![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাকে খুজবে প্রভাতের সূর্য কিরণে,যদি না পাও তো খুঁজবে সন্ধ্যায় যখন সূর্য ডুবি ডুবি করেও ডুবছেনা! সাবধান! মধ্যাহ্নে আমাকে কখনো অনুসরণ করবেনা !
লিভ ইন কন্ডিশনার: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে চুলকে রক্ষা করে লিভ ইন কন্ডিশনার। রং করা চুল কিংবা কোঁকড়া চুলের জন্য এ কন্ডিশনারটি ব্যবহার করা ভালো।
প্রাকৃতিক কন্ডিশনার: শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধোয়ার পর পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন চুল ঝরঝরে হয়ে গেছে। এ ছাড়া সাদা সিরকাও এভাবে প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
হট অয়েল ট্রিটমেন্ট: তৈলাক্ত চুলসহ যেকোনো চুলের জন্য এটি উপকারী। তেল হালকা গরম করে তুলা বা হাত দিয়ে হালকা করে মাথার ত্বকে ঘষে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
টু-ইন শ্যাম্পু: যেসব শ্যাম্পুর গায়ে টু-ইন লেখা থাকে তা এ দেশের আবহাওয়ার জন্য খুব একটা উপযোগী নয়। একনাগাড়ে এ ধরনের শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত নয়।
ভেজা চুল কখনোই বাধবেন না
- বাসায় কিছু চুলের প্যাকও বানিয়ে নিতে পারেন। যেকোনো প্যাক লাগানোর আগে তেল দিয়ে নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়। নারকেল তেল ছাড়াও ভালো ব্র্যান্ডের জলপাই তেল পাওয়া গেলে দিতে পারেন চুলে। খুশকি তাড়াতে একটা ডিম ও দুই টেবিল চামচ টক দইয়ের প্যাক খুব উপকারী। এর সঙ্গে দিতে পারেন এক চা-চামচ ভেজানো মেথি বাটা। ৩০-৪০ মিনিট চুলে লাগিয়ে শ্যাম্পু করে ফেলুন।
- পাকা কলা পেস্ট করে ৩০-৪০ মিনিট চুলে রেখে ধুয়ে ফেলুন।
- তেল দিয়ে মেহেদি, একটা ডিম ও দুই টেবিল চামচ টক দইয়ের প্যাকও ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি আপনার চুলের ধরনের সঙ্গে মেহেদি খাপ খায়।
- রাঙানো চুলে বাসায় কোনো ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের আগে কোনো বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে নিন। কারণ টকজাতীয় অর্থাৎ এসিডিক কিছু যেমন, টক দই বা লেবু ইত্যাদির ব্যবহারে চুলের রং ফিকে হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
- চুল পড়া রোধে তেল ও ক্যাস্টর অয়েল একসঙ্গে হালকা গরম করে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে তাতে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল ভেঙে মিশিয়ে চুলে লাগান।
- আমলকীর রস বা আমলকী বাটাও চুল পড়া রোধে বেশ কার্যকরী।
- হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করতে হলে চুল থেকে একটু দূরে ধরে রেখে ড্রায়ারের কোল্ড বোতাম চেপে ঠান্ডা বাতাস দিয়ে চুল শুকিয়ে নিন।
- খাদ্যাভ্যাস একটা বড় ভূমিকা পালন করে চুলের সুরক্ষায়। তাই প্রচুর পানীয় গ্রহণ করা উচিত। বেশি করে পানি ও ফলের রস খান। পাকা পেঁপের রস চুল পড়া রোধেসাহায্য করে। শীতকালীন ফল, সবজি ও পানির অংশ বেশি এমন খাবার যেমন লাউ, শশা বেশি করে খান।
- হেনা, সামান্য পরিমাণে টকদই ও ডিমের মিশ্রণ।
- ডিম, মাখন, সামান্য পরিমাণে পানি ও জাম্বুরার রস মিশিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
- জলপাই তেল, ১০ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার তেল মিশিয়ে হালকা গরম করে এর মধ্যে দুটি ভিটামিন ‘ই’ ক্যাপসুল মিশিয়ে তা চুলে দিন। সম্ভব হলে চুলে গরম পানির ভাপ দিতে পারেন। এ জন্য তোয়ালে গরম পানিতে ডুবিয়ে নিন। এরপর এর পানি ঝরিয়ে মাথায় জড়িয়ে রাখুন। ১০ মিনিট পর চুল ধুয়ে ফেলুন।
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ডিম, মাখন, পাকা কলা, জাম্বুরা, আমলকি, দই, জলপাই তেল, এসব মাথায় না মেখে, খেলে অনেক বেশি কাজে দিবে...
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১১
শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: হা..হা..হা!
৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
ডরোথী সুমী বলেছেন: এক কথায় দারুণ উপকারী একটি পোস্ট।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
অন্যসকাল বলেছেন: এটাও পড়ে ফেললাম... দারুন!
কিন্তু আমি খুব আলসে! :-(
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৩
শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: ধন্যবাদ / আমিও!
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪২
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: খুব কাজের পোসট