নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
আমাদের গ্রামের খুবই সুশ্রী ১টি কিশোরী মেয়েকে জংগলের মাঝে একা পেয়ে, প্রতিবেশী একটা ছেলে জড়ায়ে ধরেছিলো; মেয়েটি ঘটনাকে সঠিকভাবে সামলায়ে, নিজের মাঝে রেখে দিয়েছিলো, এটি সেই কাহিনী।
নবম শ্রেণীতে পড়ি; এক সকালে আমি স্কুলে যেতে প্রস্তুত, মা বললেন, ঘরে সরিষার তেল নেই; হাতে সময় নেই, দৌঁড়ে আমু ভাইয়ের দোকানে গেলাম; উনার দোকানটার একভাগ চা'দোকান, অন্যভাগে মুদী দোকান। মানুষজন নেই, পশ্চিমপাড়ার কিশোরী, বেছু দোকানের সামনে দাঁড়ায়ে দোকানের জিনিষপত্র দেখছে; সে আমাকে বললো,
-কাকু পয়সা থাকলে, আমাকে ১টা লজেন্স কিনে দাও।
আমি আমু ভাইকে বললাম,
-আমু ভাই, বেছুকে ৪টি লজেন্স দেন।
-ছোটভাই, এই মেয়ের উপর জ্বিনের আছর আছে; ওর সাথে তোমার কিসের কি?
-আমুভাই, আপনি আজগুবি সব কথা বলেন; ওকে ১ কাপ চা ও ১টি বেলা বিস্কুটও দেন।
-ছোটভাই, চাচীর কানে এসব একদিন যাবে।
-মা এতে অসন্তষ্ট হবেন না।
বেছু বাহিরের টুলে বসে চা'এর জন্য অপেক্ষা করছে, আমি তেল নিয়ে দৌঁড়ায়ে বাড়ী ফিরলাম। বেছু আমাদের গ্রামের পশ্চিম পাড়ার এক গ্রাম্য-ভাইয়ের বড় মেয়ে; বেছুর মা খুবই সুন্দরী, বেছু মায়ের থেকেও সুন্দরী। বেছুর ফুফুর বাড়ী আমাদের থেকে ২ বাড়ী পরে; বেছু সকাল, বিকেল ফুফুর বাড়ী আসা-যাওয় করে, প্রায় আমার সামনে পড়ে, হাসে, কথা বলে। আজকাল আমাকে আমুভাইয়ের দোকানে দেখলে বেছু বাইরের বেন্চে বসে পড়ে।
সেবার শীতেরদিনে, পড়ন্ত বিকেলে আমি খামারের দিকে যাচ্ছি, দুর থেকে দেখলাম, বেছু তার ছোট ফুফাতো বোনকে কোলে নিয়ে খামারে ঢুকছে; আমি খামারে এসে তাকে কোথাও দেখতে পেলাম না; ডাকলাম, খবর নেই। সবাই বলে, ওর সাথে জ্বীন আছে, আমার কাছে মনে হয় যে, সে আদুরে ও একটু হেঁয়ালীপুর্ণ কিশোরী মেয়ে। আমি গরু ঘরে ঢুকে, বেড়ার ফাঁক দিয়ে দেখি, সে গরুঘরের পেছনে; আমি বললাম,
-বেছু, তুই ওখানে কি করছিস?
-তুমি আমাকে দেখতে পাচ্ছ? আমি ইচ্ছা করলে অদৃশ্য হয়ে যেতে পারি, আমার সাথে জ্বীন আছে।
-তা জ্বীন থাক, ওখানে গুই সাপ থাকে।
সে এক দৌড়ে গরুঘরের সামনে চলে এলো। আমাকে বললো,
-পুকুর থেকে আমাকে কয়েকটা সিংগারা তুলে দাও।
-এই শীতের মাঝে, সাঁঝের বেলায় আমি পুকুরে নামবো না; তোর জ্বীনকে বল।
-ঠিক আছে, আমি নিজে নামবো; তুমি আমার বোনটাকে কোলে রাখ।
-তুই ঠান্ডায় ডুবে মরবি।
-মরলে মরলাম, তুমি তো পানিতে নামতে চাচ্ছ না।
আমি নেমে কয়েকটা সিংগারা নিয়ে এলাম, সে খামারঘর থেকে আমার লুংগি ও টাওয়েল নিয়ে এলো; বাচ্ছাটাকে আমার কোলে দিয়ে সিংগারা খেতে মনোযোগ দিলো। আমি বললাম,
-তোর জ্বীনের ব্যাপারটা কি?
