![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“খুবই সাধারণ একটা ছেলে। আলাদা করে বলার কিছু নাই। আমার মাঝে বিশেষত্ব না খুঁজতে যাওয়া ই ভাল। অনেক বেশি বৃষ্টি বিলাসী আমি, বৃষ্টির জল এ সবকিছু ধুয়েমুছে শুদ্ধ কররার অভিপ্রায়। যে বৃষ্টি এলে ঝুম্ বৃষ্টিতে ভিজে যায়। আমার ধারণা বৃষ্টি এলে যদি না ভিজি আমরা,তাহলে বৃষ্টি খুব কষ্ট পায়।হৃদয় একলা করা নীল জোছনায় স্বপ্নকে আলোকিত করি। আমার বাসার পাশে একটা জল দিঘী ছিলও ,এখনও আছে। যেখানে সন্ধ্যা হলে আমি একা একা বসে থাকতাম , এলোমেলো ভাবনা নিয়ে। সবসময়ই সবাই কে হাসিখুশি রাখতে চাই... দেখতে চাই...সবার ভালবাসা পেতে চাই এবং সবার ভালবাসা পেয়ে আমি সত্যি অভীভূত !! জীবন নিয়ে আমার কোন আফসোস নেই। কিছু কষ্ট আছে , সেটা না থাকলে বোধোহয় সুখী হতে পারতাম না। আমি তাই বিশ্বাস করি।””
দেবতারাও নাকি মেয়েদের মন বুঝতে পারে না। জিনিসটা আমি কোন কালেই মানতে পারতাম না। কারন আমি আল্লাহর উপর বিশ্বাসী...:-) যাইহোক কারণটা বলে ফেলি... মেয়েরা তাঁদের নিজেদের জীবন নিয়ে নিজেরাই অনেক বেশি কনফিউজড থাকে। দুইটা ছেলে যদি একটা মেয়েকে propose করে, তো সেই মেয়েটা সবচাইতে খারাপ ছেলেটাকেই বেছে নিবে। এক সময় মেয়েটা সেটা নিয়ে আফসোসও করবে। সে আবার ভালো ছেলেটার কাছে ফিরেও যেতে চাইবে। কিন্তু ততদিনে সবকিছু শেষ হয়ে যাবে। এটা তো মাত্র একটা এক্সম্পল ছিল। সব ক্ষেত্রেই প্রায় এইরকমই। এখন বলেন আপনারাই, এমন কনফিউজড একজন মানুষের মন আপনার পক্ষে বুঝা কি সম্ভব??? ছেলেরা কনফিউজড হইলে ঠিক এমন ঘটনাই হতো। ভাগ্যিস... আমরা কনফিউজড না!!!!
সবাই চায়, পৃথিবীতে এমন একজন মানুষ থাকুক, যে সবসময়ই তাঁর অনেক বেশি কেয়ার অথবা যত্ন নিবে, ভালবাসবে ইত্যাদি হেনতেন। কিন্তু মেয়েরা এই জিনিসটা একটু বেশিই চায়। অতিরিক্ত কোনকিছুই ভালো না। যেমন আমার এক বন্ধুর কথা বলি। সে তাঁর গার্ল ফ্রেন্ড কে অনেক বেশি ভালোবাসে, অনেক সময় দেয়, প্রেম সংক্রান্ত অনেক কিছুও (!!!) করে। এরপরও তাকে মোবাইল নিয়ে কানের কাছে সারাক্ষণ বকবক করতে হয় অকারনে। সেই মেয়ের কথার ধরনও আবার বেশ মজাদার---“জান, তুমি ভাত খাইস? কি দিয়ে ভাত খাইস? তরকারিতে কি ঝাল বেশি ছিল না কম ছিল??” অতিরিক্ত ভালোবাসা আমার মনে হয় না খুব একটা বেশি দিন থাকে। আমি স্বীকার করছি, আমাদের ছেলেদেরও সমস্যাটা আছে। কিন্তু ভাগ্যিস সেটা কে আমরা তরকারির সাথে তুলনা করি না…
এগুলো একান্তই আমার চিন্তা ভাবনা। অন্য কোন ছেলের উপর আক্রমণ চালাবেন না আবার...
