নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
ভাষা আন্দোলন মুলত: ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে শুরু হয়েছিলো; ছাত্ররা বুঝতে পেরেছিলেন যে, উর্দু যদি প্রশাসনের ভাষা হয়, সেন্ট্রাল গর্ভমেন্টে চাকুরী পেতে উর্দু জানতে হবে; এর ফলে, বেশীরভাগ চাকুরী চলে যাবে উর্দু ভাষাবাসীদের দখলে, বাংগালীরা চাকুরী কম পাবে। ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে আন্দোলনটা সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়ায়ে পড়ে; মানুষের আন্দোলন জয়ী হয়েছিলো, উর্দু প্রশাসনের ভাষা হিসেবে স্হান পায়নি; ইংরেজীই ছিলো পাকিস্তানের প্রশাসনের ভাষা।
বর্তমানেও ভাষা সমস্যা আছে, উর্দু সমস্যা নয়; আজকের সমস্যা হচ্ছে, ইংরেজী সমস্যা; বাংগালীরা গড়ে ৮/১০ বছর ইংরেজী শিখে, কিন্তু ইংরেজী পারে না। ইংরেজী না'পারার ফলে অনেকেই বড় চাকুরী পায় না; ভালো বই পড়তে পারে না। ইংরেজী কম জানার ফলে বাংগালীরা কম্প্যুটিং টেকনোলোজীতে পেছনে পড়ে গেছে।
আমাদের ব্লগার মহাজাগতিক চিন্তা কিন্তু বিদেশীদের কাছে কম্প্যুটার ট্রেনিং পেয়ে, জীবিকা অর্জন করছেন; উনি ইংরেজীতেই ট্রেনিং নিয়েছেন; কিন্তু আরবীতে হাদিস লিখে ব্লগ ভরায়ে ফেলছেন।
এখন বাংগালীরা দরকারী কোন বিষয়ে আন্দোলনে যেতে পারে না; ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে কোন আন্দোলনের শুরু হয় না। ইহার প্রধান কারণ, ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা আগের ছাত্রদের মতো স্মার্ট নয়, সেখানে দরকারী পরিমাণ পড়ালেখা হয় না, জাতির কি দরকার ছাত্রারা তাও বুঝে না।
এখন আন্দোলনের দায়িত্ব চলে গেছে রাজনৈতিক দলগুলোর হাতে। এখন রাজনৈতিক দলগুলো নিজদলের সুবিধার জন্য আন্দোলন করে, জাতির পক্ষে আন্দোলন করে না। আওয়ামী লীগ এক সময় আন্দোলনের জন্য নাম করেছিলো; এখন তারা সরকারে দীর্ঘদিন। ৩য় বিশ্বের সরকারগুলো যেকোন দরকারী আন্দোলনেও বাধা দেয়; ফলে, আওয়ামী লীগ যেকোন জাতীয় আন্দোলনে বাধা দেয়ার কথা। কিন্তু তাদের সৌভাগ্য হলো, কোন রাজনৈতিক দল জাতীয় আন্দোলন করে না।
এখন বিএনপি'র চলমান আন্দোলন হচ্ছে, "১ দফা, শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটানো"। আসলে বিএনপি চেয়েচিলো, শেখ হাসিনার গত সরকারের পতন ঘটাতে; উহা ঘটেনি; তারা কি সেই ১ দফা এখনো চালু রাখবে, নাকি নতুন ১ দফা চালু করবে, উহা এখনো পরিস্কার নয়।
এখন কোন ধরণের আন্দোলনের দরকার আছে কিনা? আমার মনে হয়, সেটা আপা জানেন, বাকী বাংগালীরা উহা জানার দায়িত্বে নেই!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
পুরো জাতি, শিক্ষক ও ছাত্ররা মোটামুটি ইডিয়টের মতো চলছে, দরকারী বিষয় নিয়ে কথা বলে না।
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
নাহল তরকারি বলেছেন: এথন পেটের তাগিদে ইংরেজী শিখতে হবে। দরকার হলে চাইনিজ ও কোরিয়ানও শিখতে হবে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
ভবের চরের লোকজনের পেটে কি আগুন লেগেছে?
