নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাকুরী বেচাকেনার দেশে কোটা, লোটা দিয়ে কি হবে?

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২



আজকে কোটা ও লোটার আন্দোলন যারা করছে, তাদের সিনিয়র ভাইয়েরাই দেশ চালাচ্ছে; ওদের সিনিয়র ভাইয়েরা কোটা ও লোটার প্রশাসন চালাচ্ছে। আসলে, সভ্যতার এই সময়ে কোটা, লোটা নিয়ে মারামারি হচ্ছে, কারণ আমাদের জাতিকে কোটা ও লোটার মাঝে আটকায়ে রেখে দিয়েছে ঢাকা, জাহাংগীর নগর, রাজশাহী ও চট্টগ্রমাম ইউনিভার্সিটির গ্রেজুয়েটরা; ওরাই দেশ চালাচ্ছে; এসব লোটারা সরকারী চাকুরী ক্রয়/বিক্রয় করে; কিন্তু চাকুরী সৃষ্টি করতে জানে না।

এখন যারা ছাত্র, তাদের একাংশ কোটার বিবর্তন চাচ্ছে, আরেক অংশ তাতে বাধা দিচ্ছে! ইহা কিভাবে সম্ভব? ইহা সম্ভব হচ্ছে, কারণ এদের বড় অংশই আচরণের দিক থেকে ছাত্র নন, এরা বড় জোর ফেইসবুকার ও মাফিয়া। এদের পুর্ব জেনারেশনও এদের মতো ছিলো। এদেরকে কোটা ও লোটা দেয়া হলেও, এরাই আগামী ১০ বছর পরে নতুন জেনারেশনকে কোটা ও লোটার মাঝে আটকাবে।

আমি আমেরিকায় ফুলটাইম চাকুরীর পাশাপাশি পার্টটাইম কলেজে পড়ায়েছি; আমেরিকায় যাদেরকে ছাত্র বলা হয়, এদের সাথে বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের তুলনা করলে, বাংলাদেশেরগুলো ছাত্র নয়, তারা কোটাতে আটকানো প্রিজনার, এখন তারা ফেইসবুকার ও মাফিয়া।

শেখ হাসিনা সময়, সুযোগ ও দরকারের বেশী সাপোর্ট পেয়েছিলেন, তিনিও কোটা ও লোটা থেকে ছাত্রদের মুক্তি দিতে পারেননি; ইহার কারণ হতে পারে, তিনি কোটা অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চাকুরীটা পেয়েছেন ও আনন্দের মাঝে আছেন; অন্যদেরও যে চাকুরীর দরকার আছে, সেটার সিগন্যাল উনার হেডকোয়ার্টারে পৌঁছে না । কোটা আন্দোলন শেষ হবে একদিন, তারপরও বেকারের সংখ্যা বাড়তে থাকবে; কারণ, যারা ভালো কোটার সুযোগে প্রশাসনে আসবে, তারা ভালো কোটার মাঝে নতুন জেনারেশনকে আটকাবে, চাকুরী দিতে পারবে না।

বাংলাদেশে সরকারী চাকুরী কিনে নিতে হয়।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮

ডার্ক ম্যান বলেছেন: দেশে ছাত্র কেন থাকবে না। ছাত্র অবশ্যই আছে।
তথাকথিত কোটা আন্দোলন আসলে দেশকে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যারা আন্দোলন করছে তারা জানেই না কোটা কত প্রকার কিংবা কত শতাংশ ।
আগে থেকেই ইনফো ছিল এমন কিছু ঘটতে পারে। চায়নার ফান্ডিং এর কথা শোনা যাচ্ছে । বাংলাদেশের মাটিতে ভারত চিনের আরেকটা প্রক্সি যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের তরুণা ভারত ও চীনের প্রক্সি যুদ্ধ করছে? আপনি চিটাগংকে কি ন্যাটোর হেডকোয়ার্টার বানায়েছেন? ঢাকার কিছু ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে, এরা শতকরা ১০ ভাগ, এরা দেশের ভালো চাকুরীগুলো বিনা কোটায় পেয়ে যায়।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ন্যাটোর হেডকোয়ার্টার না হোক অন্য কিছুর হেডকোয়ার্টার তো বানাইতে পারি।
বাংলাদেশ মানে শুধু ঢাকা না। ঢাকার ছেলেমেয়েরা ১০ ভাগ লেখাপড়া করে। আর সারা দেশের ছেলেমেয়েরা কি করে না।
আপনি আমেরিকায় পার্টটাইম টিচার ছিলেন তাই বোধহয় পার্টটাইম পরিসংখ্যান দিচ্ছেন।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি মনে করেন চিটাগং ইউনিভার্সিটিতে পড়ালেখা হয়? জাতীয় ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া হয়? যারা বিসিএস দিয়ে কাজ শুরু করে, তারা কত সপ্তাহের মাঝে ঘুষ নেয়া শুরু করে? এদের কোন মরাল আছে?

