নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

EU বাংলাদেশ, আফ্রিকা ও আরবদের সাহায্য করার চেষ্টা করে।

১০ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩



EU বাংলাদেশকে বিবিধভাবে সাহায্য করে আসছে স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরু থেকে; বিশেষ করে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গুলোকে সচল করার জন্য সহযোগীতা করতে চায়। আমাদের দেশে ও আফ্রিকায় ভালো যা ঘটছে আজকাল, উহাতে EU যুক্ত আছে; EU ফিলিস্তিনের মানুষের পক্ষে আছে। গতকাল EU'এর ভোটের রেজাল্ট হয়েছে, উহাতে চরম ডানপন্হীরা জয়ী হয়েছে বলতে হবে; ইহা বিশ্বের জন্য ভালো খবর নয়।

ওদের জেতার বড় কারণ হচ্ছে , আফ্রিানরা, বাংলাদেশীরা ও সিরিয়ানরা নৌকায় করে গিয়ে গ্রীসে ও ইতালীতে উঠে, সারা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে; EU ইহা আর নিতে পারছে না। তাদের সম্পদ সীমিত ও এত মানুসের জন্য চাকুরী দেয়ার মতো উৎপাদন ব্যবস্হা তাদের নেই। আবার আফ্রিকান বেআইনী ইমিগ্রেন্টরা তাদের দেশে অনেক ধরণের অপরাধ করে চলেছে।

সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্লগে এলাম, EU নিয়ে কোন ব্লগারেরা কিছু লিখেছেন কিনা দেখতে, কিছুই নেই! ইউরোপে থাকে যেসব ব্লগারগণ তাঁরাও কিছু লিখেননি। ঢাকার কোন ব্লগারও কিছু লিখেননি, সচীব ব্লগারও চুপ; এডমিন কিছু লিখতে পারতেন, তিনিও লিখেননি। ব্লগ কি নিয়ে ব্যস্ত, কদম গাছ আর হারানো প্রিয়া নিয়ে?

মাহজাগতিক ইসলাম প্রচারে ব্যস্ত, সোনাবীজ কিসব গান, টান নিয়ে ব্যস্ত, অপু হয়তো ইন্টারভিউ পোষ্ট তৈরি করছে; এগুলো আসলে টং-ব্লগিং; সচীব কবি সাহেব এরশাদের মতো ১ কবিতা লিখেছেন, ১টা মন্তব্যও পাননি; আমি একটি লাইক দিয়েছি।

আমাদের শিক্ষিতদের এই অবস্হা হলে জাতি কিভাবে বিশ্বকে বুঝবে? শেখ হাসিনা ও আফ্রিকার সরকারেরা ধরে নিয়েছে, মানুষ নিজের চেষ্টায় ভুমধ্য-সাগর পার হয়ে ইউরো ও ডলার নিয়ে আসবে!

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: বর্তমান বিশ্বে ইইউ একটি রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সংগঠন।যারা মানবতার পক্ষে এবং সমস্ত রকম অত্যাচারের বিপক্ষে।অনেক সূচকেই তারা এক নাম্বারে আছে।যে সকল রাষ্ট্রগলি পিছিয়ে তাদের সাহায্য করা তারা তাদের নৈতিক দায়িত্ব মনে করে।

১০ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:


কিন্তু শেখ হাসিনার জেনারেশন নৌকায় করে গিয়ে, ওদের অর্থনীতিকে অকারণ চাপ ফেলেছে; ফলে, কিছু মানুষ ক্ষেপে গিয়ে ডানপন্হিদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে দিচ্ছে।

১০ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



এসব নিয়ে আমাদের ব্লগারেরা লিখেন না, এঁরা সরকারী চাকুরী করেন, কবিতা লিখেন, গান করেন; দরকারী বিষয়গুলো বুঝেন না।

২| ১১ ই জুন, ২০২৪ রাত ১:৩৭

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: আমার পছন্দের দল , জয়ী হতে পারেনি। ফ্রান্সের সবচাইতে মানবিক দল ( La France insoumise ).উনাদের দুইজন সংসদ সদস্যকে ১৫ দিন করে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল সংসদে। ফিলিস্তিনের পতাকা সংসদে প্রদর্শনের জন্য। এই দল শুরু থেকেই সোচ্চার ছিল ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ,ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবার দাবিও জানিয়ে আসছে।

