![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই যে ব্যাস্ততা বাড়ছে, এই যে নিকোটিন!জ্বালিয়ে দেয়া সিগারেটে ধোয়াচ্ছন্ন বেডরুমপ্রতিদিন ভাল্লাগেনার ছাই জমে এস্ট্রেতেব্যাস্ততার কালচে লাইটার, এই যে অলস ঘুম!এক কপি স্বপ্ন আসে সৌজন্য কপি হয়েসারারাত ঘুমিয়ে থাকি প্রচ্ছদে হাত বুলিয়ে।কাশাফাদৌজা নোমান
দীর্ঘ বিরতির জন্য আন্তরিকভাবে দুঃক্ষিত। আসলে এত ব্যস্ততা! ব্যস্ততা আমায় দেয় না অবসর, তাই বলে ভেবোনা আমায় স্বার্থপর!
৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০১৪ ইং
আরব দেশ প্রসংগ আবার। আরবের অন্যতম প্রধান রপ্তানী দ্রব্য ঘাস! সিরিয়াস ম্যান! আমার এলাকা থেকে প্রচুর ঘাস দুবাই যায়, শেখরা খায় নাকি ছাগলে খায় আমি ঠিক শিয়োর না।
বিশ্বাস করুন, আর নাই করুন, এদেশের বালু মাটি ভয়াবহ উর্বর! আপনি যা লাগাবেন তাই হবে, যখন লাগাবেন তখন ই হবে।শুধু পানি দিতে হবে আপনাকে, ব্যাস! খুব সম্ভবত নবী (সা) এর দোয়ার কারনে হিউজ এমাউন্টের ফল ও জন্মে! শহর থেকে একটু দূরে চাষ করা হয়। এটাকে "মাজরা" বলে।
আরবে সবচাইতে নির্যাতিত সব্জি হল টমেটো! ভাই না দেখলে বিশ্বাস করবেন না, কি অত্যাচার যায় এর উপরে! কাচা খাওয়া থেকে শুরু করে হেন কোন তরকাররী নাই যেখানে এর প্রয়োগ নাই, তরিকারী সব ই কম বেশী চার রিয়াল কেজি। ইচ্ছে হলেই দাম বাড়াতে পারবেন না, বলদিয়া (সিটি কর্পোরেশন) যখন ইচ্ছা চেক দেয়, এদিক সেদিক হলেই মিনিমাম হাজার টাকা গারামা!(জরিমানা)
ফুল কপি, বাঁধাকপি, বেগুন, গাজর, ঢেড়স, ধনে পাতা, কাচা মরিচ সারা বছর পাওয়া যায়। আমাদের মেসমেট প্রায়শই আলু বেগুন দিয়ে খাসির মাংস রান্না করেন, মাংস উইথ বেগুন খুব টেস্টি, প্লীজ ট্রাই দিস এট হোম। শসা দেখিনি এখনো, তবে কুচ নামে শসা সদৃশ এক জিনিস পাওয়া যায়, জিনিসটা দেখতে খুব ই অশ্লীল, তাই আমি এখনো খাইনি!
সকালে খবুস আর ডাইল খাই, এক রিয়েলে পাচটা খবুস দেয়, ময়দা খুব সস্তা এখানে, ৪০ কেজি ৩৬ রিয়েল, সরকার মোটা অঙ্কের ভর্তুকি দেন। আরবরা সব ফেলে দিবে কিন্তু রুটি ফেলবে না। যেটা খেতে পারবে না, সেটা উটকে খাওয়াবে। তো রুটির দুটো টাইপ দেখেছি, একটা খবুস, আরেকটা তমিজ। এক রিয়েলে একটা তমিজ দেয়। একটা তমিজ আমার খেয়ে শেষ করতে হাপ ধরে যায়। খবুস তিন নাম্বারটা শুরু করলে দাত ব্যথা করে।
আধাঘন্টা মুক্ত বাতাসে ফেলে রাখা তমিজ কিংবা খবুস এত শক্ত হয় যে ওইটা দিয়ে কাউরে জোরে বাড়ি মারলে মাথা ফেটে যাবে!
