নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শ্রাবণ আহমেদ (নিরব)\nট্রেইনার অব \"উই আর স্টুডেন্টস\" ঢাকা।

শ্রাবণ আহমেদ

শ্রাবণ আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চক্র ২

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২০


আজ আকাশটা মেঘলা। বাইরে যেতে ইচ্ছে করছে না। মনটা ভালো নেই। সকালে আরুশীর সাথে ব্রেকআপ হয়েছে। ব্রেকআপের পেছনে শক্ত কোনো কারণ ছিল না। সে আমার সাথে রিলেশন রাখবে না, এটাই আসল কারণ। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেন?
উত্তরে সে বলেছিল, তোমাকে আর ভালো না। প্রতিদিন এক মুখ দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত।
মেয়েটা আসলে ভুল কিছু বলেনি। প্রতিদিন একই খাবার খেতে কারই বা ভালো লাগে। হয়তো আরুশীর কাছে আমি ঠিক সেই খাবারের মতো। মানুষ মানুষই থাকে। মানুষ কখনো বদলায় না। বদলায় তার আচরণ। পরিবেশ এই আচরণকে বদলাতে বাধ্য করে। আর আচরণ বদলানোর কারণেই আমরা বলি, মানুষটা কেমন বদলে গিয়েছে!

আমি বিছানার উপর হাটুতে মুখ গুঁজে বসে রয়েছি। নাঈম ভাই বললেন, শ্রাবণ আজ বোধ হয় বৃষ্টি হবে। গোসল করবে না?
আমি মুখ তুলে বললাম, না ভাই। বৃষ্টিতে গোসল করবো না।
তিনি বললেন, মন খারাপ?
আমি মৃদু হেসে বললাম, না ভাই। এই শরীরটা একটু খারাপ।
- মন খারাপ থাকলে শরীর খারাপ থাকে।

এর মাঝে বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। নাঈম ভাই বললেন, চলো ছাঁদে যাই। মন ভালো হয়ে যাবে।
আমি অনিচ্ছাসত্ত্বেও ছাঁদে গেলাম। ছাঁদের এককোণে দাঁড়িয়ে রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছি। কয়েকটা ছেলে ফুটবল খেলছে। তার থেকে একটু দূরে একটা দোকানের নিচে দুইটা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। হয়তো বৃষ্টি থামার অপেক্ষায় রয়েছে। কাঁধে কারো স্পর্শ পেলাম। ঘুরে পেছনে ঘুরে তাকাতেই নাঈম ভাই বললেন, আরুশী কিছু বলেছে?
আমি চুপ করে রইলাম। তিনি বললেন, দেখো তুমি তো নীলাকে চিনো। ওর সাথে আমার রোজই ঝগড়া হয়। দু'জনে একে অপরকে তুই-তুকারি করি। অথচ সন্ধ্যা হলেই সে সবকিছু ভুলে গিয়ে কল করে আবার আগের মতো কথা বলে।
- ভাই আরুশী আমার সাথে আর কোনোদিন কথা বলবে না। সে আজ সম্পর্কের ইতি টেনে দিয়েছে।
- মন খারাপ করো না। দেখবে রাতে সে কল করবে তোমাকে।
- তাই যেন হয় ভাই।
- হবে হবে। এখন মন খারাপ না করে বৃষ্টিতে ভিজো। দেখো পশ্চিমের ঐ ছাঁদে দুইটা মেয়ে বৃষ্টিতে ভিজছে। দেখতে কিন্তু মোটেও মন্দ লাগছে না।