এগুলো কোন নারীবিদ্বেষী কথা না। আমি আমার এই ছোট্ট জীবন থেকে যা শিখেছি তাঁরই কিছু , সুযোগ পেতেই ছেড়ে দিলাম। এখন সবাই ভাবতে পারেন, “বেটা মনে হয় নারী নিয়ে গবেষণা করে আসছে।এখন সবার উপর জাহির করছে।“ বিষয়টা এমনও ও না। আমার সামনেই হরহামেশা হতে দেখেছি।ভাই হয়তো লেখক হতে পারি, কিন্তু সবকিছু বানিয়ে লিখতে যাবো, এমন পাগল আমি না।এই প্রবলেম গুলো মেয়েরা বুঝতে পারলে বোধহয় পৃথিবীতে কিছু আজাইরা ঝামেলা কম হতো। সেই জন্যই আয়োজন করে জানালাম।
আর এতে করে যদি কোন নারী সমিতি (!!!) ক্ষিপ্ত হয়ে ঠিক এমনই কিছু পেয়ে যান, তবে লিখেই ফেলুন না। অপেক্ষায় আছি, আমাদের ছেলেদের প্রবলেম গুলোও জানা উচিত...। তাহলে যদি ভাবটা তাড়াতাড়ি জমে... সবশেষে একটাই কামনা, পৃথিবীর যাবতীয় প্রাণী সুখী হোক…
দেবতারাও নাকি মেয়েদের মন বুঝতে পারে না। জিনিসটা আমি কোন কালেই মানতে পারতাম না। কারন আমি আল্লাহর উপর বিশ্বাসী...:-) যাইহোক কারণটা বলে ফেলি... মেয়েরা তাঁদের নিজেদের জীবন নিয়ে নিজেরাই অনেক বেশি কনফিউজড থাকে। দুইটা ছেলে যদি একটা মেয়েকে propose করে, তো সেই মেয়েটা সবচাইতে খারাপ ছেলেটাকেই বেছে নিবে। এক সময় মেয়েটা সেটা নিয়ে আফসোসও করবে। সে আবার ভালো ছেলেটার কাছে ফিরেও যেতে চাইবে। কিন্তু ততদিনে সবকিছু শেষ হয়ে যাবে। এটা তো মাত্র একটা এক্সম্পল ছিল। সব ক্ষেত্রেই প্রায় এইরকমই। এখন বলেন আপনারাই, এমন কনফিউজড একজন মানুষের মন আপনার পক্ষে বুঝা কি সম্ভব??? ছেলেরা কনফিউজড হইলে ঠিক এমন ঘটনাই হতো। ভাগ্যিস... আমরা কনফিউজড না!!!!
সবাই চায়, পৃথিবীতে এমন একজন মানুষ থাকুক, যে সবসময়ই তাঁর অনেক বেশি কেয়ার অথবা যত্ন নিবে, ভালবাসবে ইত্যাদি হেনতেন। কিন্তু মেয়েরা এই জিনিসটা একটু বেশিই চায়। অতিরিক্ত কোনকিছুই ভালো না। যেমন আমার এক বন্ধুর কথা বলি। সে তাঁর গার্ল ফ্রেন্ড কে অনেক বেশি ভালোবাসে, অনেক সময় দেয়, প্রেম সংক্রান্ত অনেক কিছুও (!!!) করে। এরপরও তাকে মোবাইল নিয়ে কানের কাছে সারাক্ষণ বকবক করতে হয় অকারনে। সেই মেয়ের কথার ধরনও আবার বেশ মজাদার---“জান, তুমি ভাত খাইস? কি দিয়ে ভাত খাইস? তরকারিতে কি ঝাল বেশি ছিল না কম ছিল??” অতিরিক্ত ভালোবাসা আমার মনে হয় না খুব একটা বেশি দিন থাকে। আমি স্বীকার করছি, আমাদের ছেলেদেরও সমস্যাটা আছে। কিন্তু ভাগ্যিস সেটা কে আমরা তরকারির সাথে তুলনা করি না…
এগুলো একান্তই আমার চিন্তা ভাবনা। অন্য কোন ছেলের উপর আক্রমণ চালাবেন না আবার...