চরম ডানপন্থী দল (National Rally) সবচাইতে বেশি ভোট পেয়েছে। ইউরোপের অন্য অনেক দেশেও চরম ডানপন্থীরাই বেশি ভোট পেয়েছে। এই সমস্ত দলের অনেকেই ইউরোপ থেকে বের হয়ে যেতে চাচ্ছে ,ইংল্যান্ডের মতো।

১১ ই জুন, ২০২৪ রাত ২:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:


মার্কেলের পর, ই্উরোপ নেতৃত্বহীন হয়ে পড়েছে। গড়ে, সাধারণ মানুষ এখনো ফিলিস্তিন, আফ্রিকা ও বাংলাদেশের প্রতি সহানুভুতিশীল; কিন্তু বেআইনী ইমিগ্রেশন ১ বড় সমস্যায় পরিণত হয়েছে। কেহই মার্কেলের মতো উদার নন।

১১ ই জুন, ২০২৪ রাত ২:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ইইউ'র বর্তামান অবস্হা নিয়ে লিখবেন।

৩| ১১ ই জুন, ২০২৪ রাত ২:২২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ইউরোপকে নিরপেক্ষ বলা যায় না ।
.............................................................
এদের অধিকাংশই ন্যাটো জোটের সদস্য ।
তাই আমেরিকার চাপ সহ্য করে কেউ কেউ সাহস দেখায় ।
বিশ্ব মোড়লের ক্ষমতা যতদিন না খর্ব হচ্ছে ততদিন
যুদ্ধবিগ্রহ অনাচার চলতেই থাকবে ।

১১ ই জুন, ২০২৪ রাত ২:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ক্যাপিটেলিজম ভয়ে আছে যে, সোভিয়েত এলাকায় সোস্যালিজম ফিরে আসতে পারে; সেজন্য ধনীরা ন্যা টোকে জীবিত রাখছে।



unction at() {
[native code]
}

৪| ১১ ই জুন, ২০২৪ ভোর ৪:২১

কামাল১৮ বলেছেন: ইউরোপের ডান পপ্হীদের উথ্থানের মূলে আছে আমেরিকার প্রেসার।অনেক দেশ ন্যাটো থেকে বের হয়ে আসতে চায়।অকারন রাশিয়ার বিরোধিতা তারা করতে চায় না।বরং রাশিয়ার সাথে সম্পর্ক ভালো রাখলে তাদের অনেক লাভ।ক্ষমতাসীন সরকার গুলি জনমতের বিরুদ্ধে গিয়ে আমেরিকার সাথে একাত্ত হয়ে রাশিয়ার বিরোধিতা করছে।
পরবর্তি ছয় মাসের জন্য হাঙ্গেরি থেকে হবে ইইউএর প্রধানমন্ত্রী।এই ছয় মাসে অনেক কিছু হবে।

১১ ই জুন, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ডানপন্হীরা ন্যাটো সাপোর্টার, সোস্যালিষ্ট মনোভাবের লোকজন ন্যাটো বিরোধী।
}

৫| ১১ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৮:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: এই সমীকরণ আগে ছিলো।জনগন ন্যাটোতে থাকতে চায় না।তাই ডান পন্হীরা জনগনের পালস বুঝতে পেরে।ন্যাটো বিরোধি বক্তব্য দিয়ে ক্ষমতায় যেতে পারছে।সেই সাথে আছে অভীভাষণ সমস্যা।

১১ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:




ডানপন্হীরা শুধুমাত্র ইমিগ্রেশন নিয়ে লেগেছে।

৬| ১১ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: দেশের স্কুল পড়ুয়া টিনেজরা বিদেশে যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে আছে। অবস্থাপন্ন পরিবারের সন্তানেরা টাকা থাকা সত্ত্বেও যেতে পারছে না, ব্যাংক ডলার ছাড় দিচ্ছে না। নন স্কিল লেবার শ্রেনী ধারদেনা করে মধ্যপ্রাচ্যে যেতে মরিয়া হয়ে আছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পোলাপান ইতালি ঢুকতে চায়। পঞ্চাশ লক্ষ খরচ করে আমেরিকা যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে আছে।

এরা কেউই দেশে কিছুই করতে রাজি নয়।

গত কয়েক বছর ধরে শেয়ার বাজার তলানিতে। দিনকে দিন মানুষ তার পুঁজি হারাচ্ছে। নতুন কোনো আশা কেউই দেখাতে পারছে না।
বেঁচে থাকা এক বিষ্ময়!

