![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুনেছিলাম সেনাবাহিনী কে দ্বায়িত্ত্ব দেওয়ার পরে নাকি পাসপোর্ট অফিসে দালাল নাই। কিন্তু কই ? সব আগের মতই আছে।
স্পট উত্তরা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস
ডেটলাইন ১৮ জানুয়ারীঃ সকাল ১১ টায় আমি ও আমার এক বন্ধু গেলাম পুরাতন পাসপোর্ট সহ নতুন পাসপোর্ট ফর্ম জমা দিতে। গিয়ে শুনলাম ১২ টার মধ্যে যারা ভিতরে ঢুকবে তারাই আজকে জমা দিতে পারবে। চিন্তা করে দেখলাম এখনো যে পরিমান মানুষ লাইনে আছে ১২ টার মধ্যে ভিতরে ঢুকা সম্ভব নয়। একটা দোকানে চা খেলাম, ঠিক তখনই এক দালালের সাথে পরিচয় হলো। সে বললো, ২ হাজার টাকা লাগবে তাহলে এখনই জমা দিতে পারবেন। তখন আমি আমার পরিচয় দালাল বললো, ঠিকাসে আপনি তাহলে ১ হাজার টাকা দেন। আমি তখন বললাম দেখি আগামীকাল সকালে এসে লাইনেই দাড়াই। দালাল বললো আচ্ছা।
কিছুক্ষন পরে, এক ছেলে এসে বললো, মামা আপনি সকাল কয়টার মধ্যে আসতে পারবেন ?
জিজ্ঞেস করলাম, কেন ?
ছেলেটি বললো, আপনি আমাকে ২শত টাকা দিয়ে যান। আমি খুব সকালে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকবো।
বললাম, আমিই সকালে আসবো।
ডেটলাইন ১৯ জানুয়ারীঃ সকাল ৮টার মধ্যে উত্তরা পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে হাজির হইলাম। গিয়ে দেখি সেই ছেলেটি সহ আরো ৮-১০ জন লাইনের প্রথম ভাগের প্রায় ৩০ জনের লাইন সিরিয়াল তাদের দখলে রেখেছে। আমি ও আমার বন্ধু যেখানে দাড়ালাম সেখান থেকে ভিতরে যেতে যেতে সময় লাগবে প্রায় ৩ ঘন্টা। কি করা যায় চিন্তা করছি, এমন সময় সেই ছেলেটির দেখা পেলাম। ডাক দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম কিছু করা যাবে কিনা ? যদিও ৪০-৫০ ফিট দুরত্ত্বে সেনাবাহিনীর কয়েকজন সদস্য দাঁড়িয়ে রয়েছে। ছেলেটি বললো, দুই জনে ৪ শ দেন, লাইনের সামনে চলে আসুন। তাকে ৪ শ দিয়ে ৫ মিনিটের ব্যবধানে ভিতরে ঢুকে গেলাম।
ফর্ম জমা দেওয়ার সিরিয়াল এলো, ফর্ম জমা দিলাম প্রথমে আমি দ্বায়িত্ত্বরত কর্মকর্তা অরজিনাল ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাইলো, বললাম ভোটার আইডির ফটোকপি দিয়েছিতো।কর্মকর্তা বললো, অরজিনাল আইডি লাগবে। বললাম আনিনি। উনি তখন একটা সীল দিয়ে বললো কার্ড নিয়ে আসুন তারপরে জমা নিব। ভাগ্য ভালো আমার বন্ধুটির সাথে অরজিনাল আইডি ছিল এবং সে পার পেয়ে গেলো। আমাকে বের হয়ে যেতে বললো। আমি বের না হয়ে একজন সেনাবাহিনীর সদস্যের কাছে গিয়ে আমার পরিচয় দিয়ে সাহায্য চাইলাম। সেনাবাহিনী বললো কিছুই করার নেই।
মেজাজ খারাপ করে বের হয়ে গেলাম। সামনেই দেখা হয়ে গেলো সেই দালালের সাথে, দালাল জিজ্ঞেস করলো জমা দেন নাই ? আমি বললাম না দেই নাই। দালালের কাছে জানতে চাইলাম, কোন উপায় আছে ? এইবার সে বললো হা উপায় আছে ১৫০০ টাকা লাগবে। তখন আমি বললাম ১০০০ টাকার কথা বলেছিলেন না ? দালাল তখন বললো, আপনার ফর্ম কিন্তু বাতিল করে দিয়েছে। তাই ১৫০০ টাকা লাগবে। ইতিমধ্যে আমার বন্ধুটি তার পাসপোর্ট ফর্ম জমা দিয়ে বের হয়ে এলো। তখন চিন্তা করলাম দুইজন যেহেতু একসাথে এসেছি আবার আরেক আসবো ? থাক দিয়ে দেই ১৫০০ টাকা।