রাত দশটা বাজে। কেবলই নৈশাহার সম্পন্ন করলাম। ফোনটা হাতে নিতেই কল এলো। স্ক্রিনে আরুশীর ছবি ভাসছে। নাঈম ভাই ঠিকই বলেছিলেন আরুশী কল করবে। ফোনের শব্দ শুনে পাশে থেকে নাঈম ভাই বলে উঠলেন, কে? আরুশী?
আমি মাথা নাড়লাম। তিনি বললেন, রিসিভ করো। আমি রিসিভ করে কানে ধরলাম।
- শ্রাবণ কাল একটু দেখা করতে পারবে?
- হুম।
- সকাল ন'টায় মন্দিরের সামনে চলে এসো।
- আরুশী....
আরুশী কল কেটে দিয়েছে। আমি কল ব্যাক করলাম। নাম্বার বন্ধ। নাঈম ভাই বললেন, কী বললো?
- কাল দেখা করতে বললো।
- যাও দেখা করে এসো। চিন্তা করো না। সব ঠিক হয়ে যাবে।
- জি ভাই।
.
সকাল ন'টা। আমি মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। আরুশী এখনো আসেনি। অথচ তার সাথে রিলেশনে থাকাকালীন সময়ে আমি "ঠিক সময়ে" এসে দেখতাম সে অনেক আগে এসে দাঁড়িয়ে আছে। খানিকপর সে এলো। তারপর তার ব্যাগ থেকে একটা প্যাকেট বের করে আমার হাতে দিয়ে বললো, এটাতে তোমার দেওয়া সকল উপহার সামগ্রী রয়েছে। আমি চাই না তোমার দেওয়া জিনিস আমার কাছে রাখতে।
আমি বললাম, আরুশী আমাকে আরেকটিবার সুযোগ দেওয়া যায় না?
সে বললো, মানুষ ভুল করলে সুযোগ চায়। তুমি তো কোনো ভুল করোনি। সো এখানে সুযোগ দেওয়ার কিছু নেই।
- আরুশী দেখো, আমি সত্যই তোমাকে ভালোবাসি।
- কিন্তু আমি বাসি না।
- আগে তো বাসতে।
- হ্যাঁ বাসতাম। কিন্তু এখন বাসি না। কারণ জিজ্ঞেস করো না। তোমাকে আমার ভালো লাগে না বলেই ব্রেকআপ করেছি।
- নতুন রিলেশনে গিয়েছো?
- এত কথা বলার জন্য তোমাকে ডাকিনি। যাস্ট এগুলো ফেরত দেওয়ার জন্য ডেকেছিলাম। এখন যাই।
- যাই নয়, আসি বলতে হয় আরুশী।

আরুশী চলে গেল। আমি প্যাকেটটা নিয়ে বাসার দিকে হাঁটা ধরলাম। কিছুদূর যেতেই একটা পুলিশ ভ্যান সামনে এলো। তারপর আমাকে ধরে থানায় নিয়ে গেল। আমার অপরাধ আমি মাদকদ্রব্য সাপ্লাইকারী। অথচ আমি কখনো সিগারেট পর্যন্ত ছুঁয়ে দেখিনি। আরুশীর দেওয়া প্যাকেটটাতে কিছু মাদকদ্রব্য ছিল। কিন্তু আরুশী বলেছিল, তাতে নাকি আমার দেওয়া সব উপহার সামগ্রী ছিল।

আমাকে একটা রুমে ডাকা হলো। একটা চেয়ার নির্দেশ করে বসতে বলা হলো। আমি চেয়ারে বসে আছি। সামনে তিনজন পুলিশ অফিসার দাঁড়িয়ে। দুইজন ছেলে, একজন মেয়ে। কামরান নামের অফিসারটি বললেন, তোমার নাম কি?
আমি বললাম, শ্রাবণ। শ্রাবণ আহমেদ।
- ভয় পাচ্ছো কেন? ভয় পাবার কিছু নেই। যা যা জিজ্ঞেস করবো। তার সঠিক উত্তর দিলে তোমার শাস্তি কম হবে। নয়তো বুঝতেই পারছো আমরা কী করতে পারি।
আমি বললাম, স্যার আমি কিছু জানি না স্যার। আমি সত্যই জানতাম না ঐ প্যাকেটের মধ্যে নেশা জাতীয় দ্রব্য আছে।
- কার কাছ থেকে নিয়ে আসছিলে ওগুলো?
- স্যার আমার প্রেমিকার কাছ থেকে। গতকাল সে আমার সাথে ব্রেকআপ করেছে। ব্রেকআপের কোনো কারণ ছিল না স্যার। আমি নাকি পুরোনো হয়ে গিয়েছি। তাই ব্রেকআপ করেছে। গতরাতে কল করে বললো দেখা করতে। আমি দেখা করলাম। তারপর ঐ প্যাকেটটা আমার হাতে দিয়ে বললো, তাকে যেসব উপহার দিয়েছি আমি সেগুলো সব ঐ প্যাকেটের মধ্যে রয়েছে। তারপর আমি প্যাকেটটা নিয়ে বাসার দিকে যাচ্ছিলাম। আর হঠাৎ করেই আপনারা আমাকে এখানে ধরে নিয়ে এলেন।
মেয়ে অফিসারটা বললো, স্যার ছেলেটা বোধ হয় সত্যি বলছে। দেখুন সে ঘেমে গিয়েছে। অথচ রুমে এসি অন করা।
- হতে পারে সত্য বলছে। কিন্তু মিথ্যা যে বলছে না, তারই বা সত্যতা কী?
আমি বললাম, স্যার বিশ্বাস করেন আমি কোনো মিথ্যা বলছি না। আপনি আমার সম্বন্ধে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন। আমি মিরপুর কলেজে অনার্স থার্ড ইয়ারে পড়ি। ডিপার্টমেন্ট মার্কেটিং। রোল....। আমি এফ ব্লকে থাকি। রোড নাম্বার তিন। বাসা নাম্বার.....।
- তোমার প্রেমিকার নাম কি?
- আরুশী।
- কতদিনের সম্পর্ক তোমাদের?
- এক বছরের।
- কোথায় থাকে সে?
আমি বাসার ঠিকানা দিলাম। তারা আমাকে রুমে বন্দি করে রেখে চলে গেলেন।

বিকেলে যখন ফিরলেন। তখন একটা মেয়েকে নিয়ে ফিরলেন। আমাকে বললেন, দেখো তো এটা কি তোমার প্রেমিকা?
আমি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে দেখলাম, এটা আরুশী না। আমি বললাম, না স্যার এই মেয়ে না।
তারা মেয়েটিকে নিয়ে বাইরে গেল। কিছুক্ষণ পর তারা আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললো, তোমার প্রেমিকার ফোন নাম্বার দাও। আমাদের গাড়ি তোমাকে তোমার বাসার সামনে নামিয়ে দেবে।
আমি অফিসারকে আরুশীর ফোন নাম্বার দিলাম।
.
সন্ধ্যায় বাসায় ফিরলে নাঈম ভাই বললেন, সারাদিন কোথায় ছিলে? তোমার মুখ এত শুকনা কেন? কিছু হয়েছে?
আমি বললাম, থানায় ছিলাম।
- কেন?
- মাদকদ্রব্য সাপ্লাই দেওয়ার জন্য।
- মানে?
আমি ভাইকে পুরো ঘটনা খুলে বললাম। তিনি বললেন, যাও ফ্রেশ হয়ে এসো। আমি খাবার রেডি করছি।
আমি ফ্রেশ হতে গেলাম। বাথরুমে ঝর্ণা ছেড়ে দিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। আরুশী একজন মাদকদ্রব্য সাপ্লাইকারী। অথচ তার সাথে এক বছরের রিলেশন হওয়া সত্ত্বেও আমি সেটা জানতাম না। কিন্তু আরুশী আমার সাথে এমনটা করলো কেন? আমার কাছে সে দ্রব্যগুলো দিলো কেন?

আমি বাথরুম থেকে বের হয়ে দেখলাম নাইম ভাই বাইরে থেকে খাবার নিয়ে এসেছেন। দুই প্যাকেট কাচ্চি বিরিয়ানি। আমার চোখ দু'টো জ্বলজ্বল করে উঠলো। আমি মুহুর্তেই মধ্যেই সেগুলো সাবার করে ফেললাম। সারাদিন পেটে কিছু পড়েনি। তাই খেতে বেশি সময় লাগলো না। খাওয়া শেষ হলে নাঈম ভাই বললেন, তুমি ভাবছো নিশ্চয়ই আরুশী ঐ জিনিসগুলো তোমার কাছে দিলো কেন!
আমি বললাম, হ্যাঁ।
- কারণ সেগুলো তোমার কাছে থাকলে নিরাপদে থাকবে। আর সে যখন ইচ্ছা তোমার সাথে যোগাযোগ করে সেগুলো নিতে পারবে।
- কিন্তু সে আমার সাথে ব্রেকআপ করে এটা করলো কেন?
- ব্রেকআপ করার দু'টি কারণ থাকতে পারে।
- যেমন?
- যেমন প্রথম কারণ হলো, সে চায় না তোমার সুন্দর জীবনটা নষ্ট হোক। কেননা সে তোমার সাথে রিলেশন রাখলে ভবিষ্যতে তোমারই ক্ষতি হতো। আর দ্বিতীয় কারণ হলো, নিজের সেফটি। যদি তুমি কোনোভাবে জেনে যেতে সে একজন মাদক ব্যবসায়ী। তাহলে তার প্রবলেম হয়ে যেত।
- তবে সে আমার সাথে রিলেশন করেছিল কেন?
- মন সবারই থাকে। প্রেম হলো সুপ্ত আগ্নেয়গিরি। কখন সেটা বিস্ফোরিত হয় কেউ বলতে পারে না।
- আরেকটা কথা, যদি সে এই ভয়ই করতো যে "আমি তার মাদক সাপ্লাইয়ের ব্যাপারে জেনে গেলে প্রবলেম হবে" তাহলে সে নিজে থেকেই আমার কাছে সেগুলো দিলো কেন? আর সেটাও আবার ব্রেকআপ করে?
- আরুশী তোমাকে যেই প্যাকেটটা দিয়েছিল, সেটার মধ্যে আসলে কী ছিল, সেটা কি দেখেছো?
- না তো
.
বেশ কিছুদিন পুলিশ আমাকে তাদের নজরদারিতে রেখেছিল। আমি বাসার বাইরে বের হলেই সেটা বুঝতে পারতাম। কেননা বাসা থেকে বের হলেই কয়েকজন আমাকে ফলো করতো।

টানা দু'টো মাস কেটে গিয়েছে। সবকিছু আবার আগের মতোই স্বাভাবিক। আরুশীকে প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু আজকে দুপুরে একটা আননোন নাম্বার থেকে কল এলো। আমি রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে একটি মেয়ে কোমল কণ্ঠে বলল, আমি আরুশী।
আমি কোনো কথা না বলে চুপ করে রইলাম।
- কেমন আছো শ্রাবণ? কাল একটু দেখা করো। লাস্ট তোমার সাথে যেখানে দেখা হয়েছিল, সেখানে চলে এসো।

নাঈম ভাইকে বিষয়টা জানালাম। তিনি বললেন, ভয় করো না। এবার আমি তোমার সাথে যাব। আর তাছাড়া মিরপুর ২ এ তো আমার অনেক বড় ফ্রেন্ড সার্কেল রয়েছে।

পরদিন সকাল ঠিক আটটা নাগাদ মন্দিরের সামনে উপস্থিত হলাম। দেখলাম বেশ কয়েকজন সেখানে দাঁড়িয়ে রয়েছে। কাছে এগিয়ে গিয়ে দেখলাম, সেদিনের সেই পুলিশ অফিসারগুলো। সাথে আরুশী এবং কয়েকটা ছেলে। পুলিশগুলোর হাত বাঁধা। তবে আজ আর তাদের গায়ে পুলিশের পোষাক নেই। আরুশী আমাকে উদ্দেশ্য করে বললো, সেদিন এরাই তোমাকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল তাই না?
- হ্যাঁ। কিন্তু.....
- তোমার প্যাকেটের মধ্যে কিছু মূল্যবান হীরে ছিল। যেগুলো আমি তোমার দেওয়া উপহারগুলোর মধ্যে লুকিয়ে রেখেছিলাম। হীরেগুলো আমার বাবার। বাবা গত হওয়ার আগে সেগুলো আমাকে দিয়ে গিয়েছিল। আর এইযে এই তিনজনকে দেখছো না? এরা দু'জন আমার চাচা। আর এই মেয়েটা আমার চাচাতো বোন। এদের ভয়েই আমি সেদিন হীরেগুলো তোমার কাছে সমর্পন করেছিলাম। আর তার আগের দিন তোমার সাথে ব্রেকআপও করেছিলাম। কেননা, আমি চাইনি যে আমার কারণে এরা তোমার উপর আক্রমণ করুক।

আমি হা করে আরুশীর দিকে তাকিয়ে রইলাম। কী হচ্ছে এসব? আমি বললাম, তাহলে তোমার সাথে থাকা এই ছেলেগুলো কারা?
- এরা নাঈম ভাইয়ের বন্ধু। আর নাঈম ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাকে হীরেগুলো উদ্ধারকার্যে সহযোগিতা করা জন্য।
নাঈম ভাই মুচকি হেসে বললেন, শ্রাবণকে আমি আমার আপন ভাইয়ের মতো ভালোবাসি। সেই সাথে তোমাকেও আমার নিজের বোনের মতো। তোমাদের কিছু হোক, সেটা আমি কখনোই চাইবো না।
- ভাইয়া তাহলে এদেরকে এখন কী করবো?
- তুমি চাইলে এদেরকে পুলিশে দিতে পারি। আর নয়তো একবার তাদের ভুল সংশোধনের সুযোগ দিতে পারি।

আরুশীর চাচা এবং চাচাতো বোন আরুশীর কাছে ক্ষমা চাইলো। আরুশী ছলছল চোখে তাদেরকে মাফ করে দিলো।

সন্ধ্যায় কাজী অফিসে আমার আর আরুশীর বিয়ের কাজ সম্পন্ন হলো। নাঈম ভাই আমাকে একটা সাবলেট বাসা ঠিক করে দিলেন। আমি পুরো ঘটনাটা আমার বাবা মাকে জানালাম। মাস কয়েক যেতেই একটা জবও পেয়ে গেলাম। জীবনটা কেমন গল্পের মতো হয়ে গেল! আমি রোজ বাসায় ফিরলে আরুশী আমার কোট টাই নিজ হাতে খুলে দেয়। সাথে মিষ্টি একটা চুমু।
.
চক্র ২
লেখক: Srabon Ahmed (অদৃশ্য ছায়া)

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: এযুগের পোলাপানের প্রেম ভালোবাসা আমি বুঝি না। আমার বুঝে আসে না। এরা প্রেম ভালোবাসা কি জিনিস বুঝেই না।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৮

শ্রাবণ আহমেদ বলেছেন: বড়ই অদ্ভূত!

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০

ফয়সাল রকি বলেছেন: আর কিছু দৃশ্য যোগ করলে সিনেমা হয়ে যাবে! কড়া!!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৮

শ্রাবণ আহমেদ বলেছেন: আগামীবার এড করে দেব।

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২২

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: ভাইরে ভাই সবই বুঝলাম কিন্তু চাচা এবং চাচাতো বোন পুলিশ ভ্যান আর ইউনিফর্ম কই পাইলো?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৯

শ্রাবণ আহমেদ বলেছেন: টাকার কাছে সবকিছুই বিক্রি হয়।

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা আরেকবার পড়লাম।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৩

শ্রাবণ আহমেদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইজান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.