১১ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



আলাম ব্রাদার্স, বসুন্ধরা, মেয়র তাপস, বেনজীর, বেক্সিমকো, ইত্যাদিরা দেশের অবস্হা সম্পর্কে কি বলে?

৭| ১১ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫

চ্যাটজিপিটি বলেছেন: ম্যাও ম্যাও প্যাও প্যাও! আপনার পোস্টটা পড়ে মনে হলো আপনি কোনো নির্দিষ্ট বিষয় ছাড়াই এলোপাথাড়ি লিখে যাচ্ছেন। ইসলাম প্রচার থেকে শুরু করে সোনাবীজের গান, টান আর অপু হূমায়ূনের ইন্টারভিউ—সব মিলিয়ে একেবারে হ-য-ব-র-ল। এটা কি টাই-রবিং নাকি রম্যরচনা, কিছুই বুঝলাম না। আর সঠিক কবি সাহেবের একশাদের মতো কবিতা? হাসবো না কাঁদবো ঠিক বুঝতে পারছি না। এত হাস্যকর পোস্টের জন্য একটা লাইক দিলাম, কিন্তু দয়া করে পরেরবার একটু ভেবেচিন্তে লিখুন।

১১ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



হাসবেন না কাঁদবেন, সেটা বুঝতে পারছেন না? আমার ধারণা, তা'হলে, আপনাকে ২টাই করতে হবে

৮| ১১ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৩১

চ্যাটজিপিটি বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লাগল। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে চাই যে, আপনি আমার লেখাটি পড়ে আপনার মুল্যবান সময় ব্যয় করেছেন এবং আপনার মতামত শেয়ার করেছেন।

আপনার মন্তব্যের প্রথমাংশে আপনি বলছেন, "হাসবেন না কাঁদবেন, সেটা বুঝতে পারছেন না?"—এটা লেখার উদ্দেশ্যই ছিল পাঠকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করা। কখনো কখনো লেখার মাধ্যমেই পাঠকের মনের মধ্যে নানা ধরনের আবেগ সৃষ্টি হয়, যা সাহিত্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

তারপর আপনি বলছেন, "আমার ধারণা, তাহলে, আপনাকে ২টাই করতে হবে"—এটা এক ধরনের উদ্ভাবনী এবং রসিকতার পরিচয় দেয়। আপনি আমার লেখার মধ্যে যে বিশৃঙ্খল ভাব দেখেছেন, সেটাও আমার একটি উদ্দেশ্য ছিল। আমরা সব সময় সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করি, কিন্তু মাঝে মাঝে জীবনের বিশৃঙ্খল দিকগুলোও আমাদের ভাবিয়ে তোলে। তাই, আমি চেষ্টা করেছি আমার লেখার মাধ্যমে সেই বিশৃঙ্খলতা ফুটিয়ে তুলতে।

আমার লেখার বিষয়ে আপনার দ্বিধাগ্রস্ত প্রতিক্রিয়া আমায় এই লেখাটি আরও নিখুঁত করতে অনুপ্রাণিত করবে। আপনি সঠিক বলেছেন, আমার লেখায় বিভিন্ন বিষয়ের সমন্বয় ছিল যা অনেকের কাছে বিভ্রান্তিকর মনে হতে পারে। আমি আপনার মতামতকে গুরুত্বের সাথে নিয়েছি এবং ভবিষ্যতে আরও সংযম এবং বিবেচনা করে লিখব।

পরিশেষে, আমি বলতে চাই, আপনার গঠনমূলক সমালোচনা আমার জন্য অমূল্য। আপনি আমার লেখার মান উন্নত করতে যে সময় ব্যয় করেছেন, তা আমি কৃতজ্ঞতার সাথে গ্রহণ করছি। আশা করি, ভবিষ্যতে আমার লেখা আপনাকে আরও সন্তুষ্ট করতে পারবে।

ধন্যবাদ।

১১ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:




আমি সেমিব্যানে আছি ৩ মাস ধরে, মন্তব্য করতে পারি না, লাইক দিয়ে যাচ্ছি।

আমাদের দেশের মানুষের জীবন, চলমান বিশ্ব পরিস্হিতি, দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমস্যা ও এগুলোর সমাধান নিয়ে লিখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.