![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই যে ব্যাস্ততা বাড়ছে, এই যে নিকোটিন!জ্বালিয়ে দেয়া সিগারেটে ধোয়াচ্ছন্ন বেডরুমপ্রতিদিন ভাল্লাগেনার ছাই জমে এস্ট্রেতেব্যাস্ততার কালচে লাইটার, এই যে অলস ঘুম!এক কপি স্বপ্ন আসে সৌজন্য কপি হয়েসারারাত ঘুমিয়ে থাকি প্রচ্ছদে হাত বুলিয়ে।কাশাফাদৌজা নোমান
আজ পঞ্চম কিস্তি। আপনাদের ভালোলাগাতে কন্টিনিউ করে যাচ্ছি। আসলে লেখালেখি ছাড়া তেমন কোন কাজ করতে হত না।
হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা খুব ই কম। আমার হস্পিটালের সাথেই ছিল একটা গোল্ড মাইন। ব্যসিকালী মাইন কেন্দ্রিক লোকের চিকিতসা ব্যবস্থার জন্য ৮০০ লোকের ঐ শহরে দুটো মেডিকেল কলেজের মানের (আমাদের দেশের যে কোন মেডিকেল কলেজের চাইতে ১০০ গুন বেশী সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন) বিশাল হস্পিটাল ছিল, তাতে আইসিইউ, ডায়ালাইসিস সেন্টার সব ই ছিল! সে এক এলাহী কারবার!
২৩শে অগাষ্ট ২০১৪ ইং
আমার কেন আরব দেশের উপর এত রাগ? চলুন অল্প কিছু কারন আলোচনা করি।
এদেশে সৌদি মানেই রাজা। এরা সব কাজ আজনবী দিয়ে করাবে। ধরেন দোকানে সদাই আনতে গিয়েছে। স্যারেরা গাড়ি নিয়ে দোকানের সামনে যাবে, হর্ণ দিবে, দোকানের কর্মচারী আসবে, স্যার ওর্ডার দিবেন গাড়িতে বসে, কর্মচারী দোকানে যেয়ে মাল এনে স্যারের গাড়িতে উঠিয়ে দেবেন!
আমি যে হাসপাতালের কর্মচারী সেখানে প্রচুর বৈষম্য। হাসপাতালের ডিরেক্টর আনোয়ার স্যার আর আমি বাংগালী। আনোয়ার স্যার এম আর সি পি করা, লন্ডন থেকে, ওনার বেতন ৩০ হাজার রিয়েল, আর টোটাল হসপিটালের ডিরেক্টর একজন সৌদি, সে কয়েকবারে পরীক্ষা দিয়ে কোনরকম ইউনি পাস দিসে। আনোয়ার স্যারের ছেলের সমান বয়সী হবে, তার বেতন ৭০ হাজার রিয়েল (১৪লাখ টাকা) কারন সে সৌদি, সবচাইতে মর্মান্তিক বিষয় হল আনোয়ার স্যার কে ও ওই সৌদি কে স্যার ডাকতে হয়!!
আমাদের হসপিটালে কোন সৌদি ডাক্তার নাই, আমরা সবাই আজনবী। আমরা সবাইকেই চিকিতসা দিই। এখানে ও চূড়ান্ত বৈষম্য। কোন আজনবী সরকারী হাসপাতালের দাতের ডাক্তারের সেবা পাবে না, অনলি সৌদি। কারন দাতের চিকিৎসা কোয়াইট এক্সপেন্সিভ! দিতে পারবেন না এযিত্রোমাইসিন কিংবা ডায়াবেটিসের সিটাগ্লিপটিন জাতীয় মেডিসিন, সেগুলো শুধু আরব দের প্রাপ্য!
আবার ধরেন কিছু গরীব, এতিম সৌদি মেয়ে নার্স আছে, এদের বেতন আমাদের মত জুনিওর ডাক্তারদের চাইতে বেশী! বেতন স্কেলে সৌদি আর আজনবীদের আকাশ পাতাল ফারাক!
