![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন অতি সাধারণ মানুষ । জীবনের ইচ্ছা বা স্বপ্নগুলো বা ভাবনাগুলো হয়তো বা কোনদিন বাস্তবে রূপান্তরিত করতে করতে পারবো তাই আমি ব্লগ লিখে আমার ইচ্ছা/স্বপ্নগুলো/ভাবনাগুলো প্রকাশ করি।
হা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে কারণ ছেলেরা খুব অল্প বয়সের মেয়েকে বউ হিসাবে পাবে। আর অন্যদিকে খুব অল্প বয়সের মেয়েরা বয়স্ক বর পাবে আবার সেই বরের টাকাও থাকবে আর তা দিয়ে অল্প বয়সের মেয়েটা মার্কেট করবে হা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে।
যদিও কিছু সমস্যা হবে কিন্তু বাংলাদেশে হাজারো সমস্যা তার চেয়ে এই সমস্যা অতি সামান্য।
যেমনঃ
১। ছেলেরা তার বউকে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে শাসন করেতে পারবে। এটা করোনা ওটা করো না।
২। ছেলেদের চিন্তা ভাবনা বেশি বিকশিত হবে না কারণ অল্প বয়সে বিয়ে করেলে তাড়া তাড়ি একটা চাকরির দরকার হবে।আর চাকরি পেয়ে গেলে হয়ে গেলো সংসার পাগল।
৩। বেচারা মেয়ে তুমি তো এমতেই ছিলে অবহেলিত। এখন আরেকটো বেশি হবে। কারণ ১৬ বছরে তোমার বিয়ে হবে। আর এক বছরের মাথায় তুমি হবে সন্তানের মা। আর এখান থেকেই শেষ হলো তোমার জীবন, শুরু হলো সংসারের সব দেখাশুনা।
৪। এর ফলে মেয়েরা হয়ে যাবে ঘর মুখি। তাই সংসারের আয় কমে যাবে ফলে সংসারে দেখা দিবে অভাব অনটন।
৫। এর ফলে মেয়েরাদের উচ্চ শিক্ষার হার কমে যাবে। আর তার সন্তানেরা হবে না বলিষ্ট শিক্ষায় শিক্ষিত হবে না।
৬। এর ফলে বাড়বে শিশু মৃত্যু হার বা অসুখ -বিসুখের হার। কারণ মায়েরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষার হার কমে যাবে এবং তাঁরা হবে অসচেতন।
৬। বর্তমানে মেয়েদের কর্ম মুখি হওযার ফলে আমাদের দেশের মাথাপিছু আয় বেড়েছিল এবং ব্যাংকের টাকার সঞ্চয় হয়েছিল অনেক কিন্তু তা আবার কমে যাবে।
যদিও বাল্যবিবাহের ফলে আমাদের ছেলে মেয়েদের মধ্যে অপ্রীতি কর ঘটনা কিছুটা কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে কিন্তু কতটুকু কমবে তা এখন দেখার বিষয়।
আমাদের সামাজে যা হচ্ছে তা দেখে মন হয় "গাছের গোড়ায় পানি না দিয়ে গাছে উপর পানি দেওয়া অনেক ভাল"।
ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং আইন প্রনেতাদের কারণ আপনার গাছে উপরে পানি দিচ্ছিছেন। কি আর করা বলুল জনগণ যা চায় তাইতো আপনাদের চাওয়া। হায়! যদি প্রতি ক্ষেত্রে তা হতো তাহলে আমাদের আর অশান্তি থাকতো না।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১০
সনেট০৬ বলেছেন: ভাই, সন্তান নেওয়ার সময়। আইনের কথা মনে থাকবে কি?
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন:
যদিও বাল্যবিবাহের ফলে আমাদের ছেলে মেয়েদের মধ্যে অপ্রীতি কর ঘটনা কিছুটা কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে খোঁড়া যুক্তি
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ফালতু
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: গাঁন্ধি, শেখ মুজিব, শেক্সপিয়র, মির্জা গালিব, ম্যান্ডেলা সহ হাজার হাজার মনীষি অল্প বয়সে বিয়ে করেছে, তাদের মেধা কি কমে গেছে?
যারা বিয়ে করবার তারা করবেই,যারা করার নয় তারা করে না- আইনে যাই থাকুক না কেন! আর আপনি কি জানেন নারী শ্রমিকরা তের চৌদ্দতে বিয়ে করে কিন্তু কাজ তো ঠিকই করছে
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৮
সনেট০৬ বলেছেন: আপনি যেই দিনের কথা বলছেন সেই দিন এই দিন এক না। আজ ধর্ম বিষয়ক কুসংস্কার নিয়ে আলোচনা করলে তাঁরা হয়ে অমুক আর তমুক। আর আগের যুগে তাদেরকে ধন্যবাদ জানানো হত।
৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৫
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আমার মতে এই আইন জারি করা উচিৎ যে, বয়স ৩০ হয়ে গেলে আর বিয়ে করা যাবে না।
তাহলে দেশে অপ্রীতিকর ঘটনা ও ছ্যাকা খাওনের ফলে আরো কিছু উইয়ার্ড ঘটনা কমবে।
মেয়েদের বুড়ার কাছে যাওয়ার সুযোগ না থাকলে কম বয়েসীটার সাথেই থাকব - যার ফলে পোলারাও একটু আধটু স্বস্তি।
মেয়েদের উত্থাল-পাত্থাল মনডাও থাকব না। (যদিও প্রাচীন ঐতিহ্য - এইটা সরানো সম্ভবই না )
এই সব না কইরা বাল্য বিবাহ আইন পাশ করায়া লাভটা কী?
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার মনে হয় সন্তান বিয়ের বয়স নিয়ে বেশী মাথা না ঘামিয়ে সন্তান নেবার একটা সর্বনিম্ন বয়স বেধে দেয়া যেতে পারে। বিয়ে যত তাড়াতাড়ি হবে ততই মঙ্গল। বেশী বয়সে বিয়ে করে কি লাভ?