নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
পুর্ব পাকিস্তানের সময়, কোন সব বেকুবেরা শহরে গার্লস স্কুল চালু করেছিলো কে জানে! সেসব বেকুবদের কারণে আমাদের বালক-বিদ্যালয়ের কিশোরেরা ভালোবাসার কাংগাল হয়ে থাকতো অনেক লম্বা সময়ের জন্য।
এসএসসি পরীক্ষা দেয়ার পর, কুমিল্লা, ফেনী ও চিটাগং শহরের ৩টি কলেজ ঘুরে দেখে, মনস্হির করলাম চিটাগং কলেজেই পড়বো। ভর্তির ফরম আনতে প্রথমদিনই গেলাম। সকাল ৯টায় অফিস খুলবে, সকাল ৮ টার একটু পরেই আমি অফিসের সামনে হাজির। লোকজন তেমন নেই; অফিসের বারান্দার মুখে ২ জন বোম্বাইওয়ালাদের মেয়ে, তাদের সামনে ৬ জন শহুরে ছেলে হৈহুল্লোড় করছে, ওদের লাইন টাইন নেই; ওরা অফিসের দরজার এলাকা দখল করে অস্বাভাবিকভাবে চীৎকার দিয়ে কথা বলছে, হাসাহাসি করছে।
মেয়ে ২টিকে হ্যালো বলার পর বললাম,
-আপনারা লাইনে আছেন?
একজন মেয়ে উর্দুতেই উত্তর করলো, আনুমানিকভাবে বুঝলাম যে, ওরাই লাইনের শেষে আছে, ওদের পরে আর কেহ নেই।
অন্যজন বাংলায় বললো,
-আপনি উর্দু জানেন না?
-না।
-এখনে ক্যান্টিন আছে?
-আছে, একটু দুরে, পাহাড়ের নীচে; সিঁড়ির কাছের দারোয়ানটাকে সাথে নিয়ে যান; উনাকে চা কিনে দিয়েন!
-উনি আমাদেরকে ক্যান্টিনে নিয়ে যাবেন? আমাদের যায়গাটা রক্ষণ করবেন।
-অবশ্যই!
-আপনার নাম?
মেয়েরা চলে যাবার পর, সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে; মোটাসোটা ধরণের, বেশ ফানী চেহারার ১জন আমাকে প্রশ্ন করলো:
-চাচা, ইহাদের সাথে কি আগের থেকেই আপনার জানাশোনা আছে?
-না, আমি এখনই ১ম বার দেখলাম।
-পোষ মানালেন কি করে, এরা কোথায় গেলো?
-ক্যান্টিনে গেছে, ফিরে আসবে!
-আপনাকে নিলো না?
ছেলেদের সাথে পরিচয় হলো, ৪ জন আগ্রাবাদ সরকারী কলোনী স্কুল ও ২ মুসলিম হাইস্কুলের ছাত্র, সবাই বন্ধু; আমি জানতাম, ওখানে কো-এডুকেশন ছিলো না। বুঝলাম, ওরা ভালোবাসার কাংগাল। মেয়েরা বেশ সময় নিয়ে ফিরে এলো; আমার হাতে ছোট একটা প্যাকেট দিলো, প্যাকেটে ৮/১০টা সন্দেশ, আমি একটা নিয়ে, প্যাকেটটা ফানী ছেলেটার হাতে দিয়ে বললাম,
-আপনার বন্ধুদের দেন।
-উনাদের কি বলবো? সে জানতে চাইলো।
-ধন্যবাদ বলেন, মন চাইলে আরো কিছু বলেন।
দেখলাম, মেয়েরা খুবই খুশী হয়েছে; ছেলেগুলো একেবারেই চুপ, ফানী ছেলেটা মেয়েদেরকে কিছুই বলতে পারলো না; একগাল হেসে সন্দেশ খেলো।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
লোকজন আমার গল্প পছন্দ করেন।
আমাদের সময়ে ক্লাশের বয়স্ক ছাত্রদের চাচা ডাকাতো সবাই। শহরের এসএসসি পাশেরা, গড়ে আমার থেকে ৩ বছরের ছোট ছিলো; অনেকেই আমার চেয়ে বেশ খাট ছিলো? আপনার উচ্চতা কত?