হসপিটালে ওষুধ আসে, স্পেন, আমিরাত, কানাডা, জার্মানি, ইংল্যান্ড, আমেরিকা প্রভৃতি ফার্স্ট ওয়ার্ল্ড থেকে, ডাক্তার হিসেবে আপনি ইচ্ছামত মেডিসিন দিতে পারবেন না। কোন দামী ওষুধ যেমন এযিথ্রোমাইসিন, গ্লিপটিন ইত্যাদি আপনি আজনবীকে প্রেসক্রাইব করতে পারবেন না, ধরা খাইলেই বেতন থেকে কাটবে।
আমরাও কম না, আজনবীদের আমরা প্রেসক্রাইব করিনা, ডাইরেক্ট স্টোর থেকে দিয়ে দিই। কারণ ধরেন গ্যাষ্ট্রিকের যে ক্যাপসুল গুলোর দশতার পাতা আমাদের এখানে ৫০ টাকা, সেখানে আরব দেশে পরে প্রায় ৯৫০ টাকা! তাও এক পাতায় ৮টা থাকে, দশটা নয়!আমরা যত ইচ্ছা মেডিসিন নিতে পারি হাসপাতাল থেকে, তাই যাদের ভিসায় চিকিতসা ফ্রি থাকত না, আমরা তাদের বাসায় ট্রিটমেন্ট করতাম! সবাই বলতে গেলে দিন মজুর! ডেইলী হাজিরা ১২০ এস আর!
সৌদিরা ইচ্ছেমত অফিস আসে যায়, সব তাদের চ্যাটের খুশির অফিস, আর আমরা ৮টা এক মিনিট এ ঢুকলে, মাফি ফায়দা! এবসেন্ট।
কাফালা নামক একটা ব্যাপার আছে। ওই ব্যাপারে আরেকদিন বলব, সৌদির বাঞ্চুরা কি পরিমাণ হাইওয়ান(পশু), খেলপ!!!(কুকুর)!
২৫শে অগাষ্ট ২০১৪ইং
জীবন এখানে পরস্পরের প্রয়জোনের। একজন টায়ার্ড হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে, সে বাংগালীর প্রয়োজনে ভরা পেটে রান্না শুরু করেছে ইন্ডিয়ান! জিগেস করলে বলেছিল,
""আরে ইয়ার, আগার তুম কই খানা বানায়েগা তো ইসমে তুমহারা নেইবার কো ''হক'' বন যাতা হ্যায়! তুম পেট ভারকে শোয়েংগে ওর ও আদমি ভুখা নিদ যাতা তো আল্লাহ নারাজ হোংগে!""
একদলের খাওয়া শেষ, অন্যদল ভাল কিছু রান্না করেছে, আহবান জানাবে
''সাদিক তা'ল তা'ল, ফাদ্দা'ল''(বন্ধু এসো, তোমাকে স্বাগতম)!! ''
দিনের শুরুতে ব্রেকফাস্ট কেউ জুস কিনবা ফুড পাফ দিয়ে সেরে নিলেও, দুপুরে কিংবা রাতে কেউ না খেয়ে ঘুমাল কিনা সেদিকে সজাগ দৃস্টি সবার!
এই আমি রাত ১২টায় আরেক জনের জন্য আধমাইল দূর থেকে ভরা পেটে ৩০ কেজি ওজনের সিলিন্ডার কাধে করে এনেছি নির্দ্বিধায়। এক দেশের কেউ অসুস্থ হলে অন্য দেশের লোক ব্যাগ ভর্তি করে এনেছে খাবার! পয়সার অভাবে একজনের খাবার ভাগ করে খেয়েছে তিনজন!
এ এক বিশ্বজনীন পরিবার। এ এক ভালোবাসার বন্ধন!!হয়ত জীবন প্রবাহে অল্পকিছু সময়, কিন্তু বন্ধন? সুদৃঢ়!!
২৫শে অগাষ্ট ২০১৪ ইং
ইদানীং অভ্যাস খুব খ্রাপ হয়ে গেসে! রাস্তায় হাত উঁচু করে গাড়ি থামায়ে বাসায় আসি, লিফট নেয়ার ব্যাপারে বেশ রুচিবান হয়ে যাচ্ছি। ফোর হুইল ড্রাইভ গাড়ি হতে হবে এবং অবশ্যই মুকায়েফ (এসি) অন থাকতে হবে! খাল্লিবাল্লি দুনিয়াতে একটু আরাম না করলে হচ্ছে না!!!
গাড়ি করে তিন ভাগের দুভাগ রাস্তা আসার পর দেখি স্টেনগান হাতে আশকারী (গোয়েন্দা পুলিশ) দাড়ায়ে আছে। চেকপোস্ট! নামলাম, বলে
-জিব আকামা! (আকামা দাও)
-আকামা মাফি মজুদ, ফি যাওয়াযত! (আকামা নাই, পাস্পোর্ট আছে)
খুলল, মিনিট দুই দেখে আমাকে জিগেস করল
-তারিখ ফী? (ডেইট আছে?
