ধর্মগত, গোষ্ঠিগত, বানিজ্য, অর্থ, স্বার্থ, ভুখন্ডগত বিরোধ ও সংঘাত বিদ্যমান আছে; এর মাঝেই বিশ্বের অনেকেই ভালো আছে।
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১২
বাউন্ডেলে বলেছেন: সমস্যা মৃত্যু নয়। সমস্যা যুদ্ধ-জাতিগত,ধর্মগত,গোষ্ঠিগত,বানিজ্য,অর্থ,স্বার্থ,ভুখন্ডগত বিরোধ ও সংঘাত। এসব সংঘাতের উৎপত্তি মানব মনের নিরাপত্তাহীনতার অনুভুতি ও লোভ-লালসা সহ স্বার্থপরতা অধিক সুবিধা লাভের চিন্তাধারা থেকে। তাই আপনি সহ দুনিয়ার তাবত নৈতিক শিক্ষা ও চর্চা বিবর্জিত মোড়লদের মগজ ধোলাই করা এবং বিবেক জাগ্রত করা উচিৎ। এজন্য প্রথমেই তুলে দিতে হবে নিরাপত্তা দেয়াল বা সীমান্ত। মানুষ হতে হলে এর বিকল্প নেই। কারন আপনি কাউকে সম অধিকার সম্পন্ন মানুষ মনে না করলে আপনাকেও কেউ মানুষ মনে করবে না। হত্যা , সহিংসতা, শোধ, প্রতিশোধ চিরতরে বন্ধ না করা না গেলে দুনিয়ায় মানব অস্তিত্ব নির্দিষ্ট সময়ের পুর্বেই বিলুপ্ত হতে পারে। কারন শক্তি কোন না কোন সময় সবারই কারো অর্জিত হয়।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনী সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব ছিলো আরবদের, তরা সেটা করার মতো দক্ষ ছিলো না।
১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: হামাস সহ সমস্ত জংগী সংঘঠন গুলোকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া দরকার। আমার কথা হলো- যারা পৃথিবীর শান্তি নষ্ট করবে তাদের খতম করে দিতে হবে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২১
সোনাগাজী বলেছেন:
আরবদের মাঝে জংগীবাদের বীজ বপন করেছে ইসরায়েল, ইরান ও ধর্মীয় বিশ্বাস।
১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: হামাস সহ সমস্ত জংগী সংঘঠন গুলোকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া দরকার। আমার কথা হলো- যারা পৃথিবীর শান্তি নষ্ট করবে তাদের খতম করে দিতে হবে।
সবার আগে আমেরিকা, ইসরাইলকে নিরস্ত্র করে সীমান্ত উন্মুক্ত করতে হবে। কারন আপনি কাউকে সম অধিকার সম্পন্ন মানুষ মনে না করলে আপনাকেও কেউ মানুষ মনে করবে না। এ ছাড়া মার্কিন-ইসরাইলীরা আরব ও বাকী বিশ্বের রোষানল থেকে রেহাই পাবে না।
১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২০
আলামিন১০৪ বলেছেন: সোনা ব্রো, ভারত নিয়ে কিছু লিখবেন না? একটু কিবোর্ড ধরেন, দেখেন ভারতীয় দালাল দের প্রতিক্রিয়া,
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
ভারত নিয়ে আমি প্রায়ই লিখি, আরো লিখবো।
১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: বাউন্ডেলে অপেক্ষা করুন।
সাদ্দাম শেষ হয়েছে। লাদেন শেষ হয়েছে। এই হামাসও শেষ হবে।
কবি বলেছেন, দেরী হোক, যায়নি সময়।
১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: জাতিগত, ধর্মগত, গোষ্ঠিগত, বানিজ্য, অর্থ, স্বার্থ, ভুখন্ডগত বিরোধ ও সংঘাত বিদ্যমান আছে; এর মাঝেই বিশ্বের অনেকেই ভালো আছে।
অনেকে না, অল্পকিছু বেকুব ভালো আছে বলে মনে করছে। এরা দুনিয়ায় অনৈতিক কাজের চুড়ান্ত করেছে অথবা অনৈতিক কাজে নিরব থেকেছে। কারো ঘৃনার পাত্র হয়ে সুখে থাকাকে সুখ বলে না।
এসব বোঝার বা অনুধাবন করার জন্য পর্যাপ্ত নৈতিকতা চর্চার দরকার আছে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি কি জাপানী ও স্ক্যানডেনেভিয়ানদের চেয়েও বেশী নৈতিকতা নিয়ে চলছেন?
২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৭
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনি কি জাপানী ও স্ক্যানডেনেভিয়ানদের চেয়েও বেশী নৈতিকতা নিয়ে চলছেন?
এরা দুনিয়ায় অনৈতিক কাজের চুড়ান্ত করেছে অথবা অনৈতিক কাজ দেখেও নিরব থেকেছে। কারো ঘৃনার পাত্র হয়ে সুখে থাকাকে সুখ বলে না। যে ব্যাক্তি দুনিয়ার ভুল নিয়ম, অন্যায় বিধি-নিষেধের কারনে দুনিয়ার নাগরিক হিসেবে “হক” বন্চিত হয়ে চলে যায়।
তার বন্চনায় জীবিতদের ব্যাথিত না হওয়া বা প্রতিবাদ না করা “অন্যায়”। বেকুবরাই তৃপ্ত এবং পাগলরাই সুখী এ দুনিয়ায় বর্তমান। আমি অসুখী দুনিয়ার কারনে নিজেও অসুখী ও অন্যর ঝামেলা-ব্যাথা মাথায় নিয়ে ঘুমাতে যাই। যাতে নিজেকে অভিযুক্ত করতে না পারি। নেশাগ্রস্থ এবং নৈতিকভাবে দুর্বল মানুষদের এসব ব্যাপারে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নাই। খান-দান, টুকি-টাকি সমাজ খেদমত করে করে আত্ম তৃপ্তি নিয়ে ঘুমান । এই বয়সে এই চাপ সহ্য হবে না।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
শিক্ষিত জাতির লোকেরা একা সুখে থাকলে, ওরা চুপ করে থাকে না, অন্যদের অধিকারের জন্য লড়ে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
এম ডি মুসা বলেছেন: উভয় পক্ষই জংগী যারা নিরীহ সাধারণ মানুষ হত্যা করে । কিন্তুু দেখেন,হামাস কে ধ্বংস করাতে ভারত কেন খুশি হলো। ইহুদি আর হিন্দু এক জাতি না, তাহলে কেন , দিন দিন মুসলিম কে শেষ করতে এক একটা অজুহাত দিয়ে এই সব করছে। কে খারাপ কে ভালো সেটা প্রমাণ হয়, আচরণ ব্যবহার দিয়ে। অস্ত্রী দিয়ে নয়। পারমানবিক ক্ষেপনাস্ত্র দিয়ে নয়।