-তুমি জ্বীন মিন বিশ্বাস করো?
-না।
-তুনি তো শুনেছ, গত বছর আমাকে বড় পুকুরের জংগলে জ্বীনে পেয়েছিলো; আসলে জ্বীনমিন কিছু না; সেদিন দুপুরে আমি ফুফুর ছাগলটাকে মাঠে ছেড়ে দিয়ে, বড় পুকুরের জংগলের জাম গাছের নীচে গেলাম; জাম পেকে কালো হয়ে আছে। দেখি, উত্তর বাড়ীর আকবর ভাই গাছের উপরের ডালে বসে জাম খাচ্ছে; আমাকে দেখে ডাল নেড়ে দিলো, জাম পড়ে টাল হয়ে গেছে, আমি খাচ্ছি আর আঁচলে ভরছি। আকবর ভাই নীচে নেমে এসে, আদর করে আমার মাথায় হাত বুলায়ে দিলো; তারপর হঠাৎ করে আমাকে জড়ায়ে ধরলো; ভয়ে আমার নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিলো; আমি জোরে জোরে ফুফুকে ডাকলাম; আকবর ভাই আমাকে ছেড়ে, দৌঁড়ে জংগল দিয়ে উত্তর দিকে পালিয়ে গেলো; আমি জংগল থেকে বের হয়ে জমিতে এলাম, ভয়ে আমার হাত-পা কাঁপছিলো, আমি বসে পড়লাম। পশ্চিম বাড়ীর হাদি কাকু ছাগল নিয়ে বাড়ী ফিরছিলেন, আমার অবস্হা দেখে ভয় পেয়ে গেলেন, আমাকে কোলে করে ফুফুর ঘরে নিয়ে এলেন। আমি পানি টানি খেয়ে সুস্হ হলাম। সবাই জানতে চাচ্ছে কি হয়েছিলো। আমি জানালাম, আমি জাম কুড়াতে জংগলের বড় গাছটার নীচে গেছি, উপরে তাকিয়ে দেখি এক বিশাল কালো মানুষ ডালে বসে জাম খাচ্ছে; আমি কিছু বলার আগেই, বিশাল লম্বা হাত বাড়িয়ে আমাকে উপরে তুলে নেয়; আমি ফুফুর নাম ধরে চীৎকার করছি, চীৎকার করছি, লোকটি আমাকে মাটিতে রেখে দেয়; আমি দৌঁড়ায়ে জমিতে নেমে কাঁপতে কাঁপতে পড়ে যাই।
-তুই আকবরের কথা বলিস নাই?
-তোমার মাথায় কিছু আছে, বদনামটা কার হতো, আকবর ভাইয়ের, নাকি আমার? এখন তো উহা জ্বীনের ঘাঁড়ে!
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৯
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতিকে অশিক্ষিত করে রাখার জন্য শেখ দায়ী; লোকটা বেকুব ছিলেন।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৬
নতুন বলেছেন:
ইতিহাসের সেরা জিন তাড়ানো !
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
এসব পিগমীদের কারণে, আমাদের জীবনটা কাটলো ৩য় বিশ্বে; কোটী কোটী কিশোরীকে ইডিয়ট জাতী "চাকরাণী" বানায়েছে
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০২
নতুন বলেছেন: আমি শুধুই নেতাদের দোষ দেবো না। তারা ভুলে বা ইচ্ছা করেই জাতীকে শিক্ষিত করেনাই।
কিন্তু মানুষের কি নিজের কোন দায় নাই, তারা কেন বিশ্বসাহিত্য পড়েনা।
মানুষ চেস্টা না করলে অন্য কেউ তাদের ভবিষ্যত গড়ে দেবে না।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৪
সোনাগাজী বলেছেন:
তখন দেশের ৮০ ভাগ ছিলেন চাষী ও দিনমুজুর; ওরা কি বিশ্বা সাহিত্য পড়ার কথা?
