![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই যে ব্যাস্ততা বাড়ছে, এই যে নিকোটিন!জ্বালিয়ে দেয়া সিগারেটে ধোয়াচ্ছন্ন বেডরুমপ্রতিদিন ভাল্লাগেনার ছাই জমে এস্ট্রেতেব্যাস্ততার কালচে লাইটার, এই যে অলস ঘুম!এক কপি স্বপ্ন আসে সৌজন্য কপি হয়েসারারাত ঘুমিয়ে থাকি প্রচ্ছদে হাত বুলিয়ে।কাশাফাদৌজা নোমান
প্রতিটি ছেলে জীবনে একবার হলেও দেবদাস হয়, তার এই দেবদাস হওয়াটা তার পৌরূষত্ব কে পূর্ণতা দেয়। বেশিরভাগ ছেলে দেবদাস হয় প্রথম প্রেম বিয়োগের পর। অস্থির হাহাকার শুরু হয় তার মাঝে, এসময় সে সিগারেট খেতে শিখে, আকাশের দিকে অকারনে তাকিয়ে থাকে, কবিতা লেখে, হাল্কা পাতলা মদ্যপান/শুকনো পান করে প্রেমিকার নম্বরে ফোন দেয়। পার্বতীদের ফোন বরাবর বন্ধই থাকে, তবু দেবদাসরা হতাশ হয়না। সারাজীবনে আপনার কোন ফোন নাম্বার মুখস্থ না হলেও প্রথম প্রেমিকার নাম্বার আপনার আজীবন মনে থাকতে বাধ্য!
এসময় দেবদাসরা খোঁচা খোঁচা দাড়ি রাখে, গোসল করতে তারা প্রায়শঃই ভুলে যায়। পার্বতীদের স্মৃতি লালন করে তারা হা-হুতাশ করতে থাকে। বন্ধু মহলে পার্বতীদের নিয়ে নিত্য নতুন অশালীন ভাষায় গালি-গালাজ করে। এ যেন কিছুটা পার্বতী বিদ্বেষ জন্মানোর একটি বৃথা প্রচেষ্টা। বন্ধুদের কে তারা প্রেমের অপকারিতা সম্পর্কে বিষদ জ্ঞান দেয় এসময়।
আবহাওয়ার সাথে দেবদাস দের সম্পর্কটা বেশ গভীর। বৃষ্টি বাদলায় তারা নস্টালজিক হয়, আর নস্টালজিক হয় জোছনারাতে, তবে এসময় তারা চন্দ্রাহত হয়না, হাজারো তারার বুকে তারা পার্বতীকে কল্পনা করতে বেশ ভালোবাসে। এমনকি মাঝে মাঝে সিগারেটের নীল ধোঁয়াতে তারা পার্বতী কে দেখতে পায়। তারা পার্বতীদের মত স্বার্থপর হয়না ইউজুয়ালী। তারা একটু পরপর দূরে সরিয়ে রাখা ফোন হাতে নিয়ে দেখে কোন মিসকল আসে কিনা, নিদেন পক্ষে একটা টেক্সট!!হায়, পার্বতীরা বড্ড নিষ্ঠূর!
মাঝে মাঝে গভীর রাতে ফেসবুকে তারা পার্বতীদের নাম ফেসবুকের সার্চ অপশনে লিখে খোঁজে, যদি নিদেন পক্ষে তার একটা ছবি দেখা যায়, ছবি দেখে দেবদাসরা আন্দাজ করার চেস্টা করে তার সেই বোকা সোকা পার্বতী কতটা সুখে আছে! অধিকাংশ চেস্টা করে একটা মেইল করতে-ফলশ্রুতিতে পার্বতীরা তাদের ব্লক করে দেয়। পার্বতীরা বড্ড কস্ট দিতে ভালোবাসে, তাই বোধ হয় দেবদাসেরা বারেবারে ফিরে ফিরে আসে।
এরি মাঝে কিন্তু দেবদাসদের জীবনে ভালোবাসার প্যাকেজ নিয়ে আবির্ভাব হয় চন্দ্রমুখীরা। নতুন নতুন ভালোবাসার প্যাকেজে দেবদাস দের প্রথমে মৃদু সায় থাকলেও দিন আগানোর সাথে তা ঘনীভুত হয়।দেবদাসেরা প্রথমেই যে বোকামি করে, তা হল চন্দ্রমুখীদের মাঝে তারা পার্বতীদের খোঁজার চেস্টা করে। চন্দ্রমুখীর হাসি, চন্দ্রমুখীর গন্ধ, চন্দ্রমুখীর চাউনী সব কিছুকে তারা পার্বতীদের সাথে মেলানোর অকারন পরিশ্রম করে মূহুর্তের মিলে ভেবে নেয় এই তার পার্বতী!!
