নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আমেরিকায় সব জাতির মানুষ আছে, সবাই মিলে আমেরিকান; কিন্তু কিছু মানুষ সাদা-আমেরিকানদের আচরণ সহজে শিখতে পারে না; আমি ১ দিনে তিন দেশের মানুষ থেকে ৩ ধরণের আচরণ পেয়েছি:
গত শুক্রবার সকাল ১০টায় ব্যাংকে গেলাম; দেখি, ব্যাংক থেকে অদুরে ১টি নতুন কোরিয়ান গ্রোসারী খুলেছে; নতুন খোলার কারণে, কিছু কিছু আইটেম বেশ কমদামে দিচ্ছে! আমি ২টি স্বচ্চ প্লাষ্টিকের ব্যাগে ১০টা করে কমলা নিয়ে ক্যাশিয়ারের কাছে গেলাম। কোরিয়ান তরুণী ক্যাশিয়ার, ছাত্রী হতে পারে। আমি ২০টা কমলার দাম, ২০ ডলারের নোট তার সামনে রেখে, বললাম,
-২ ব্যাগে মিলে ২০টি কমলা।
সে ক্যাশ রেখে শপিং ব্যাগে ভরে আমাকে কমলা ও রিসিপ্ট দেয়ার কথা; কিন্তু সে কমলা গণনার শুরু করলো। আমি ২০ ডলারের নোটটি ফেরত নিয়ে বললাম,
-তুমি কমলা গণনা করলে, আমি কমলা নেবো না।
-তোমার সমস্যা কোথায়?
-সমস্যা হলো, তুমি আমাকে বিশ্বাস করছো না।
-তোমাকে আমি বিশ্বাস করছি; কিন্তু আমি এখানে চাকুরী করি। দেখ, দোকানের কোণে যেই বয়স্ক কোরিয়ানটি দাঁড়িয়ে এদিকে তাকিয়ে আছে, সে হলো মালিক। আমি না'গুণে তোমাকে কমলা দিলে সে অসন্তুষ্ট হবে।
-ঠিক আছে, তাকে খুশী রাখ, আমি যাচ্ছি।
-তুমি কমলা নিয়ে যাও; তুমি চলে গেলে, সে আমাকে অপবাদ দিবে যে, আমার কোন খারাপ আচরণে তুমি চলে গেছ। আমি এই দেশে জন্ম নিয়েছি, মানুষকে বিশ্বাস করি; কিন্তু তোমাকে বুঝতে হবে যে, ইহা আমার ব্যবসা নয়, আমি চাকুরী করি।
দুপুরে কয়েকজনের সাথে খেতে হবে; শীত লাগছে; সামনে পড়লো ম্যাকডোনাল্ড। ভাবলাম কোন কিছু ডিসকাউন্টে থাকলে স্নেক খেয়ে শরীরটা গরম করে নিই। ফিসফিলে ডিসকাউন্টে দিচ্ছে, ২টা'র দাম ৬ ডলার ৮৫ সেন্ট। মোটামুটি ভীড় আছে। খুবই হাসিখুশী মেক্সিকান তরুণ ছেলে ক্যাশিয়ারের হাতে ২০ ডলারের নোট দিলাম, চেন্জ নিয়ে ক্যাশ থেকে দুরে সরে গেলাম, ভীড়; সেখানে দাঁড়ায়ে ফেরত দেয়া ডলার গুনতে গেলে লোকজন বিরক্ত হবে। সে আমাকে ১৩ ডলার ১৫ সেন্ট দেয়ার কথা, দিয়েছে ৮ ডলার ১৫ সেন্ট; ৫ ডলার কম দিয়েছে। ভীড় কমার জন্য অপেক্ষা করলাম, সে ফ্রি হতে গিয়ে বললাম,
-আমি ২০ ডলারের নোট দিয়েছিলাম, চেন্জে ৫ ডলার কম।
সে ক্যাশ খুলে আমাকে ৫ ডলার দিলো। আমি নিশ্চিত হতে চাইলাম যে, সে আমাকে ঠকাতে চেয়েছিলো। আমি বললাম,
-আমাকে কোক নেয়ার জন্য ১টি বড় কাপ দাও।
সে দিলো, আমি ধন্যবাদ দিয়ে সরে গেলাম; নিশ্চিত হলাম যে, সে আমাকে ঠাকাতে চেয়েছিলো।
সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে ব্লাড প্রেসার নিলাম, অনেক কম দেখাচ্ছে; আবার নিলাম, এবার না মেপেই ভুল দেখালো; আবার চেষ্টা করলাম; এবার বেশী দেখাচ্ছে। গত কয়েকদিন ইহা এভাবেই চলছে। একটা নতুন ইনষ্ট্রুমেন্ট কেনার দরকার। যেখানে নিয়মিত ঔষধ কিনি সেখানে গেলাম; সব সস্তা দামের টুলস, বাদ। একটু দুরে একটি বড় ফার্মেসী, সেখানে গেলাম। একটি সুশ্রী সাদা মেয়ে দেখে শুনে ভালো একটা যন্ত্র দিলো, ১৬০ ডলার; দাম দিয়ে দরজা অবধি আসার পর, ভাবলাম, মেয়েটার আচরণ খুবই ভালো, তাকে ডিসকাউন্টের কথা বললে কেমন হয়? ফিরে গিয়ে বললাম,
-তোমার ডিলিংস খুব ভালো লেগেছে; তাই, ভাবলাম, কোন রকম ডিসকাউন্ট আছে কিনা তোমাকে জিজ্ঞাসা করি!
-সে হেসে ফেললো, বললো,
-আমাদের কোম্পানীর কাষ্টমার কার্ড আছে তোমার কাছে?
-না, আমি অন্য ফার্মেসীর কাষ্টমার।
-অসুবিধা নেই, ফোনের প্যাডে তোমার টেলিফোন নম্বরটা পান্চ কর, আমি দেখি কি করা যায়।
সে আমাকে হাতে একটি টেম্পোরারী কাষ্টমার কার্ড দিলো ও ৭০ ডলার ফেরত দিলো। আমি বললাম,
-তুমি আমার অনেক টাকা সেইভ করে দিয়েছ!
-তোমাকে খুশী দেখতে চেয়েছি আমি!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২৬
সোনাগাজী বলেছেন:
মেক্সিকান, আফ্রিকানরা, এরা পয়সা ইত্যাদি রেখে দেয়; চীনারা বেঠিক মালামাল দিয়ে দেয়। বাংগালীরা সবদিক থেকে ঠকায়।
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৪১
শ্রাবণধারা বলেছেন: বোমাগুলোও সাদারাই সাপ্লাই দেয় এবং মারে! আবার জঙ্গিবাদের তুরুপের তাসগুলো তাদের দখলে, তারাই খেলে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৪৮
সোনাগাজী বলেছেন:
যেসব সাদা মেয়ে দোকানে, ব্যবসায়, স্কুলে, হাসপাতালে, রেষ্টুরেন্টে চাকুরী করে, এরা মানুষকে মেরে ফেলার মতো নিষ্ঠুর নয়, আমার মনে হয়।
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
কেমন আছে খেলাঘর?
প্রথম ঘটনায় খেলাঘর চাচ্ছিলো মেয়েটা তাকে ব্লাইন্ডলি বিশ্বাস করুক।
সেকেন্ড স্টোরি, ব্যস্ত সময় সার্ভিসে চেন্জ ভুল দিতেই পারে।
চাওয়া মাত্র সে তা ফিরিয়ে দিয়েছে। ইভেন চেক করেনি, ছেলেটা ব্লাইন্ডলি কাষ্টমারকে বিশ্বাস করেছে।
অথচ এখানে ছেলেটাকে সন্দেহ করা হচ্ছে যে সে ইচ্ছে করে করেছে, ঠকাতে চেয়েছিলো।
কাজের জায়গায় অনেকসময় ওভার প্রেশার থেকে ভুল হতেই পারে, this is called human error.
আমরা যেন কেমন অদ্ভুত!!!
মানুষকে সহজে ট্রাস্ট করিনা, সুযোগ পেলে ঠকাই, তাই মনে করি অন্যরাও আমাদের ঠকাচ্ছে।
কিন্তু আবার এক্সপেক্ট করি অন্যরা আমাকে অন্ধের মত বিশ্বাস করবে।
আমাদের চাওয়া পাওয়ার জায়গাটা সত্যি অযৌক্তিক, তাই না খেলাঘর?