তারপরের কাহিনী ১৫০০ টাকা নিয়ে দালাল ভিতরে চলে গেলো, যাওয়ার আগে বলে গেলো আমি ১০ মিনিটের মধ্যে আসছি।
১০ মিনিট পরে দালাল ফর্মটি আমার হাতে দিয়ে বললো সোজা ৩য় তলায় চলে যান।
৩য় তলায় গেলাম, ফর্ম দেখালাম। সাথে সাথে আমার স্বাক্ষর ও ছবি নেওয়া হলো এবং রিসিভ কপি দিলো আমাকে যেখানে ডেলিভারী তারিখ ছিল ১১ ফেব্রুয়ারী।নিচে গেলাম, বন্ধুর রিসিভ কপিটি দেখলাম, ঐ একই তারিখ। এবার দালাল এলো, বললো ঠিকাসে ভাই যান এবার। দালালকে জিজ্ঞেস করলাম, এই তারিখেই কি পাসপোর্ট পাবো ? দালাল বললো আপনারটি পাবেন কিন্তু আপনার বন্ধুটি ডেলিভারী তারিখের ১ মাস পরেও পায় কিনা সন্দেহ আছে।
উল্লেখ্য সাধারন ক্যাটাগরির পাসপোর্ট ডেলিভারী সাধারনত ৩০দিনের আগে হয় না।
সেক্ষেত্রে ১৯ তারিখ থেকে ১১ তারিখ অর্থ্যাত ২২ দিনে ডেলিভারী পাবো। এটা কি করে হলো ?
যেহেতু দুইটা ফর্মই জমা হয়েছে তাই দালালের কথায় আর কান না দিয়ে চলে এলাম। গাড়ীতে উঠে গাজীপুর ডিএসবিতে ফোন দিয়ে বললাম, আমার দুইটা পুলিশ ভেরিফিকেশন আসবে। একটা আমার নামে আরেকটা অমুক নামে। সেই সাথে এটাও বলে দিলাম যেদিন আসবে সম্ভব হলে সেদিনঈ রিপোর্টটি হাতে হাতে পাঠিয়ে দিবেন প্লীজ।
ঠিক ৪ দিন পরে আমার ভেরিফিকেশন গেলো ডিএসবিতে। আমার বন্ধুরটি তখনো যায়নি। ঐদিনই আমার ভেরিফিকেশন রিপোর্ট হাতে করে কাউকে দিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছিল ডিএসবি বিভাগ থেকে।
আমার বন্ধুটির ?
এর দুই দিন পরে। একই অবস্থায় দিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
ডেটলাইন ১২ ফেব্রুয়ারীঃ মেসেজ পেলাম আমার পাসপোর্ট ডেলিভারী নেওয়ার জন্য। কিছুক্ষন পরে আমার বন্ধুকে ফোন দিলাম, জানতে চাইলাম মেসেজ পেয়েছে কি না ? সে বললো না পায়নি।
অপেক্ষা করলাম আরো ৭ দিন। নাহ সে তার মেসেজ পায়নি।
১৯ তারিখে একাই গেলাম পাসপোর্ট ডেলিভারী নেওয়ার জন্য। পাসপোর্ট হাতে পেলাম। বাইরে বের হয়ে এলাম, ঐ দালালের সাথে দেখা। বললাম, এমনই হয় নাকি ? সে বললো এই রকমই হয়।
তথ্য হচ্ছে, ১৯ জানুয়ারী টু আজ ১০ মার্চ পর্যন্ত এখনো আমার বন্ধু তার পাসপোর্ট পায়নি।
কাকে দোষারোপ করবো ?
১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১
@সুলতান মির্জা ২ বলেছেন: ব্লগ পড়া বা মন্তব্য করার আগে মনে রাখা উচিত প্রতিটা মানুষেরই কোন না কোন ব্যাক্তিগত পরিচয় আছে। যা দিয়ে অফলাইনেও চলাফেরা করা যায়। ধরে নিতে পারেন আমারো তেমন কিছু একটা আছে।
আপনার আরেক ফতোয়ার বিষয়ে বলতে চাই, ইসলাম ধর্মে আছে ঘুষ নেওয়া ও দেওয়া দুইটাই হারাম। প্রশ্ন হচ্ছে, এইখানে ঘুষের বিষয়টি আসলো কোথা থেকে ? আমি কি এইখানে ঘুষের কথা কোন যায়গাতে উল্লেখ করেছি ?