হায় দেবদাস!!
দেবদাসেরা চন্দ্রমুখীর সাথে রাস্তায়-পার্কে-চার দেয়ালের মাঝে আবদ্ধ থাকার সময়ও চোখে চোখে পার্বতীদের বেশ খোঁজে। তারা ভাবে, ইশ! পার্বতী হঠাৎ করেও কেন দেখা হয়না তোমার সাথে! চন্দ্রমুখীরা কখনো পার্বতীদের সাথে তাদের ফারাক বোঝেনা, পার্বতীর সাদা কালো স্মৃতি যে চন্দ্রমুখীর রঙ্গিন বাস্তবতার চাইতে বড্ড বেশি সুখের তারা তা জানেনা।
হায় চন্দ্রমুখী!!
পার্বতীরা কিন্তু বড্ড সুখে থাকে। তারা ঝটপট বিয়ে করে বেশ সংসারী হয়, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই বাচ্চার মা হয়ে সুখী রমনী হয়ে পড়ে। তারা একসময় ভুলেও যায় তাদের জীবনে দেবদাস নামের কারো অস্তিত্ব ছিল। পার্বতীদের স্মৃতি কাতর হওয়ার সময় হয়ে উঠে না। নিজেকে সান্ত্বনা দেয়ার জন্য হয়তো তারা ইচ্ছে করে সেইসব স্মৃতি ভুলে যায়। মাঝে মাঝে একঘেয়ে সংসারে তারা গভীর রাতে ছোট একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে! দেবদাসেরা এভাবেই কল্পনা করে নেয়!
হায় পার্বতী!!!
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৬
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনিও ভাল থাকবেন
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪২
একজন আরমান বলেছেন:
পার্বতীরা কিন্তু বড্ড সুখে থাকে। তারা ঝটপট বিয়ে করে বেশ সংসারী হয়, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই বাচ্চার মা হয়ে সুখী রমনী হয়ে পড়ে। তারা একসময় ভুলেও যায় তাদের জীবনে দেবদাস নামের কারো অস্তিত্ব ছিল।
হায়রে পার্বতী ।
ব্যাপক গবেষণা করছেন তো ভাই।
তা এটা কি আপনার নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা নাকি?
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৬
সানড্যান্স বলেছেন: গবেষনা রে ভাই, গবেষনা!!!
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: ভাল গবেষনা তো!!
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪০
সানড্যান্স বলেছেন: কিছুটা পাবলো নেরুদা হওয়ার চেষ্টা বলতে পারেন, ধন্যবাদ!
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১২
একজন আরমান বলেছেন:
ভাই অনেক জিনিসের সাথেই মিল আছে। তয় আমি অনেক ভালা পুলা।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪২
সানড্যান্স বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই ভাল নাকি?
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:২১
শের শায়রী বলেছেন: বাংলা সাহিত্য আমার মতে শ্রেষ্ট দেবদাস কে জানেন?