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪১
কামাল১৮ বলেছেন: ষাটের দশকে ছেলেরা আগ বাড়িয়ে মেয়েদের সাথে কথা বলতে সাহস পেতো না।আমি যে স্কুলে পড়তাম সেখানে অবস্য সহশিক্ষা ছিলো।মেয়েরা আলাদা টুলে বসতো।
কলেজে পড়ার সময় একটি মেয়েকে দেখেছি,ছেলেদের সাথে আলাপ করার আগে করমর্দন পরতো।পরে সে একজন বড় ডাক্তার এবং লেখালেখি করতো।হুমায়ূনের চিকিৎসায় সে বড় রকমের সহযোগিতা করে ছিলো।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
সেই সময় গ্রামের স্কুলগুলো বেশ ভালো ছিলো, গ্রামের মেয়েরা অনেক সহজ ছিলো, হাসিখুশী ছিলো; গ্রামে গার্লস স্কুল ছিলো না, ছেলেমেয়েরা মিলেমিশে বড় হতো। কষ্টের বিষয় যে, ছাত্রীর সংখ্যা খুবই কম ছিলো।
৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:১০
শ্রাবণধারা বলেছেন: ছেলে-মেয়েদের সহজ স্বাভাবিক সম্পর্ক একটা সমাজের জন্য গুরুত্বপুর্ণ বিষয় যেটা বাংলাদেশে অনুপস্থিত।
আপনার এই স্মৃতিচারণমূলক গল্পে এই বিষয়টা সুন্দর ফুটে উঠেছে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
বালিকা বিদ্যালয়ের মেয়েরা ও বয়েজ-অনলি হাইস্কুলের ছেলেরা বেশ অস্বাভাবিক পরিবেশে বড় হয়।
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২০
কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের স্কুলটি ছিল ব্যতিক্রম।ছেলে মেয়ে প্রায় সমান ছিলো।স্কুলটি যেখানে সেখানে প্রায় ৫০/৬০ জন বিয়ে এময়ে পাশ অফিসার তাদের পরিবার নিয়ে থাকতো।দুই তিন জন ছিলো আমেরিকা ফেরত।গ্রামের ছেলে মেয়ে সেখানে খুব কম পড়তো।অথছ এলাকাটি অজ পাড়া গায়ে।
ট্রেনে চড়তে দশ মাইল হেটে যেতে হয়।পাকা রাস্তা ছিলো বিশ মাইল দুরে।এলাকার লোকেরা তাদের সাহেব বলবো।স্কুলটি ছিলো আমাদের গ্রাম থেকে দেড়মাইল দুরে।আমাদের গ্রাম থেকে আমি আর আমার এক কাজিন যেতাম।আমাদের সমবয়সি ছেলে মেয়েদের মাঝে আমরা দুই জনই সুধু লেখাপড়া শিখতাম।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের এলাকায় মুসলিম মেয়েরা হাইস্কুলে পড়ার সুযোগ খুবই কম পেতো; দারিদ্রতা ওদের সবকিছু কেড়ে নিয়েছিলো।
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার কথাটি সঠিক।
আমি যে স্কুলে পড়তাম সেটা ছিল জয়পাড়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ।
আমাদের পাশেই আরেকটা স্কুল ছিল সেটার নাম ছিল বেগম আয়েশা পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়।
পাশাপাশি দুইটা স্কুল অথচ কেউ কাউকে চিনত না।
উদাসভাবে তাকিয়ে থাকতো নবম দশম শ্রেণীর ছেলেদের অনেকেই।
কিন্তু কিছু বলতে পারতো না ।
সহ শিক্ষা ব্যবস্থাটা আসলেই শুরু থেকেই থাকা উচিত ছিল বাংলাদেশে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
ছেলেমেয়ে একসাথে বড় না'হলে, ওরা জীবনে স হজ হতে পারে না।
৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি যে স্কুলে পড়তাম ছেলেমেয়ে একসাথেই ছিলো।
আমি বেশ লাজুক স্বভাবের ছিলাম। কিন্তু আমি হিরো টাইপ ছিলাম। মেয়েরা আমাকে পছন্দ করতো। টিফিন টাইমে তাদের খাবারের ভাগ আমাকে দিতো।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
কিশোর বয়সে ছেলেমেয়েদেরমিশতে না'দিলে এদের আচরণএড় মআঝঃএ দেয়ালের সৃষ্টি হয়। সেজন্য এদের জন্য আলাদা স্কুল ও কলেজ করা বেকুরীর সামিল।
৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১১
বাউন্ডেলে বলেছেন: প্রাইমারীতে পড়ার পাশাপাশি ছেলে-মেয়ে একসাথে বোল্লাছুট,দাড়িয়াবাঁধা,বৌ-বুড়ি,অপেনটি বায়স্কোপ ইত্যাদি খেলতাম। ক্লাশ সিক্সে হাইস্কুলে গিয়ে পরিবেশ আলাদা। কালে ভদ্রে প্রাথমিকের সহপাঠি মেয়েদের সাথে দেখা হলে দুর থেকে ভাল আছিস, কোন স্কুলে পড়িস, স্যারেরা মারে কেমন ? বাসায় আসিস।এর চেয়ে বেশী কিছু না। কেমন জানি পর পর লাগতো। ধিরে ধিরে পুরাই পর।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
হাইস্কুল কি কো-এডুকেশন ছিলো না?
৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধীরে ধীরে অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে বাংলাদেশ।
আগামী দিনে সহশিক্ষার স্কুল আর খুঁজেও পাবেন না এই দেশে।
আমরা হবো আফগান
অথবা তেহরান!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
কিশোর বয়সে ছেলেমেয়েরা অনেক কথা বলতে চায়, ছেলেমেয়েরা একসাথে থাকলে ওরা সহজ হতে পারে।
৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গ্রাম থেকে শহরে এসে আপনার মধ্যে কোন জড়তা ছিল?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
না, আমি গ্রামের মানুষ ছিলাম; শহরের ছেলেরা খাঁচায় পালিত ময়নার মত ছিলো।
১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
এম ডি মুসা বলেছেন: শারীরিক ভাবে অসুস্থ আছি, রোগের লক্ষণ গুলো বেশি ভালো না,,দোয়া করবেন,, বর্তমান ছাত্র ছাত্রীদের মনোভাব কি রকম একটু গল্প বানান
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
কি ধরণের সমস্যা?
আপনি বর্ধিত পরিবারের সাথে আছেন তো?
১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: আমি স্কুল কলেজ ভার্সিটি তিনটাই কম্বাইন্ড পেয়েছিলাম। স্কুল কলেজে থাকতে ভালো ছাত্র ছিলাম, তাই মেয়েরা নিজে থেকেই কথা বলত। আমি লাজুক হওয়াতে, নিজে থেকে কথা বলতে পারতাম না আপনার মতন সাহস করে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
সবাই ভালো ছাত্রদের সমীহ করতো; তবে, মেয়েদের যারা সন্মান করতো, মেয়েরা এদের সাথে খুবই সহজ হতে পারে।
১২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০২
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন:
হাইস্কুল কি কো-এডুকেশন ছিলো না?
আমার হাইস্কুলে শুধুই ছেলে, মেয়ে ছিলো না । আমি একই সাথে সকালবেলা অন্য একটি মাদ্রাসায় হেফজ্ করতাম অথচ সেখানে ধামড়া ধামড়া বোরখাপড়া মেয়েও পড়তো । মেয়েদের মধ্যে দু-একটা আবার বিবাহিতও ছিলো। হুজুরদের ইহ জীবনে আর মনে হয় বুঝতে পারবো কিনা- আল্লাহ্ মালুম। অবশ্য সে সময় ব্যাঙের ছাতার মতো মহিলা মাদ্রাসা ছিলো না।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের সময় হাইস্কুলের মেয়ের সংখ্যা একেবারেই কম ছিলো; গরীব পরিবারের মেয়েরা স্কুলে পা দিতে পারেনি, ভয়ংকর এক জাতিতে ওরা জন্মেছিলো।
১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এখনকার ছেলেমেয়েরা চালু। বয়েজ-গার্লস যেখানেই পড়ুক, ভাব-ভালোবাসা করে ফেলে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
সেটাও খেয়াল করছি! তবে, স্কুলে একসাথে বড় হওয়া ও টেলিফোন মেলিফোনে বকবক করে বড় হওয়া এক নয়।
১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৪৮
মিরোরডডল বলেছেন:
এসএসসি পাশের পর সেইসময় খেলাঘরকে চাচা বলেছে, তাহলে আমরা কি এখন দাদু ভাই বলবো
আসলে ছেলেমেয়ের মাঝে এতো বিধি নিষেধ নিয়ম করে দেয় বলেই তারা আরো বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠে।
ছোটবেলা থেকেই যদি একসাথে হেসে খেলে বড় হয়, তাহলে বৈষম্য মানসিকতা বা অতি আগ্রহ এরকম হবার কথা না।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:১৬
সোনাগাজী বলেছেন:
শহরের ছেলেমেয়েরা মায়ের হাতে ফিডার খাওয়ার সময় স্কুলে যাওয়ার শুরু করে; পরে দুনিয়ার সমস্যার সৃষ্টি করে; আমি বড় হয়ে স্কুলে গেছি।
গার্লস স্কুল করার কথা কোন বেকুব ভেবেছিলো কে জানে!
