নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আজ, বৃস্পতিবার (৬/২৭/২০২৪ ) নিউইয়র্ক সময় সন্ধ্যা ৯'টা থেকে ( বাংলাদেশে সকাল ৭টা )শুরু করে দেড়ঘন্টা আমেরিকান প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ১ম ডিবেইট অনুষ্ঠিত হয়েছে বাইডেন ও ট্রাম্পের মাঝে। ইহা ছিলো ভয়ংকর ভীতিকর ও অস্বাভাবিক ধরণের ডিবেইট; মিথ্যুক ট্রাম্প দুনিয়ার মিথ্যা বলছিলো নিজের সম্পর্কে; একই সময়ে, বাইডেন ১ জন মৃত মানুষের মত দাঁড়িয়ে বিড়বিড় করছিলো; পুরো আমেরিকা ভীত, এদের থেকে ১ জন যদি আগামী প্রেসিডেন্ট হয়, এই দেশে রাশিয়ার মত হয়ে যাবে।
ট্রাম্প ডিবেইট করতে জানে না; তবে সে শারীরিকভাবে দুর্বল বাইডেনের সামনে দাঁড়িয়ে নিজের কথা নিজে বলে যাচ্ছিলো; ডিবেইট পরিচালকদের প্রশ্নের উত্তর দেয়নি।
ডিবেইট শুরুর ১ম মিনিটেই বাইডেন তোতলাতে থাকে ও কি বলছে কিছুই বুঝা যাচ্ছিলো না। মানুষ বাইডেনে থেকে ৩টি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ের উপর ব্যাখ্যা শুনতে চেয়েছিলো; বিষয়গুলো হচ্ছে: (১) ইনফ্লেশান( অর্থনীতি ) (২) বেআইনী ইমিগ্রেশন (৩) ইউক্রেন ও গাজার যুদ্ধে বর্তমান সরকারের ভুমিকা।
আমেরিকা ভয়ংকর সমস্যায়, অথর্ব বাইডেন ও মিথ্যুক ট্রাম্পকে নিয়ে আমেরিকা ডুবতে বসেছে। মনে হয়, ডেমোক্রেটরা বাইডেনের নির্বাচনে থাকা নিয়ে ২ ভাগে বিভক্ত হবে; একাংশ চাইবে যে, কথা বলে, তাকে নির্বাচন থেকে সরায়ে দিতে হবে।
২৮ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
বাইডেনের স্বাস্হ্য এম পর্যায়ে গেছে যে, তিনি আর ৪ বছর আমেরিকা চালাতে পারবেন না; ট্রাম্পকে "ইউ আর দ্যা সাকার" বলার খুবই দরকার ছিলো; ট্রাম্প ভয়ংকর খারাপ লোক, সে বিশ্বকে ধ্ংস করে দেবে।
২| ২৮ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভাইয়া, এই নিয়ে গান লিখেছি। কেমন হলো জানাবেন, প্লিজ। গানটা গেয়েও ফেলেছি।
বাইডেন মোটামুটি ভালো মানুষ
সবাই জানলো সত্যি
ভালো মানুষ অসৎ কাজ
সম্মুখে থাকলে ক্ষেপে যায়
বাইডেন বুঝলো একদিন
অসৎ কথার সামনে দাঁড়িয়ে
রাগ তার মনে জমলো
চিমসাদের কথা মনে হলো
লাথি মারো চিমসাদের
তারা রাগতে পারে না
তারা শুধু কুই কুই করে
আর কিছুই করতে জানে না
রাগে বাইডেনের তাণ্ডব
লড়াইটা লাগলো জমে
ভালো মানুষ রুখে দাঁড়ায়
অসৎ কাজের সামনে
চিমসারা কুই কুই করে
তাদের মুখে সব মিথ্যা
সত্যের পথে বাইডেন
রেগে উঠলো গরম হয়ে
লাথি মারো চিমসাদের
তারা রাগতে পারে না
তারা শুধু কুই কুই করে
আর কিছুই করতে জানে না
২৮ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
গানটি বাস্তবতা প্রকাশ করেছে।
কিন্তু কষ্টের বিষয় হলো, বাইডেন শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে গেছে; উনার নিজে সরে দঁণড়ানোর দরকার।
৩| ২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: চার বছর পর দেখা।করমর্দন না করাটা ছিলো আমেরিকাকে ছোট করা।
২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
ভয়ংকর!
তাকায়নি।
ট্রাম্প প্রবেশ করার সময় বাইডেন ওর দিকে হাসি মুখে তাকিয়েছিলো, ট্রাম্প তাকায়নি; বাইডেন বক্তব্যের শুরুতে ট্রাম্পকে হ্যালো ও পরিচালকদের হ্যালো বলে, ধন্যবাদ দিতে পারটো; ২টাই ইডিয়ট।
৪| ২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:০৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ডিবেটের মাঝখান দিয়ে মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল বাইডেন ঘুমাচ্ছিল সে মনে হয় শারীরিকভাবে অসুস্থ তাকে স্টেরয়েড দিয়ে ডিবেটে পাঠানো হয়েছে। অবশ্য ডিবেটের পর ডেমোক্রেটরা বিষয়টি মনে হয় খেয়াল করেছিল, তারা বলেছে বাইডেনর সামান্য ঠান্ডা লেগেছে।
২৮ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
ডেমোক্রেটরা ভয়ে কাঁপছে, তারা এখনো জানে না যে, কি করতে হবে; দেশ এই মহুর্তে পেনিকে আক্রান্ত।
৫| ২৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
নতুন বলেছেন: বাইডেন তো শারিরিক ভাবে ফিট না। উনাকে জোর করে দাড় করিয়ে রেখেছে।
গতকাল ডিবেটের কিছুটা দেখলাম। উনি পুরোই রোবটিক হয়ে গেছেন।
উনি ট্রাম্পের সাথে নির্বাচন করলে জনগনের বিরাট অংশই উনাকে ভোট দেবেনা...
উনাকে ছাড়া অন্য কোন প্রার্থি আমেরিকাতে নাই?
২৯ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকার ট্রেডিশন, চলমান প্রেসিডেন্ট যদি ২য় বার হতে চায়, দল "না" করে না।
২০২০ সালে ট্রাম্প এসে আমেরিাকার রেসিজমকে ফেরত এনেছে, দেশ আভ্যন্তরীণ সমস্যায় ভুগছে, ডেমোদের নতুন শক্ত নেতা নেই।
৬| ২৯ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ট্রাম্পকে হড়কানো যাবে না।
২৯ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
যেহেতু বিচারে ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হয়েিলো ও বাইডেনের শারীরিক সমস্যা আছে; বাইডেন এই অসময়ে ডিবেইটে গিয়ে ভুল করেছে।
তবে, ডিবেইট'এ ট্রাম্প যেভাবে কথা বলেছে, যেসব আমেরিকানের মাথায় মগজ আছে, সে ট্রাম্পকে ভয় পাবে; ট্রাম্প বাংগালীদের মতো মিথ্যুক।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বাইডেন মোটামুটি ধরণের ভালো মানুষ তা বুঝা গেছে। ভালো মানুষ অসৎ কথা ও কাজের সম্মুখীন হলে রেগে যায়, রুখে দাঁড়ায়। চিমসাদের লাথি দিলেও রাগানো যায় না, কুই কুই করে।
বাইডেন যেভাবে বললো - "ইউ আর দ্যা সাকার।" তাতে বুঝা গেছে তিনি রেগে গিয়েছিলেন।