নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
৬ দফা ও বাকশাল ছিলো বেশ কঠিন রাজনৈতিক প্রোগ্রাম।
৬ দফা বাংগালী জাতীয়তাবাদীদের আওয়ামী লীগের অধীনে সংগঠিত করেছিলো; এই রাজনৈতিক প্রোগ্রামের কারণে ১৯৬৮ সালে মিলিটারী শাসক আইয়ুব খানের পতন ঘটে, ১৯৭০ সালে শেখের দল জয়ী হয়, এবং শেষে বাংলাদেশ স্বধীন হয়ে যায়; শেখ সাহেব জাতিকে পরিচালনা করার মতো সন্মানী দায়িত্ব পান।
৬ দফায় ততকালীন সময়ের বাংগালীদের অধিকারের কথা বলা হয়েছিলো, ইহা শুধু আইয়ুবের পতন ঘটায়নি, ইহা শেখকেও পতনের দিকে টেনে নিয়েছিলো; কারণ, নতুন বাংলাদেশে সাধারণ বাংগালীদের অধিকার ঠিক মতো প্রতিষ্ঠিত হচ্ছিলো না কোনভাবে। শেখ সাহেব নিজের ৬ দফায় জাতির যেসব অধিকারের কথা বলেছিলেন, উনার সরকার সেগুলো কার্যকর করার দিকে নজর দেয়নি।
সামান্য দেরীতে হলেও শেখ বুঝতে পেরেছিেলেন যে, উনার সরকার ভালো করছে না, জাতির অবস্হা ভালোর দিকে না'গিয়ে খারাপের দিকে চলে গেছে। তিনি ইহা থেকে বের হয়ে, সহজে ভালো করার জন্য নতুন রাজনৈতিক প্রোগ্রাম প্রনয়ন করেন, উহাই ছিলো "বাকশাল"। বাকশাল ততকালীন সময়ের জন্য সঠিক প্রোগ্রাম ছিলো: ইহা ছিলো সর্বদলীয় সরকারের মাধ্যমে দেশে "সীমিত সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি চালু করার প্রোগ্রাম"।
১৯৭৫ সালে আমাদের শিক্ষার হার ছিলো শতকরা ২০ জনের নীচে, আমরা গড় বিশ্ব সভ্যতার অনেক পেছনে ছিলাম; ফলে, জাতির কাছে পরিস্কার ছিলো না যে, শেখ সাহেব বাকশালের মাধ্যমে কি করছেন?
স্বাধীনতার পরপরই "সর্বদলীয় সরকার"এর দাবী উঠেছিলো এবং সেটাই ছিলো সঠিক। যখন শেখ সাহেব বাকশাল প্রোগ্রাম ঘোষণা করলেন, তখন শেখ সাহেবের সাথে সাধারণ মানুষের সেতু বন্ধন আগের মতো ছিলো না; তিনি মানুষের সামনে আসতেন না, ঢাকায় বসে কিসব নিয়ে যেন ব্যস্ত ছিলেন।
বাকশাল'এ সীমিত সোস্যালিজম থাকাতে আমেরিকা শেখকে ভুল বুঝলো; ততকালীন "কোল্ডওয়ারের" সময়, শেখের এই ধরণের প্রোগ্রাম দেখে আমেরিকা ভেবেছিলো যে, শেখ চিলির আলেন্দের মতো সোভিয়েত ব্লকে চলে যাচ্ছে! তারা আমাদের আধা-পাকি সেনাবাহিনীকে ২ পয়সায় কিনে নিয়ে শেখকে হত্যা করলো।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
জেনেটিক্যালী ওদের রাজনীতি হলো শহীদ হওয়ার জন্য
২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শেখ সাহেবকে ২ পয়সার জন্য হত্যা করেছে মনে হয়না। এই হত্যার সাথে আমেরিকার খুব একটা সংস্লিস্টতা পাওয়া যায়নি।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
ফেনী থেকে আমেরিকা অনেক দুরে; ক্যান্টনমেন্ট থেকে কাছে ছিলো।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: যখন শেখ সাহেব বাকশাল প্রোগ্রাম ঘোষণা করলেন, তখন শেখ সাহেবের সাথে সাধারণ মানুষের সেতু বন্ধন আগের মতো ছিলো না; তিনি মানুষের সামনে আসতেন না, ঢাকায় বসে কিসব নিয়ে যেন ব্যস্ত ছিলেন।
