নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনাকে বলতে হবে, ঋণের টাকার জন্য গরীবদের আত্মহত্যা করতে হবে না।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:২৭



ছবিটি কোন ১ জন প্রাক্তন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর'এর; এই লিলিপুটিয়ান'এর ছবির নীচের অংশে উনার বক্তব্যটুকু দেয়া হয়েছে; ইহা যা বলছে, ইহা কি সঠিক? ইহার বক্তব্যকে ভুল প্রমাণ করার জন্য আপনি কিভাবে, কি যুক্তি দিতে পারেন? ছোট কমেন্টে লিখুন।

ইনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর ছিলেন, কোন সালে ছিলেন আমি বের করার চেষ্টা করি নই। এই ধরণের লোকজন যদি দেশের ব্যাংকের প্রধান হয়ে থাকেন, মেহেরপুরের গৃহবধু আত্মহত্যা না'করে কোথায় যাবে?

আমেরিকায় ইন্টারেষ্ট-রেইট ঠিক করে ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান। বাংলাদেশে যথাসম্ভব ইহা করে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর; আবার ব্যাংকের সংখ্যা ও ঋণ-দাতাদেরও কন্ট্রোল করে থাকে, কিংবা করতেপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর। ইনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর থাকাকালে কি করেছেন, এখন বের করা হয়তো বেশ মুশকিল হবে; তবে, তখনো নিশ্চয় এনজিও ও মহাজনেরা গরীবদের ঋণ দিতো। ইনি নিশ্চয় কোন আইন/রুল করে যননি, যার কারণে, ঋণ দেয়ার ১ মাসের মাসেই ঋণ পরিশোধের কিস্তি শুরু হয়, ও দরিদ্র মানুষ চাপে পড়ে ভুলশর্তে একাধিক এজেন্সী কিংবা মহাজন থেকে ঋণ নেয়!

একই মানুষ যখন ১টি এনজিও কিংবা ১ জন মহাজনের ঋণ শোধ করার জন্য অন্য এনজিও থেকে ঋণ আনতে যাচ্ছে; সরকার কিভাবে উহা কন্ট্রোল করা উচিত বলে আপনি মনে করেন?



মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ২:২৪

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: আমি এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ না। তবে মনে করি সরকার চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। এনজিও গুলির কার্যক্রমের উপর নজরদারি বা অনুসন্ধান রাখতে পারে। বিশেষ করে তাদের ঋণের কার্যক্রমের অনুমতি দেবার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম ও শর্তাবলী যা মানবিক হবে এবং ঋণগ্রহীতার জন্য সহজ ও সাধ্যের মধ্যে হবে। এনজিওগুলোর আর্থিক কার্যক্রম যাচাইয়ের স্বচ্ছ ব্যবস্থা থাকতে হবে।

সর্বোপরি সরকারি ব্যাংকগুলির ঋণদানের ব্যবস্থা সহজতর করা উচিত। যে কাজটা এনজিওরা করছে ,সেটা তো চাইলে আমাদের ব্যাঙ্কগুলিও করতে পারে। ১ মাসের মধ্যে ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতা না রেখে আরো সহজতর করতে পারে। যেমন ৩ মাস পর থেকে।

যারা সত্যিকারের বিশেষজ্ঞ ( দেশের বা বিদেশের ) ,তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে আরো ভালো এবং দরিদ্র মানুষদের জন্য সহজতর ও উপকারী ব্যবস্থা করতে পারে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:


একাধিক এজেন্সী থেকে ঋণ নিতে হলে, আগের নেয়া ঋণ থেকে সহজ শর্তে নতুন ঋণ নিয়ে, নতুন ঋণ দিয়ে আগের ঋণ শোধ করতে হবে, এই নিয়ম থাকার দরকার ছিলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে।

ঋণ দাতাদের জন্য: গ্রহিতার আগের ঋণ থাকলে, ঋণদাতাকে উহা কিনে নিতে হবে।

সব ঋণদাতা সংস্হাকে ( Landing Corp. ) বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে রেজেষ্ট্রি করতে হবে; সর্বোচ্চ সুদের হার ও ঋণ পরিশোধের পিরিয়ড বাংলাদেশে ব্যাংকের হার/সময়'এর সাথে মিল থাকতে হবে।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৩৪

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন ,সম্প্রতি আমার এক সহকর্মী এটাই করেছে। তার দুইটি পৃথক ঋণ ছিল । সে তার ব্যাংক থেকে নতুন ঋণ নিয়ে সেই দুইটি শোধ করেছে। কিস্তির টাকা পূর্বের দুইটি কিস্তির চাইতেও কম হয়েছে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