চারুদত্ত আধারকর। কেন বললাম জানেন? যাযাবরের দৃষ্টপাতে যে ভাবে তার বর্ননা আছে ওই রকম হৃদয়গ্রাহী বর্ননা আমি কোথাও পাইনি। শেষ প্যারাটা দেখুন বইর
প্রেম আপন গভীরতায় নিজের মধ্যে একটি মোহাবেশ রচনা করে। সেই মোহের দ্বারা যাকে ভালোবাসি আমরা তাকে নিজের মনে মনে মনোমত গঠন করি। যে সৌন্দর্য তার নেই, সে সৌন্দর্য তাতে আরোপ করি। যে গুণ তার নেই, সে গুণ তার কল্পনা করি। সে তো বিধাতার সৃষ্ট কোনো ব্যক্তি নয়, সে আমাদের নিজ মানসোদ্ভূত এক নতুন সৃষ্টি। তাই কুরূপা নারীর জন্য রূপবান, বিত্তবান তরুণেরা যখন সর্বস্ব ত্যাগ করে, অপর লোকেরা অবাক হয়ে ভাবে, “কী আছে ঐ মেয়েতে, কী দেখে ভুললো?” যা আছে তা তো ঐ মেয়েতে নয়– যে ভুলেছে তার বিমুগ্ধ মনের সৃজনশীল কল্পনায়। আছে তার প্রণয়াঞ্জনলিপ্ত নয়নের দৃষ্টিতে। সে যে আপন মনের মাধুরী মিশায়ে তাহারে করেছে রচনা।
জগতে মূর্খরাই তো জীবনকে করেছে বিচিত্র; সুখে দুখে অনন্ত মিশ্রিত। যুগে যুগে এই নির্বোধ হতভাগ্যের দল ভুল করেছে, ভালোবেসেছে, তারপর সারা জীবনভোর কেঁদেছে। হৃদয়নিংড়ানো অশ্রুধারায় সংসারকে করেছে রসঘন, পৃথিবীকে করেছে কমনীয়। এদের ভুল, ত্রুটি, বুদ্ধিহীনতা নিয়ে কবি রচনা করেছেন কাব্য, সাধক বেঁধেছেন গানচিত্র, ভাষ্কর পাষাণ-খণ্ডে উৎকীর্ণ করেছেন অপূর্ব সুষমা। জগতে বুদ্ধিমানেরা করবে চাকরি, বিবাহ, ব্যাংকে জমাবে টাকা, স্যাকরার দোকানে গড়াবে গহনা; স্ত্রী, পুত্র, স্বামী, কন্যা নিয়ে নির্বিঘ্নে জীবন-যাপন করবে সচ্ছন্দ সচ্ছলতায়। তবু মেধাহীনের দল একথা কোনদিনই মানবে না যে, সংসারে যে বঞ্চনা করল, হৃদয় নিয়ে করল ব্যঙ্গ, দুধ বলে দিল পিটুলী– তারই হলো জিত, আর ঠকল সে, যে উপহাসের পরিবর্তে দিল প্রেম।
অতি দুর্বল সান্ত্বনা। বুদ্ধি দিয়ে, রবি ঠাকুরের কবিতা আবৃত্তি করে বলা সহজ–
জীবনের ধন কিছুই যাবে না ফেলা
ধূলায় তাদের যত হোক অবহেলা।
কিন্তু জীবন তো মানুষের সম্পর্ক বিবর্জিত একটা নিছক তর্ক মাত্র নয়। শুধু কথা গেঁথে গেঁথে ছন্দ রচনা করা যায়, জীবন ধারণ করা যায় না।
যে নারী, প্রেম তার পক্ষে একটা সাধারণ ঘটনা মাত্র। আবিষ্কার নয়, যেমন পুরুষের কাছে। মেয়েরা স্বভাবত সাবধানী, তাই প্রেমে পড়ে তারা ঘর বাঁধে। ছেলেরা স্বভাবতই বেপরোয়া, তাই প্রেমে পড়ে তারা ঘর ভাঙ্গে। প্রেম মেয়েদের কাছে একটা প্রয়োজন, সেটা আটপৌরে শাড়ির মতই নিতান্ত সাধারণ। তাতে না আছে উল্লাস, না আছে বিষ্ময়, না আছে উচ্ছ্বলতা। ছেলেদের পক্ষে প্রেম জীবনের দুর্লভ বিলাস, গরীবের ঘরে ঘরে বেনারসী শাড়ির মতো ঐশ্বর্যময়, যে পায় সে অনেক দাম দিয়েই পায়। তাই প্রেমে পড়ে একমাত্র পুরুষেরাই করতে পারে দুরূহ ত্যাগ এবং দুঃসাধ্যসাধন। জগতে যুগে যুগে কিং এডওয়ার্ডেরাই করেছে মিসেস সিম্পসনের জন্য রাজ্য বর্জন, প্রিন্সেস এলিজাবেথরা করেনি কোনো জন, স্মিথ বা ম্যাকেঞ্জির জন্য সামান্য ত্যাগ। বিবাহিতা নারীকে ভালোবেসে সর্বদেশে সর্বকালে আজীবন নিঃসঙ্গ জীবন কাটিয়েছে একাধিক পুরুষ; পরের স্বামীর প্রেমে পড়ে জীবনে কোনদিন কোনো নারী রয়নি চিরকুমারী। এমন প্রেমিকের জন্য কোন দিন সন্ধ্যাবেলায় তার কুশল কামনা করে তুলসীমঞ্চে কেউ জ্বালাবে না দীপ, কোন নারী সীমন্তে ধরবে না তার কল্যাণ কামনায় সিদুরচিহ্ন, প্রবাসে