নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইহুদীরা টের পেয়েছে যে, "এন্টিসেমিটিজম ও হোলোকাষ্ট"এর ব্যবসা শেষ হয়ে গেছে!

২১ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:৫৬



ইহুদীরা জ্ঞানী জাতি, সন্দেহ নেই; তবে, অন্যদের প্রতি তাদের হৃদয়হীনতাকে তারা তাদের দ্বিমুখী আচরণ দ্বারা যুগে যুগে ঢেকে রেখে লাভবান হয়ে এসেছে। কিন্তু সময় সময় ধরা খেয়েছে: ১ম ও ২য় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানদের বুকে লাথি মেরে ভয়ংকর এক মার খেয়েছিলো; কিন্তু উহাকেও পরে সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে, আমেরিকা ও ইউরোপের সহানুভুতি পেয়ে ১টি স্বাধীন দেশও পেয়ে গেছে। কিন্তু স্বভাব বদলাতে পারেনি এই হৃদয়হীন জাতি, আরবদের মাছির মতো যুগের পর যুগ হত্যা করে, এবার বড় ধরা খেয়ে বসেছে; এবার ইউরোপ ও আমেরিকার লোকজন তাদের আসল রূপ দেখার সুযোগ পেয়েছে; ম্যাঁওপ্যাঁও করে এবার রক্ষা পাবে না।

এখন আমেরিকায় এসে কান্না জুড়ে দিয়েছে যে, আমেরিকান ইউনিভার্সিটিতে "এন্টিসেমিটিজম" ২০০ ভাগ বেড়ে গেছে! আমেরিকান ইউনিভার্সিটিতে কাদের বাচ্ছা পড়ে, ফিলিস্তিনীদের? এই গাধামী অভিযোগ করছে মা-বাবাদের কাছে! আমেরিকানরা নিজেদের ছেলেমেয়েকে সব সময় বিশ্বাস করে আসছে; এবং এরাই আগামী ৫ বছরের মাঝে বড় বড় পদে চলে যাবে।

ইহুদীরা মানুষের ঘাঁড় ভেংগে টাকা আয় করে থাকে; সেই টাকা থেকে আবার দান খয়রাতও করে বড় বড় স্কুলগুলোকে; এখন বলছে, বড় অংকের দান বন্ধ করে দেবে! বেকুবগুলো আমেরিকাকে আরব ভেবে নিজেরা নিজের বুদ্ধির সুনাম করছে মনে হয়; আমেরিকানরা কাজ করে আয় করে, তারা উড়ো খই'এর আশায় লাইন লাগায় না।


মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০২৪ রাত ১১:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: ইহুদিরা নবীর কথায় বুঝতে পেরেছে মুসলমানরা ইহুদিদের ঘৃণা করে।কোরানে আল্লাহ তাদের অভিশাপ দিয়েছে।এসব কথা এখন সবাই জানে।তাই মুসলমান ইহুদি দা কুমড়া সম্পর্ক।
খৃষ্টানরা মনে করে,যিশুকে ইহুদিরা হত্যা করেছে।এই সব রূপকার গল্লে মুসলমান ইহুদি ও খৃষ্টানদ্র মধ্যে তৃমূখী সম্পর্ক।
বর্তমান বিশ্ব মানবতার বিশ্ব।ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা থেকে বেরিয়ে এসে ঐক্যবদ্ধ ভাবে চলতে না পারলে আমরা পিছিয়ে পরবো।

২১ শে জুন, ২০২৪ রাত ১১:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আরবেরা আব্রাহামিক ধর্মের আবিস্কারক; ইহুদীদের নবী শিক্ষিত ছিল বলেই শিক্ষা আজো ধর্মের অংশ; অন্যদিকে খৃষ্টান ধর্মের নবী জন্মেছিলো ইহুদী পরিবারে, সেটাও শিক্ষিত ছিলো; সমস্যা হলো মুসলমানদের নবী নিয়ে, উনি শিক্ষার সুযোগ না'পাওয়ায় মুসলমানরা শিক্ষা থেকে দুরে।

টিকে থাকার যুদ্ধে মুসলমানরা পরাজিত হয়েই চলেছে।

২| ২২ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:৩৭

কামাল১৮ বলেছেন: ইব্রাহীম,মুসা এবং যীশু এসব মিথ।বাস্তবে এর কোন প্রমান নাই।কোন ধর্ম গ্রন্হেই কোন জ্ঞানের কথা নাই।সব ধর্ম গ্রন্হই পড়া।সব ধর্মের লোকেরাই জ্ঞানীদের পুড়িয়ে মেরেছে।

২২ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:



ধর্মগ্রন্হগুলো সামন্তবাদের সময় রচিত হয়েছে; সব ধরণের মানুষ সৃষ্টি ও মানুষের জীবন নিয়ে ভেবেছে! সামন্তবাদের সময় অল্প পরিমাণ মানুষ জ্ঞান অর্জন করতে সমর্থ হয়েছিলো; কমজ্ঞানের মানুষদেরও বক্তব্য ছিলো, উহাই ধর্মে পরিণত হয়েছে।

৩| ২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:২১

কথামৃত বলেছেন: ধর্ম না থাকলে জানাজা, সৎকার, আভেলুত, প্রার্থনা, উৎসব, শেষকৃত্য, বিয়ে, এগুলো থাকতো না। জানাজা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মৃত্যুর পর একটি জীবকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় দেয়া, এটি মানুষ ছাড়া আর কোনো প্রাণীর ক্ষেত্রে ঘটে না। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া আমাদের কী দেয়? এমনিতে মনে হয় কিছুই দেয় না, তবে গভীরভাবে তাকালে দেখা যাবে, এটি সমাজে একধরনের ‘সেন্স অব মিনিং’ সৃষ্টি করে। প্রার্থনায় ঈশ্বরের হয়তো কিছুই যায় আসে না, কিন্তু প্রার্থনাকারীর মনে এটি বড় পরিবর্তন আনে। সমাজের যে-কালচারাল ও মোরাল ভ্যালু, তাও কিছুটা ধর্মের হাত ধরেই সংরক্ষিত হয়। ন্যায়বিচার, আইনের শাসন, অধিকার, সমতা, এগুলোর পরিচর্যায় ধর্মের ভালো ভূমিকা আছে। নিটশা যে বলেছিলেন, গড ইজ ডেড, কেন বলেছিলেন? নিটশার কথার অর্থ এই নয় যে ঈশ্বরের আর প্রয়োজন নেই, বা ঈশ্বর মারা গেছেন। বরং কথাটি তিনি বলেছিলেন আক্ষেপ করে। কারণ ওই সময়, ইউরোপে ধর্মভিত্তিক খ্রিষ্টীয় মোরালিটি দ্রুত উধাও হয়ে যাচ্ছিলো। ফলে সমাজ একেবারেই নিহিলিস্টিক ভ্যাকুয়ামের দিকে চলে যায় কিনা, এমন আশংকা তৈরি হয়েছিলো। যন্ত্রসভ্যতার ফাঁদে পড়ে মানুষ যেন মেকানিক্যাল রোবট না হয়ে ওঠে, জীবনের মানে যেন সে হারিয়ে না ফেলে, এ ভয় থেকেই নিটশা উচ্চারণ করেছিলেন— গড ইজ ডেড! শরবত দীর্ঘকাল সংরক্ষণের জন্য যেমন প্রিজার্ভেটিভ দরকার, তেমনি কোনো প্রথা, আচার, রীতি, সংস্কৃতি, এগুলো টিকিয়ে রাখার জন্যও ধর্ম দরকার। এ বিবেচনায়, ধর্ম একপ্রকার কালচারাল প্রিজার্ভেটিভ।

কিন্তু ‘ধর্ম’ কী? ধর্ম হলো ‘প্যাকেজ অব কালচার্স’ বা সংস্কৃতির সমারোহ। কিছু নির্দিষ্ট সংস্কৃতি একীভূত হয়ে যখন কালেক্টিভ প্রথা আকারে সমাজে বিরাজ করে, তখন সেটিকে ধর্ম বলে।

২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি বলেছেন, "ধর্ম হলো ‘প্যাকেজ অব কালচার্স’ বা সংস্কৃতির সমারোহ। কিছু নির্দিষ্ট সংস্কৃতি একীভূত হয়ে যখন কালেক্টিভ প্রথা আকারে সমাজে বিরাজ করে, তখন সেটিকে ধর্ম বলে। "

-ধর্ম যদি সংস্কৃতির সমারোহ হয়ে থাকে, উহা হতে হবে সর্বাঘুনিক সংস্কৃতির সমারোহ; আদি বেদুইন বা আদি ভারতের অশিক্ষিত মানুষে সংস্কৃতিকে কেন পালন করা হচ্ছে?

৪| ২৪ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৫১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


সময় আসবে,পৃথিবীতে ধর্ম থাকবে তবে মানুষ থাকবে না।

২৪ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:


সকল ধর্ম অনেক বদলে গেছে, মুসলমানেরা চীন প্রাচিন আরবী সংস্কৃতির রূপকথাকে ধর্ম হিসেবে মানে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.