![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রানা প্লাজার উদ্ধার কাজে যেসব সাহসী স্বেচ্ছাসেবক কাজ করেছে তাদের কে তাদের যোগ্যতানুযায়ী ফায়ার সার্ভিসে চাকরি দেওয়া হোক। তাদের মত সাহসী মানুষদের এ জাতির আজ বড় প্রয়োজন।
২| ১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:০৮
ভিটামিন সি বলেছেন: @ লেখক আপনার কথার সাথে আমি সমাপূর্ন একমত। যদি পুরোপুরিভাবে সরকারি স্কেলে অর্ন্তভূক্ত করা সম্ভব না হয় তাহলে অর্ধবেতনে হলেও তাদের তালিকাভুক্ত করে রেখে অন্যপেশায় কাজ করার সুযোগ দেয়া হউক।
৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:০১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দুজনের প্রস্তাবনাই চমৎকার। ভিটামিন সি এবং লেখক। সেইসাথে তৃতীয় প্রস্তাবনা হতে পারে,
-ফায়ার সার্ভিসকে ট্রেনিং এবং ইকুইপমেন্ট, রেশন ও বেতন স্কেলে অন্যান্য সরকারি বাহিনীর সমান না করা গেলেও অন্তত কাছাকাছি করা হোক। উল্লেখ্য, শুনলে পাথর হয়ে যাবেন, ফায়ারের জেলা অফিসার একজন এসআইয়ের সমান বেতন রেঙ্ক পান বলে শুনেছি যা ওই গ্রাজুয়েট এবং সম্মানিত অফিসারদের জন্য খুবই লজ্জাজনক ও রীতিমত অপমানজনক।
সেবা চাওয়ার সময় আবার ষোল আনার চেয়ে দু আনা বেশি।
- যে ষাট হাজার কমুনিটি ভলান্টিয়ার তৈরি করা হবে বা হচ্ছে, তার গতি, মান ও প্রকৃতি আরো উচ্চতর করা হোক।
- বিভিন্ন উদ্ধারকাজে প্রবাদপ্রতীম অত্যান্ত দক্ষ ও সাহসী ফায়ারম্যান, ড্রাইভার, অফিসারদের উৎসাহের জন্য হলেও পাঁচ দশজন করে হলেও মিশনে পাঠানো হোক। কারণ আর্থিক উৎসাহের চেয়ে বড় উৎসাহ আর নেই।
-ফায়ার সার্ভিসে নিয়োগের ক্ষেত্রে এই সাধারণ মানুষ যারা বিভিন্ন দুর্ঘটনায় সুনাম কুড়িয়েছেন, তাদের বিশেষ অগ্রাধিকার দেয়া হোক।
-তার আগে, প্রত্যেক সাহসী সাধারণ উদ্ধারকারীকে বিশেষ কমুনিটি ভলান্টিয়ার কোর্সে অন্তর্ভুক্ত করা হোক।
সবশেষে, বিভিন্ন সরকারি বাহিনী হল পেশাদার, তাদের প্রতিটা বাহিনীতে পেশাদারদের কম্প্যাক্ট উদ্ধার ট্রেনিং দেয়া হোক।
৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
মোমের মানুষ বলেছেন: তাদেরকে আরো উন্নত মানের ট্রেনিং দেওায় হউক। পাশাপাশি তাদের সরকারী নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মীদের বেতন স্কেলের মত না হলেও একটি বিশেষ ভাতা বা সম্মানী দেওয়া যেতে পারে।
৫| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:১০
ভিটামিন সি বলেছেন: আমরা সিংগাপুরে অফিসের সব কর্মকর্তা, কর্মচারী, এবং আমাদের অধীনস্ত সকল শ্রমিককে প্রতি দুই বছর পরপর সেফটি এক্সাম দিয়ে পাশ করে কাজ করতে হয়। পাশাপাশি ফায়ার ড্রিলের ট্রেনিং ও নেয়া লাগে এবং প্রতি বছর একদিন ফায়ার ড্রিল প্র্যাকটিস করা হয়। সরকার যদি সত্যিই চায় তাহলে অন্ততপক্ষে ৫০জন প্রশিক্ষিত ট্রেইনার তৈরী করুক বিসিএস ক্যাডার অথবা তার নিচুমানের কর্মকর্তা থেকে। তারা শুধূ সেফটি এবং ফায়ার ড্রিলিং এর প্রশিক্ষন দেবেন দেশে। এবং এই সকল প্রশিক্ষক বিদেশ থেকে আধুনিক ব্যবস্থায় ট্রেনিং প্রাপ্ত হবেন। আমরা প্রতি দুই বছর পর পর যে ট্রেনিং করি তাতে কোন একটা অফিস বা জাহাজের একটা রুম একজনের পক্ষে সেফ করা সম্ভব (উপযুক্ত ইকুইপমেন্ট থাকা সাপেক্ষে)।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:১১
অমৃত সুধা বলেছেন: বাংলাদেশের সীমানায় মহাসেন, আঘাত হানবে দুপুরে
http://dhakajournal.com/?p=7588