দেশের নতুন গ্রেজুটেটদের মাঝে ১ম বছর শতকরা কতজন চাকুরী পায়?

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নিমো বলেছেন: **** সামু হচ্ছে বাকস্বাধীনতার প্রতীক; কিন্তু আমাকে সামান্য মন্তব্য করতে দেয় না ****
হা-হা! যেই মডু কিনা অন্যকে মানসিকক রোগী আখ্যা দিয়ে পোস্ট প্রসব করে, ভিন্ন মতাদর্শের কাউকে ছাগল বলেন, এমনকি সাঙ-পাঙ্গ নিয়ে দুচতে চান, অতীত হলে দেখিয়ে দিতাম বলে দর্প করেন। উনার মত স্বৈরাচার নিয়ে ব্লগে কোন টু শব্দটিও নেই। এমন কি গাছের ডালে ঢুলতে থাকা গর্জনশীল বেড়ালটাও মিউ মিউ করতে থাকে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



সামু হচ্ছে বাংলাদেশী সোস্যাল মিডিয়া, ইহাতে ভালো করতে হলে কোটায় পড়তে হবে, মনে হয়।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

নতুন বলেছেন: দেশের লাখ লাখ ছেলে মেয়ের সবার আইকিউ মেনসা লেভেলের হবেনা।

ঢাকা ইউনিভাসিটির মতন বিদ্যাপীথে যারা পড়াশোনা করে তারা মেধাবী।

দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা যেই রকম পোলাপাইনে সেই রকমেরই শিখতে পারবে।

ঠিক বলেছেন যে শেখ হাসিনাও কোটায় দেশের প্রধানমন্ত্রী। উনি বিনা ভোটেই দলের প্রধান, দলে কোন গনতন্দ্র নাই নতুন নেতা তৌরির কোন চেস্টা নাই। উনার ইগোর কারনে এই্ আন্দোলনে এতো গুলি প্রান গেলো।

আমার ভাগিনা একটু আগে বাসায় এসেছে স্পিন্টারের আঘাতে আহত হয়ে।

ঢাবি তে অর্থনিতিতে পড়ছে, ৫ এবং ৮ এ বৃত্তি পেয়েছে, সেন্টগ্রেগরি এবং নটরডেম থেকে পাশ করে এসে। ভালো দাবাড়ু, ভালো ছেলে। রাজনিতি করেনা, পড়াশুনা করে।

একটু আগে আমার বোন জামাই বলছিলেন যে ভাই দেশের মাথায় পচন ধরেছে, দেশে মৃত্যু এখন একটা সংখ্যা মাত্র, ছেলেকে পাশ করলে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দিতে হবে উচ্চশিক্ষার জন্য।

আমাকে অনুরোধ করলেন মামা হিসেবে আমি যেন একটু বুঝিয়ে বলি, যেন আবেগে আন্দোলনে গিয়ে প্রানটা না হারায়। :(

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:




ঢাকা ইউনি, বুয়েট ইত্যাদি ভালো ছাত্রদের নেয়; কিন্তু ওদের প্রোগ্রাম বিশ্বের তুলনায় নীচু মানের; ভালো ভেতরে খারাপ ঢুকে যায় ও সেখানে রাজত্ব করে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ভাগিনাকে বুঝিয়ে বলেন, এইসব ঝামেলায় গেলে প্রাণ হারাতে পারে, কিংবা পংগু হয়ে যেতে পারে।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০৯

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাগিনাকে বুঝিয়ে বলেন, এইসব ঝামেলায় গেলে প্রাণ হারাতে পারে, কিংবা পংগু হয়ে যেতে পারে।

আপনার এই নোংরা প্রতিউত্তরের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। রাজাকাররা এইসই বলতো এইসব ঝামেলায় গেলে প্রাণ হারাতে পারে, কিংবা পংগু হয়ে যেতে পারে। এই কথা ৭১রে মুক্তিযোদ্ধার বাবা- মা রা বললে আজ আমরা পাকিস্থানই থাকতাম। আপনারা ই যুগের রাজাকার। শেখ হাসিনা আর আওয়ামীরা পাকিদের চেয়ে শতগুন বেশী খারাপ।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:






আপনি বিপ্লবী মানুষ, দেখিয়েন, নিজের মানুষ মেরে "লাশ" বানিয়ে বিপ্লব করিয়েন না কিন্তু।



৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমি চট্টগ্রাম কিংবা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম না।
আমি একজন ড্রপ আউট।
যাদের চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা আছে তারাই চাকরি পাচ্ছে।
চাকরির সংখ্যা কম বলে হয়তো অনেকে বেকার থাকছে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



এখন যারা চাকুরী করছে, তারা নতুন করে চাকুরী সৃষ্টি করতে পারছে না বলেই চাকুরী নেই, দেশে ৪০ লাখ বেকার/অর্ধ-বেকার আছে।

ইউনিভার্সিটিতে থাকাকালীন এরা পড়ছে না বলেই এরা দক্ষতাহীন, নতুনদের জন্য চাকুরী সৃষ্টি করতে পারছে না।

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: বাংলাদেশের ছাত্রদের সম্পর্কে আপনার কোন ধারণাই নেই। প্রথমত, বাংলাদেশে আপনি সম্ভবত ভাল ছাত্রদের সাথে এক ক্লাসে পড়েননি বা পরীক্ষায় বসেননি এবং আপনি নিজেও সম্ভবত আমার মতই পিছনের সারির ছাত্র।

আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সাথে বাংলাদেশের ছাত্রদের আপনি যে তুলনা দিলেন, সেটা একেবারে সঠিক নয়। ভারতের একটা প্রথম শ্রেণির বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা দশজন ছাত্র যেমন আমেরিকার একটি প্রথম শ্রেণির বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা ১০-১৫ জন ছাত্রের মধ্যে থাকবেন, আমাদের দেশের ছাত্রদের ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:




আমি ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৮ সাল অবধি বাংগালী ছেলেমেয়েদের চাকুরীর জন্য হ্যান্ডস-অন ট্রেনিং দিয়েছি ব্রুকলীনে, এতে বুয়েট থেকে শুরু করে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ও চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়েরা ছিলো, সামান্য পরিমাণ ভারতীয় ও পাকিস্তানী এসেছিলো ( বিশেষ অনুরোধের কারণে ); আমি এদের সম্পর্কে জানি।

আমি নিজে স্কুল ও কলেজে পড়ালেখায় ভালো ছিলাম।

আমি দেশে গেলে স্হানীয় কলেজগুলোতে যাই।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনার জন্য প্রশ্ন:
১) গড়ে ১১ লাখ ছেলেমেয়ে এইচএসি পাশ করে, এরা কোথায় ভর্তি হয়?
২) সরকার প্ল্যান করে কেন চাকুরী সৃষ্টি করে না, কিংবা করতে পারে না?

