![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই যে ব্যাস্ততা বাড়ছে, এই যে নিকোটিন!জ্বালিয়ে দেয়া সিগারেটে ধোয়াচ্ছন্ন বেডরুমপ্রতিদিন ভাল্লাগেনার ছাই জমে এস্ট্রেতেব্যাস্ততার কালচে লাইটার, এই যে অলস ঘুম!এক কপি স্বপ্ন আসে সৌজন্য কপি হয়েসারারাত ঘুমিয়ে থাকি প্রচ্ছদে হাত বুলিয়ে।কাশাফাদৌজা নোমান
রুস্তম আলী পেশায় গোরখোদক।বংশানুক্রমে এই পেশায় আছে সে।তার পিতা সোহরাব আলীও তাই ছিলেন।তিনি গোরখোদকের কাজ করতেন ফরিদপুর আলীপুর গোরস্থানে,তার ছেলে রুস্তম গোরখোদকের কাজ করে আজিমপুর গোরস্থানে।প্রতি গোর খননে তার হাদীয়া অবস্থান ভেদে বিভিন্ন হয়।তবে চালু গোরখোদক রুস্তম আলী,সে জানে কিভাবে মানুষের মন জয় করে হাদীয়াটা একটু বাড়ায় নেয়া যায়!রুস্তম আলীর বয়স বেশী নয়,এই মাঘে তার বয়স হবে পয়ত্রিশ।পেশাটাকে প্রথমে ভয় লাগলেও,আস্তে ধীরে ভালবেসে ফেলে সে।কয়েকদিন অন্য কাজ করে সে দেখেছে,তার অন্য কাজ পোষায় না,মৃত মানুষের প্রতি তার যেন রক্তের টান কাজ করে!হয়তো পিতার পেশা বলে সে অমর্যাদা করার সাহস পায়না!
এই মাঘের প্রচন্ড শীতে,পাতলা ফিনফিনে এক টুকরো কাফনে সে লাশ কবরে শোয়ায়।মৃত মানুষের শীত লাগে কিনা এটা তার কাছে এক বিশাল প্রশ্ন।আল্লাহ হয়তো তার হেফাযতের দায়িত্ব নেন,এই ভেবে চিন্তায় ক্ষান্ত দেয় রুস্তম।তার আয় ইনকাম খারাপ না খুব একটা।দিন চলে যায়।উপরওয়ালা তাকে উপবাস দেন না।কবর প্রতি পাচশো থেকে হাজার টাকাও নেয় রুস্তম।বেশ পরিশ্রমের কাজ।প্রিয় মানুষের শেষ আশ্রয় টা যেন সুন্দর হয়,সেজন্য বোধ করি সবাই সচেতন থাকে।রুস্তম ও যতক্ষন তাদের সাথে থাকে,সে চেস্টা করে যতটুকু সম্ভব মন খারাপ করে থাকতে।হয়তো দু এক ফোটা অশ্রুও সে ফেলে।যত মন খারাপ সে দেখাতে পারে,আদায় উসুল ও সেই পরিমান হয়।ব্যাপারটা চিন্তা করে আনমনে হাসে রুস্তম।
রাজধানীতে কবরের জায়গা খুব সীমিত।অনেক সময় তিন মাস যেতে না যেতেই তাকে নতুন কবরে হাত দিতে হয়।অনেক সময়ই লাশ কঙ্কাল হয়না।তবু তার উপরেই চলে কবর।এগুলো সাধারন্ত গরীব মানুষের কবর হয়।নিজে গরীব বলে হয়তো গরীব মানুষ কে খুব একটা অবহেলা সে করে না।পুরানো কবর খোড়া বিশাল দিগদারি।কোদালের কোপে প্রায়ই ঠং ঠং করে গুপ্তধনের আওয়াজ দেয় কবরে শোয়ানো মানুষের অস্থিগুলো।গরীবেরা অত মাথা ঘামায়না এইসব বিষয়-আশয় নিয়ে।হয়তো মৃত্যু মানে একটি মুখের অবসান,যেই মুখে খাবার পথ্য তুলে না দেওয়ার মুক্তি তাদের কাছে!
হরেক রকম মানুষ কবর দিয়েছে সে।ছেলে-মেয়ে,বুড়ো-বুড়ী,আবাল,বৃদ্ধ,বনিতা,যুবক-যুবতী সব বয়সী মানুষ তার হাতে মাটি চাপা পড়েছে।সে যে হিসাব রাখে না,তা কিন্তু নয়।তার পিতা সোহরাব যখন তার হাতে প্রথম কোদাল তুলে দেয়,তখন ওই বাশের বাটটাতে সে দাগ দিয়ে হিসাব রাখে।তার বাবাও তাই করতেন।বাবা বেচে থাকতে প্রায় হাজার দুয়েক মানুষের জন্য গোর খুড়েছিলেন।সোহরাব মিয়া মারা যান উন সত্তর বছর বয়সে।শেষের দিকে একটা দিন ও তিনি কবর না খুড়ে থাকতে পারতেন না।হাপানীর রুগী হয়েও প্রতিদিন দিন নেই রাত নেই,ডাক পেলেই কবর খুড়তে চলে যেতেন তিনি।হাসতেন আর বলতেন,নারেহ কি যে বাজে অভ্যাস হয়ে গেছে!কবর না খুড়লে বোধ হয় পেটের ভাত হজম হয়না!!
পিতার অভ্যাস পুরোদমে পেয়েছে রুস্তম।প্রথম প্রথম তার বেশ অস্বস্তি হত।বাবা তার ভয় কাটিয়ে দিয়েছেন।বাবা প্রথম অংশীদারীত্বে কবর খুড়লেও,রুস্তম যখন একটু বড় হল,তখন থেকে সেই বাবার অংশীদার হয়ে গেল।বাবা বলতেন,কাউকে ভাগ দিয়ে কি লাভ?বাপ-ব্যাটা দুজনে মিলে কবর খুড়বো,যা ইনকাম হবে,তাতে ভাগ দিতি হবিনা কাউকে!বাপ-ছেলে কবর খুড়ে ঝুপড়িতে চলে এসে কিছুটা নিঃশ্বাস নিত।বাবা হাক ছেড়ে বলতেন,কইগো রুস্তমের মা,বড্ড ভুক নেগিচে।কিছু খাবার দেউ।ঝামটা মারতেন জোছনা বেগম-আপনের গা থিকে মরা মানুষের গন্ধ আইসতেছে।আগে সিটি কর্পোরেশনের কলে নাইয়ে আসেন!হো হো করে হেসে উঠতেন সোহরাব আলী।মরা মানুষের আবার গন্ধ থাকে কিবা কইরে?
মাঝে মাঝে লঞ্চ ডুবলে গনকবর খোড়ার দায়িত্ব পড়ে।ডাক আসে,যেতে হয় চরাঞ্চলে।রুস্তম যায়,সারি দিয়ে কবর খুড়ে,আর সরকারের ছাগল দেয়ার উপহাস দেখে।ভাবে বাহ,কি সুন্দর!একটা লাশের বিনিময়ে একটা করে ছাগল।যার বউ মারা গেল,সে কী জোছনা রাতে ওই ছাগল নিয়ে সোহাগ করতে পারবে?কিংবা যার স্বামী মারা গেল তারে কি ঐ ছাগল রোজগার করে খাওয়াবে?খুব বিরক্ত হয় রুস্তম এমন সব মানুষের প্রতি।মনে মনে সে ইচ্ছা পোষন করে,ওইসব ছাগল দাতাদের কবর খোড়ার,হাতটা নিশপিশ করে ওঠে যেন!
সোহরাব মিয়া উত্তরসুরি হিসেবে রুস্তম কে রেখে গেছেন,রুস্তম এখনো কাউকে পায়নি যে উত্তরসুরি তৈরি করবে।জামাই গোর খোড়ে,এমন পেশা কোন শশুর ই হয়তো চান নি।অথচ,তাকে কিংবা তাদের মত মানুষ কে যে সবার ই প্রয়োজন একদিন না একদিন হবেই,এই কথাটা কেন বোঝেনা?সে কি মানুষ হিসেবে খারাপ?কই না!কিন্তু সমস্যা ঐ একটাই,তার পেশা।কেয়ার করেনা রুস্তম,মেয়ে মানুষের চেয়ে কবর খোড়া তার বেশী প্রয়োজন।প্রতিদিন অন্তত একটি কবর না খুড়লে তার গলা দিয়ে ভাত নামবে না।এই অভ্যাস তার রক্তে,রক্তের ডাক সে উপেক্ষা করতে পারেনা,পারেনা পিতার সাথে বেইমানী করতে।
গোরস্থানের পাশে ঝুপরিতে থাকে সে,এই ঝুপড়ির তেরপল তার বাবার আনা।রুস্তম এর পিতা সোহরাব উত্তরাধীকার সূত্রে পুত্রকে এই দুই বস্তু দিয়ে গেছেন-কোদাল আর ঝুপড়ি।সোহরাব মিয়ার গোর রুস্তম নিজের হাতে খুড়েছিল।গোরখোদকদের বোধ হয় কবর থেকে দূরে থাকতে ভাল লাগেনা।মসজিদের ইমাম সাহেব তাকে মসজিদের খাদেম হয়ে বলেছিল মসজিদেই থাকতে।রাজি হয়নি রুস্তম,কবর তাকে টানে,সে কবরের মানুষের গল্প শুনতে পায়,সর্বোপরি পেশায় গোরখোদক রুস্তম গোরস্থান থেকে দূরে থাকতে রাজি হয়নি।রুস্তম কবরের গন্ধ পায়,কবর ছাড়া সে কি করে থাকে?