কোটী কোটী মানুষ গত ৫২ বছর, ১০০%, ২০০% সুদের হারে মহাজন থেকে, ডাকাত এনজিওগুলো থেকে, গলাকাটা ড: ইউনুস থেকে ঋন নিয়ে সর্বনাশ করেছে; শেখ হাসিনা ইহার কোন সমাধান করেননি; মহিলা আসলে পিগমী।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৫১

কামাল১৮ বলেছেন: স্বীকৃত বিশষজ্ঞকে ( দেশে- বিদেশে) জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে তার স্বীকৃত অপরাধের জন্য ।মানুষ কাকে বিশ্বাস করবে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



কার কথা বলছেন, ড: ইউনুস? উনি বর্তমানে জীবিত বাংগালীদের মাঝে সবচেয়ে জ্ঞানী ও দক্ষ মানুষ।

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১১

এম ডি মুসা বলেছেন: এটা কি হয়? সামান্য তেলের ভর্তুকি দিতে গিয়ে। তেলের দাম বাড়লো। পরে সবকিছু দাম বেড়েছে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



জ্বালানী তেল, নাকিভোজ্য তেলে ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার?
গরীবেরা এভাবে ডাকাতদের থেকে ঋণ নিয়ে সর্বস্ব হারাচ্ছে।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১২

কামাল১৮ বলেছেন: উনি অবশ্যই দক্ষ মানুষ। নয়তো এতো টাকা নয় ছয় করতে পারতো না। পৃথীবির কোন নবেল জয়ীর এতোগুলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নাই।অলাভজনক কিন্তু কোটি কোটি টাকা লাভ।পৃথীবিতে অনেক টাউট লোক লোকের কথা জেনেছি,কিন্তু তার মতো টাউট লোকের কথা শুনিনাই।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:


শান্তিতে অন্য নোবেলজয়ীরা ব্যবসায় যায়নি।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৪৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাসে উনি ছিলেন সবচেয়ে দক্ষ ও যোগ্যতম গভর্নর। তার আমলে মুদ্রাস্কীতি ও খেলাপী ঋণের পরিমাণ সর্বনিম্নে নেমে এসেছিল। উনি যদি কিছু বলে থাকেন, তবে জেনে বুঝেই বলেছেন।

বাংলাদেশে মুদ্রা ব্যবস্থা কন্ট্রোল নামে মাত্র করে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংক নামক দূর্নীতিতে আকন্ঠ নিমজ্জিত প্রতিষ্ঠানটি। ব্যাংকের সুদের হার কত হবে - সেটা অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকই ঠিক করে, কিন্তু এনজিও কত সুদে ঋণ দেবে - সেটা নির্ধারণ করার এখতিয়ার বাংলাদেশ ব্যাংকের নেই। সেটা করে থাকে এমআরএ নামের অন্য একটি রেগুলেটরি বডি। তারাও অত ক্ষমতাবান নয়। তাই ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা বাংলাদেশে অনেকটা অরাজগতার সাথেই চলছে বলা চলে।

ঋণের ক্ষেত্রে সরকার এক ধরণের নিয়ম করে দিতে পারে। সেক্ষেত্রে সরকার একটু ব্যয় বহুল হলেও ঋণগ্রহীতাদের একটা ডাটাবেস তৈরি করতে পারে এবং একটা পরিবারের সদস্যেরা সর্বোচ্চ কত পরিমাণ ঋণ নিতে পারে - তার সীমা বেঁধে দিতে পারে। তাহলে এই ফাঁদে আর কেউ পড়বেনা বলে আমার বিশ্বাস।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি বলছেন কোন এক প্রতিষ্টান, এমআরএ'এর কথা; উহা কার অধীনে?

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের ৯ম গভর্ণর ছিলেন। তার সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সমর্থি
ত কেয়ার টেকার সরকার ছিল। তার (ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ) মেয়াদকাল ১ মে ২০০৫ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০০৯ পর্যন্ত।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



বুঝতে পারছি, বিএনপি ও মিলিটারীর সময়ের; বড় চাকুরী করে বড় বেতন নিয়ে চলে গেছেন, নিয়ম কানুন করেননি।

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বাংলাদেশ ব্যাংক চাইলেই তো আইন কানুন করে এনজিওদের কন্ট্রোল করতে পারে,দরিদ্রের ওপর ফোকাস করে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:



সেটা করার করা, করছে না; কাজ করে না, বেতন নেয়।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২১

কালো যাদুকর বলেছেন: এই লোককে চেনা চেনা লাগে।

অর্থনীতি বুঝি না। এগুলো বোঝার চেস্টাও করি না।

সে কি কোন বিরাট ব্লান্ডার করেছে?