উনি মহা ধুমধামে ছেলের বিয়ে দিচ্ছিলেন, ৭৫ রকমের ব্যাঞ্জন আর ছেলের বউয়ের জন্য সোনার মুকুট গড়িয়ে।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
ছেলে থাকেল বিয়ে দি্তে হয়; সোনার মুকুট, গাড়ী, অলংকার উপহার দেয়ার মতো ধনী লোকজন আওয়ামী লীগে পাকিস্তান আমল থেকেই ছিলো।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
চট্গ্রামের খুবই সাধারণ বিয়েতে এখন সোনার মুকুট থাকে।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
মোটামুটি বছর পাঁচেক আগে বর্তমান তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে একটি পোস্টের সুত্র ধরে উনার পেজে প্রশ্ন করেছিলাম বাকশাল যদি পজিটিভ হয় শেখ হাসিনা কেন তা করছে না? উনি বললেন- বাকশাল একটি নতুন বিপ্লব ছিল!! আমি বললাম যে বিপ্লব তার নিজের দলের সব লোকও মেনে নেয়নি তা কিভাবে বিপ্লব হয়. নতুন বিপ্লব করতে আগে সেই যোগ্যতার লোকবল তৈরি করতে হয়, তিনি কি করে ছিলেন? তার উত্তর নেই।
আপনি কি মনে করেন তিনি নিজেও আপনার ভাষায় ছোটখাট সমাজতন্ত্র নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য নিজেকে তৈরি করেছিলেন? উনি গনতন্ত্রের সৈনিক হঠাৎ নিজের ব্যার্থ প্রশাসন ঢাকতে নতুন বিপ্লবের নামে এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা করতে চেয়ে ছিলেন।
আমার জ্ঞান লিটিপুটের মত এই বিষয়ক সবক না দেওয়ার অনুরোধ করা হলো।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
বাকশালে জাসদ, জামাত ও মুসলিম লীগ ব্যতিত, বাকী ১০/১২টা দল ছিলো। বিজয়ের সাথে সাথেই সর্বদলীয় সরকার দাবী করেছিলেন মওলানা, মনি সিং, মোজাফ্ফর আহমেদ প্রমুখ; শেখ সাহেব বাকশাল প্রোগ্রামে সর্বদলীয় সরকার গঠন করেছিলেন।
ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন শেখ হাসিনার রাজনৈতিক গুরু; উনি শেখ হাসিনাকে "বাকশাল" শব্দটা উচ্চারণ করতে মানা করেছিলেন নিশ্চয়; উচ্ছারণ করলে, অবস্হা বাবার মতো করে ছাড়তো আমেরিকা।
শেখ হাসিনা বাকশাল বুঝার মতো জ্ঞানী নন। উনার প্রেসিডেন্ট থেকে তথ্যমন্ত্রী সবাই আসলে লাঠিয়াল, ওরা বাকশাল আর বরিশালের মাঝে পার্থক্য বুঝতে পারের কথা নয়।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
ছেলে থাকেল বিয়ে দি্তে হয়; সোনার মুকুট, গাড়ী, অলংকার উপহার দেয়ার মতো ধনী লোকজন আওয়ামী লীগে পাকিস্তান আমল থেকেই ছিলো।
শেখ সাহেব পাকিস্থান আমলে ছিল আলফা ইন্সুরেন্সে চাকরি করে ছেলের বিয়ের জন্য স্বর্ণের মুকুটের টাকা জমিয়ে রেখেছিল? উনার পিতা জমিদার ছিল বলে তো শুনা যায় না তাহলে এত টাকা আসলো কোথা থেকে? তখনকার কয়েকজন লীগের ধনীর নাম বলেন তো যারা বিনা স্বাথে শেখ সাহেবকে স্বর্ণের মুকুট বানাতে টাকা দিয়েছিল!!