একটা বিষয় সে উপভোগ করে,মানুষ তাকে ভয় পায়।কেন পায় সে এক রহস্য,কবর যেমন রহস্যময়,ঠিক বোধ হয় গোরখোদকেরাও।এজন্য রুস্তম কথা কম বলে।মানুষ জন তাকে গুরুত্ব দেয়।গরীব মানুষ সহজে কোথাও গুরুত্ব পায়না,হয়তো গোরখোদকেরা এর ব্যতিক্রম!সবাই তাকে সালাম দেয়,আসলেই ব্যাপারটা উপভোগ করে সে।তার দাড়ি এখনো কাচা,তবু সে দাড়ির যত্ন নেয়,হয়তো একটু পাকলেই মানুষ তাকে আরো গুরুত্ব দিবে,ওজন বাড়বে তার কথার!
সে যেমন তার বাবার কবর খুড়েছে,তেমনি সেও চায় তার কবর খুড়ুক তার পুত্র,এখন পর্যন্ত তার এইটুকুই মাত্র চাওয়া।হয়তো তার কবর হবে তিন মাসের,গরীব মানুষের কবর,তবুও,সে চায় তার সন্তান তাকে মাটিচাপা দেক।সারাজ়ীবন মৃত মানুষের কারবার করে,একটা জীবিত সন্তান চাওয়ার হাহাকার খুব প্রকট হয়ে ওঠে শেষকালে তার কথায়।তাকে হয়তো একতা নতুন তেরপল আর একটা নতুন কোদাল কিনে দিয়ে যাবে রুস্তম আলী।কোদালের বাট টা নিজের হাতে তৈরি করে দেবে রুস্তম,হিসেব রাখার বড্ড সুবিধে হয় তাতে!!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
নিমচাঁদ বলেছেন: মিনহা খালাক না কুম,ওয়া ফিহা নুয়্যিদুকুম,ওয়া মিনহা নুখরিজুকুম তারাত্বান উখরা”
-এ মাটি থেকে তোমাকে সৃষ্টি করা হয়েছে,এ মাটিতেই তুমি ফিরে যাবে, আবার এ মাটি থেকেই তোমাকে পুণর্জীবিত করা হবে।
খুব অপ্রচলিত একটা বিষয় নিয়ে লিখেছো কিন্তু খুব অমোঘ বিষয়।
লেখা ভালো হয়েছে ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪০
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
আসলে এরকম বিষয়টা যে,মৃত্যু অমোঘ সত্য,তবু আমরা মৃত্যুকে ভয় পেয়ে হয়তো পরিনতি টা কে মন থেকে সরায়ে নিই।
খুব ভাল লাগল আপনার কমেন্ট পেয়ে!