-ফী!(আছে)
-মাশাল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ!! রো রো!! ( যাও, যাও!!)
এই হল জ্ঞান বুদ্ধি! আরবীতে লেখা ডেট একজন গোয়েন্দা পড়তে পারেন না! সেইম ঘটনা হসপিটালে ও দেখছি! হোয়াট ইজ ইয়োর নেম তো বলছিই!
আরেক দিন সৌদির গাড়িতে করে বাসার সামনে নেমে বললাম
-থ্যানকিউ!
উত্তর দিছে
-ভেরী মাচ! ভেরী মাচ!!
সামুর বোধয় আজ ডায়রিয়া হয়েছে, আমার ব্লগে ক্রমানুসারে বাকি পোষ্ট গুলো আছে। সেজন্য বাকি পর্ব গুলোর লিঙ্ক দিতে পারছি না! আমার নামের উপর ক্লিক করলেই ব্লগ চলে আসবে, সেখানে সিরিয়ালি চতূর্থ থেকে প্রথম কিস্তি লেখা আছে!
সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো! চতূর্থ পর্ব!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো! তৃতীয় পর্ব!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো! দ্বিতীয় পর্ব!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো! প্রথম পর্ব!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৯
সানড্যান্স বলেছেন: ভাই, সত্য কথা বলতে ওরা নিজেদের যে কি ভাবে! আর আমাদের এই ইণ্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্টের লোকদের মানুষ হিসেবে গণ্য করে না, অনেক ক্ষেত্রেই মুসলিম হিসেবেও গোনায় ধরে না! কিন্তু নিজেরা যে এভাবে পিশাচ হয়ে আছে এটা ওদের বোঝাবে কে?
তবে হ্যা, কিছু ব্যাপার ওদের হতে পারে, ওদের জাতীয়তাবাদ এর কারণে ওদের এই বেতন বৈষম্য, কিন্তু চিকিতসার এই বৈষম্য মেনে নেয়া ঠিক যায় না আসলে!
দেরীতে ইচ্ছে করে দিই নাই ভাই, সামু ক্র্যাক ডাউন হয়ে গিয়েছিল!
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ফেসবুকে আপনাকে পেলে খুশি হব।
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৪
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: হুম এই কাহিনী!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৯
সানড্যান্স বলেছেন: আজ্ঞে হ্যা!! আইওয়া সাদিক!
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৪
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: হুম এই কাহিনী!
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:০৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ফেবুতে আমাকে 'ঘাস ফুল' নামে পাবেন। ghasful2013 এটা লিখে সার্চ করতে পারেন। এই মাত্র লগইন করেছি। রিকোয়েস্ট পেলে এড করে নেবো। ধন্যবাদ সানড্যান্স।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৯
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৩২
যোগী বলেছেন:
সৌদি কি আজব ইসলামিক কান্ট্রি, এখানে একজন জাপানি যে সুযোগ সুবিধা পাবে একজন বাইরের লোকও ঠিক সেই সুবিধা পাবে বরং কিছু কিছু ক্ষেত্র বেশিই কেয়ার পাবে ভাষা না জানার জন্য, কিন্তু দেখেন এদের কোন ধর্ম নাই হা হা হা।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০১
সানড্যান্স বলেছেন: আসলে ব্যাপারটা ওদের দৃষ্টিকোন থেকে বলা হয় সৌডাইজেশন, সোউদি জাতীয়তাবাদীকরন। তারা নিজের দেশে নিজের মানুষ কে অগ্রাধিকার দিবে, এমনটাই হওয়া উচিত নয় কি?
তবে একথা সত্য, ওরা আমাদের কে মানুষ হিসেবে তেমন গোণে না!
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০০
পাপা জী বলেছেন: ২০১১ সালে চৌদি রা বেশ কিছু বাংলাদেশীর শিরোচ্ছেদ করার পর শপথ নিয়া বলছিলাম যে মুত্র তেগ করতেও চৌদি যাব না. যদি যাইতেই হয় আমেরিকান পাসপোর্ট পাওয়ার পর যাইবো তাইলে এই বাইনচোদ রা হুজুর হুজুর করবো
মাথায় আসে না তেল না থাকলে এই চুদির ভাই দের কি হইতো। এই শালার দেশের এয়ারলাইন্স ও এই দেশের মানুষের মতন-- আমার তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়া লিখব পরে--
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০২
সানড্যান্স বলেছেন: হজ্জ ও আছে, সোনাও আছে, তেল ও আছে! উপায় নাই গোলাম হোসেন!