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
সেই সোনার মুকুটের দাম ( ততকালী সময়ের সোনার দাম ) আপনার সেলফোনের দাম থেকে কম ছিল.
মিলিটারী উনাকে মারার পর, অনেক গুজব ছড়ায়েছে; আপনি গুজবকে কাজে লাগাছ্ছেন, আমি গুজবের জন্য মিলিটারীর শাস্তি চেয়ে আসছি, এই হলো পার্থক্য
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
বাকশালে জাসদ, জামাত ও মুসলিম লীগ ব্যতিত, বাকী ১০/১২টা দল ছিলো। বিজয়ের সাথে সাথেই সর্বদলীয় সরকার দাবী করেছিলেন মওলানা, মনি সিং, মোজাফ্ফর আহমেদ প্রমুখ; শেখ সাহেব বাকশাল প্রোগ্রামে সর্বদলীয় সরকার গঠন করেছিলেন।
হাহাহা খাঁটি তিনজন সমাজতন্ত্রের সৈনিকদের মতামত শুনে উনি বাকশাল করেছিলেন!!!! এখন তো মনে হচ্ছে উনার গনতন্ত্র জন্য লড়াই করে বেকুবি ছিল!! হাহাহা। আপনি পারেনও বটে।
এখন তাকে বহুত মানুষ সম্মান করেন আপনি তাকে বাম নেতা বানিয়ে তাকে অপমান করার দরকার নেই।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি গণতন্ত্র, সোস্যালিজম, ক্যাপিটেলিজম, ফেদালিজম, এগুলো আগে শিখেন; তারপর বাকশাক বুঝতে পারবেন।
আমেরিকায় গণতন্ত্র হচ্ছে রাজনৈতিক প্রসেস, সাথে ক্যাপটেলিজম হচ্ছে অর্থনৈতিক পথ; সুইডেনে গণতন্ত্র হচ্ছে রাজনৈতিক প্রসেস, সীমিত সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি হচ্ছে ওদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের বেসিক নিয়ম। এই উদাহরণ আপনাকে সাহায্য করে কিনা দেখেন।
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১৯
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: বাকশাল হলো শেখের আইসিইউ আর বর্তমান প্রজন্মের ছাগুলীগদের জন্যে একটা " নদীর এ পাড় বলে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস ঐ পারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস টাইপের বয়ান" আব্বা একটা ভালো লোক, বেকেই আব্বার শত্রু। আব্বা একটা আলাভোলা লোক।
যে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াই রাখতে পারেনি, টোটালি ব্যর্থ সে বাকশাল দিয়া জান্নাত বানাইতো। আর বিশ্বস্ত লোক মোস্তাক, দূরের তাজ উদ্দিন ; সে একটা সফল রাষ্ট্র পরিচালক। বাকি সবাই দুষ্ট।
বাংলাদেশের শুরু দেশের গোষ্ঠী পঁচিয়ে আব্বার দায় এখনো চলতেছে। একাত্তরের আগের আব্বা আর পরের আব্বা এক নয় বাছাধন। আর মুজিব যুক্তফ্রন্ট সরকারের সময়ও দূর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তখন তিনি অত বড় নেতা না যে ষড়যন্ত্র হবে, বাংলাদেশের খারাপ দৃষ্টান্ত হলো আমুলীগ, ৭১ পরবর্তী আমুলীগ আর বাকশাল। এই ভাঙ্গা ক্যাসেট গুলোই এখন বাজান, এ বাজনা ছাড়া এখন আপাতত কিছু নাই।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ফেইসবুক গ্রেজুয়েট, আপনার পেছনে সময় ব্যয় করা বেকুবী কাজ হবে।
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
সেই সোনার মুকুটের দাম ( ততকালী সময়ের সোনার দাম ) আপনার সেলফোনের দাম থেকে কম ছিল.
তখন একজন মেজরের বেতন ছিল ৪০০ টাকা (জিয়া সম্পর্কে বলতে গিয়ে হাসিনার কথা) তখন মানুষের রোজগার কত ছিল?