অদর্শনবেদনায় কোন চিত্ত হবে না উদাস উতল। রোগশয্যায় ললাটে ঘটবে না কারও উদ্বেগকাতর হস্তের সুখস্পর্শ, কোনো কপোল থেকে গড়িয়ে পড়বে না নয়নের উদ্বেল অশ্রুবিন্দু। সংসার থেকে যেদিন হবে অপসৃত, কোন পীড়িত হৃদয়ে বাজবে না এতটুকু ব্যথা, কোনো মনে রইবে না ক্ষীণতম স্মৃতি। প্রেম জীবনকে দেয় ঐশ্বর্য, মৃত্যুকে দেয় মহিমা। কিন্তু প্রবঞ্চিতকে দেয় কী? তাকে দেয় দাহ। যে আগুন আলো দেয়না অথচ দহন করে। সেই দীপ্তিহীন অগ্নির নির্দয় দাহনে পলে পলে দগ্ধ হলেন বহু কাণ্ডজ্ঞানহীন হতভাগ্য পুরুষ।।
কি বলবেন একে?
আপনার লেখা সুখপাঠ্য।
ভাল থাকুন।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ শায়েরী ভাইয়া
এই হাইপোথিসিসের শুরুতেই যে কথাটা বলেছিলাম-
প্রতিটি ছেলে জীবনে একবার হলেও দেবদাস হয়, তার এই দেবদাস হওয়াটা তার পৌরূষত্ব কে পূর্ণতা দেয়।
আসলে ব্যাপার এটাই। সবাই প্রেম করতে চায়, আমার মনে হয় বিরহ ছাড়া প্রেম পূর্ণতা পায়না। আবার আরাধ্য প্রেমিকা কে কি সবাই পায়? আবার কিন্তু মরন জেনেই পোকারা আগুনে ঝাপ দেয়! এই ই হচ্ছে ব্যাপার!!
৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন । ভালো লেগেছে ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
সানড্যান্স বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই!!!
৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
একজন আরমান বলেছেন:
আরে নাহ।
বড় থিকা।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
সানড্যান্স বলেছেন: হাহাহাহহাহা
৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: দেবদাস-শ্রীকান্ত নিয়ে কিছু লুল-মর্টেম করেছিলাম, দেখতে পারেন
বাংলা সাহিত্যের চিরায়ত লুল নায়কেরা : শ্রীকান্ত-দেবদাস পর্ব ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
সানড্যান্স বলেছেন: দেখেছি ভাই, ধন্যবাদ
৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:০৭
এম হুসাইন বলেছেন: পোস্টে +, একটা দীর্ঘশ্বাস আর সঞ্জীব দা'র একটা গান-
কালো চশমা রাতকানা,
অন্ধের ঘরে দুখের হানা,
শুধু কষ্টেরই উৎপাত,
খুলা চকে মরন হাসে,
লাস কাটা ঘর রক্তে ভাষে,
চোখে অসুখের উল্লাস......
২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
সানড্যান্স বলেছেন: হাহাহা, এত কষ্ট নিয়েন না, বিন্দাস থাকেন!!!
১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
+++++++ এর বেশী কিছু বললাম না অনেকেই দেখি অনেক কথা বলে ফেলছে।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৮
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক ধন্যবাদ!!
১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
পার্বতী নামে এক মাইয়ারে চিনতাম
পুরাই খবিশ!
১২| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩
নীরব 009 বলেছেন:
কিছু বলার নেই।
এই প্রথম মনে হয় আপনার ব্লগে এলাম। এর আগে কেন যে আসা হয়নি!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৯
বোকামন বলেছেন:
মাঝে মাঝে একঘেয়ে সংসারে তারা গভীর রাতে ছোট একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে!
ভালো লিখেছেন সম্মানিত সানড্যান্স
ভালো থাকবেন