১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
কামালের মন্তব্যের মধ্যে দিয়ে অনেক কিছু জানলাম।
এরকম অভিজ্ঞতার গল্প শুনতে ভালো লাগে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:২৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি থানা হেড-কোয়ার্টারের হাইস্কুলে পড়েছি; বেশ কয়জকজন সরকারী অসিসারের বাসা ছিলো, ওদের ১৪ গোষ্ঠী ঠিকই পড়ালেখা করতো; গ্রামের ১০ পরিবারে মিলে ১ জন স্কুলে যেতো।
১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমার স্কুল জীবন করাচী আর ঢাকায় অতিবাহিত হয়েছিলো ।
.........................................................................................
আমি এরকম কোন সমস্যায় পড়িনি ।
বরং সুন্দরী মেয়েগুলো কিভাবে, শিক্ষক বা ছাত্রদের কাছ থেকে যে সুবিধা
নিতো তার জন্য মনে প্রতিবাদ জন্ম নিতো ।
ক্লাশে চুপচাপ থাকতাম বলে মেয়েরা বেশী সাহস পেতো না তবে যে
সব ছেলেরা দুষ্ট বা চটপটে ছিলো তাদের সাথে কি করে জানি সম্পর্ক গড়ে তুলত ।
ঐসময় ছেলে মেয়েদের ভাষা বিনিময়ের প্রধান মাধ্যম ছিলো পড়ার
বই আদান প্রদান ও নোট বিনিময়।
আমার কাছেও বইয়ের মাঝ দিয়ে ফুল এবং ময়ুরের পাখা এসেছিলো,
এমন একটা মিথ ছিলো ভালোবাসা থাকলে ঐ পাখা বড় হবে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
মেয়েরা কথা বলতে চায়, একেবারে চুপচাপ থাকলে এডভেন্চার কমে যায়।
১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭
শ।মসীর বলেছেন: কোলেজিয়েট শেষে চিটাগাং কলেজে গেলাম.......................করিডোরের সব স্ম্বতি মনে পড়ে গেল
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
কোন সালের দিকে?
১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
১৯৯২ সালে খালেদা জিয়ার সময় প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় চালু হয়।
এটা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সব চেয়ে খারাপ একটি কাজ। এতে করে শিক্ষাকে পণ্য করে দেয়া হয়েছে।
মধ্যবিত্তরাও হয়ে পড়েছে অসহায়।
এর চেয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেলা ভিত্তিব ক্যাম্পাাস করে দিলে দেশের আমজনতার জন্য উপকার হতো।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলো ডাকাতী করছে; ওখানকার ফি যোগাড় করতে গিয়ে সব সরকারী কর্মচারী ও ব্যবসায়ীরা ডাকাতী করছে। ছেলেমেয়ারা পড়লেখা না করে সেক্স প্রেকটিস করছে।
১৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমাদের উচিত বিদ্যুৎ ব্যবহারে মিতু
ব্যয়ী হওয়া ।
বিদ্যুৎ খুব দামি জিনিস ।
এটার অপচয় করা উচিত নয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
দেশে বিদ্যুতের অভাবে নতুন কলকারখানা বাড়ছে না।
২০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
শ।মসীর বলেছেন: ৯২-৯৭ কলেজিয়েট
৯৭-৯৯ কলেজ......।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ভালো।
আমি ৬৯-৭১ গ্রুপের
২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই যুগের শিক্ষার্থীরা আরো বেশি ভাগ্যবান।
এখন আর পরীক্ষাও দিতে হয় না।।
সরাসরি অটোপাস!!!
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
এই শিটারেরা পরে জাতির সম্পদ ডাকাতী করবে।
২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই যুগের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা একই সাথে কোটা আন্দোলনের নামে প্রতারণা করে সরকার পতনের আন্দোলন করে এবং শেষ পর্যন্ত নিজেরাই চাকরি-বাকরির পিঠে লাথি মেরে মন্ত্রী হয়ে দাঁড়ায়।
সচিব হয়ে দাঁড়ায়।
[/sb
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫১
সোনাগাজী বলেছেন:
জিয়া যখন পালাতে পারেনি, কেহই পালাতে পারবে না।
২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই যুগের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা একই সাথে কোটা আন্দোলনের নামে প্রতারণা করে সরকার পতনের আন্দোলন করে এবং শেষ পর্যন্ত নিজেরাই চাকরি-বাকরির পিঠে লাথি মেরে মন্ত্রী হয়ে দাঁড়ায়।
সচিব হয়ে দাঁড়ায়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৪
আলামিন১০৪ বলেছেন: ওরেব্বাস! পকিস্তান আমলের কেচ্ছা? আপনেরে কি ছোডু কাল থেকে হগ্গলে চাচা ডাকে? আপনি তো ভালই গপ্পবাজ!