ভালো থাকবে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
হতে পারে, আমি ভুল করেছি। কিন্তু আমি ফ্রি ড্রিংকের জন্য বড় কাপ চাইলে সে চুপ করে দিয়েছে; সে না দিলে, বা ছোট কাপ দেয়ার কথা বলতে পারতো; আমি বলা মাত্র সে দিয়ে দেয়াতে, আমার কাছে ওকে দুর্বল বলে মনে হয়েছে।
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:২১
অহরহ বলেছেন: ১ দিনের কেনাকাটা , চমৎকার.......... জীবন থেকে নেয়া LIVE BROADCAST. ধন্যবাদ দাদা।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি এগুলো উপভোগ করি।
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বড়ই আচানক ঘটনা।
বড়ই সৌন্দর্য।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:২৪
সোনাগাজী বলেছেন:
কিছু মানুষ আছেন, যারা মানুষকে কোনভাবে ঠকাতে চান না, উল্টো কমদামে দিতে চান।
৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:১৬
কামাল১৮ বলেছেন: এখানে কমলা পেকেটে বিক্রি করে।পেকেটের গায়ে দাম লেখা থাকে।আর খোলা কমলা ওজনে বিক্রয় হয়।গুনে বিক্রি করবে সময় কোথায়।আর বাগানে যেয়ে কিনলে আগে টাকা দিয়ে খালি ঝুড়ি নিয়ে বাগানে ঢুকে ঝুড়ি ভর্তি করে চলে যাও।ছোট বড় ঝুড়ি আছে দাম আলাদা।
অনেক দিন হয় ইউক্রেন যুদ্ধনিয়ে কিছু লিখছেন না।যুদ্ধের অবস্থা খারাপ বলে।আমেরিকা কি ইউক্রেনের আশা ছেড়ে দিয়েছে।হুদিদ্র কাছেও দেখছি নাকানি চুবানি খাচ্ছে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
রাশিয়ান বাহিনী যতটুকু দখল করেছে, ইউক্রেনের ভাড়াটিয়া সৈন্যরা উহা উদ্ধার করতে পারবে না; আমেরিকা ডলার ইউক্রেনের বাতাসে উড়ছে।
আমেরিকায়ও কমলা প্যাকে ও ওজনে বিক্রয় হয়; সংখ্যা হিসেবেও বিক্রয় হয়।
৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: হুতি হবে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:২১
সোনাগাজী বলেছেন:
হুতিরা মৃত মানুষ, ওদেরকে মারার মতো কিছু আছে বলে মনে হয় না। ওরা নিজের থেকেই থেমে যাবে।
৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেকদিন ধরেই নগদ টাকা পয়সার মুখ দেখিনা ।
মোবাইল এপ ও ডেবিট আর ক্রেডিট কার্ডেই
মুদিখানার পেমেন্ট থেকে ও মসজিদে জুমার নামাজ
শেষে দানের কাজ কর্ম কার্ডেই , কোথাও আর
নগদ টাকার মুখ দেখতে হয়না ।
।
ক্যাশ টাকায় আপনার কেনা কাটার ধরণ
দেখে বুঝা যাচ্ছে আপনি সেই বিনিময় যুগে
ফিরে যেতে যাচ্ছেন । মনে হয় পুতিনের শিষ্য
বনে যাবেন, পুতিন ডলারের পরিবর্তে রুবেল
বা পন্য বিনিময় প্রথার যুগে ফিরে যেতে চাচ্ছে।
কেনা কাটার গল্প ভাল লেগেছে ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি সাথে ক্যাশ রাখি, নিউইয়র্কের অনেক ছোট দোকান থেকে কার্ড হ্যাক হয়ে যায়; নতুন কার্ড নিতে হয়, ঝামেলা।
৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভালো খারাপ সব জাতির মধ্যেই রয়েছে, তবে আফ্রিকান আর বাঙালী এ দুই জাতির মতো নিকৃষ্ট জতি এই পৃথিবীতে আর একটিও নেই, ইদানিং প্রচুর আফ্রিকান বাংলাদেশে আসছে এবং ক্রাইমের সাথে জাড়িয়ে পড়ছে, বিষয়টি নিয়ে টিভিতে রিপোর্টও হয়েছিলো।
নিচের এই রিপোর্টে সাধারণত স্টুডেন্টদের দেখানো হয়েছে, আশা করি এরা কোন ক্রাইমের সাথে যুক্ত হবে না।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
সরকার কি করছে, ব্যুরোক্রেটরা ও বড় বড় ব্যবসায়ীরা জানে; সাধারণ মানুষ সেবাদাস হিসেবে বেঁচে আছে।
