![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেউ কি আমাকে বলবেন ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল যেতে কতো সময় লাগে ? ভাড়া কতো ? আর টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি কোথা থেকে কিনবো ?
২| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: সময় তিন ঘন্টা , ভাড়া আনুমানিক ২০০/- টাকা লাগতে পারে।
আমার বাড়ি যযিদও টাঙ্গাইল না তবুও সে পথে যাতায়াত করেছি অনেক আগে।
আনুমানিক একটা ধারনা দিলাম।
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
এ আর রানা বলেছেন: যদি যানজট না থাকে তবে ২.৩ ঘন্টা লাগবে। যদি যানজট তাকে তবে তো কথায় নেই। মহাখালী বাসষ্ভাট্যান্ট থেকে ভড়া নিরালা পরিবহনে ১৬০/- ধলেশ্বরি তে ১০০/-।তাতের শাড়ির জন্য বাজিতপুর হবে বেষ্ট সময় থাকলে খুব ভোরে রওয়ানা দিয়ল তাড়াতাড়ি আসা যাবে। তা না হলে টাঙ্গেইল শহরে ও পাওয়া যাবে। মনে রাখবেন চমচম খেয়ে আসবেন নিয়ে আসবেন। তবে প্রতারিত হবেন না।
ধন্যবাদ।
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
ভিটামিন সি বলেছেন: আমি মমিসিংইঙ্গা। তয় টাঙ্গাইলে আমার একসময় যাতায়ত ছিলো ২০০২, ২০০৩, ২০০৪, ২০০৫ সালে। তখন বেশি টাকা লাগত না। ঢাকা থেকে ৯১ কিমি দুরে টাঙ্গাইল। তাইলে আসেন ভাড়াটা হিসাব করি। ৯১ গুন ১.৩৫ = ১২২.৮৫ টাকা। ভাড়া হবে মনে হয় ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। আর হ্যাঁ যেহেতু শাড়ী কিনবেন সুতরাং সামু ব্লগে অনেক মেয়েই পাবেন টাঙ্গাইলের। তাদের মন্তব্য পেলে যোগাযোগ করতে পারেন। সবাই তো আর রিনা খান নয়। যাবার সময় আমার পাকুল্লায় আজিজ ফিলিং স্টেশনের কাছের বাড়িতে একটু ঘুরে যাইয়েন। ওইটা আমার বান্ধবীর বাপের বাড়ি।
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
সুফিয়া বলেছেন: সব তথ্য তো পেয়ে গেলেন। সস্তায় টাঙ্গাইল শাড়ি কেনার সুযোগটা বলে দিই, যেখান থেকে ঢাকার ব্যবসায়ীরা কেনে। সেটা হলো বাজিতপুর বাজার। খুব ভোরে যেতে হয়। কুপি বাতির আলোতে তাঁতীরা গ্রামীন হাটের মতো শাড়ি নিয়ে বসে থাকে। সূর্য উঠার পর পর এই শাড়ির হাট শেষ হয়ে যায়।
সাধারণত ঢাকার ব্যবসায়ীরা এই হাটের মুল ক্রেতা। তারা কোন তাঁতীর পুরো শাড়ির লট একসাথে কিনে নিয়ে আসে। সেখানে নানা মানের ও দামের শাড়ি থাকে। ঢাকায় এনে তারা ক্যাটাগরির ভিত্তিতে সাজিয়ে বিক্রি করে এইসব শাড়ি। ফলে বাজিতপুর বাজারে যে শাড়ির দাম ৫০০ টাকা সেটা তারা বিক্রি করে দেড় থেকে দুই হাজার টাকায়। আপনার যদি ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল শাড়ি কেনার অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে ঐ হাটে গেলে বুঝবেন কিভাবে তাঁতীরা ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
এবার যাওয়ার রাস্তাটা বলে দেই। আপনি তো বাসে যাবেন ঢাকা থেকে। টাঙ্গাইল শহরের ফায়ার সার্ভিস অফিসের সামনে নেমে একটা রিকশাকে বললেই নিয়ে যাবে বাজিতপুর বাজারে। দুইপাশে ফসলী জমির মধ্য দিয়ে গ্রামের আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে আপনি গিয়ে পৌঁছে যাবেন বাজিতপুর মার্কেটে।
৬| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
রিমন রনবীর বলেছেন: টাঙ্গাইল যাইতে হইলে ট্রেনে যান। আরামে যাইতে পারবেন,ভাড়াও কম। একশ টাকার মত লাগতে পারে আন্তঃনগরে।
আমি পুলা মানুষ,শাড়ী পিন্দিনা তাই শাড়ির কথা কইতে পারি না
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
ম্যানিলা নিশি বলেছেন:
আগে "বাজিতপুর হাট" শুক্রবার ভোরে বসত এখন কি বার বসে জানা নাই। ঢাকা থেকে জ্যাম না থাকলে আড়াই ঘন্টায় যেতে পারবেন।
হাটের একদিন আগে চলে যাবেন,ভোরে হাট থেকে শাড়ী কিনবেন। দই,চমচমও পরখ করে দেখতে পারেন
মনে রাখবেন হাট খুব দ্রুতই শেষ হয়ে যায় ।