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কোটা মানেই বিশেষ সুবিধা প্রদান !
.....................................................................
এখন বুঝতে হবে এই সুবিধা কারা নিতে চায় ,
হৃদয়বান মুক্তিযোদ্ধারা বলছে ,
তাদের এখন আর ( ৫২ বৎসর) চাওয়া পাওয়ার কিছু নাই ।
প্রশ্ন উঠেছে অর্ধেক মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নকল ২/৩ বার চেষ্টা করেও
আজ অবধি (সর্বজন স্বীকৃত) প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার লিষ্ট প্রকাশ হয়নাই ।
এই ক্ষোভটি জনমনে সর্বদাই ঘুরপাক খাচ্ছে ।
আরও একটি ব্যাথা জনসাধারনের মনে, যারা সন্মুখ যুদ্ধ করেছে তারা সার্টিফিকেট পেয়েছে
কিন্ত সারা বাংলায়, জনসাধারন মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করতে গিয়ে ঘড় বাড়ী হারায়েছে, কেউ কেউ
সন্তান, পিতা মাতাকে গুলি খেয়ে মরতে দেখেছে , তার কি পেলো ?

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৫০

সোনাগাজী বলেছেন:




যারা ভারতে গিয়ে ট্রেনিং নিয়েছিলো ( গেরিলা, ফ্রন্ট-ফাইটার ) এদের সবার নামে সার্টিফিকেট তৈরি হয়েছিলো। যারা দেশে নতুন করে বিবিধ গেরিলা গ্রুপে যোগদান করেছিলো, তাদের অনেকের নাম গেরিলা কমান্ডারেরা জমা দেয়নি; আবার কাদের সিদ্দিকী ও টোফায়েল আহমেদ মতো লোকেরা হাজার হাজার মানুষের নাম দিয়েছিলো যারা কোনভাবে যুদ্ধের সাথে যুক্ত ছিলো না ।

অনেক ফ্রন্ট-ফাইটারও যুদ্ধের পর আর এই ব্যাপারে খোঁজ খবর নেয়নি, সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেনি।

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০১

শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখক বলেছেন: "আমি ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৮ সাল অবধি বাংগালী ছেলেমেয়েদের চাকুরীর জন্য হ্যান্ডস-অন ট্রেনিং দিয়েছি ব্রুকলীনে"। আপনার এই কথাটা পড়ে দুঃখের ভিতরেও হাসি পেল। :)

চাকুরীর জন্য হ্যান্ডস-অন ট্রেনিংয়ে আমরা পিছিয়ে আছি। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা চাকরির বাজারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তার মানে এই নয় যে আমরা ছাত্র খারাপ বা আমাদের মেধা কম। সমস্যা আমাদের মেধায় নয়, সমস্যা এই মেধাকে লালনপালন করে পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি করা, মেধার ফল ফলানো, দেশের কাজে লাগানো যে যাচ্ছে না সেখানে।

আপনি যদি একটু চিন্তা করেন তাহলে দেখবেন যে বাংলাদেশে মেধাবীদের দুইটি পরিনতি। একটা হলো মাওলানা হুজুর নামক অপদার্থ হয়ে যাওয়া। আর নয়তো বেনজিরের মত পাক্কা শয়তানের খাতায় নাম লেখানো। এই দুই দলের মাঝামাঝি সম্ভবত আপনার বা আমার মত বিদেশে কামলা দেওয়া প্রায় অপদার্থ, গাধাগুলা পড়ে।

(আপনার প্রথম প্রশ্নটা নিয়ে ভাবার কিছু নেই। দ্বিতীয় প্রশ্নটি অরিজিনাল কিছু নয়, আমেরিকান ধরনের কমন প্রশ্ন। তবে এটা নিয়ে ভেবে আপনাকে জানাবো।)

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আইটিতে "হ্যান্ডস অন" ট্রেনিং দেয়ার জন্য জার্মানী ৫০ কোটী ইউরো দিয়েছিলো ২০১৫ সালে; এমন এমন লোকজন হ্যান্ডস অন ট্রেনিং দিয়েছে, যারা এমএস ওয়ার্ড জানতো। এই ধরণের ট্রেনিং সেন্টার আজো আছে।