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৭
আবু শাকিল বলেছেন: আরব দেশে বাংগালীদের সাথেই বিরাট বৈষম্য দেখাচ্ছে।যতটা রেন্ডিয়াদের সাথে দেখানো হয় না।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৩
সানড্যান্স বলেছেন: এর জন্য মূলত বাঙ্গালীরাই দায়ী, ইন্ডিয়ান দের কে তো বলে কুল্লু মালাউন!
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
নজরুল উড়াল চন্ডী বলেছেন: ডুবাই বেস্ট আমার মতে এখানে এসব সমস্যা নেই শুধু বেতন ছাড়া
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৩
সানড্যান্স বলেছেন: ইংশাল্লাহ যাব একদিন!
৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২১
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: সৌদির কথা উঠলে মোসলমানের ইসলামের চেতনার কথা জাইগা উঠে বাঙ্গালীর । কিন্তু নিজেরা যে ইসলাম মানে না তাঁর খবর নাই .।
ফেসবুকে পড়ছিলাম এটা .।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৪
সানড্যান্স বলেছেন: আমার অনেক দিক থেকে বিচার করে মনে হইসে, আমরা ওদের চাইতে বেশ ভাল ঈমানদার মুসলিম!
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
মাছুম আহ্মেদ বলেছেন: মসজিদে অথবা ইসলামিক অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রেও কি আজনবিদের সাথে তাদের একই আচরন???
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৪
সানড্যান্স বলেছেন: নাহ, মসজিদে কোন ভেদাভেদ নাই!
১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
মাছুম আহ্মেদ বলেছেন: ওদের বিবাহ সম্পর্কিত একটা পোষ্ট কবে দিবেন ভাই?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৫
সানড্যান্স বলেছেন: আছে, সামনে দিব ইংশাল্লাহ!
১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১০
মহান অতন্দ্র বলেছেন: চমৎকার লেখা । সবকটি পড়া হয়নি । সময় করে পড়ে নিব। প্রিয়তে নিলাম ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৬
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া!
১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
আফ্রি আয়েশা বলেছেন: এরা দেখি আমার আপনার চাইতেও আইলসা
চমৎকার লিখেন । পরের কিস্তির জন্যে অপেক্ষা রইলো ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৬
সানড্যান্স বলেছেন: হাহাহাহ, কথা খারাপ বলেন নাই!
১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
ইমরান আশফাক বলেছেন: চাচা মানে আপনার আব্বাও কি এই পোস্ট পড়ছেন? যদি না পড়ে থাকেন তাহলে এতো লুকোচুরি কেনো?
সৌদি কাকাদের অজান্তে ওদেরই অন্দরমহলে যেসব দুস্ট-মিস্ট নাটক চলছে আমাদের আজনবীদের নিয়ে সে ব্যাপারে একটু আলোকপাত করতে ভুলবেন না যেন।
১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৮
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: -থ্যানকিউ!
-ভেরী মাচ! ভেরী মাচ!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৪
সানড্যান্স বলেছেন: হাহাহাহাহ!
১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বেশ মজাদার ঘটনাগুলো ।
১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬
সোহানী বলেছেন: এবারের সিরিয়াস পর্ব ও ভালো লেগেছে... একটু ভালোবাসা আছে বলেইতো আমাদের দেশের শ্রমিকভাইরা ওই জানোয়ারদের দেশে বেচেঁ আছে.....+++
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫০
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আজনবিদের বিশ্বজনীন পরিবারের ব্যাপারটা খুব স্পর্শ করে গেলো। আর পিচাশদের কথা পড়ে গায়ে আগুন জ্বলে উঠলো। ইসলাম ধর্মে কোন ধরণের বৈষম্যের স্থান নাই। আর সৌদি পিচাশদের প্রতিটা আচরণেই যেন বৈষম্য ভরা। বিশেষ করে গরীব দেশের আজনবিদের প্রতি।
এই ধারাবাহিকটা ওইসব লোকদের বেশী বেশী পড়া উচিৎ, যারা অন্ধের ন্যায় সৌদিকে সমর্থন করে। অনেক ধন্যবাদ সানড্যান্স। এই পর্ব মনে হয় একটু দেরিতে দিলেন।