নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার বাংলাদেশ

মোয়ােজজম হোেসন

আমি অতি সাধারন একজন মানুষ, কিনতু সুখী মানুষ।

মোয়ােজজম হোেসন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেডফোনে শ্রবণশক্তি হারাবে ১০০ কোটি মানুষ

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪০


২০৫০ সালে ৯০০ মিলিয়ন বা ৯শ’ কোটির অধিক মানুষ শ্রবণশক্তি হারাবে। অর্থাৎ প্রতি দশজনের একজন, যা তাদের জীবনকে অক্ষম করে দেবে। এবং অপ্রতিরোধ্য এই রোগের চিকিৎসার জন্য বছরে ৭৫০ বিলিয়ন ডলার খরচ পড়বে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-এর এক বিবৃতির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, স্মার্ট ফোনসহ বিভিন্ন মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারের কারণে বিশ্বের ১শ’ কোটির বেশি যুবক শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে।
সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, আগামী ৩ মার্চে বিশ্ব শ্রবণ দিবসের আগেই তারা নতুন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ইস্যু করেছে।
মঙ্গলবার ডব্লিউএইচও’র এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ব্যক্তিগত ইয়ারফোনের মাধ্যেমে মাত্রাতিরিক্ত এবং উচ্চ আওয়াজে মিউজিক শোনার কারণে শতকরা ৫০ ভাগ যুবক শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে। যাদের বয়স ১২ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। অর্থাৎ ১.১ বিলিয়ন যুবক। খবর ফোর্বসের।
সংস্থাটি আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের সঙ্গে সমন্বয় একটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ইস্যু করেছে। যাতে স্মার্ট ফোনসহ অডিও মিডিয়া প্লেইয়ার তৈরির বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যাতে এগুলো দিয়ে নিরাপদে শোনা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রাপ্ত তথ্য মতে, বিশ্বের শতকরা পাঁচ ভাগ অর্থাৎ ৪৬৬ মিলিয়ন মানুষ শ্রবণশক্তি হারিয়ে আক্রান্ত, যা তাদেরকে অক্ষম করে তুলছে। এর মধ্যে ৪৩২ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক আর ৩৪ মিলিয়ন শিশু। আর এদের অধিকাংশই স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশে বাস করে।

Link

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৩

নয়া পাঠক বলেছেন: এখনও তো শুধুমাত্র হেডফোনের কারণে প্রতিদিন কত মানুষ দূর্ঘটনায় মারা যাচ্ছে, কিন্তু তবুও আমাদের হুশ হচ্ছে না।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আফসোস।

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩

মোয়ােজজম হোেসন বলেছেন: সচেতনতার বড়ই অভাব....

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি হেডফোণ কখনই ব্যবহার করি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.