![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেদিন আমার এক বন্ধুর সাথে দেখা হইসিল। অনেক দিন পরে দেখা হয়েছিল তাই অনেক বিষয়ে কথা বলেছিলাম। কথা প্রসংগে সে তার একমাত্র ছেলে বিষয়ে বললো। তার বৌয়ের ইচ্ছা ছেলেকে হাফিজিয়া মাদ্রাসায় পড়াইবে। বাচ্চা ছেলে তাই বৌয়ের কথা মতে হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়ে দিয়ে এসেছিল আবাসিক ব্যবস্থায়। লেখা পড়া কেমন হইসিল সেটা না বললেও চলে কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বন্ধুটি আমার মানসিক ভাবে ভেংগে পরেছিল। কারন ছিল তার ছেলে যদি একবার ওই মাদ্রাসা থেকে বাড়িতে আসতো তাহলে আর ফেরত যেতে চাইতো না। বাচ্চা মানুষ মুখে কিছু বলতোও না সাহস করে যদি তারা বাবা-মা ধমক দেয় এই কারনে। এতঃপর তাকে জোর করে মাদ্রাসায় পাঠানো হতো। এমতাবস্থায় একদিন ঐ মাদ্রাসার এক শিক্ষক নাকি তাকে ফোন দিয়ে বলেছিল যে আপনার ছেলের অবস্থা খারাপ তাকে অমুক হাস্পাতালে ভর্তি করানো হয়েছে আপ্ননারা ওইখানে যান। তো বন্ধুটি তাতক্ষনিক ঐ হাসপাতালে গেলো গিয়ে দেখলো তার ছেলে কাদছে, পরে ডাক্তারের কাছ থেকে বিস্তারিত শুনে বন্ধুটি মাথায় হাত দিয়ে বসে পরলো। হায় হায় এটা কি শুনলাম ?
কাহানি হইসিল ঐটুকু বাচ্চা ছেলের উপড়ে যৌন নির্যাতন চালানোর কারনে আমার বন্ধুর ছেলেটির পিছন দিয়ে রক্ত বের হয়ে গিয়েছিল।
সব কথা শুনে আমি আমার বন্ধুটিকে বললাম এইটা কোন ব্যপার ছিলো না ওই মাদ্রাসা শিক্ষক দের কাছে। বিকজ তারা সেই ছোট বেলা থেকেই খুব পর্দাসীল হয়ে চলাফেরার কারনে তাদের যৌনক্রিয়ার মাত্রা অনেক বেড়ে গেসে। আর সেইজন্য তারা সুযোগ বুঝে সামনে যা পাবে সেটাই তাদের কাছে যৌন নিবারনের পন্থা বলে তারা মনে করে। সো বি কেয়ারফুল।
জিজ্ঞেস করলাম এখন তর ছেলে কোথায় ? সে বললো চিকিস্যা করে একটা স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিয়েছি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে অপরিচিত কোন পুরুষ দেখলে সে ভয়ে চিৎকার করে উঠে।
এই হচ্ছে আমাদের দেশের মাদ্রাসা শিক্ষক তথাকথিত মোল্লাদের কাজকর্ম।
এদের ঘৃনা না করে উপায় নেই। আর পরক্রিয়া হচ্ছে এদের কাছে একটি স্বাভাবিক বিষয়। সো হাতে নাতে ধরতে পারলে এদেরকে পিটাইয়া পুলিশের কাছে দিন।
২| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
আল-মুনতাজার বলেছেন: জ্বী,ন্যাম ভবনেও গর্ভবতী কিশোরীর লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে,মানুষ সেটা জেনেছে।সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আবু সায়িদের কথা সবাই জানে যে, কোন সুন্দরী যুবতী মহিলা কোন ফাইল নিয়ে গেলে সেই ফাইলের গতি বেড়ে যায়।
২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১০
@সুলতান মির্জা ২ বলেছেন: তাই বলে হুজুররা ও করবে ?
৩| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
পিচ্চি পোলা বলেছেন: আল-মুনতাজার বলেছেন: জ্বী,ন্যাম ভবনেও গর্ভবতী কিশোরীর লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে,মানুষ সেটা জেনেছে।সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আবু সায়িদের কথা সবাই জানে যে, কোন সুন্দরী যুবতী মহিলা কোন ফাইল নিয়ে গেলে সেই ফাইলের গতি বেড়ে যায়।
..................
সুতরাং মোল্লাদের "ব্যাকপ্রেম" জায়েজ!!!
৪| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
চলতি নিয়ম বলেছেন: মির্জা ভাই অনেকদিন পরে আসলেন, আছেন কেমন?
সামু অনেক বদলাইছে
২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৩
@সুলতান মির্জা ২ বলেছেন: হুম ভাই অনেকদিন পরে আসলাম। ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন ?
৫| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
আদু চাচা বলেছেন: ...বিকজ তারা সেই ছোট বেলা থেকেই খুব পর্দাসীল হয়ে চলাফেরার কারনে তাদের যৌনক্রিয়ার মাত্রা অনেক বেড়ে গেসে।
....এই হচ্ছে আমাদের দেশের মাদ্রাসা শিক্ষক তথাকথিত মোল্লাদের কাজকর্ম..