মাথা খাঁটিয়ে উত্তর দিতে হবে।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
১৯৭২ সালের জানুয়ারী মাসে ১ ডলার সমান ছিলো ৪.৭৫ টাকা; কেরানীদের বেতন ছিলো ৩০০ টাকা; মিলিটারী অফিসারদের বেতন তুলনামুলভাবে কম ছিলো, তবে সবকিছু মোটামুটি ফ্রি ছিলো।
সোনার ভরি ৪০০ টাকার মতো ছিলো যথাসম্ভব। সোনার মুকুট সমস্যা ছিলো না, সমস্যা ছিলো তিনি চাকুরী সৃষ্টি করেননি, ৩০ লাখ শীদ পরিবার ও আহতদের ন্যুনতম সাহায্য করেননি; মানুষকে স্বাধীন দেশে, নতুন করে সঠিকভাবে মুল্যায়ন করেননি; এতে মানুষ হতাশ হয়ে যাচ্ছিলো।
এরপরে আবার দুর্ভিক্ষ।
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি সামান্য লেখালেখির চেষ্টা করছি। আমার লেখাটি পড়ে আমার কিছু ভুল ত্রুটি ধরিয়ে দিন। আপনার পর্যবেক্ষণ শক্তি যথেষ্ট ভালো
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি পড়বো।
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩২
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আপনি গণতন্ত্র, সোস্যালিজম, ক্যাপিটেলিজম, ফেদালিজম, এগুলো আগে শিখেন; তারপর বাকশাক বুঝতে পারবেন।
আমেরিকায় গণতন্ত্র হচ্ছে রাজনৈতিক প্রসেস, সাথে ক্যাপটেলিজম হচ্ছে অর্থনৈতিক পথ; সুইডেনে গণতন্ত্র হচ্ছে রাজনৈতিক প্রসেস, সীমিত সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি হচ্ছে ওদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের বেসিক নিয়ম। এই উদাহরণ আপনাকে সাহায্য করে কিনা দেখেন।
গাধার মত উত্তর লিখেন কেন? মাথা কাজে লাগান আমাদের সংবিধানে তো ছিল গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র। সরকার মনে করলে কিছু অর্থনৈতিক বিষয়ে এমন সিধান্ত নিতে পারে, হচ্ছেও অনেক ক্ষেত্রেও তাই।
সুইডেন কি গনতন্ত্র বন্ধ করে অর্থনৈতিক সমাজতন্ত্র প্রসেস করেছে? আপনার শেখ সাহেব পুরো তো গনতন্ত্র কাঠামো খেয়ে দেয়ে নিজের চরম ব্যার্থতা ঢাকতে কথিত বিপ্লব বাকশাল করেছিল।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি যদি আপনাকে রাজনীতিবিদ ( কমপক্ষে রাজনীতির ছাত্র ) হিসেবে নিই, আমি ২ পায়ের গাধায় পরিণত হবো। আপনি মিলিটারীর সাপোর্টার।
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: সিআইয়ে যাকে টার্গেট করে তাকে মরতেই হবে।দুই দিন আগে বা পরে।তার কাজ কারবারে ভারত বিরক্ত ছিলো।তাই আন্তরিকতার সাথে নজর রাখছিলেন না।
ছয় দফা আন্দোলন অতটা জনপ্রিয় ছিলো না আপনি যতটা বলছেন।এটা ঠিক যে ছয় দফা দেয়ার পর আওয়ামী লীগের প্রথম সারির এনেক নেতাকেই জেলে যেতে হয়।আমেনা বেগম এখানে সেখানে জনসভা করে কোন রকমে আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখে।
বাকশাল আওয়ামী লীগের দলিয় সিধান্ত না।মনি সিংহের পরামর্শে এটা করেন শেখ মুজিব।এই বিষয়ে কিছুটা জ্ঞান ছিলো তাজউদ্দিনের কিন্তু তখন সে মুজিব থেকে অনেক দুরে।এটা ভালো ছিলো কি খারাপ ছিলো প্রয়োগ হলে বুঝাযেতো।
এটা শেখ মুজিবের মাথা থেকে আসলে স্বাধীনতার পর পর সে এটা করতে পারতো।মৃত্যু পথযাত্রী যেমন হোমিওপাথি এলোপাথি সবকিছু খায় এটা ছিলো তেমন একটা ব্যবস্থা।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি, শাহ আজিজ ও ড: এম আলী সবকিছু দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