আফসুস লাগে কিছু না বুঝে গাধার মত মন্তব্য করে বসলেন। আবার ব্লগটি পড়ুন খুজে দেখুন আমি কি বলার চেষ্টা করেছি। যদি খুজে না পান তাহলে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন।
২| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:৪৪
আলফা-কণা বলেছেন: আপনি নিজে তু মহত কাজ করে আসলেন। আপনাদের মত সব দিকের পানি যারা চায়। তাদের জন্য এ আমাদের দেশের এই অবস্থা। দালাল দের তু আপনার মত বিরাট মাপের লোকজন ই পোসতাছে। আপনার পরিচয় কি ভাই। যেভাবে নিজের পরচয় দিলাম দিলাম করতাছেন তাতে তু ব্লগ এর সবাই ডরায়া যাইব। ঘুস দিলেন নিজের কাজ হাসিল করনের লাইগা। আবার আয়শা সুশীলগিরি করতাছেন।
আমার বাসার সবাই কোনো ঘুস ছাড়া এ পাসপোর্ট পাইছে যদিও পরিচয় দেবার মত অনেক কিছু ছিল। কিন্তু কিছু ই লাগে নাই আলহামদুলিল্লাহ।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
@সুলতান মির্জা ২ বলেছেন: পরিচয়ে পাসপোর্ট আসে পাইলেন কই এই তথ্য ? আমি বলেছি আমার পরিচয় দিয়ে সাহায্য চেয়েছিলাম কিন্তু পাইনি। তাছাড়া এই ব্লগ লেখার উদ্দেশ্য সু-শীল গীরি দেখানো নয়। উদ্দেশ্য হচ্ছে দালাল এখনো আছে সেটা তুলে ধরার জন্য।
মন্ত্রী-এমপিদের কিছু একটা সুনলে তো আপনারা তাদের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে ফেলেন, অপরদিকে এইসব দালালদের বিরুদ্ধে কিছু বলেন না কেন ? আপনার তু আবার তু তু করে পরিচয় দেওয়ার মত অনেক কিছু আছে সমস্যা কোথায় ? নাকি দালাল চক্রের সাথে আপনি জড়িত আছেন ?
৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪৪
আল মোমিন বলেছেন: ami o ghush charai pasport paisi , tin din ghurte hoise ei za. ... Tobe police verification kichu bokhshish deya lagsei . Noile shalara jhamela kortasilo .
৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬
নক্ষত্রের আমি বলেছেন: ভাই কুত্তার বাচ্চাদের আমিও ঢাকায় (৬০০/-) রাজবাড়ীতে (৫০০/-) মোট ১১০০/- টাকা ভেরিফিকেশন বকশিস দিয়েছি.!
৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮
নিজাম বলেছেন: ঘুষ না দিয়ে আরেকটু ধৈর্য্য ধরলে পারতেন!!
৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
স্বপ্নসমুদ্র বলেছেন: ১৭০০ টাকা দিলেন। পুলিশরেও দিছেন? পাসপোর্ট পাইতেই তো লাগে ৩ হাজার। আল্লাহর রহমতে এক টাকাও দিতে হয়নাই। ভেরিফাই করার জন্য ফোন দিয়ে বলে ডিএসবি তে আসতে। সোজা উত্তর কাজটা আপনার, আপনি আসবেন। ৫ দিন পর বাসার সামনে আসার পর স্ট্রেট কথা আমি কাউকে কোন টাকা দেই নাই দিবও না। চাইলে বাসায় বসে চা নাস্তা খেয়ে যেতে পারেন। পেপারস এ প্রবলেম থাকলে ব্যাক করবেন আমি নেড়েচেড়ে দেখবো কোথায় প্রবলেম পাইছেন। ২২ দিনের মাথায় পাসপোর্ট হাতে। আপনি কি করেন জানি না তবে সাধারন নাগরিক হিসেবেও মাঝে মাঝে ঝাড়ি নিতে হয়।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