এরা দুপুরে অদ্ভুত এক জিনিস খায়, পাট শাকের ঝোল, এটাকে মালিকি বলা হয়, প্রাচীন মিশরের ফেরাউনরা খাইত, এখন এরা খায়, ইউজুয়ালী লাঞ্চে দেয়, আমি চোখ বুজে গিলে ফেলি, অন্য আরবের সামনে, নো নখরামি! আপনি নিশ্চই তার কালচার কে অপমান করতে পপারেন না!মাঝে মাঝে টমেটোর আরক দেয়, মুখে দিলে মরে যেতে ইচ্ছে হয়! পুই শাক ও পাওয়া যায়!
তবে আরবের দু:খ হয়ে থাকবে লাল শাক! ছাগল গুলা লাল শাক দিয়ে রাস্তা ডেকোরেট করে! টান দিয়া ছিড়ে রান্না করে খাবেন সে উপায় নাই, বলদিয়া দেখলে গারামা করবে নইলে ৭দিনের জেল! ছাগল আর কাকে বলে!!!
উপরের ছবিতে লাল শাক দিয়ে রাস্তা ডেকরেশন তুলে ধরা হয়েছে।
৫ই সেপ্টেম্বর ২০১৪ইং
বিদেশী দের মুখে বাংলা শুনতে খুব ভাল লাগে সবার। আমার ও লাগার কথা ছিল, কিন্তু বেশ ক'টা ঝামেলার পর আমার বাংলা শুনতে খুব ভয় হয়, ব্যাপক টেনশন হয়!
অফিস থেকে বের হয়ে বেশ ক'বার গাড়ি বদল করে আল ওয়াসাত এ দাড়ায়ে আছি। বাংগালিরা আল ওয়াসাত কে বলে "অচাত!", আমিও তাই বলি। একটা পেট্রল পাম্প, একটা মসজিদ আর একটা বাকালা(মুদি দোকান), এই নিয়ে ঠায় মরুভূমির মাঝে ""অচাত"" শহর! বেশ কিছুক্ষণ দাড়ায়ে থাকার পর গাড়ী পেলাম, উঠে দেখি এক সৌদি, বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে ঘুরতে বের হইসে। সালাম দিয়ে উঠলাম, টুকটাক কথা বলার পর আমাকে বলল,
-কেফ আনতা ইজি,দুলাভাই?মাফি সিয়ারা?
(এখানে কিভাবে আসছ,দুলাভাই? গাড়ি নেই?)
পরে কথা বলে বুঝলাম, তারে এক বাংগালি শিখাইছে, বাংগালি লোকদের দুলাভাই বললে তারা সম্মানিত বোধ করে!
এটা আসলে কার দোষ আমি জানি না, অধিকাংশ সময় সৌদি কফিলেরা খুব নির্যাতন করে আমেল দের উপর, এটা বাংগালি লোকজনের শোধ নেয়ার একটা সিস্টেম হতে পারে!
আরেকদিন নাজরান শহরে, অফিসিয়াল কাজে গেসি, মেডিকেল এডুকেশন ও ট্রেনিং সেন্টারে, ভিতরে সব আরব বসা, মুদীর ও পাক্কা সৌদি, অন্য হাসপাতালের বড় ডাক্তার পাঠাইছে দেখে খুব খাতির করল, একগাদা খাবার দিয়ে বলল, বসে খেতে, সে আসতেছে। কিছুক্ষণ পর এসে ডা. আইয়াদ ইবন হিশাম আল মাগরাহী ফাহাদ এম আর সি পি বলতেছে
-আকেল খালাস, ইয়া ুদির ভাই?(খাওয়া শেষ, হে ুদির ভাই?)
পরে একদিন তার বাসায় গিয়ে দেখছি খাদেম(কাজের লোক) বাংগালি ভাই আমার!তারে জিগেস করায় সে স্বীকার করছিল, ডা সাহেব নাকি খুব বজ্জাত, সে এভাবে শোধ নেয়!