২/৩ বছর দেশের অবস্হা ক্রমাগতভাবে খারাপের দিকে যাবার পর, শেখ সাহেবের টনক নড়ে; মনি সিং, মোজাফ্ফর সাহেব ও ভাসানীর প্রভাব ছিলো শেখের উপর।
তবে, চীনের দ্রুত উন্নয়ন, সোভিয়েতের মানুষের উন্নত জীবন, মার্শাল টিটো ও ফিদেলের উপদেশ উনাকে বাকশালে যেতে উৎসাহিত করেছিলো।
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪০
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আমি যদি আপনাকে রাজনীতিবিদ ( কমপক্ষে রাজনীতির ছাত্র ) হিসেবে নিই, আমি ২ পায়ের গাধায় পরিণত হবো। আপনি মিলিটারীর সাপোর্টার। হাহাহা
আমি উপরের ঠিক যা লিখেছি, আপনার সহকর্মী ঠিক নিজের মন্তব্যে তাই লিখেছে!! হাহাহাহা।
কামাল১৮ বলেছেন- বাকশাল আওয়ামী লীগের দলিয় সিধান্ত না।মনি সিংহের পরামর্শে এটা করেন শেখ মুজিব।এই বিষয়ে কিছুটা জ্ঞান ছিলো তাজউদ্দিনের কিন্তু তখন সে মুজিব থেকে অনেক দুরে।এটা ভালো ছিলো কি খারাপ ছিলো প্রয়োগ হলে বুঝাযেতো।
এটা শেখ মুজিবের মাথা থেকে আসলে স্বাধীনতার পর পর সে এটা করতে পারতো।মৃত্যু পথযাত্রী যেমন হোমিওপাথি এলোপাথি সবকিছু খায় এটা ছিলো তেমন একটা ব্যবস্থা।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ দলীয় সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করতেন না; ৬ দফা দেয়ার পর আওয়ামী লীগের অনেক উহা শুনেছে আইয়ুব খানের মুখ থেকে।
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪১
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
কামাল১৮ মৃত্যু পথযাত্রী যেমন হোমিওপাথি এলোপাথি সবকিছু খায় এটা ছিলো তেমন একটা ব্যবস্থা।
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, বাংলাদেশের বাইরে যে, পুরো ১টা পৃথিবী আছে, উহা আপনি খেয়াল করেননি; বাংলাদেশ কোন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক তত্ব মেনে চলে না; ইহা চলে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও ইয়েমেনের মতো।
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:০৫
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপনার বিদ্যাবুদ্ধির দৌড় দেখে আমি মুগ্ধ। একদম মুগ্ধ। আপনি যতেষ্ট কিউট ফ্যাসিবাদী, কিউট রেসিস্ট আবার গণতান্ত্রিক জনপ্রিয়তার চ্যালেঞ্জ নিতে আপনারা যতেষ্ট বেজার। এখন আপাতত আব্বার ভাঙ্গা ক্যাসেট বাজান। শুনতে ভালো লাগবে। মুজিবের খুব কাছের লোক ছিলেন আমার চাচা কমান্ডার মোহাম্মদ আলী এবং উনারই বন্ধু আব্দুস ছামাদ সাহেব। তেতা তুতা বোঝানোর সুযোগ নেই প্রিয় ভাই। মান্ধাতার আমলে যা জেনেছেন বয়সের ভারে দেখেন সব নাই হয়ে গেছে।
ভালোবাসা ব্যাক্তিগতভাবে নেবেন না। কিউট কম মেধাবী কোটাজীবীদের আবার ব্যাক্তিগতভাবে নেয়ার স্বভাব।
আপনি কিছু চালাক আছে জানি ব্যাক্তিগতভাবে গায়ে নেবেন না। আপনার সাথে এ আরাফাতের নেক্সাস বয়ান ভালো মেলে। বাংলাদেশের নামধারী প্রগতির ঝান্ডাবাহীগণ অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর মতো ভাষায় প্রিয়ফুল।
২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:১০
সোনাগাজী বলেছেন:
এখন আপনার ১ চাচা শেখের ঘনিষ্ঠ হয়ে গেছেন; আগামীকাল আপনার আরেক চাচা কর্ণেল ওসমানির সেক্রেটারী হয়ে যাবে; তারপরদিন, আপনার নাই-চাচা কাদের সিদ্দকীর সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হয়ে যাবে।
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৩:০৯
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপনার মতো পেইড ভার্সনের সাথে অন্তত ন্যায় ও জ্ঞানভিত্তিক কথা চলে না। বংশগত অহংকার মানবিক মর্যাদা ও সাম্য বিরোধী তাই আপনার সাথে সে বিষয়ে কিছু বলাকে আমি সমীচীন মনে করি না। আর আমি সুস্পষ্ট বুঝে গেছি আপনি একটা পেইড ভার্সন। সুতরাং আপনার সাথে আমার কোন তর্ক করা সাজে না। আর আপনার কাছে শেখার মতো কিছু দেখি না। সো সরি।
তবে হ্যাঁ আপনার উৎপাত মেনে নেয়া মানে কারো স্বাধীনতায় মর্যাদা দিতে পারা এটুকুই।
২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি অবশ্যই পেইড ভার্সন; আপনার কোন মামাটি জেনারেল জিয়ার ক্লাশমেট ছিলো?
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৫১
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: নতুন করে টেবিলে বসুন, অথবা মানুষের কাছে আসুন, মানুষকে পড়তে শিখুন, আলহামদুলিল্লাহ আমার নিজের যতটুকু পরিচয় আছে তা অনেক বেশি। কোন অহংবোধের ধারে কাছে যেতে চাই না। মজবীয় আর হাসিনা-র কাসন্দি ঘাঁটা বাদ দেন, ওরা অহংকারে শেষ হয়ে যাচ্ছে।
ওদের হয়ে আপনি সাধারণ মানুষের প্রিয় সম্মেলনকে কাছে থেকে নিতে পারছেন না, ছুঁয়ে দেখেন এখানে প্রাণের মহাবিপ্লব আছে।
২৮ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
সরকার মানুষের অধিকার হনন করছে, আপনার মতো লোকজন জাতিকে ইয়েমেনে পরিণত করার চেষ্টা করছে।
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ কানাডা, সুইডেন, নরওয়ের মতো গণতান্ত্রিক দেশ চায়, কিন্তু সেসব দেশের নাগরিকদের মতো সভ্য হতে চায় না। বাংলাদেশে গণতন্ত্র কখনোই সুফল আনবে না। এখানে দরকার চিন, রাশিয়ার মতো কর্তৃত্ববাদী শাসন। বঙ্গবন্ধু শেষ পর্যন্ত এটা উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। কিন্তু তার অসৎ লোকজন নিয়ে কতটুকু সফল হতেন; সেই প্রশ্ন থেকে যায়।
২৮ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব অদক্ষ সৎ মানুষ মানুষ ছিলেন; যখন তিনি নিজের ও প্রশাসনের ব্যর্থতার কারণ বুঝে সঠিক পথে এগুতে চেষ্টা করছিলেন, তখন মিলিটারী উনাকে হত্যা করলো।
১৮| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২
টবগমৃুাপৃসত বলেছেন: The article effectively highlights the complexities of nation-building in Bangladesh. The ambitious goals outlined in the Six Points were met with the harsh realities of governance, leading to internal challenges and external pressures. https://buildnow-gg.io
১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
৬ দফায় শেখ সাহেব বাংগালীদের যেসব অধিকারের কথা বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় গিয়ে, সেসব অধিকার প্রতিষ্টার জন্য কিছুই করেননি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কিন্তু বিএনপি জামায়াত তো বাকশাল কে ভুল ভাবে রিপ্রেজেন্ট করে।