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



সে ভুল কথা বলছে যে, একাধিক সংস্হা থেকে ঋণ নিলে মানুষ ফাঁদে পড়বে।
মানুষ ১ ঋণ শোধ করার জন্য অন্য ঋণ নিচ্ছে ভয়ংকর শর্তে; মানুষ ঋণ ঋণ নিয়ে ঋণ শোধ করতে হলে, নতুন ঋণের সুদের হার ও শর্ত আগের ঋণ থেকে ভালো হতে হবে; সেটা করার জন্য সরকারী কন্ট্রোল থাকার দরকার।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫

রানার ব্লগ বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর শুনে আগে মনে সমীহা জাগত এখন কিছুি জাগে না ।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



এরা বড় চাকুরী করে ভালো থাকে, কাজ করে না।

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৪

ধুলো মেঘ বলেছেন: মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথোরিটি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে গঠিত একটি স্বাধীন সংস্থা, যা বিবি গভর্নরের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত হয়। বাংলাদেশে যেসব এনজিও ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ কার্যক্রমের সাথে জড়িত, তাদের কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে এই কর্তৃপক্ষ বিধি বিধান প্রণয়ন করে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি সেটাই ধরে নিয়েছিলাম।

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো গভর্নর।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১

সোনাগাজী বলেছেন:



মনে হয়, হাউকাউ ছিলেন, কথা বলে গেছেন, কিছুই করে যাননি।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

মোগল সম্রাট বলেছেন:



বাংলাদেশে ইন্টারেষ্ট রেট ঠিক করে ব্যবসায়িরা। কারন সব প্রাইভেট ব্যাংকের মালিক দেশের প্রথম,দ্বিতিয় এবং তৃতিয় সারির ব্যবসায়িরা।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা এসব বুঝেন না, বুঝতেও চান না।

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



৩০০ টাকার জামানত নিয়ে ১০০০ টাকা ধার দেওয়া বাংলাদেশের ব্যাংকিং সিস্টেমের মূল সমস্যা।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৩০

সোনাগাজী বলেছেন:


সরকার ঋণ দিলে জামানতের দরকার হতো না।

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



১২ নম্বর মন্তব্যের গভর্নর সাহেব যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বকালের সেরা রিজার্ভ চুরির ঘটনাটি ঘটে।
এজন্য গভর্নর মহোদয় দায়ী ছিলেন না এটা মোটেই বলা যাবে না।
কারণ মূল পাসওয়ার্ড তার কাছে থাকার কথা ছিল।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



ঐ লোক সুন্দর সুন্দ কথা বলতো; বাস্তবে ইডিয়ট ছিলো।

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: রাজিব নূর ভাই, গভর্নর আতিউর রহমানের সময়ে বাংলাদেশে রিজার্ভ চুরির ঘটনা ঘটে। রিজার্ভ চুরি যাওয়ার তিন দিন পরে উনি অর্থমন্ত্রীকে জানিয়েছেন!

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



এরা বড় চাকুরী করতো, নিজের দায়িত্বও বুঝতো না।

১৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: আতিউর রহমান আবংলাদেশ ব্যাংকের ইতিহাসে সবচেয়ে ফালতু গভর্ণর। তার সময় থেকেই ব্যাপকভাবে ঋণ খেলাপী তৎপরতা শুরু হয়। সেই ধারা থেকে ব্যাঙ্কিং খাত এখনো বের হতে পারেনি। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের স্থায়ী সর্বনাশ করে এই অপদার্থ গভর্নর বিদায় নিয়েছিল।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের জন্ম থেকেই ব্যাংকিং সমস্যা চলছে; ইহাকে ঠিক করার মতো বাংগালী হয়তো জন্ম নেয়নি।

১৮| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: খেলাপি ঋণের সংখ্যা গভর্নর সালেহ উদ্দিনের সময়ে অনেক কমে গিয়েছিল। পরবর্তিতে ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীর ব্যাপক বাস্তবভিত্তিক কর্মযজ্ঞের কারণে এই খেলাপী ঋণ প্রায় শূন্যের কোটায় নেমে এসেছিল। কিন্তু কিছু বিতর্কিত কর্মকান্ডের দায়ে সুর চৌধুরীকে ফাঁসিয়ে দেবার কারণে সেসব কর্মযজ্ঞের সুফল আর মেলেনি। তারপরে আতিউর রহমান আর ফজলে কবীর মিলে তো ব্যাংক খাতকে রীতিমত লুটপাটের আখড়ায় পরিণত করে ফেলেছিল।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



দ: সালাউদ্দিন সাহেন সম্প্রতি যেযব বক্তব্য দিচ্ছেন, উহার সাথে আপনার কথা মিল খুঁজে পাচ্ছি না।
উনার ছবির নীচের বক্তব্য কি সঠিক?

১৯| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: উনার ছবির নিচের বক্তব্যের মাঝে তো ভুল কিছু দেখতে পাচ্ছিনা। কথা তো সত্যি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.