কফিলেরা ব্যাপক নির্যাতন চালায় তার প্রমান আমি পাইসি, আমি এ পর্যন্ত তিনজন লোক পাইছি, যাদের কানের টিম্প্যানিক মেমব্রেন কফিলের থাপ্পড় খেয়ে ছিড়ে গেছে, ব্যাপারটা খুব মর্মান্তিক।
আমরা যেমন এই যে ভাই ডাকি, এরা ডাকে ইয়া আহমাদ, ইয়া মোহাম্মদ। এখনো কারো নাম কে আমি বিকৃত করে ডাকতে দেখিনি। আমাদের নীচে এক ইয়ামানী আছে, আর তার পাশে হোসেন নামে এক আরবের অফিস, ইয়ামানীর ছেলের নাম আবদুল আজিজ, কোন কারনে ইয়ামানী কে ডাকতে হলে হোসেন ডাকবে ইয়া আবু আবদুল আজিজ বলে, আপনার নাম এখানে কিছুনা, গুরুত্বপূর্ণ হল আপনার পিতার নাম! এবং এরা নাম কে অনেক সুন্দর করে সম্মান দিয়ে উচ্চারণ করবে।
আরবিতে "আসল" কিংবা দ্য অরিজিনাল কে আসলি বলে, বোধয় উর্দু থেকে এরকম শিখেছে।আমাদের ই আর ডাইরেক্টর আমার জন্য অনেক চেস্টা করেছেন যাতে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ থেকে বাদ দিয়ে পার্মানেন্ট করে নেয়া হয়, উনারা সবাই খুব আদর করতেন, প্রায়শই বলতেন
-তুঝপে মোহাব্বত আ গিয়া মেরে কো!(উনি বাকিস্তানী)
তো একদিন ইজিপ্সিয়ান হসপিটাল ডাক্তার আহমেদ গাবুর গাবুর এম ডি আমাকে খুব বকা দিচ্ছিলেন, এজমার ইনিশিয়াল হোম ট্রিটমেন্ট এ ইনহেলার প্রেস্ক্রাইব করাতে, আমি বারবার বলছিলাম
-স্যার, মারিদ সুক্কার জেয়াদা (রোগীর ব্লাড সুগার বেশী), মাফি স্টেরয়েড (স্টেরয়েড দেয়া যাবে না)!
কে শোনে কার কথা! হইচই শুনে বাংগালী মেডিকেল ডা আনোয়ার এম আর সি পি আর সৌদি হাসপাতাল মুদীর ডিপ্লোমা ফার্মাসিস্ট হামাদ ইয়াহিয়া হ্যানতেন ভাতের ফেন(বিশাল বড় নাম) আসলেন, পরে আমি আনোয়ার স্যার কে এক্সপ্লেন করলাম ইংলিশে। মুদীরের সামনে আপনাকে আরবী কিংবা ইংলিশ বলতে হবে।পরে আনোয়ার স্যার আরবী তে ব্যাখ্যা দিলেন মুদীর কে। সব শুনে সৌদি মুদির প্রথমে ইজিপ্সিয়ান এর দিকে তাকালেন, বললেন
-আন্তা হাইওয়ান!(আপনি পশু!)
আর আমাকে হেসে বললেন
-আন্তা কয়েস, মিয়া মিয়া, আসলি ানকির পুলা!
(তুমি হান্ড্রেড পার্সেন্ট ভাল, একেবারে আসল ানকির পুলা)
সেই থেকে কোন বিদেশী বাংলা বললে আমার খুব টেনশন হয় আর ভয় লাগে!!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো! অষ্টম পর্ব!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো! সপ্তম পর্ব!!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো!! ষষ্ঠ পর্ব!!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্পগুলো, পঞ্চম পর্ব!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো চতুর্থ পর্ব!
আমার লেখা আরব্যরজনীর গল্পগুলো, তৃতীয় পর্ব
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্পগুলো!! দ্বিতীয় পর্ব!!
আমার লেখা আরব্য রজনীর গল্প গুলো!! প্রথম পর্ব!
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু!
২| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ঘাস আসে টাইলসের মত খন্ডে খন্ডে। বিছানোর পর একটু ফাঁকও খুজে পাবেন না।। আর এমন ঘাস এখানে জন্মায় না। খালি পায়ে হাটলে মনে হবে কার্পেটে হাটছি।।
দ্বিতীয় প্যারার সাথে সহমত।। আর এই মাজরাগুলি চলে সরকারী ভর্তুকিতে।। তবে কুয়েতে বোধহয় সব্জীর দাম সবচাইতে বেশী।। একদিনার সমান প্রায় তের রিয়াল। আর এখানে টমেটোর কেজি হাফ দিনারেরও বেশী।।
আর কুচা দিয়ে আপনি যা খুশি রান্না করতে পারবেন,মাছ থেকে মাংস পর্যন্ত।। আরেক ভাবেও খাওয়া যায়।। মাথাটা কেটে ভিতরের সব কেচে বের করে তাতে ভাত ভরে আঙ্গুরপাতা দিয়ে লেপটে সিদ্ধ করে।। ভালই লাগে খেতে।।
আরে এটা করছি আমি!! মন্তব্য যে লেখার মতই বড় হয়ে যাচ্ছে।। ক্ষমা করবেন ভাই।। আসলে আমিও তো মধ্যপ্রাচ্যে তাই আবেগবশতঃ একটু বেশিই লিখে ফেললাম।।
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৭
সানড্যান্স বলেছেন: কুচা দেখলেই লাগে ডিলডোর মত! এজন্য খেতে পারতাম না!
৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:২৯
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ফেসবুকে পড়েছিলাম । আপনে আরবে থাকতে মজার মজার স্ট্যাটাস পাইতাম এখন আর পাই না ।
:'(
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা........ তাদের বাংলা শুনেতো আমি হার্টফেল করার অবস্থা...... ওদরেকে গুগুল ট্রান্সলেটর ধরিয়ে দেন নিজেরাই পালাবে...
হাঁ ওদের অত্যাচারের কথা অনেক শুনি.. ওদেরকে আমার মানুষ মনে হয় না .. চারপেয়ে মনে হয়...
দারুন লিখায় বরাবরের মতো ++++++++++
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
সানড্যান্স বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ
৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি কিভাবে শুধু পানি দিয়ে এরা দারুন সব ফুলের চাষ করে...
পরে মনে হল পানির সাথে প্রয়োজনিয় সার মিক্স করে।
দুবাই তে এত ঘাস এনে কাকে খাওয়ায় খোজ নিতে হবে।
খুব মজা করে লিখেছেন।
শুভ কামনা
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৭
সানড্যান্স বলেছেন: একজন বলেছিল প্রচুর কম্পশট সার ইউজ করে!
৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩২
অনিকেত বলেছেন: দারুন ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১২
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৮
সানড্যান্স বলেছেন:
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: হা হা লুখুগে
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২১
সানড্যান্স বলেছেন: াহাহহাহাহা
৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
মাছুম আহ্মেদ বলেছেন: অস্থির বিনোদন রে ভাই......
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!
১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
ইমরান আশফাক বলেছেন: ওখানে যারা কাজ করে তার মধ্যে সুদানীরাই আমাদের একটু পছন্দ করে বলে মনে হয়, অন্যরা সব বাকা চোখে দেখে।
যাই হোক আপনি কুচ বা কোসা সব্জীটা একবার ট্রাই করে দেখুন, খোসাটা ভাজি করে খাবেন আর বাকি অংশ চাক চাক করে কেটে মুরগী, মাছ বা মাংস দিয়ে রান্না করে খেয়ে দেখতে পারেন।
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
সানড্যান্স বলেছেন: ভাই আসলেই সুদানীদের মত ভাল মানুষ খুব কম হয়!
কুচের সমস্যা হল ঐটা দেখতে ডিল্ডো বা পেনিসের মত, এজন্য খেতে পারিনি। তবু দুই একবার খেয়ে দেখেছি। খারাপ লাগেনি!
ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান কমেন্টের জন্য!
১১| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার অভিজ্ঞতার গল্প ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
সানড্যান্স বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১২| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০০
আমার আমিই বলেছেন:
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
সানড্যান্স বলেছেন:
১৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৬
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অমূল্য অভিজ্ঞতা আর মজা লুটিয়াছেন!
আমাদের মেসমেট প্রায়শই আলু বেগুন দিয়ে খাসির মাংস রান্না করেন, মাংস উইথ বেগুন খুব টেস্টি, প্লীজ ট্রাই দিস এট হোম।
ট্রাই করতে চাই,
সেই থেকে কোন বিদেশী বাংলা বললে আমার খুব টেনশন হয় আর ভয় লাগে!!(
(
দারুণ আর মজার.।! +++
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
সানড্যান্স বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই!
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:২০
ফারিয়া বলেছেন: ঘাসের ব্যাপারটা খুব আজগুবি, তবে হ্যা, এখানেও ঘাস আসে। এখানকার মাটি তেমন উর্বর না হওয়াতে এইরকম ঘাসের বেড দিয়ে সাজিয়ে রাখে!
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বিশ্লেষণ ধর্মী লেখা , ভাল লাগল ।