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: কমেন্টটা আগেই লিখেছিলাম। বিদ্যুত চলে যাওয়ায় আবার লিখতে হল।
আপনার গল্প আমার মোটামুটি ভাল লেগেছে। একজন গল্পকারের প্রাথমিক কাজ হচ্ছে অবজার্ভেশন এবং ইমেজ ক্রিয়েটিং। আপনার লেখায় তার ছাপ কিছুটা হলেও আছে দেখে ভাল লাগল
তবে কিছু বিষয় আছে যা শুরুতেই দূর করা প্রয়োজন, না হলে পরে আর এগুলো থেকে মুক্তি মেলে না। সেরকম কিছু জিনিস হল
১) পাশাপাশি কয়েকটা বাক্যে নাউন বা ক্রিয়াপদের পুনরাবৃত্তি। যেমন-
'পিতার অভ্যাস পুরোদমে পেয়েছে রুস্তম।প্রথম প্রথম তার বেশ অস্বস্তি হত।বাবা তার ভয় কাটিয়ে দিয়েছেন।বাবা প্রথম অংশীদারীত্বে কবর খুড়লেও,রুস্তম যখন একটু বড় হল,তখন থেকে সেই বাবার অংশীদার হয়ে গেল।বাবা বলতেন,কাউকে ভাগ দিয়ে কি লাভ?বাপ-ব্যাটা দুজনে মিলে কবর খুড়বো,যা ইনকাম হবে,তাতে ভাগ দিতি হবিনা কাউকে!বাপ-ছেলে কবর খুড়ে ঝুপড়িতে চলে এসে কিছুটা নিঃশ্বাস নিত।বাবা হাক ছেড়ে বলতেন,কইগো রুস্তমের মা,বড্ড ভুক নেগিচে।'
পুরো প্যারাতেই বারবার বাবা/পিতা শব্দটা এসেছে, এতবার না এলে ভাল লাগত।
২) খুচরা এবং ডিজুসীয় বাংলা ত্যাগ করাই শ্রেয় যদি না সেটা কোন ক্যারেক্টার পোট্রেট করে। এখানে যেমন- সে জানে কিভাবে মানুষের মন জয় করে হাদীয়াটা একটু বাড়ায় নেয়া যায়!
এখানে বাড়িয়ে নেয়া যায়, বা বেশি করে নেয়া যায়টাই শুদ্ধ
আর দাড়ি ও কমার পরে একটা স্পেস থাকবে। কমার আগে কোন স্পেস থাকে না। আপনি কোনটিতেই সম্ভবত স্পেস দেননি
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১১
সানড্যান্স বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ভাইয়া।
নতুন নতুন লিখছি।ভুল ত্রুটি নিজ গুনে ক্ষমা করবেন।চেস্টা করবো সামনে যাতে এই ভুল গুলো আর না হয়।
নাউনের ব্যাপারটা আসলেই জানতাম না।
খুচরা শব্দ গুলো কে আমি কথ্য ভাষায় রূপান্তর করতে চেয়েছি।
দাড়ি কমার ব্যাপার টাও জানতাম না।আশাকরি ভুল গুলো শুধ্রে এগিয়ে যেতে পারবো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: অই মিয়া মরামরি ছারা গল্প লেখেনই না , পইড়া তো ডর লাগে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৫
সানড্যান্স বলেছেন: মরতে তো হবেই একদিন ভাই!!!!লিখবো ভাই,অন্য কিছুও লিখবো।
সাথে থাকুন,পাশে থাকুন।
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৭
নোমান নমি বলেছেন: থীমটা চমৎকার ছিল।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৩
সানড্যান্স বলেছেন: থ্যাঙ্কস নোমান ভাই
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪২
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: খুব চমৎকার গল্প পড়লাম অনেকদিন বাদে।সেই সাথে গল্পের মধ্য দিয়ে সমাজের কিছু অসংগতিও দক্ষতার সাথে তুলে ধরেছেন।
পোস্টে ভালোলাগা এবং শুভকামনা সবসময়ের জন্য।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০১
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ বস!
আপনার মত মানুষ আমার ব্লগে চোখ বুলিয়েছে,এটাই অনেক বড় পাওয়া!!
৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৩
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ছি ছি এইভাবে লজ্জা দিবেন না প্লিজ।এমন লেখা আমার দ্বারা কখনোই লেখা সম্ভব হবেনা।লেখা চলুক...
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
যুবায়ের বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন.....
তবে সব গোরখোদক এক নয়। আমি আমাদের গ্রামে কয়েকজন গোরখোদক দেখেছি তারা গোর খোড়ার জন্য কোন হাদিয়া নেননা। তারা বিশ্বাস করেন ১০১টি গোর খুড়লে তাদের গোরআজাব হবেনা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১
সানড্যান্স বলেছেন: গল্প তো গল্পই!
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
শের শায়রী বলেছেন: ভাল লাগলো। চলুক এভাবে। ভাল থাকুন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: অদ্ভুত থিম নিয়ে লেখসেন রে ভাই। গোরখোদক নিয়ে এর আগে কোন লেখা পড়িনাই। আপনার লেখার স্টাইলটাও ভালো লাগসে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
দোয়া করবেন
১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
জনতার সেবক বলেছেন: ধন্যবাদ। পড়তে গিয়ে ভয়ও লাগল আবার ভাল ও লাগল
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৮
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: আপনার অবজারভেশন চমৎকার, দারুণ লেখা!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৮
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
মাক্স বলেছেন: সুন্দর+