নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নগরীকে ভালোবাসি

আমি স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ।বর্তমানে দৈনিক যুগান্তরে কাজ করছি ।রাজধানী বিটে কাজ করতে খুব ভালো লাগে।

নগরীকে ভালোবাসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাানববন্ধন যারা করেছিলেন আপনারা ঘুম থেকে উঠেছেন কী?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:০৮

সানমুন আহমেদ


আমাদের দেশে এখনো যৈান হয়রানী নিয়ে কেউ সহজে প্রতিবাদ করতে চায়না।অথচ সামান্য প্রতিবাদ এর মাধ্যমে দেশের যৈান

হয়রানীর অনেক অংশ কমে যাবে।সাম্প্রতিক সময় দেখা যায় দেশের সব জায়গায় নারীরা কোথাও না কোথাও যোন হয়রানীর স্বীকার হচ্ছে ।তবে এবারের যোন হয়রানীর প্রেক্ষাপট টা পুরোই ভিন্ন।এক বার ও কী এই জাতি চিন্তা করতে পেরেছিলো মাদ্রাসার মতো পবিত্র জায়গায় অধ্যক্ষের যৈান লালসার স্বীকার হবে নুসরাত জাহান রাফী । তার অংশ হিসেবে রাফী চেয়েছিলো পুরো দেশকে জানাতে।রাফীর মতো আর কাওকে যেন এই অধ্যক্ষের কাছে যোন হয়রানীর স্বীকারের বলি যেন না হয়।সেই লমপট অধ্যক্ষ নামে সে থানায় মামলা করে।কিন্ত এতে হলোটা কী?তারপর

৬ এপ্রিল সকালে আলিম পরীক্ষা দিতে সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসায় যায় নুসরাত জাহান রাফী।পরে সেখানে ছাদে নিয়ে ডেকে মামালা উঠানোর কথা বলে।কিন্তু সে রাজি না হওয়ায় ৪জন বোরকা পরিহিত সহ অজ্ঞাতনামা কয়েক জন মিলে তার শরীরে কেরোসিন X(( ঢেলে দেয়।এতে করে তার শরীরের প্রায় ৮০ ভাগ অংশ পুরে যায়।সাথে সাথে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শেখ হাসিনা বার্ণ ইনস্টিটিউটে আনা হয়।
এতো কিছুর পর ও সেই মাদ্রসার অধ্যক্ষের পক্ষে থেকে আজ মানববন্ধন করেছেনে অনেকে।এক দিকে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়েছিলেন অন্য দিকে তার সহপাঠিদের এই রকম জগন্য কার্যক্রম এর কথা শুনে সে হয়তো বা চিৎকার করে কিছু বলতে চেয়ে ছিলেন।কিন্তু তার আর কোন কথা বলা হলো না।সবাইকে কাদিয়ে সে অভিমানি হয়ে মৃত্য বরণ করতো হলো।
যদিও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুর পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন।কিন্তু কর্তব্যগত ডাক্তার বলেছিলেন রাফীর যে অবস্থা তাকে অন্য জায়গায় নেওয়া ঝুকি হয়ে যাবে।আজ যারা মানববন্ধন করেছিলেন তারা হয়তো ঘুমিয়ে সকালে উঠবে কিন্ত রাফীর কখনো ঘুম ভাঙবে না।পরিশেষে একটি কথা বলতে চাই আজ রাফী কাল অন্য কেউ মারা যাবার আগেই আসুন যোন হয়রানীর প্রতিবাদ গড়ে তুলি।আর সেই অধ্যক্ষসহ যারা এই কাজে জড়িত তাদের এমন বিচার চাই যেন এই সমস্ত কার্যক্রম করার আগে একবার হলে ও এই লমপট অধ্যক্ষের কথা চিন্তা করে যোন হয়রানীর মতো জগন্য কাজে আর কেউ লিপ্ত হবে না।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখা পোষ্ট করার আগে একবার ভালো করে পড়ে নিবেন। তাতে বানান ভুল কম হবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

নগরীকে ভালোবাসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫

নাসির ইয়ামান বলেছেন: দেশ আমলাতন্ত্রে দুর্বারগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে,এরকম হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়!

দুঃখ হয় প্রতারক রাজনীতিকদের জন্যে! :||

২০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯

নগরীকে ভালোবাসি বলেছেন: হমমমম ভাই

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

বাংলার মেলা বলেছেন: ঐ অধ্যক্ষ নাকি ফুলগাজি উপজেলা জামায়াতের আমীর ছিলেন তিন বছর আগে? ব্যাপারটা সম্পর্কে জানেন কিছু? তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কাজে লাগিয়ে এই বিচার ত্বরান্বিত করার একটা ইফোর্ট নেয়া যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.