| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতীয় কোর্ট এই বলে রায় দিয়েছে যে, কিছু শর্ত সাপেক্ষে কুর'আন বহুবিবাহের অনুমোদন দিলেও বহু-বিবাহ নিরুৎসাহিত করে।
এক ব্যক্তি (অল্প-মাত্রায় ইসলামিক জ্ঞান-সম্পন্ন মোল্লা-মৌলভী টাইপের হতে পারে) একটা মেয়েকে বিবাহিত একজনের সাথে জোর করে বিয়ে দিতে গেলে ব্যাপারটা আদালত পর্যন্ত গড়ায়। বিচার শেষে এই রায় আসে যে, "কিছু শর্ত সাপেক্ষে কুর'আন বহুবিবাহের অনুমোদন দিলেও বহু-বিবাহ নিরুৎসাহিত করে।"
চলুন দেখি, এই ব্যাপারে কুর'আন কি বলেঃ সূরা আন-নিসা, ৩ নং আয়াত (কপি করেছি, ভুল-ত্রুটি আল্লাহ্ মাফ করুন)
وَإِنْ خِفْتُمْ أَلاَّ تُقْسِطُواْ فِي الْيَتَامَى فَانكِحُواْ مَا طَابَ لَكُم مِّنَ النِّسَاء مَثْنَى وَثُلاَثَ وَرُبَاعَ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلاَّ تَعْدِلُواْ فَوَاحِدَةً أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ ذَلِكَ أَدْنَى أَلاَّ تَعُولُواْ
"আর যদি তোমরা ভয় কর যে, এতীম মেয়েদের হক যথাথভাবে পুরণ করতে পারবে না, তবে সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত। আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে, একটিই অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদেরকে; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা।"
সুতরাং, দেখা যাচ্ছে যে, ইসলামে আসলে বহুবিবাহ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এমন ভাবে শর্ত দেয়া হয়েছে যে, বহুবিবাহ প্রায় নিষেধের পর্যায়ে চলে গেছে।
আমরা আসলে নিজেদের লোভ-লালসা পূর্ণ করতে ধর্মের ব্যবহার করি, ইহা উচিৎ নয়।
ধন্যবাদ সবাইকে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
সরোজ রিক্ত বলেছেন: ব্যাপারটা তা নয়। আমরা অপকর্ম করতে ধর্মের ব্যবহার করি। এতে ধর্ম এবং সমাজের ক্ষতি হয়, ইহা রোধ করা দরকার।
আপনি বেশি বুঝলে সাইডে খাড়ান। (সিটিএন)
২|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
শিক কাবাব বলেছেন: আমি যেটা বুঝি, বহু বিবাহ উৎসাহিতও করে নাই, নিরুৎসাহিতও করে নাই। ৪ বউকে সমানভাবে খাওয়াতে পরাতে পারলে, সমানভাবে সেক্স দিতে পারলে, মানে আমার টাকা পয়সা ও শারীরিক শক্তি সব আছে। তাহলে বিয়ে করতে অসুবিধা নাই। কিন্তু এমন যদি হয়, নতুন বউকে জায়গা জমি সব লিখে দিলাম, পুরান বউ ভাত পায় না, এ ধরণের বহুবিবাহ নিষেধ।
কুর'আন বহুবিবাহ নিরুৎসাহিত করে : ঠিক এভাবে বলা যায় না, যেমনটা হজ্জের মত। যার টাকা আছে সে হজ্জ কর। যার নাই সে করবে না। তাই বলে হজ্ব নিরুৎসাহিত করছে সেটা বলা যায় না। আমরা শুধু দেখি যে ৪ বিয়া বৈধ। কিন্তু এই ৪ বিয়ার পেছনে আরো যে অনেক শর্ত আছে সেগুলো আমরা দেখি না। সমস্যা হচ্ছে এখানেই।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
সরোজ রিক্ত বলেছেন: ওখানে কিন্তু এতিম মেয়ে আর দাসীদের কথা বলা হয়েছে। এজ-ইউজুয়াল-ইন্ডিপেন্ডেন্ট মেয়েদের ক্ষেত্রে কিন্তু বলা হয় নাই। ৪টা পর্যন্ত বিয়ে শুধু এতিম বা দাসীদেরকেই করতে পারবেন।
৩|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
পরীবানু বলেছেন: দাসীদের সাথে অবিরাম যৌনতা ইসলাম ধর্মে হালাল, বিয়ের দরকার হয় না।
সুরা মুমিনূন , ৫-৬ ;
৫। এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে।
৬। তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
সরোজ রিক্ত বলেছেন: দাসপ্রথা যদি ইসলামে নিষিদ্ধ হয় তাইলে রইলো বাকী এতিম মেয়ে। ক্ষেত্র তো আরও ছোট হয়ে আসলো। বহুবিবাহ তো আরও কঠিন হয়ে গেলো।
দাসপ্রথা নিয়ে ইসলাম কিছু বলে থাকলে উল্লেখ করেন এখানে। আর দাস-দাসীদের সাথে অন্য ধর্মের নাস্তিকদের করণীয় কি সেটা দলিল/রেফারেন্সসহ বলেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৪|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
শার্ক বলেছেন: This is because again you are taking out of the context.
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১
সরোজ রিক্ত বলেছেন: ডিটেইলস প্লিজ!
৫|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
নরাধম বলেছেন: একমত। ধন্যবাদ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২০
সরোজ রিক্ত বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৬|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৮
রাতুলবিডি২ বলেছেন: ইসলামে আসলে বহুবিবাহ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এমন ভাবে শর্ত দেয়া হয়েছে যে, বহুবিবাহ প্রায় নিষেধের পর্যায়ে চলে গেছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
সরোজ রিক্ত বলেছেন: হুমমমমম......
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: এবার কি ভারতীয় কোর্ট থেকে কুরান শিখলেন