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২০

বাউন্ডেলে বলেছেন: রংপুরে নিহত ছেলেটাকে সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে- রাবার বুলেট লাগার পর হেটে হেটে রাস্তা পার হয়ে গলিতে ঢুকতে। সরকার পতনের জন্য জামাত-বিএনপির লাশ দরকার। এই ক্ষমতালোভীদের হাতে এখন ছাত্র তো দুরের কথা তাদের পরিবারও নিরাপদ নয়।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



নিজ দলের বেকুবদের পুলিশের সামনে পাঠিয়ে হত্যা করানো বাংলার রাজনীতিতে সম্ভব।

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩০

বাউন্ডেলে বলেছেন:

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



জামাত বিএনপি এই দেশ চাহেনি; যাঁরা দেশ চেয়েছিলেন তাঁরাই শেখ হাসিনাকে এখনো সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে; কিন্তু তিনি মানুষর জন্য চাকুরী সৃষ্টি করেননি, এবং নিজ দলকে রাজনীতি থেকে দুরে রেখে লাঠিয়াল বানায়েছেন।

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪০

বাউন্ডেলে বলেছেন:

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ওরা পরাজিত ও ভয়ংকর; কিন্তু শেখ হাসিনা স্বাধীনতার পক্ষের মানুষদের বিপদের মাঝে রেখে বিদায় নেবেন।

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: ওরা পরাজিত ও ভয়ংকর; কিন্তু শেখ হাসিনা স্বাধীনতার পক্ষের মানুষদের বিপদের মাঝে রেখে বিদায় নেবেন
ইনশাল্লাহ! আপাতত সে সম্ভাবনা নাই।

১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি নিজেই মিলিটারীর হাতে দেশ দিয়ে সরে যাবেন এক সময়; উনার দল বলতে কিছু থাকছে না, দল পংগু দলে পরিণত হয়েছে; এদেরকে সাধারণ মানুষ সাহায্য করার সম্ভাবনা নেই।

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: আপনি কি জানেন।আমাদের বিদ্যালয়গুলি বিশ্বের প্রথম সারির বিদ্যালয় গুলির অন্তর্গত।
শ্রাবণধারার মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে।
ঢাকায় প্রাইভেট সেকটরে বড় বড় চাকুরিগুলি আমাদের ছেলেরা করছে।ভারতিয়রা তাদের অধিনে ছোট কাজগুলি করছে।

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:




উনি প্রবাসে থাকেন, কতটুকু খেয়াল রাখেন কে জানে!

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:২৬

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @বাউন্ডেলে বলেছেন: রংপুরে নিহত ছেলেটাকে সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে- রাবার বুলেট লাগার পর হেটে হেটে রাস্তা পার হয়ে গলিতে ঢুকতে। সরকার পতনের জন্য জামাত-বিএনপির লাশ দরকার। এই ক্ষমতালোভীদের হাতে এখন ছাত্র তো দুরের কথা তাদের পরিবারও নিরাপদ নয়।

- বাউন্ডেলে আপনি ভুল বা মিথ্যা বলছেন। ভিডিও আমিও দেখেছি ,ছেলেটি হেটে যাবার সময়ই পরে যাই ,পরে তার সহপাঠীরা উঁচু করে ধরে নিয়ে যায়।
রংপুরে পুলিশ শিক্ষার্থী সংঘর্ষে আবু সাঈদ

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৫:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



৪০ লাখ শিক্ষিত বেকারের ভারে জাতি ডুবে গেছে, আমরা সুদানের মতো অবস্হায় চলে যাবো, এভাবে বেকার পুষলে; আমাদের মানুষের দরকার চাকুরী।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৬:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




সুন্দর বিশ্লেষণ।

সহমত।

১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



দরকার ছিলো সার্বজনীন দাবি "সবার জন্য চাকুরী চাই"।

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কি আর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যায়ে আছে !¿

এগুলো অনেক আগেই উচ্চতর মাদ্রাসায় পরিণত হয়েছে।
এখানে জ্ঞানচর্চা হয় না। ।


১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের ইউনিভার্সিটিগুলোতে লেখাপড়ার মান অনেক দেশের স্কুলের সমান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.