/
উল্লিখিত অংশগুলো মানতে পারলাম না। কিন্তু বাকি বিষয়ে একমত। হযরত ইমাম গাজ্জালী বলেছেন- ধর্মব্যবসায়ীদের দোষত্রুটি বর্ণনা করা নফল ইবাদতের চেয়ে উত্তম(এহইয়াউ উলুমুদ্দীণ)
------সরাসরি উত্তর দিবেন...
------১) আপনি কি ইসলামের পর্দা’ কানুনকে অস্বীকার করেন?
------২) আপনি কি ইসলামী শিক্ষা’কে ঘৃণা করেন?
৬| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
ইমরান হক সজীব বলেছেন: সুলতান মির্জা ভাই আমার সাথেও এক হুজুর সমকামিতা করার চেষ্টা করেছিল । দীর্ঘদিন হুজুরদের সাথে উঠবস করার কারনে আমি খুব ভালো করে জানি এদের চরিত্র কতটা খারাপ ।
২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৫
@সুলতান মির্জা ২ বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। হুজুর দেখলেই আমার বমি আসে।
৭| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
শুটকাভাই বলেছেন: জনৈক লোক বহুদিন রোগে ভুগে মারা যাচ্ছেন, এমন সময় তার মনে সাঁধ জাগিলো বউয়ের সাথে রতি কাজে মিলিত হওয়ার। কিন্তু মন চাইলে হবে কি, দেহ তো সাড়া দেয় না। অগত্যা বউকে বললেন "মরার আগে যদি তোমার সাউয়া ধোয়া পানি একটু খেতে পারতাম।" বউ কালবিলম্ব না করে তারাতারি ওটা ধোয়ানো এক গ্লাস পানি নিয়ে এলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য, এসে দেখলেন স্বামী ইন্তেকাল ফরমায়েছেন। বউয়ের খুব আফসোস হলো এবং পানিভর্তি গ্লাস সযতনে রেখে দিলেন। তিনদিন পর ফকিরখানার আয়োজন করা হলো এবং একজন হুজুরকে দাওয়াত দিয়ে আনা হলো। খাওয়া-দাওয়া শেষ হলে মহিলাটি হুজুরকে বললেন "আমার স্বামী মরার আগে একটা বিশেষ জিনিস খেতে চেয়েছিলেন কিন্তু ওটা আমি আনার আগেই মারা গেলেন।" হুজুর কিছুক্ষন চিন্তা করে বললেন ওটা কি এখনও আছে। মহিলাটি বললেন জি হুজুর ওটা রেখে দিয়েছি। তখন হুজুর মাসলা দিলেন "কোন ব্যক্তি যদি কোন কিছু খাওয়ার বাসনা করিয়া উহা না খাইয়া মারা যায়, তবে ঐ জিনিস কোন মাওলানা হুজুরকে খাওয়ালে মৃত ব্যক্তি ছওয়াব পায়। মহিলাটি গ্লাসভর্তি পানি সুস্বাদু পানিয় মনে করে বহু কষ্টে গিলে ফেললেন। মহিলাটি হুজুরকে বললেন "কেমন লাগলো হুজুর?" হুজুর উত্তরে বললেন "তিনদিনের বাসি জিনিস তো, একটু টক ও নোনতা লাগলো।" বুঝলেন তো হুজুর গো চরিত্র, এরা লোভী হয়।
২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৬
@সুলতান মির্জা ২ বলেছেন: দারুন লাগ্লো।
৮| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধর্মবিদ্বেষীরা এমনই হয় সুযোগ পাইলে মিস করে না !
ঘটনা কি? ধার্মিক নাস্তিক ধর্মবিদ্বেষীরা সকলেই এক ষ্টাইলেই শূরু করছে নাকি!!!!!!!!
৯| ২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
vorer pakhi বলেছেন: হুজুরদের সাথে আমরাও ত চলাফেরা করি, কই এইসব কথা তো আমরা কখনো শুনিনা। বুঝিনা হোগামারা কি খালি নাস্তিরাই খায়। আর একটা দুইটা ঘটনার জন্য যদি একটা পুরা দলকে বা সম্প্রদায়কে দোষারোপ করা হয় তাহলে দেশের ভার্সিটি গুলায় যে সন্ত্রাসী কাযক্রম তাকে সন্ত্রাসের কারখানা বলা হবে।
১০| ২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
০৫০৮০২৯ বলেছেন: বুঝিনা হোগামারা কি খালি নাস্তিরাই খায়।
১১| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:০২
কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: বুঝিনা হোগামারা কি খালি নাস্তিরাই খায় !¡!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
ত্রিভুবন বলেছেন: /এই হচ্ছে আমাদের দেশের মাদ্রাসা শিক্ষক তথাকথিত মোল্লাদের কাজকর্ম।/ বাল্পুস্ট।