যারা রিকসা টানতেন ও দিনমুজুর খাটতেন, তাঁদের চেষ্টা ছিলো দিনে ১ বেলার খাবার যোগাড় করা।
[native code]
}
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: অনেক আগে আপনার লেখায় পড়েছিলাম।অপকর্ম জ্বীনের গাড়ে চাপালে অপরাধী বেচে যায়।যারা জ্বীনে বিশ্বাস করে তাদের এমন একটা অপরাধী মন আছে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
জ্বীনমিন বিশ্বাসীরা সোাজাসুজি অপদার্থ
৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
জনারণ্যে একজন বলেছেন: এখানে কয়েকজনের ছিঁচকাঁদুনে স্বভাব দেখে ছোটবেলায় দেখা বিরক্তিকর কিছু ন্যাকা চরিত্রের কথা মনে পড়ে গেলো। কিছু থেকে কিছু হলেই 'ভ্যাঁ' করে কেঁদে দিয়ে যারা নালিশ করতো অন্যের নামে।
@ সাড়ে, যেহেতু আমাকে কমেন্ট ব্যান করে রেখেছেন তাই এখানেই বলি। বেটার নাকি কান্না বন্ধ করে, জ্বীনের কাছে বিচার দেয়া। বিশ্বাস আপনার যেহেতু অটুট, ফলাফল তৎক্ষণাৎ পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
আর ও হ্যাঁ, আপনার ব্যক্তিগত কিছু বিশ্বাসের (জ্বিন) সাথে দেশের বর্তমান অবস্থার রিলেট করে অন্যের সহানুভূতি আদায়ের চেষ্টা না করাই ভালো।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
স্কুলের ১ম শ্রী থেকে শুরু করে, আজ অবধি এসব লিলিপুটিয়ান ছিঁচকাঁদুনেদের থেকে মুক্তি পেলাম না।
৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমাদের গ্রামের একপাশে একটা বাড়ি ছিলো। এই বাড়ির ১কি.মি'র আশেপাশে অন্যকোনো বাড়িঘর না থাকায় গ্রামের সবার কাছে বাড়িটা একলাবাড়ি নামে পরিচিত ছিলো। একেলাবাড়িতে ৩ টা সুন্দরী মেয়ে ছিলো, এবং তাদের প্রেমিকও ছিলো। মাঝেমধ্যে মধ্যরাতে প্রেমিকরা এসে টিনের চালে ঢিল ছুড়ে প্রেমিকাদের সিংগনাল দিতো।
সেই বাড়িতেও জ্বীনের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার উদ্দেশ্যে খুব ঘনঘন মিলাদ কালাম, তাবিজ কবজ করতে দেখা যেতো। আপনার লেখাটা পড়ে, সেই বাড়ির জ্বিনদের কথা মনে পড়ছে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
এসব ফালতুদের থেকে জাতি মুক্ত হতে পারলো না।
৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই ব্লগে এখন আর বুদ্ধিদীপ্ত আলোচনার কোন সুযোগ নেই, আমরা এখন হুক্কা হুয়ার যুগে চলে এসেছি। ব্লগে যা চলছে তা এক কথায় হুক্কা হুয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। আমিও অবশ্য হুক্কা হুয়াদের দলে যোগ দিয়েছি, আপনিও আমাদের দলে যোগ দিন তাহলে আপনাকে আর কেউ ব্যান করার জন্য ফরিয়াদ করবে না।
ব্লগিং এর যে এত পওয়ার তা আগে জানতাম না, আপনার লেখালেখির কারণে নাকি পুরো দেশে অচলাবস্থা শুরু হয়ে গেছে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্লগের ৮০ ভাগ লেখকের লেখায় সিমানটিক ভুল আছে; ইহা আমাদের দেশের পড়ালেখার মানের সাথে সামানুপাতিক।
৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনাকে ব্যান করলে দেশের এই অচলাবস্থা কেটে যাবে বলে তাদের ধারণা।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪২
সোনাগাজী বলেছেন:
কোমলমতিরা দেশের কোটি কোটি শিক্ষিতদের চোখেও ধুলা মারতে সক্ষম হয়েছে।
৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৮
ঊণকৌটী বলেছেন: এর একটা ভালো দিক আছে, অন্ধকারের রূপ টা প্রত্যক্ষ করা উচিৎ প্রতিটি বাঙালির, আর আমরা সবাই জানি আলোর পরে যেমন অন্ধকার তেমনি অন্ধকারের পর সূর্যদোয় দেখা দেয়
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
১৯৪৭ সালের ১৪ই আগষ্ট থেকে পাকিস্তানে প্রতিদিন নতুন সুর্য আসে, আজকে সকালেও সুর্য উঠবে; আমারা সেই পাকিস্তানের আইএসআই'এর খপ্পরে এখন।
আমার শৈশবের স্মৃতি কেমন লেগেছে?