মাদ্রাসায় গিয়ে আরবী শিখলে কেমন হয়? কোরান ও হাদিস বুঝার পর, বাংলা ও ইংরেজী শিখলে চলবে!
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আজকে দেখলাম বিশেষজ্ঞরা বলছে দেশে নাকি সন্দেহজনক লেনদেনের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। দেশের থেকে তো নাকি সব টাকা পাচার হয়ে গেছে এখনো কোন কিছু অবশিষ্ট আছে নাকি যে পাচার করবে! শেখ হাসিনা আল্লাহ আল্লাহ করছেন এই মেয়াদ যেন কাটিয়ে দিতে পারেন।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
গত ২ বারে উনার ভুলের কারণে ব্যাংকের লোকেরা, ব্যুরোক্রেটরা ও ব্যবসায়ীরা মিলে ডাকাতী করেছে; উনি এখন ইহাকে কোনভাবেই ঠিক করতে পারবেন না।
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: ভাষা আন্দোলন স্বাধীনতা আন্দোলনের ভিত্তি।বাঙ্গালী জাতিয়তাবাদের শুরু এখান থেকে।
প্রথম দিকে ছিলো প্রভাত ফেরি।ছাত্র জনতার অংশগ্রহন ছিলো সেখানে।এরশাদ শুরু করে রাত বারটা এক মিনিটে।তার পর থেকে রাজনৈতিক দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে যায়।
আমাদের হুজুর বিদেশিদের কাছে বিদেশি ভাষায় ট্রেনিং নিয়েছে এই তথ্য আপনি কোথায় পেলেন। দেশে বহু কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার আছে যে গুলি সরকার আমাদের দেশের শিক্ষকদের দিয়ে চালায়।ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা কম্পিউটার চালনায় অনেক দক্ষ।
আন্দোলন রাজনৈতিক দলগুলিই করবে।তবে তাতে জনগনের স্বার্থ থাকলে জনগন তা সমর্থন করবে।আর জনগন সমর্থন করলেই আন্দোলন সফল হবে।
একদফার মুলে ছিলো আমেরিকার কিছু লবিস্ট এবং কিছু আমলা।পিটার হাসকে মনে হয়েছিলো বিএনপির নেতা।রাশিয়া লাগাম টেনে না ধরলে তিনি অনেক দুর যেতেন।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
রাশিয়া কিভাবে লাগাম টেনে ধরলো?
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
পাস্কিতানীরা ইংরেজি পারতো না। তারা এখনো পারে না।
ইংল্যান্ডে দেখেছি ভুলভাল ইংরেজি দিয়ে চালায় নেয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
অনেক জাতি ভাষায় কাঁচা।
বাংগালীদের পড়তে দেয়নি ঢাকার প্রশাসনের লোকেরা ও ছাত্র মাফিয়ারা; প্রশাসনে যারা বড় চাকুরী করে, তাদের ছেলেমেয়েরা ইংরেজদের মতো ইংরেজী বলে।
৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৩
কামাল১৮ বলেছেন: ।রাশিয়া বললো,পিটার হাঁসের বক্তব্য বাংলাদেশের আভ্যন্তরিন বিষয়ে নগ্ন হস্তক্ষেপ।তার পরদিন থেকেই পিটার হাসের দৌঁড়ঝাপ কমে গেলো।তার পর ভারতে পাঠালো দুইজন। দুই জনের সাথে দুই জন ডায়ালগ হলো।সেই ডায়ালগ ব্যর্থ হলো।এখন আমেরিকা চীন রাশিয়া ভারত নিজ নিজ কৌশল মতো বাংলাদেশে অগ্রসর হচ্ছে।মায়ানমার জান্তা ও বিদ্রোহিদের সফলতার উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ নিয়ে আমেরিকা ও রাশিয়া কি চিন্তিত কোন কারণে?
৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০২
কামাল১৮ বলেছেন: হাজারো কারনে।বর্তমানে প্রধান কারন ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চল।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ইন্দো-প্যাসিফিকে অনেক কিছু ঘটছে, কিন্তু ওখানে বাংলাদেশের ভুমিকা কি? কি ভুমিকার জন্য বাংলাদেশ আমেরিকা বা রাশিয়ার জন্য গুরুত্বপুর্ণ?
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সঠিক ভাবনা।