@সুলতান মির্জা ২ বলেছেন: খটকা লেগেছে এক জায়গাতে তাই লিখলাম, বলতে পারেন কিছুটা অভিজ্ঞতাও নিলাম। বিষয়টা হচ্ছে, আমার আইডি কার্ডের জন্য আমার ফর্ম বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল, সমস্যা ছিল না, যদি ঐ ১৫০০ টাকায় বাতিল ফর্ম আবার সচল না হতো। এটা কি হওয়া খুব জরুরী ছিলো ? নিয়ম তো নিয়মই আমি আইডি কার্ড নিয়ে যায়নি, আমাকে ফেরত পাঠাবে আমি পরের দিন আবার আইডি নিয়ে যাবো। কিন্তু এইখানেই চলমান সিস্টেমে কিছু টাকা দেওয়ার পরে ঐ ফর্ম আবার সচল হলো। এইটাই বললাম দালাল ও পাসপোর্ট অফিসের কথা।
৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
অন্ধকারে একজন বলেছেন: @পথহারা নাবিক ভাই, ইসলামে ঘুষ দেয়া ও নেয়া দুইই হালাম এটা সত্য কথা ।আপনি ভোরে উঠে লাইনে দাঁড়িয়ে কাউকে ঘুষ না দিয়ে পাসপোর্ট ফর্ম জমা দিলেন। সেটা করতেই পারেন কিন্তু পুলিশ ভেরিফিকেশনে জন্য যে পুলিশ আসবে তাকে ঘুষ না দিয়ে পাসপোর্ট কি আশা করতে পারেন। বলা সহজ কিন্তু করা সহজ নয়। কাউকে দোষারোপ করার আগে নিজের দিকে একটু তাকিয়ে দেখবেন। ভালো থাকবেন।
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
ধানের চাষী বলেছেন: উত্তরা থেকে আমিসহ প্রায় ২০ জন বন্ধু পাসপোর্ট করাইছি, গত বছর। কোন দালাল ধরতে হয় নাই।
ভোটার আইডি, স্টুডেন্ট আইডি কার্ডসহ সব প্রয়োজনীয় কাগজের মূল কপি সাথে রাখা উচিত।
আমাদের অনেকের ভেরিফিকেশন বেশ আগে হয়ে যাওয়ায় ৩০ দিনের আগেই পাসপোর্ট নেওয়ার মেসেজ পাইছে, আমার লাগছিলো প্রায় ২ মাস। এরকম দেরি অনেকেরই হয়, এই বিষয়টা মাথায় রাখলেই চলে।
আপনি দালাল ধরতে যাবেন কেন? আপনারা দালাল ধরেন বলেই আরেকজন এর দেরি হয় পাসপোর্ট পেতে।
একটা কথা মনে রাখবেন, দালালরা টিকে থাকে আপনাদের সুবিধাবাদি চিন্তার জন্যই, ব্লগে এই পোস্ট না দিয়ে যারা দালাল ধরে পাসপোর্ট নেওয়ার চিন্তা করে তাদের একটু সচেতন করলে বেশি উপকার করতে পারতেন।
৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
পথহারা নাবিক বলেছেন: ইতিমধ্যে আমার বন্ধুটি তার পাসপোর্ট ফর্ম জমা দিয়ে বের হয়ে এলো। তখন চিন্তা করলাম দুইজন যেহেতু একসাথে এসেছি আবার আরেক আসবো ? থাক দিয়ে দেই ১৫০০ টাকা
এইটা কি ঘুস নাকি খুশী হইয়া দিছেন নাকি সরকারি ফি!! আপনার কি পরিচয় আছে জানি না তবে মনে হয় পিয়ন গোছের কেউ হবেন কারণ এখন অফিসারদের থেকে পিয়নের ক্ষমতা অথবা পরিচয় দেওয়ার প্রবনতা বেশী!!
১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
দি সুফি বলেছেন: ধানের চাষী বলেছেন:
একটা কথা মনে রাখবেন, দালালরা টিকে থাকে আপনাদের সুবিধাবাদি চিন্তার জন্যই, ব্লগে এই পোস্ট না দিয়ে যারা দালাল ধরে পাসপোর্ট নেওয়ার চিন্তা করে তাদের একটু সচেতন করলে বেশি উপকার করতে পারতেন।
আপনি নিজেও কিন্তু দালালকে তার দালালী চালিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরনা (ঘুষ) দিয়ে এসেছেন!
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:১৬
পথহারা নাবিক বলেছেন: আমি বের না হয়ে একজন সেনাবাহিনীর সদস্যের কাছে গিয়ে আমার পরিচয় দিয়ে সাহায্য চাইলাম।
আপনার কি পরিচয় একটু শুনি!! ঘুস দিছেন আবার নীতি বাক্য ছাড়তেছেন! এখন কি কইবেন খুব দরকার ছিলো তাই ঘুস দিছি!! ইসলামে ঘুস দেওয়া এবং নেওয়া দুইটাই হারাম!! আমি করলাম দালাল টালাল কিছুইতো লাগলো না!! শুধু পুলিশ ১৫০ টাকা!! ফালতু যতোসব!!