১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কয়েকদিন আগে এক জনপ্রিয় বজুর্গ ব্লগার- 'সাইদী রাজাকারকে' নিয়ে এক বিশাল পোস্ট করেছিলো, যেখানে তিনি দাবী করেছিলনে সাঈদীর ফাঁসির রায়ের কিছুদিন পর আল্লাহ ক্রুদ্ধ হয়ে দেশে ভুমিকম্প নাজিল করেছিলো। কেউ একজন তার এ বক্তব্যের বিরোধীতা করলে উত্তরে তিনি- সায়েন্স, স্রষ্টা, প্রকৃতি ইত্যাদি বিষয়ে গার্বেজ ঢেলে ছিলেন। পোস্ট'টি ব্লগারদের মাঝে বিপুল সাড়া ফেলেছিলো।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি সেটা পড়েছিলাম, এসব লেখক ক্রিমিনাল
১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৩
ঊণকৌটী বলেছেন: আমার শৈশবের স্মৃতি কেমন লেগেছে? আগেও দেখেছি, বর্তমানের টা বাস্তব আর ভবিষ্যত বাঙালি বাংলাদেশ তথা এই অঞ্চলের জন্য আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি হতে পারে
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতি এখন পাকিস্তানী আইএসআই ও আমেরিকার হাতে; আইএসআই'এর অধীনে এখন আমাদের জীবন পাকী মতো হবে।
১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই লেখাটি আগে ও পড়েছিলাম মনে হয়।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আগে পড়ার পর, এখন পড়তে কেমন লেগেছে?
১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার লেখা পড়তে সব সময়ই ভালো লাগে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
আমি যখন রেগে যাই, আমি আমার নিজের লেখা পড়ি বারবার; সাড়ে চুয়াত্তরের গার্বেজ পড়ার পর, আমার প্রথম মনে পড়লো এই লেখাটির কথা; যখন বারবার পড়লাম, কিশোরী বেছু আমার মনকে আনন্দে ভরে দিয়েছিলো।
১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
কিরকুট বলেছেন:
জুলভার্ন-তিনি আমাকে ব্লক করেছেন কোন অভিযোগ নাই৷ কিন্তু তিনি অভিযোগ করেছেন অসৌজন্যতার। আমি কি অসৌজন্যমূলক আচরন করলাম । বুঝিয়ে বলবেন কেউ?
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
ঐ লোক ক্রিমিনাল, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলো।
১৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি গ্রাম পছন্দ করি।
জীবনের বেশিরভাগ সময় গ্রামেই কাটালাম।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
গ্রামের মুল সমস্যা চিকিৎসার ব্যবস্হা নেই
১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: গ্রামগুলোতে জ্বীনে ধরা মহিলা এখনো আছে। এরা বিভিন্ন রোগের বা সমস্যার সমাধান দেয়। বিশাল যজ্ঞ! এদের খদ্দের অনেক। রমরমা ব্যবসা।
আমাদের বাড়ির পাশে এক মহিলা জ্বিন দ্বারা চিকিৎসা করে বাড়িতে বিল্ডিং করেছে। প্রচুর মানুষ যায় তার কাছে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার দুর সম্পর্কীয় ১ ফুফাতো ভাই'এর সামান্য মানসিক সমস্যা ছিলো; উনার জ্বীনকে তাাড়ানোর জন্য আমাদের মসজিদের ইমাম উনাকে মেরেছিলেন; আমি স্কুলে তখন স্কুলে ছিলাম। আমি ব্যাপারটা নিয়ে থানায় আলাপ করার পর, ইমাম মাফ চেয়ে সেই ব্যবসা থেকে সরে গেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
নতুন বলেছেন: আগের বিভিন্ন হত্যাকান্ডকেও জীন, পিশাচ, ভুতে মেরে ফেলেছে বলে চালিয়ে দিতো।
অনেক হিস্টিয়া রোগীকে জীনে ধরেছে বলে বিশ্বাস করে।
অনেক অটেস্টিক স্পেক্টামের শিশু, মানুষকে জীনের আছর আসে বলে বিশ্বাস করে।
ইউটিউবে জীন ছাড়ানোর ভিডিও আছে। জীন হত্যার ভিডিও আছে। তাতেও মিলিওন ভিউ...
ফেসবুকে রুকাইয়া করানোর গ্রুপ আছে যারা প্রফেসনাল ঝাড়ফুক করে, সেখানেও লক্ষাধিক ফলোয়ার আছে...
২০২৪ সালের বাংলাদেশে স্বাগতম।