১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৬
রানার ব্লগ বলেছেন: মানুষের মন সব সময় এক রকম থাকে না। সে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম আচরন করে। আমার মনে হয় মানুষের এক মুহূর্তের আচরন দেখে জাজমেন্টাল হওয়া টা উচিৎ না। তিন জনার আচরন তাদের আলাদা আলাদা তিন পরিবেশের কারনে ভিন্নতা দেখা গেছে। কখনো সম্ভব হলে তাদের একি পরিবেশে এনে দেখা যেতে পারে তারা একি আচরন করে কি না!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১০
সোনাগাজী বলেছেন:
একই সাথে বিশ্বের কোন দেশে এত জাতি বাস করে না; সবার প্রোগাইল আছে আমেরিকায়।
১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩
এম ডি মুসা বলেছেন: আমেরিকা দেশের মানুষ ভালো আছে? আমাদের থেকে। তাই এদের কথা চিন্তা করে লাভ নেই।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা অন্য দেশ থেকে আমেরিকায় ভালো করছে।
১২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩০
বাউন্ডেলে বলেছেন: বাজার করা কাহিনী ভালই লাগলো।ভোগী-যোগী দোকানদারী সব দেশেই কম-বেশী আছে। এটা পুঁজিবাদী অর্থনীতির হাইপারডাইভ সিস্টেম। এটা এক প্রকার বৈধ বলা যেতে পারে। বোকা মানুষদের বেশীদিন দুনিয়াকে ভাড়াক্রান্ত করে বেচে থাকা অনুচিৎ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
কিছু জাতি আমেরিকাকে নীচের দিকে টানছে, তাদের মাঝে ভয়ংকর হচ্ছে চীনারা ও ইষ্ট ইউরোপিয়ানরা
১৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকায় বাঙ্গালীদের দোকান থেকে কেনাকাটা করা মানে বোকামি করে। বাঙ্গালীরা ঠকায়।
এজন্য বিদেশীদের দোকান থেকে কেনাকাটা করা ভালো।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
স্বামীরা ব্যস্ত থাকার কারণে নারীরা বাজার করেন; দোকানের মালিক ও ক্যাসিয়ারগুলো ডাকাত।
১৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২২
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
হতে পারে, আমি ভুল করেছি। কিন্তু আমি ফ্রি ড্রিংকের জন্য বড় কাপ চাইলে সে চুপ করে দিয়েছে; সে না দিলে, বা ছোট কাপ দেয়ার কথা বলতে পারতো; আমি বলা মাত্র সে দিয়ে দেয়াতে, আমার কাছে ওকে দুর্বল বলে মনে হয়েছে।
খেলাঘরের হয়তো জানা নেই, but it's a normal practice to serve.
এখানেও হয়। চাইলে দিতে হবে, আনলেস আউট অভ স্টক।
বরং সে যদি কাপ না দিতো, বড় চাইলে ছোট কাপ দিতো, তবে সেটাই হতো কাস্টমার সার্ভিসে মিন অ্যাটিটিউড।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
সম্ভব।
১৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমরা সিনেমা দেখে মনে করি, আমেরিকা মনে হয় কোন ফ্যান্টাসি ল্যান্ড। ওখানেও আমাদের মতই মানুষ থাকে...
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
কিছু কিছু জাতি তাদের নিজের সমস্যাগুলো আমেরিকায় চালু করছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মানুষের কনসেপ্ট আর বুদ্ধিমত্তার বিচারে সে ভিন্ন ভিন্ন আচরন করে ।
................................................................................................
আমে রি কায় এখনও ঠকাতে চায় ???
এজন্য আমি একে পাগলের দেশ বলি ।
অস্ট্রেলিয়া, জাপান, সিঙ্গাপুর ঘুরে আমি তো ভাবছি উন্নত দেশে
মানুষ কি সুন্দর জীবন যাপন করছে ।
কমপক্ষে কেউ কাউকে ঠকাতে চেষ্টা করছে না ।