এগুলো কোন নারীবিদ্বেষী কথা না। আমি আমার এই ছোট্ট জীবন থেকে যা শিখেছি তাঁরই কিছু , সুযোগ পেতেই ছেড়ে দিলাম। এখন সবাই ভাবতে পারেন, “বেটা মনে হয় নারী নিয়ে গবেষণা করে আসছে।এখন সবার উপর জাহির করছে।“ বিষয়টা এমনও ও না। আমার সামনেই হরহামেশা হতে দেখেছি।ভাই হয়তো লেখক হতে পারি, কিন্তু সবকিছু বানিয়ে লিখতে যাবো, এমন পাগল আমি না।এই প্রবলেম গুলো মেয়েরা বুঝতে পারলে বোধহয় পৃথিবীতে কিছু আজাইরা ঝামেলা কম হতো। সেই জন্যই আয়োজন করে জানালাম।
আর এতে করে যদি কোন নারী সমিতি (!!!) ক্ষিপ্ত হয়ে ঠিক এমনই কিছু পেয়ে যান, তবে লিখেই ফেলুন না। অপেক্ষায় আছি, আমাদের ছেলেদের প্রবলেম গুলোও জানা উচিত...। তাহলে যদি ভাবটা তাড়াতাড়ি জমে... সবশেষে একটাই কামনা, পৃথিবীর যাবতীয় প্রাণী সুখী হোক…
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
শাফায়াত হোসেন শাওন বলেছেন: সেটাই তো বিশাল এক প্যারা!!! যদি কোন সমাধান হয়।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
মন মাতাল বলেছেন: মেয়েরা আসলেই বোকার দল ..তারা শুধু বাহির দেখে বিচার করে
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার মনে হয় অনেক ক্ষেত্রে মেয়েরাই এগিয়ে।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
মোঃ রাব্বী সাইদ শিকদার বলেছেন: মেয়েদের চাওয়া বেশি থাকে ! অপরের ভাল সহ্য করতে চায় না ! বেশি স্বার্থপর হয়ে থাকে।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩
শাফায়াত হোসেন শাওন বলেছেন: এইটা নিয়ে মনে হয় আরও একটা লিখা লিখতে হবে। @মন মাতাল
কে এগিয়ে আর কে এগিয়ে নেই, ঐসব চিন্তা করে কিছু লিখি নাই রে ভাই। খুব কাছ থেকে যা দেখেছি তাই লিখলাম।দেখি যদি এতে করে সমস্যাগুলার সমাধান হয়। @কাণ্ডারি ভাই
এত কিছু তো চিন্তা করে লিখি নাই ভাই।তবে আপনার মেয়েদের ব্যাপারে অভিজ্ঞতা মনে হয় না খুব একটা ভালো সবই আল্লাহর সৃষ্টি ভাই।আল্লাহ ভরসা @শিকদার ভাই
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
একজন আরমান বলেছেন:
ছেলেমি কথার কিছু কথার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
যেমন-
মেয়েরা তাঁদের নিজেদের জীবন নিয়ে নিজেরাই অনেক বেশি কনফিউজড থাকে।
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৮
শাফায়াত হোসেন শাওন বলেছেন: @আরমান ভাই, জেনে খুব ভালো লাগলো যে, আমি পুরোপুরি ভুল না।
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬
একজন আরমান বলেছেন:
আরে ভাই ব্রাদার মানুষ আপ্নে ভুল মানে তো আমিও ভুল !
তাই আর কি !
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
শাফায়াত হোসেন শাওন বলেছেন: সত্যি বলেছেন ভাইজান :-)
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
রিওমারে বলেছেন: সিধান্ত হীনতায় ছেলে এবং মেয়ে দু দলই ভোগে তবে মেয়েদের পাল্লাটা একটু ভারী হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে।